পৃষ্ঠা গুলি দেখুন

ভালোবাসায় অস্থির করার তদবীরঃ

ভালোবাসায় অস্থির করার তদবীরঃ

মন্ত্রগুরু

ভালোবাসায় অস্থির করার তদবীরঃ
۷۸٦
۲۵۰
۲۵۳
۲۵٦
٢۴۳
۲۵۵
۲۴۴
۲۴۹
۲۵۴
۲۶۵
۲۵۸
۲۵۱
۲۴۸
۲۵۲
۲۴۷
۲۴٦
۲۵۷




বিধিঃ উপরক্ত নকশাটি সূরায়ে ইখলাসের-  ইহা লিখিয়া তার নিচে আপনার প্রেমীকার নাম ও তার মায়ের নাম এবং তারপর আপনার নাম ও আপনার বাবার নাম লিখে যদি কোন উচু গাছে লটকিয়ে দেওয়া হয় তবে উহা যখন’ই বাতাসে নরাচরা করবে তখন’ই আপনার প্রেমীকার হৃদয়ে প্রেমীকার প্রতি ভালোবাসার ঝড় বইতে শুরু করবে। তবে উপরক্ত নকশার জাকাত ও বিধি অবশ্যই পালন করতে হবে।। ‌মন্তু ‌গুরু ..01757786808

মামলা মকদ্দমা হতে পরিত্রান (Rescue from the lawsuit

মামলা মকদ্দমা হতে পরিত্রান (Rescue from the lawsuit)


আপনার পরিবারের কেউ কি অযথা কোন মামলা মোকদ্দমায় নাজেহাল হচ্ছে? আপনি বা আপনার কোন আপনজন যে অন্যায় বা অপরাধ করেনি সেই অপরাধের সাস্তি আপনাদের ভোগ করতে হচ্ছে?? সামাজিক বিচারের সম্মুখীন, পুলিশি হেফাজতে বা জেলে রয়েছে, মামলা চলমান, আপনার জমি অন্যরা দখল করে আপনার উপরেই মামলা দিয়ে রেখেছে, দ্বাম্পত্য কোলহের জের ধরে মামলায় ভুগছেন, ওয়ারিশান সম্পত্তি নিয়ে মামলা চলছে, আপনি হয়তো ঘুষ নেননি অথচ আপনাকে ফাসানো হয়েছে, এলাকায় কোন মারামারি, খুন, চুরি, দাঙ্গা ইত্যাদিতে আপনি জরিত নন তবুও আপনার নামে মামলা হয়ে হয়রানি করছে। এমন হাজারো ছোট খাটো কিংবা বৃহত্তর বিষয় নিয়ে আপনি নানা রোকম মিথ্যা মামলা বা পুলিশি হয়রানির সম্মুখীন হতে পারেন, এ অবস্থা থেকে পরিত্রান পেতে আমরা আপনাকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি প্রদান করছি। 
বলা হয়ে থাকে যখন সময় খারাপ যায় তখন আটার খমির করতেও আঙ্গুল ভেঙ্গে যায়, আপনি যদি অনাকাঙ্খীত কোন সমস্যায় অহেতুক জরিয়ে পরেছেন তবে অবশ্যই আপনার এই অবস্থার জন্য সময়ের একটি বড় ভুমিকা রয়েছে যাকে আমাদের ভাষায় কাল দোষ বা গ্রহদোষ বলা হয়ে থাকে। যদিও সময় খারাপ হলে শুধু মামলা মোকদ্দমাই নয় নানাবিধ সমস্যার মধ্যেই আপনাকে জরিয়ে পড়তে হতে পারে। তবে আমাদের আজকের আয়োজন সেই সকল ভাগ্য বিরম্বীত মানুষদের জন্য যারা অপ্রয়োজনীয় মিথ্যা মামলায় নাজেহাল হচ্ছেন বা জেল খাটছেন, তবে একটি কথা মাথায় রাখা কর্তব্য তদবীরে অবশ্যই আপনার সম্পূর্ণ সত্য বয়ান দিতে হবে নতুবা কোন প্রকার সাহায্যের আশা রাখা অনর্থক। আমরা আপনার সময়ের করাল গ্রাস হতে রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় তদবীর প্রদান করবো, হয়তো আপনি দির্ঘ্যদিন যাবৎ যে মামলায় জেল খাটছেন বা মামলায় জরিয়ে আছেন সেই অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে ৩-২৪ ঘন্টায় পারবো না, তবে প্রসিডিউর অনুসারে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই আপনাকে আপনার সন্মান ফিরিয়ে দিতে পারবো। আমরা ছিলাম আছি থাকবো যতদিন যাবৎ পৃথিবীর একটি কোনাতেও বাংলা ভাষাভাষি একজন সৎ মানুষও বিনা কারনে হয়রানির স্বিকার হবে।

এটক সাধনা ..বা এাটক সিদ্ধি.

ত্রাটক অনেকেই ত্রাটক সমন্ধে জানতে চেয়েছেন,,, যদিও এটা অতি গোপনীয় বিষয়, এর পরও ত্রাটক নিয়ে এক্টা পোস্ট করলাম,,,,,, ,,
,
,
পৃথিবীতে এখন পর্যুন্ত যতগুলো দোওয়া,
তাবিজ, মন্ত্র, তন্ত্র, টোনা, টোটকা,
নকশা
ইত্যাদি আছে তার ভিতর সবচাইতে
পাওয়ারফুল হলো “ত্রাটক”।
এই “ত্রাটক” সাধনের ফলেই আগের
দিনের মনি ঋষিগন ও অন্নান্য পীর
দরবেশগন,
নানান অলৈকিক কর্মকান্ড করেগেছেন।
বর্তমানে আমাদের মাঝে যে সকল
ব্যক্তিগন দোওয়া / মন্ত্র ইত্যাদি নিয়ে
সফলকাম
হয়ে থাকেন বা চেষ্টা করছেন তাদের
মাঝে বেশির ভাগই বিফল কারন-
বর্তমানে মানুষের মাঝে ধর্য্য ও সময় দুই
খুব কম, এবং সবচাইতে কম
ন্যায়পরায়নতা
সততা, নিষ্ঠা, মুখের কথার মূল্যবোধ।
তার চাইতে বেশি
সমস্যা হচ্ছে পেটের চিন্তা। আমাদের
প্রয়োজন নগদ অর্থ এবং সেটাও জলদি।
আর তাই আমরা এগুলো থেকে অনেক
পিছিয়ে পড়েছি। অনেকেই তো বিশ্বাষ
পর্যন্ত করতে চায় না, যে মানুষের
পক্ষে এ সকল কাজ করা সম্ভব।।
তাই বর্তমানে শুধু মাত্র একটি পথ খোলা
আছে একজন সাধারন মানুষ
অসাধারন অলৈকিক ক্ষমতার অধিকারী
হতে পারার, আর তা হলো “ত্রাটক”।
কারন ত্রাটক সাধনায় সময় অত্যন্ত কম
লাগে, একজন মানুষের মাঝে গুটিকয়েক
লক্ষন দেখেই বোঝা যায় সে এই সাধনা
করতে সক্ষম কি না। এর ফলাফল দ্রুত
ঠিক যেমন বর্তমানে রিমট-কন্ট্রোল এর
ব্যবহারের মতই।
মানুষের কল্পনার চাইতেও শক্তিশালী
এই ক্ষমতা।
ব্যবহারের জন্য নিয়ম নিতি নাই বল্লেই
চলে।
শ্রেনীবিভাগ প্রায়ই একই প্রকার।
তবে শিখার খরচ তুলনা মুলক একটু বেশি।
যে কেউ শুধু অনুশিলনেই হয়ে উঠতে
পারে অতিমানব।
তবে এর সবচাইতে বড় বাধা হচ্ছে
গোপনিয়তা।
শক্তি সর্ম্পকে গোপনিয়তা রক্ষা করতে
না পারলে শক্তি নিশ্বেষ হতে পারে।
আপনি যা চান আর যা চান নি সবই
করতে পারেন এই একটি মাত্র বিদ্যায়।।
সুপার ভিষন "ত্রাটক ",
,
ত্রাটক জিনিসটি এমনই শক্তিশালী যে
আপনি আপনার চোখ দিয়ে একটি চলন্ত
রেলগাড়ীকে থামাতে পারবেন। আপনার
মন ও চোখ দিয়ে যে কোন মানুষের ক্ষতি
স্বাধন বা উপকার করতে পারবেন।
ধরুন যে আপনার সামনে দিয়ে একটি
চলন্ত রেলগাড়ি যাচ্ছে এখানে এই
স্বাধনাটি করার পর আপনি যদি আপনার
চোখের দৃষ্টি রেলগাড়ির ইন্জিনে
প্রয়োগ করেন এবং মন দিয়ে
রেলগাড়িকে থামানোর চেষ্টা করেন
তাহলে ঐ রেলগাড়িটি ততখনাত থেমে
যাবে। এভাবেই চোখ এবঙ মন দিয়ে যে
কোন কাজ সমাধা করা যাবে।
উল্লেখ্য থাকে যে এই ত্রাটক সিদ্ধি সব
থেকে সহজ এবং শক্তিশালী। এাটক সাধনার মাধমে জীবনের যে ‌কোন ইচ্ছেই
পুরন করতে পারেন তাও  খোব কম সময়ে আমাদের এই প্রতিষ্টান টি মুল অতো এাটক সাধনা ও ‌আধ্যাত্নিক সাধনার জনো
কালো জাদু তন্ত মন্তু যে কোন সাধনা প্রশিক্ষন পেতে আজি যোগা যোগ করুন ইমু 01757786808

আধ্যাত্মিক ‌শক্তি .‌ও‌ ‌রেইকি.

আধ্যাত্মিক শক্তির নব্বই শতাংশ হলো দেহ, মন, আত্মার, চিন্তা, উচ্চতর মানসিক সচেতনতা বা কনসাসনেছ। মুনিঋষিদের মতে মানব দেহের সাতটি প্রধান চক্র হচ্ছে- সহস্রার, অজ্ঞা, বিশুদ্ধা, অনাহত, মণিপুর, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার কিংবা পীরফকিরদের মতে প্রধান প্রধান লতিফা- আখফা, ছির, খফি, রূহ, কলব, নফস, খাক, বাদ ইত্যাদি। এসব চক্র বা লতিফার প্রত্যেকটি একেকটি এন্ডোক্রিন গ্লান্ড বা অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির সাথে যুক্ত। রেইকি চর্চার কালে সাধকগণ মহাজগতের নিয়ন্ত্রক শক্তি তথা কসমিক এনার্জি/নূরে এলাহি/রেইকি এনার্জি শরীরের চক্র/লতিফা/অন্তক্ষরা গ্রন্থি/শরীরের চ্যানেলের মধ্য দিয়ে আহরণ করে চক্রে/লতিফায়/এন্ডেক্রিনের মধ্যে প্রবাহিত করা। সাতটি চক্রের মধ্যে উপরের তিনটি চক্রের যোগাযোগ পৃথিবীর সঙ্গে। মাঝের চক্র অনাহত এবং সোলার প্লাস্কেস/মণিপুর বা কলব লতিফাটি যুক্ত আমাদের হার্ট বা হৃদপিন্ডের সঙ্গে। মহাজগত তথা ব্রহ্মান্ড থেকে আহরিত শক্তি চক্রথেকে দুই হাতের মাধ্যমে প্রবাহিত হয় হাতের তালুহয়ে আঙ্গুলের ডগা বা প্রান্তভাগে। যে কারণে হাতে ও আঙ্গুলের শক্তি বেড়ে যায়। একজন রেইকি চ্যানেল, চিকিৎসক বা মাস্টার হাতের মাধ্যমে এই শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমেই অসুস্থতা ভাল করেন।
রেইকি চিকিৎসা প্রয়োগকালে রোগের চিকিৎসায় মানুষের শরীরের সাতটি এন্ডোক্রিন গ্লান্ড যথাক্রমে পিটুইটারি, পিনিয়াল, থাইরয়েড, থাইমাস, প্যানক্রিয়াস, গোনাডস এবং এড্রিনাল গ্রন্থির বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। আর মোটামুটি সচেতন সবাই জানেন যে, এসব গ্লান্ড থেকে নিঃসৃত হরমোনই মানবদেহ তথা অংগপ্রত্যাংগকে কর্মক্ষম রাখে। সত্যিকার অর্থে মানুষ ততোক্ষণ সুস্থ থাকে যতোক্ষণ তাকে ঘিরে থাকা শক্তির মধ্যে কোন ছন্দের তারতম্য না ঘটে। যখনই তারতম্য ঘটে, শরীরের শক্তিপ্রবাহ বিগড়ে যায়। আর তাতেই এতোদিন- যে শরীর ছিল সুস্থ, তাই হয়ে ওঠে অসুস্থ। আসলে সুখের অভাবই তো অসুখ। রেইকি চিকিৎসার বিশেষত্ব এই যে, এটা শক্তিকে চক্র ও গ্লান্ডের মাধ্যমে সঞ্চারিত করে শরীরের সুস্থতা ফিরিয়ে দেয়। বলেরাখা ভাল রেইকি চিকিৎসার সঙ্গে অন্য কোন ধরনের চিকিৎসার কোনো বিরোধ নেই। রেইকি চিকিৎসায় শরীরের বিষাক্ত টক্সিন বেরিয়ে যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, অঙ্গ-প্রত্যাঙ্গগ গুলো আবার ভালোভাবে কাজ করতে শুরু করে।

দেহস্থ শক্তিকেন্দ্র/ চক্র/ লতিফা এবং অন্তঃস্রাবী গ্রন্থি
চক্র শব্দটির চলতি অর্থ হলো চাকা। চক্র হলো স্বয়ং বৃত্তাকার , তাই আরো জানতে রেইকি শিখুন ঘরে বসে ,, রেইকি গ্রান্ড ও ‌আধ্যাত্নিক সাধনা ও.  এাটক সাধনা ‌পশিক্ষন...01757786808