পৃষ্ঠা গুলি দেখুন

রইকি কসমিক পাউয়ার কি

.REIKI / রেইকি
কোন না কোন দিন সবারই এরকম বিকল্প কিছুর দরকার হবে ,, রেইকি REIKI জাপানি শব্দ যার অর্থ মহাজাগতিক প্রাণশক্তি ,, রেইকি একটি স্বয়ং সম্পূর্ণ জাপানী বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির নাম ,, যাকে এক কথায় বলা হয় স্পর্শ চিকিৎসা (Touch healing) ,, কেবলমাত্র দু-হাতের তালুর স্পর্শেই সকল রোগ সেরে যায় ,, সাধারণ ঠান্ডা লাগা থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত- যে কোন রোগ ,, সেটা দৈহিক বা মানসিক, আত্মিক, সাধারণ বা জটিল যাই হোক না কেন ,, কোন রকম ওষুধ বা রক্ত ক্ষরণ ছাড়াই রেইকি চিকিৎসা আপনাকে সুস্থ করে তোলে ,, শুধুমাত্র হাতের ছোয়ায় সহজ থেকে দূরারোগ্য সকল ব্যাধির আরোগ্য সাধন করে- মানুষের, গাছ-পালার, পশু-পাখীর, জীব-জন্তুর কিংবা জড় বস্তুর ,, তবে অপারেটিভ জিনিস হয় না(যেমনঃ হাড় ভাঙ্গা জোড়া), এবং সময় কম বা লাস্ট স্টেজ দূরারোগ্য ব্যাধিতে যত দিন লাগবে ততদিন হয়তো রোগীর হাতে সময় থাকেনা ,, ডঃ মিকাও উসুই ১৯২২ সালে রেইকি পদ্ধতি আবিষ্কার করেন ,, আমাদের সবার মাঝেই এই শক্তি বিদ্যমান সর্বদা ,, রেইকি শিখে আমরা এই শক্তি অনেক বাড়াতে ও প্রয়োজনের সময় ব্যবহার করতে পারি ,, আমাদের প্রতি দিন শুধু ২১ মিনিট চর্চা করতে হয় ,, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় বলা হচ্ছে ,, রেইকির মাধ্যমে আমাদের শরীরের ও মস্তিষ্কের বিদ্যুৎ প্রবাহ বাড়ে ,, সেই বর্ধিত বিদ্যুৎ আমাদের হাতের তালু দিয়ে বের হয় ,, মানে যে কাউকেই শুধু স্পর্শ করেই তার রোগ সারানো যায় ,, এবার রেইকি শিখতে গেলে প্রথম দিনেই যখন যোগাযোগ করার সিম্বল আঁকানো শেখাবে ,, আর দেশের বাইরে ও যে কারো জন্য এই এনার্জি পাঠিয়ে তাঁকে সাহায্য করতে পারবেন ,, তার ব্যাখ্যা বিজ্ঞান দিতে পারেনা ,, রেইকি সাধনা তবে প্রচলিত অনেক মেডিটেশান এর মত বছরের পর বছর সাধনা করতে হয় না ,, প্রথম দিনেই আপনার হাতে শক্তি আসবে ,,পরীক্ষা করে দেয়া হবে ,, এর পর নিয়মিত চর্চায় এক বছরেই অনেক অলৌকিক মানের কাজ করতে পারবেন ,, এখানে বিশ্বাসের কিছু নাই ,, আপনি এটা বিশ্বাস না করলে ও কাজ হয় ,, পথ চলায় বা গাড়ীতে ভ্রমণের সময় ও চোখ খুলে এই শক্তি পাঠানো যায় ,, অন্যের জমি এইটা দিয়ে দখল করতে পারবেন না ,, তবে অন্যরা আপনার সম্পদ দখল করলে খুব সহজেই তাদের তাড়াতে পারবেন ,, তারা এমনিই আপনার জমি আপনাকে বুঝিয়ে দিয়ে যাবে ,, আপনার জমি তাদের স্যুট করবেনা ,, রেইকি দিলে যদি রোগীর বাঁচার হয় ,, খুব দ্রুত আইসিইউ থেকে বের হয় ,, অন্য কোনো মাধ্যমের সাথে চেষ্টা করলে আর ও দ্রুত ফল হয় ,, মানে সমস্যায় সবদিক দিয়ে আক্রমণ করা উচিৎ ,, যে কোন কাজেই রেইকি দ্রুত কাজ করে ,, যে কোন ব্যথা ১০ মিনিটেই দূর করা যায় ,, হারানো জিনিসও এর মাধ্যমে ফেরত আসে ,, যদি জিনিসটার প্রকৃত মালিক আপনি হন ,, আর সেটি ঠিক থাকে ,, সমস্যা যত বড় হবে সময় তত বেশী লাগে ,, তবে ২১ দিনের বেশী কোন কাজেই লাগেনা ,, আবার যার হাঁটুর ও মাজার হাড় ক্ষয় হয়েছে ,, তাকে হয়তো ৩-৪ মাস প্রতিদিন ১৪-২১ মিনিট করে দিতে হবে ,, বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে সফল ও ব্যয়বহুল চিকিৎসা পদ্ধতি এটি ,, এই পদ্ধতি শেখার জন্য আর ও অন্য অনেক অল্টারনেটিভ এনার্জি হিলিং মেথড সম্পর্কে জানলাম ,, এগুলোর প্রত্যেকটিই সরাসরি বা দূরদেশ থেকে পাঠালে ও একই কাজ করে ,, এগুলোর প্রত্যেকটিই সারাবিশ্বে সার্টিফিকেট কোর্স হিসেবে প্রচলিত ,,
ঊসুই রেইকিঃ
---------------------------
একটু ধীর তবে যারা সুস্থ তাদের জন্য শেখা ভাল ,, কমপক্ষে ২১ দিন চর্চার পর নিজের ও অন্যদের কাজ করতে পারবেন ,, যে কোন স্বাস্থ্য ও জীবন সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে ,,
হোলি ফায়ার রেইকিঃ
----------------------------------------
উসুই রেইকির উন্নত সংস্করণ শক্তি অনেক বেশি ,, একটু দ্রুত কাজ করে ,, কমপক্ষে ২১ দিন চর্চার পর নিজের ও অন্যদের কাজ করতে পারবেন যে কোন স্বাস্থ্য ও জীবন সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে ,,
করুনা রেইকিঃ
-------------------------------------
যে কোন রেইকির মাস্টার লেভেলে কয়েক মাস কাজ করার পরই এই রেইকি শেখানো হয় ,, বিভিন্ন বিষয় ও রোগের বিশদ শাখার জন্যে বিশেষায়িত এই পদ্ধতি ,, খুবই ভালো কাজ করবে মাস্টার লেভেলের এনার্জি থাকলে ,,
কুন্ডলিনী রেইকিঃ
---------------------------------
যে কোন স্বাস্থ্য ও জীবন সম্পর্কিত বিষয় থেকে সাথে সাথে মুক্ত হতে চাইলে ,, আপনি খুব দ্রুত বাইক চালিয়ে যাচ্ছেন, এক পা যে কোন কারণে অবশ হয়ে গেল ,, পায়ের উপর নির্দিষ্ট ভাবে রেইকি প্রয়োগ করলেই ১০-২৫ সেকেন্ডেই পা ঠিক হয়ে যাবে ,, থামবার প্রয়োজন নেই ,, তবে এই রেইকিই সবচেয়ে বেশি সময় নেয় ,, এর শক্তি আপনার ভেতর হজম হতে ,, প্রায় দুই মাসে ৫ টি এটিউন্মেন্ট এর মাধ্যমে সম্পন্ন হয় শেখা ,, তারপর চর্চা এক মাস ,,প্রচুর শক্তিশালী ..........
ক্রিস্টাল রেইকিঃ
-------------------------------
রেইকিতে একসাথে একজনকে এনার্জি পাঠানো যায় ,, ক্রিস্টালের মাধ্যমে যে এনার্জি পাঠাবেন তা অনবরত সেই মানুষদের পাঠানো হয় সুস্থ না হওয়া আবধি ,, নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পাথরে যাই দেবেন তাই সে বার বার ছড়াতে থাকে ,, ক্রিস্টাল দিয়ে একসাথে অনেক মানুষের চিকিৎসা করা যায় ,, যখন আপনি অন্য কাজে থাকবেন তখন ও ,,মাষ্টার হবার পরই ক্রিস্টাল শেখা ও নেয়া বাধ্যতামুলক ,,
এঞ্জেল রেইকিঃ
--------------------------------
উপরের সবগুলোই সাধনা কয়েকমাস বা এক সপ্তাহ ,, আর এঞ্জেল হল প্রার্থনা ,, এই পদ্ধতিতে এঞ্জেলদের তাদের ধরণ ও কাজ অনুযায়ী ডাকা হয় ও সমস্যার সমাধানের জন্য প্রার্থনা করা হয় ,, এই পদ্ধতিতে কোন কিছুই টের পাওয়া যায় না ,, কাজ হয়ে গেলে বুঝবেন কাজ হচ্ছে ,, তবে শরীরে মানুষের মত দেখবেন বা কথা বলবেন এরকম না ,, এটা ও যত চর্চা করবেন তত শক্তিশালী ও দ্রুত কাজ করবে ,,
ম্যাগ্নিফাইড হিলিংঃ
--------------------------------
যারা এই সাধনা ও প্রার্থনা করার সময় দিতে পারবেননা তাদের জন্য ,, চর্চা মাত্র ৭ দিন ,, তারপর নিজের অন্যদের কাজ করতে পারবেন যে কোন স্বাস্থ্য ও জীবন সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে ,, ধারণা করা হয়, ১০০০ জন রেইকি গ্রান্ডমাস্টার এর মত শক্তি এই পদ্ধতিতে প্রবাহিত হয় ,, তাদের দাবি যে কোন রোগ মাত্র ১০-১৫ মিনিটেই ঠিক করা যায় ,, ডি এন এ ও ঠিক করা যায় ,, হাড় ক্ষয় পূরণ হয় সাথে সাথেই ,, প্রচুর এনার্জি প্রবাহিত হয় হাত খুব গরম হয় ,, যাকে দেবেন সেও এই শক্তি বুঝতে পারে ,, এটাকে রেইকির বাপ বলা চলে ,, এর বাপ কিছু আছে হ্যাঁ তবে বাংলাদেশে এখন এটা শিখা সম্ভব ,,
বাংলাদেশে ও এটা শিখানো হয় আপনি চাইলে শিখতে পারেন ,, আর ও জানতে চাইলে জানাতে চাইলে আমাকে ইনবক্স করুন রেইকি শিখুন ঘরে বসে 01757786808

জ্বীন ‌হাজির ‌‌করার ‌মন্ত

জ্বীন সাধনা:
মন্ত্রঃ
আছমানে সুলেমান চন্ডাল কুন্ডাল,
জিন আখফান আমার বশে আন।
জুল জাল মহা ইন্দ্রজাল।
আমার বাক্য ঠেলেনা জিন আখফান মহাকাল।
সুলেমান নবী আল্লার বাক্যে রও।
আল্লার হুকুম জিন্নি আমার আয়ত্ব হও।
না হইলে আজরাইল জমের ঘরে যাও।
নিয়মঃ
প্রথমে মন্ত্রটা শনিবার রাতে মুখস্ত করে নিতে হবে। তারপর চন্দ্রমাসের যে কোনো শুক্রবারে এশার নামজ পড়ে বিছানায় জায়নামাজ বিছিয়ে হাটু গেড়ে বসতে হবে। এবার দরূদ শরীফ ১১ বার পাঠ করতে হবে। তারপর মন্ত্রটা ৭৮৬ বার পাঠ করতে হবে পুনঃরায় দরূদ শরীফ ১১ বার পাঠ করতে হবে পাঠ শেষে ঘুমিয়ে পড়তে হবে এভাবে নিয়মিত একটানা ২১ দিন সাধনা চালাতে হবে ১৯ দিনের দিন জ্বীন দেখা দিবে তবে সাধনা ২১ দিন পর্যন্ত অবশ্যই করতে হবে। অন্যথা সাধনা বিফলে যাবে।
নোট : অভিজ্ঞ ভালো তান্ত্রিক গুরু বা ওস্তাদ এর নিকট অনুমতি গ্রহণ করবেন ও চন্ডীবরন করে নিবেন, অন্যথায় একাকী এই ধরনের বিপদজনক সাধনা করার প্রচেষ্টা করবেন না, যদি কেউ করেন নিজ দ্বায়িত্বে করবেন যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য আমি বা আমার পেজ কোন দ্বায় গ্রহণ করবে না।
( যেকোনো প্রশ্ন ও পরামর্শ নিতে যোগাযোগ নাম্বার : IMO,
01757786808

আসুন জেনে নেই রাশি কি

.


.আসুন জেনে নেই রাশি কাকে বলে,রাশি শব্দের সাধারন অর্থ- রাশ বা সমষ্টি, স্তুপ, সন্নিবেশিত, সন্নিকটে, একত্রে জড়োকৃত ইত্যাদি। যেমন- রাশি রাশি বললে অনেক গুলি বুঝায়। কিন্তু জ্যোতিষবিদ্যায় একত্রে কতগুলি জড়োকৃত নক্ষত্রের কল্পিত আকৃতি নিয়ে রাশি কথাটি এসেছে। অর্থাৎ অনেকগুলি তারকা সমন্বয়ে গঠিত বলেই রাশি নামকরন হয়েছে। প্রাচীনগণ রাশির বৈশিষ্ট্য এবং নক্ষত্রমন্ডলের দৃশ্যমান চিত্রানুযায়ী বিভিন্ন প্রাণী ও চিহ্ন সমন্বয়ে রাশি সমূহের কল্পিত নামকরন করেন। যেমন- মেষ, বৃষ, মিথুন, কর্কট, সিংহ, কন্যা, তুলা, বৃশ্চিক, ধনু, মকর, কুম্ভ ও মীন। আমরা সকলেই জানি পৃথিবী নিজ অক্ষের ওপর লাটিমের মতো সর্বদানির্দিষ্ট গতিতে পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে আবর্তিত (Rotation) হচ্ছে। এই আবর্তনেরফলে দিবা-রাত্রি সংঘঠিত হয়। একে বলে পৃথিবীর আহ্নিক গতি। এছাড়াও আপন অক্ষে আবর্তনের সাথে সাথে পৃথিবী একটিনির্দিষ্ট পথে সূর্যের চতুর্দিকে পরিক্রমণ (Revolution) করে। সূর্যকে একবার পরিক্রমণকরতে পৃথিবীর যে সময় লাগে, তাকে সৌরবছর বলে। মহাকাশে পৃথিবীর চারপাশে সূর্যেরআপাত বার্ষিক গতিপথকে বলা হয় ‘রবিমার্গ‘। এই রবিমার্গেই বারোটি রাশির অবস্থান। সায়ন মতে রবি যখন যে রাশিতে থাকে তখন জন্মগ্রহণকারীর সেই রাশি। আর নিরায়ণ মতে চন্দ্র যখন যে রাশিতে থাকে তখন জন্মগ্রহণকারীর সেই রাশি হয়। রাশি সম্পর্কে পরবর্তীতে বিস্তারিত লিখব। সংক্ষেপে এই হল রাশির পরিচয়। সকল মানুষের মধ্যে সকল যোগ্যতা থাকেনা সত্য, কিন্তু কিছু মানুষের মধ্যে কিছু যোগ্যতার বীজ সুপ্ত থাকে যা অনুকুল পরিবেশ পেলে সময়ে তার অঙ্কুর উদ্গম হয়। আর তার সাথে প্রয়োজনীয় জোগান পেলে এবং চেষ্টা থাকলে এক সময় বিরাট মহীরুহে পরিনত হতে পারে। এজন্যই চেষ্টা করে যেতে হবে। জগতে যারা সৌভাগ্যবান তারা চেষ্টা করেই সৌভাগ্য অর্জন করেন বলেই আমরা জানি, কিন্তু আমরা জানিনা তারা যে জন্মগতভাবেই সৌভাগ্যের বীজ বয়ে এনেছেন। আর সেটা জানতে হলে এস্ট্রলজিকে জানতে হবে। এস্ট্রলজি তথা জ্যোতিষবিদ্যা কারো জন্মসময়, তারিখ ও স্থান সাপেক্ষে গ্রহ-নক্ষত্রাদির ভূ-কেন্দ্রিক অবস্থান (Geo-Centric Position) বিশ্লেষণ করে তার সারা জীবনের সম্ভাবনা সম্পর্কে আগাম ভবিষ্যদ্বানী করতে পারে। যেভাবে আবহাওয়াবিদ আবহাওয়ার পূর্বাভাস কিংবা ডাক্তার রোগীর রোগ সম্পর্কে বলতে পারেন। তারা যেমন কিছু লক্ষ্মণ দেখে পূর্বাভাস দেন জ্যোতিষবিদ্যাও তেমনি গ্রহ-নাক্ষত্রিক অবস্থান দেখে ভবিষ্যদ্বানী করেন।
 ...