পৃষ্ঠা গুলি দেখুন

মিতৃ ব্যাক্তির আত্না হাজির করার উপায়

মিতৃ ব্যাক্তির আত্না হাজির করার উপায়

 
। এই পদ্ধতিটার মাধ্যমে আত্মা হাজির হয়,যদিও বিষয়টা অবিশ্বাষ্য বটে। অনেকে ভাবে এটা হয়তো জ্বিন হাজির করন,আসলে এটার মাধ্যমে জ্বিন হাজির হয় না,আপনার আশেপাশের এক বা একাধিক আত্মা হাজির হয়,যা আপনার দৃষ্টিগোচর হবে। বলাবাহল্য কার্যের শুরুতে ভালো একটা গুরুর কাছে এই বিষয়ে আরো জেনে কাজটা শুরু করবেন। কারন এখানে আমি হয়তো লেখার মাধ্যমে আমার যথেষ্ঠ মনোভাব প্রকাশ করতে পারবো না। এটা সঠিকভাবে প্রয়োগ না করতে পারলে বিপদের আশংখা আছে। প্রয়োগ পদ্ধতি:::যে কোনো শনিবারে একটা বিশেষ ঘর বা রুম নির্বাচন করবেন,যেই রুমে সেই দিন বা রাতে যাতে করে অন্য কোনো দ্বিতীয় ব্যক্তি প্রবেশ না করে। শনিবার সকালে নির্বাচিত ঘরে ধূপ-দ্বীপ জ্বালিয়ে রাখবেন। ঘরের এক কোনে এই আয়াতটা লিখে রাখবেন, ﺍﺗﻢ ﺍﻟﻦ ﻗﻦ ﻛﻔﺮ ﻗﻦ ﻗﺜﺐ ﻫﺬﺩ ﺷﻮ ﻫﺬﺭ ﺷﻮ ﻫﺬﺭ ﺷﻮ ﺑﺤﻖ ﺷﻠﻤﻦ ﻧﺒﻴﻚ..এবার যখন মধ্যরাত হয়ে যাবে,তখন ঐ ঘরে প্রবেশ করবেন,এবার ঘরের মধ্যে উচ্চস্বরে এই বাক্যগুলো উচ্চারন করবেন,"আতাইতুহু হারওয়ালাতান,কাতামু ছানুয়ার জাসুদা বাহু,নিশ্কান ফিতরে মাজাদ হাজির শাও প্রভুকা কুদরাত,"এই বাক্যটা কমপক্ষে ৩১বার পাঠ করবেন,এবার দেখবেন ঘরটা কিছুটা কাপতে শুরু করেছে,এবার পড়াটা বন্ধ করতে হবে,ঘরের কিছুদিন অপেক্ষা করার পর দেখতে পাবেন ঘরের যে কোনে আপনি পূর্বোক্ত আয়াতটা লিখেছিলেন সেই লেখার উপর হঠাৎ আগুন লেগে যাবে,তখনি উদ্দেশ্যকৃত আত্মা হাজির হবে এবং তা আপনার দৃষ্টি গোচর হবে।এইটা সম্পূর্ণ গুরু পদ্ধতি,এই পদ্ধতিটা একাধিক মানুষ দ্বারা পরীক্ষিত।। এই আত্মাগুলো আবার আড়ানোর প্রয়োজন হলে এইটা পাঠ করুন উচ্চস্বরে একবার"মাতলুন হাব্রাতান জিস্রা জিবরাইলা ওয়া মিকাইল"।কিন্তু এটা খুব বিপদ জনক। তানতিক গুুুরু আজিজ রহমান যে কোন সমসা সমাদানের জনে যোগ যোগ করুন 01757786808/

ধ্যানের গভীরে প্রবেশ করার ৬টি সহজ উপায়

। ধ্যানের গভীরে প্রবেশ করার ৬টি সহজ উপায়

তুমি হয়তো প্রতিদিন নিয়ম করে ধ্যানে বস। কিন্তু এক এক দিন ধ্যান করতে বসলেই তোমার মন ভাবনার জগতে হারিয়ে যায়। ধ্যান করতে শেখা হল প্রথম ধাপ৷ তারপর সিঁড়ি বেয়ে আরো ওপরের স্তরে কি উঠতে চাও? তাহলে কয়েকটি সহজ উপায় এখানে দেওয়া হল – হয়তো তোমাদের কাজে লাগতে পারে।

(১) অন্যের মুখে হাসি ফোটাও:

কাউকে যখন সাহায্য কর তখন কেমন লাগে? খুব তৃপ্ত মনে হয়না? তাছাড়া তোমার ভেতরে কি একটা আনন্দের ইতিবাচক শক্তির বিস্ফোরণ ঘটছে – এরকম মনে হয় কি? মনে হয় যে ভেতরটা প্রসারিত হয়ে উঠল – ছড়িয়ে গেল? এর কারণ যখন তুমি কারো মুখে হাসি আনো তখন তার কাছ থেকে ইতিবাচক স্পন্দন আর আশীর্বাদ, শুভকামনার তরঙ্গ তোমার কাছে ভেসে আসে।

সেবা তোমার ভেতরে কিছু ভালো গুণ সঞ্চিত করে। এই গুণ তোমাকে তোমার ধ্যানের গভীরে যেতে সাহায্য করে।

শিল্পী মদনের ভাষায় – “আমি যখন সেবা করি তখন সরাসরি উপকার পাই। আমার মন তৃপ্তিতে সুখে আর শান্তিতে ভরে ওঠে। এই তৃপ্তি আর শান্তি আমাকে ধ্যানের গভীরে নিয়ে যায়।”

(২) নীরবতার ধ্বনি শোনার অভ্যাস কর:

মনে কর তুমি ভোর বেলা ছাদে উঠে সূর্যোদয়ের সময় রক্তিম আকাশকে দেখছো আর তার সৌন্দর্যে সম্পূর্ণ নিমজ্জিত হয়ে পড়েছ। তখন কি তোমার ভেতরে এক গভীর নীরবতা আর ওই সৌন্দর্যের সঙ্গে একাত্মতার অনুভব হয় না? সৌন্দর্য তোমাকে ভাষাহীন করে দেয়। মন একেবারে স্থির শান্ত হয়ে যায়। এর কারণ কি সেটা কি কখনও ভেবে দেখেছো?

মৌন থাকলে অনেক কম ভাবনা মনে আসে আর মন স্থির হয়।

বেশিরভাগ সময় যখন আমরা কথা বলি আমাদের মনও কথা বলে। আমাদের ইন্দ্রিয় তথ্য সংগ্রহ করে আর বিভিন্ন ভাবনায় মনকে ভরিয়ে তোলে। মনে অজস্র চিহ্ন এঁকে দেয়।

নীরবতা ধ্যানের পরিপূরক। মৌন থাকলে তুমি সহজে ধ্যানের গভীরে যেতে পারবে। মৌনতা ও ধ্যান একসঙ্গে পাওয়ার সহজ উপায় হল আর্ট অফ লিভিং –এর পার্ট টু প্রোগ্রাম। এই পার্ট টু প্রোগাম বেঙ্গালুরু আশ্রমে প্রত্যেক সপ্তাহের শেষে নেওয়া হয়।

হিতাংসী সচদেবের ভাষায় –“মাঝে মাঝে আমি অসংখ্য ভাবনার জালে আবদ্ধ হয়ে পড়ি। মৌন থাকলে ধীরে ধীরে সেই ভাবনা চলে যায় আর আমি ধ্যানের গভীরে যেতে পারি।”

(৩) শরীরকে যোগব্যায়ামের দ্বারা স্বাস্থ্যবান করে তোল:

লক্ষ্য করে দেখেছ কি কোন কোন দিন তোমার ধ্যান করতে বসে অস্থির লাগে। ধ্যানের গভীরে যেতে পারনা।

এর কারণ হল তোমার দীর্ঘ কর্মব্যস্ততা তোমার শরীরের মাংসপেশীকে অনমনীয় করে তুলেছে, তাই তুমি অস্থির হয়ে আছ। কিছু যোগাসন করলে এই অনমনীয় শরীর নমনীয় হয়ে উঠবে। তোমার মন স্থির হয়ে তোমাকে ধ্যানের গভীরে যেতে সাহায্য করবে।

(৪) খাবারের বিষয়ে যত্নবান হও:

তুমি আগে আমিষ খাবার খেয়ে, তৈলাক্ত, ভাজা খাবার খেয়ে ধ্যান করতে, আর এখন হাল্কা সাত্ত্বিক খাদ্য গ্রহণ করে ধ্যানে বস – এই দুই ধ্যানের মধ্যে কোনো পার্থক্য কি বুঝতে পার? এর কারণ মনের ওপর খাদ্যের সরাসরি প্রভাব আছে।

যে ধ্যান করে তার পক্ষে আদর্শ খাদ্য হল শস্য, সবুজ তাজা শব্‌জি, তাজা ফল, স্যালাড, স্যুপ ইত্যাদি। সহজপাচ্য হাল্কা খাবার প্রাণশক্তিকে উচ্চস্তরে উন্নীত করে।

(৫) নিজেকে নিজে গান শেখাও:

তোমার মনের উপর বিভিন্ন গান বিভিন্ন আবেগ সঞ্চার করে।

আমদের শরীরের ৯০ শতাংশ কিম্বা তারও বেশি অংশ খালি জায়গা দিয়ে তৈরি। তাই শব্দের বিশেষ প্রভাব আছে আমাদের উপর৷ সৎসঙ্গে গান করলে আমাদের আবেগ শুদ্ধ হয় আর আমরা আমাদের ভেতরে একটা প্রসারণ লক্ষ্য করি। ক্ষুদ্র মনের সর্বদা কথা বলার অভ্যাস সৎসঙ্গে এসে শান্ত হয় আর আমাদের মনও স্থির হয়ে ধ্যানের গভীরে যেতে সাহায্য করে।

(৬) ধ্যানের নির্ধারিত সময়:

ধ্যানের গভীরে যাওয়ার আর একটি সূত্র হল ধ্যানের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় রাখা ও সেই সময় রক্ষার বিষয়ে শৃঙ্খলাপরায়ণ হয়ে ওঠা।

দিব্যা সচদেব বলেন – “আগে আমি বিভিন্ন সময়ে ধ্যান করতাম। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে আমি দুপুরে খাদ্যগ্রহণের আগে ধ্যান করছি। দেখছি এই একই সময়ে রোজ ধ্যান করলে ধ্যান খুব ভালো হচ্ছে আর খুব গভীর হচ্ছে।”তান্তিক গুুুুরু আজিজ রহমান তন্ত মন্ত কালো যাদুু
টোটকা তাবিজ ও জ্বিন চালানের মাধমে তদবির করা হয়
যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫দিনে ১০০%গ্যারান্টিতে করা হয়
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে
তদবির করতে পারেন। আরো জানতে নিচের নাম্বারে যোগা যোগ করুন।

জাদুর ‌ক্রিয়া ‌‌নষ্ট ‌করার ‌তদবির

                                                 জাদুর ক্রিয়া নষ্ট করার তদবির
হযরত ওয়াহাব রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, যে ব্যক্তি জাদু-টোনার শিকার হয়, তাঁকে জাদুর প্রভাব থেকে মুক্ত করতে হলে নিম্নোক্ত আমলটি করতে হবে। আর তা হলো-
কুলের সাতটি পাতা পাটায় বেটে পানিতে মিশাতে হবে। অতঃপর আয়াতুল কুরসি পড়ে ওই পাটা পাতার ওপর ফু দিতে হবে। সেগুলো পানির সঙ্গে মিশাতে হবে। তা থেকে জাদুকৃত ব্যক্তিকে তিন ঢোক পানি পান করাতে হবে।
অবশিষ্ট পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে। ইনশাল্লাহ! এ আমলের কারো প্রতি জাদু ক্রিয়া হয়ে থাকে; তবে তা নষ্ট হয়ে যাবে।
বিশেষ করে-
এ আমল ওই ব্যক্তির জন্য বেশি মঙ্গলজনক, যে ব্যক্তিকে তার স্ত্রী থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে।
তাছাড়া জাদু ক্রিয়া নষ্ট করার সবচেয়ে বড় চিকিৎসা হলো- সুরা ফালাক্ব ও সুরা নাস।
হাদিসে এসেছে, ‘এ সুরাগুলোর চেয়ে বড় রক্ষাকবচ আর নেই। আর আয়াতুল কুরসিও শয়তানকে দূর করার জন্য বড়ই ফলদায়ক।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে জাদুর প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে উল্লেখিত কুরআনি আমল যথাযথ পালন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।...তান্তিক গুরু আজিজ রহমান ..তন্ত মন্ত কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধমে 100%গ্যারান্টিতে তদবির করা হয় 
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে তদবির করতে পারেন বা যে কোন বিদ্যা পশিক্ষন পেতে পারেন. আরো জানতে ..imo ..01757786808/ montrgurbd12@gmail.com...,খুলনা খালিস পুর