পৃষ্ঠা গুলি দেখুন

কিভাবে লটারীতে জয়ী হবেন

কিভাবে লটারীতে জয়ী হবেন!!!

জেতার সম্ভাবনা কম জেনেও মানুষ কেন লটারি কেনে? ৩টি মনস্তাত্ত্বিক কারণ। সম্মানিত দর্শক ও শ্রোতাবৃন্দ আমাদের চ্যানেল সনাতন পন্ডিতের পাঠশালায় আপনাকে স্বাগত। লটারি! বহুল পরিচিত একটি কাঙ্খিত নাম। ‘যদি লাইগা যায়’ এই মানসিকতায় ভর করে প্রায় প্রত্যেকেই কম-বেশী লটারি কিনে থাকেন। কিন্তু আদতে লটারি জেতে ক’জন? লটারি কম পরিশ্রমে অর্থ আয়ের এমন একটি পদ্ধতি যা সবাই পূরণ করতে চান। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রত্যেক মানুষের লটারি জেতার সম্ভাবনা খুবই কম। আমেরিকায় প্রতি ২৯ কোটি ৯২ লক্ষ মানুষের মধ্যে লটারি জেতার সম্ভাবনা থাকে মাত্র ১ জনের। তবু কেন মানুষ লটারির পিছনে ছুটেন? আলবার্টার ইউনিভার্সিটি অব লেখব্রিজ-এর হেলথ সায়েন্স অ্যান্ড গ্যাম্বলিং স্টাডিজের প্রফেসর রবার্ট উইলিয়ামস দীর্ঘ দিন গবেষণা শেষে বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন। তার মতে ৩ ধরনের বিস্ময়কর মনোবিজ্ঞান এর পিছনে কাজ করে। ১. ‘প্রায় জিতেছিলাম’ অবস্থার শিকার হওয়া : অনেক লটারিতেই মনে হয়, প্রায় জিতে গিয়েছিলাম। আর একটু এদিক সেদিক হলেই মিলে যেত ইত্যাদি। অথচ হয়তো তার ধারে-কাছেও নেই আপনি। যেমন পাওয়ার বল লটারিতে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। সেখানে আপনার ছয় অঙ্কের নম্বর পুরোপুরি মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে প্রতি ২৯২ মিলিয়নে ১ বার। ৬ অঙ্কের মধ্যে ৩টি মিলে গেলেও বাকি ৩টি মেলার সম্ভাবনা হয়তো আপনি নিজে নিজেই হিসাব করবেন। ভাববেন অর্ধেক করে নিলেই হয়। অর্থাৎ সম্ভাবনা থাকে প্রতি ১৪৬ মিলিয়নে ১ বার। কিন্তু এটা ভুল। এতে সম্ভাবনা হবে ৬০০-তে ১ বার। মানসিক বিষয়টা হলো, মাত্র ৩টি নম্বর মিলে গেলেই মানুষ ভাবেন, তারা জয়ের কাছাকাছি ছিলেন। ২. সূক্ষ্ম সম্ভাবনার হিসাবে করতে পারে না মস্তিষ্ক : মানুষের মস্তিষ্ক সংখ্যা বিষয়ে তুলনামূলক হিসাব সহজেই করতে পারে। যেমন- ১০ জন সেনা বনাম ১০০ জন সেনার যুদ্ধে কি হতে পারে তা আমরা সহজেই ধারণা করতে পারি। কিন্তু বিশাল মাপের সংখ্যা নিয়ে মস্তিষ্ক হিসাবের পার্থক্য বুঝতে পারে না। ২ হাজারের মধ্যে ১ এবং ২৯২ মিলিয়নের মধ্যে ১-এর পার্থক্য স্পষ্ট বুঝতে পারবে না মগজ। কাজেই লটারি কেনার পর কোনো মানুষ বুঝতে পারেন না তার জেতার সম্ভাবনা কতটা কম। ৩. সহজলভ্যতা দ্বারা প্ররোচিত হই আমরা : কোনো ঘটনা সম্পর্কে আমরা যত বেশি জানি, তত বেশি বিশ্লেষণ করতে পারি। তথ্য-উপাত্তের এই সহজলভ্যতা আমাদের ধারণা পোষণ করতে প্ররোচিত করে। পাওয়ারবলের জ্যাকপট প্রাইজ জেতার প্রসঙ্গে আসলেই আমরা দেখি, স্বল্প সংখ্যাক মানুষ এটি জিতেছেন। তাদের নিয়েই ভাবি আমরা। কিন্তু যে অসংখ্য মানুষ জেতেননি তাদের নিয়ে ভাবনা আসে না মনে। এর কারণ বিজয়ীদের নিজেই নানা তথ্য ও খবর প্রচারিত হতে থাকে। তাদের সম্পর্কে তথ্য পাই আমরা। এখন প্রশ্ন হলো, আমাদের কি লটারির টিকেট কেনা উচিত নয়? এটা যার যার ব্যক্তিগত ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে বলে জানান উইলিয়ামস। সম্ভাবনা নেই বলে যে টিকেট কেনা বন্ধ করতে হবে, বিষয়টি তাও নয়। এটা এক ধরনের জুয়া। আরো মারাত্মক সব জুয়ার খেলার ধরন রয়েছে। তার চেয়ে লটারির বিষয়টি বরং অনেক কম ক্ষতি করে। এতে সামান্য অর্থ খোয়া যায়। অন্যদিক থেকেও বলা যায়, বিনোদনের জন্যে লটারি দারুণ সস্তা মাধ্যম। অর্থাৎ, অতি সামান্য পরিমাণ অর্থ খরচ করে আপনি লাখপতি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হলেন। এটা বেশ আনন্দদায়ক। আবার না পেলেও বেশি আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ার যন্ত্রণা নেই। তবে একে নিয়ে খুব বেশি আশাবাদী হওয়ার প্রয়োজন নেই। তাতে সুখ নষ্ট হয়। বিলিয়নিয়ার মার্ক কিউবান দারুণ একটা কথা বলেছেন, ধরুন আপনি গতকাল সুখী ছিলেন। কিন্তু আগামীকাল সুখী নন। এর কারণ পয়সার কারণে। এটা সত্যিকারের সুখ ছিল না।
বিঃদ্রঃ- যদি কেউ লটারী কিনবেন ভাবছেন, আপনাকে জিততেই হবে। যেভাবেই হোক আপনার জেতার লাগবেই। তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমরা চেষ্টা করবো আপনাদের মনে আশা পূরণ করতে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন আমাদের যোগাযোগ পেজে গিয়ে।। ধন্যবাদ।।
Share this...

Trataka is the best Pursuit in the world

                     আমরা ইতিপূর্বে ত্রাটক সাধনা সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য আমাদের ওয়েবে শেয়ার করেছি, এরপরেও আমাদের নিকট প্রতিনিয়ত রিকোয়েষ্ট আসছে ত্রাটক সর্ম্পকে জানার জন্য। আমরা বিনিত ভাবে অনুরোধ করছি, আপনারা ত্রাটক সাধনা সর্ম্পকে যা কিছু অনলাইনে আমাদের ওয়েবে রয়েছে এর বেশি কিছু জানতে চাইবেন না। কারন বর্তমানে এক সন্তানের অসংখ্য জননী তৈরী হয়েছে, এমনটাই দাবি বাংলাদেশে হচ্ছে। কারন যেখানে ত্রাটক সাধনার জন্ম ও উত্থান থার্ড আই রেডিয়েশন এবং এশিয়া মহাদেশে এর একমাত্র পরিবেশক মন্ত্রগুরু এ্যসোসিয়েশন। এরপরেও হাজারো ফেবু আইডি পেইজে দেখা যাচ্ছে ত্রাটক প্রশিক্ষণের জন্য কোর্স ছেড়েছে কতিপয় ওহি প্রাপ্ত গুরু, এবং অন্য এক শ্রেনীর দিব্যজ্ঞানি তান্ত্রিক মহাসম্রাট মহাগুরু গণ ত্রাটক সাধনার নাম পরিবর্তন করে ভিন্ন নামে যেমন মায়া সাধনা, থার্ড আই, তৃতীয় নেত্র, ইত্যাদি হৃদয়গ্রাহী চিত্তাকর্ষক নামে ত্রাটক সাধনার ফলাফলের বিকল্প শুরু করেছে যা সম্পূর্ণই ভুয়া উজভুকি বিষয়। আমরা ত্রাটক সাধনার বিষদ বিবরনী ওয়েবে প্রকাশের পর হতেই মহাজ্ঞানী গন এই সকল কনটেন্ট সামান্য পরিবর্তন পরিবর্ধন করে স্যোসাল মিডিয়ায় প্রচার করছে এবং স্ব ঘোষিত মহাগুরু শিরোমনী বিভিন্ন ভারতীয় তান্ত্রিক বইয়ের নাম দিয়ে সাইট চালাচ্ছে। সেই সাথে অনেকেই মেডিটেশন ও যোগ সাধনাকেই ত্রাটক সাধনা বলে চালিয়ে দিচ্ছে বা সর্বসাধারনকে বোঝাচ্ছে। মনে রাখবেন ত্রাটক সাধনা সর্বময় ক্ষমতার উৎস। সকল কিছুর সম্ভব ত্রাটকে। অপরদিকে যোগা বা মেডিটেশন শারীরিক ও মানুষিক স্থীরতা ও চিত্তকে নির্দিষ্ট বিষয়ে নিবিষ্ট করার জন্য একটি ছক মাত্র। এই সকলের সাথে ত্রাটক সাধনার কোন প্রকার মিল বা সঙ্গতী নেই। ত্রাটক সাধনা সেই সাধনা যা দ্বারা আপনার জীবনের যে কোন ধরনের প্রয়োজন পূরন করতে পারেন। হতে পারে সেটি আপনার ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে, স্ত্রী সন্তান নিয়ে, ব্যবসা বানিজ্য নিয়ে, পরিবারের বা নিজের শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে, চাকুরী নিয়ে, সহায় সম্পদ নিয়ে, রাজনৈতিক ইশ্যু নিয়ে, মামলা মোকদ্দমা নিয়ে, আধ্যাত্মিক বিষয়, জীন ভুত, আত্মা, গ্রহদোষ, দুর্ঘটনা ইত্যাদি যে কোন সমস্যার সমাধান অনায়েসে নিজেই নিজের সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে এটি প্রতিটি মানুষের সবচাইতে বেশি জরুরী এই কারনে যে, আপনি আপনার কোন সমস্যা নিয়ে যার কাছে যাবেন সে কতটুকু সঠিক বা আসল তা বোঝা বা খতিয়ে দেখা আমাদের পক্ষে সম্ভব হয় না। শতকরা ৯৯% তান্ত্রিক বা কবিরাজ এখন ভন্ড। এক্ষেত্রে নিজেই নিজের সমস্যা সমাধান করাই স্রেষ্ট উপায়। সুতারাং আর বিলম্ব না করে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন imo 01757786808/