পৃষ্ঠা গুলি দেখুন

পুরুষ ‌‌বশী‌করন.‌মন্ত

Male attraction ‍spell (পুরুষ বশীকরণ)

If we look at the world of online Tantric side of him, he can see – the Tantric love spell dominates written upset, the girl or woman in their system love spell devising plans or more. We have forgotten all of our minds, not separated women or men, but the men and women in Conquest is less necessity. We have seen many women / girls not being able to find the man in his mind, it seems to be a life of fury,Men can talk to lots of people, a lot of news, look for Tadbir take place, but these little girls cannot, therefore, going to see more women problem. So today, we are keeping them for the benefit of women’s problems desire anniversary will post devising plans for the conquest of the male. not only that, Man desire anniversary of women that all women are willing to accept from us ultimately devising plans Most of all low-cost labor and money devising plans promise. This is the continuation of Tadbir. We are all aware of the current time for Love Attract amulet, charm, divination device that is not effective, so you can be following were offered various remedies.
Casting Instructions: The Conquest with white side will do, so that’s no moon, the first Saturn or Mars bars in the morning, when the house and prepared to sit down, then some of the flour with your right leg Second Shoes open a shed or Dishes left on the flour, pour it into the flour when shoes, full of flour out of the way when the sink, the flour will make the bread you. Now take three breads from there and place it in front of any dish, you have to beat three of the bread with your shoes, And from today I will say whatever. My husband will be forced to do this after eating this bread. Willing to be the creator of a woman with her bad behavior, strange, negligence or anything else in the world except you will not. The marriage lasted only for devising plans husbands / wives in the feature is available.

 Male attraction ‍spell (পুরুষ বশীকরণ)

অনলাইন জগতে আমরা যদি তান্ত্রিক সাইডগুলোর দিকে একটু দৃষ্টি দেই, তবে দেখতে পাবো- বশীকরন বিষয়ক তান্ত্রিক কনটেন্টগুলোই প্রাধান্য পায়,
আবার সেগুলোর মধ্যে মেয়ে বা নারী বশীকরন তদবীর বা তন্ত্র অধিক। আমরা ভুলে যাই আমাদের মন সকলেরই রয়েছে, নারী বা পুরুষ আলাদা নই, যদি নারী বশীকরণের প্রয়োজন পরে তবে সেই সাথে পুরুষ বশীকরণের প্রয়োজনীয়তাও কম নয়। আমরা দেখেছি অনেক নারী/মেয়ে তার মনের মানুষকে না পেয়ে সারাটি জীবন ধুকে ধুকে নিশ্বেষ হতে। পুরুষ মানুষ অনেকের সাথে আলোচনা করতে পারে, অনেক স্থানে তদবীরের জন্য খোজ খবর নিতে পারে,
কিন্তু মেয়েরা এসব তেমন করতে পারে না, সুতারাং দেখা যাচ্ছে মেয়েদের সমস্যাটাই বেশি। বিধায় আজ আমরা মেয়েদের সমস্যার কথা মাথায় রেখে তাদের সুবিধার জন্য মনোকামনা পূর্তির জন্য কয়েকটি পুরুষ বশীকরণ তদবীর পোষ্ট করবো। শুধু তাই নয়, নারীদের মনোকামনা পূর্তির জন্য যে সকল নারী আমাদের নিকট তদবীর গ্রহনে ইচ্ছুক তেনাদের সর্ব্বপেক্ষা কম শ্রম ও অর্থ ব্যায়ে তদবীর করারো প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। তারই ধারাবাহিকতায় আজকের নিচের তদবীরটি প্রদান করা হলো। আমরা সকলেই অবগত বর্তমান সময় তদবীরের জন্য তাবিজ, কবজ, মন্ত্র যন্ত্র তেমন ফলপ্রসু নয়, বিধায় আপনারা নিশঙ্কচে নিচের টোটকা করতে পারেন।
বিধিঃ যেহেতু বশীকরণ কর্ম শুক্ল পক্ষেই করতে হবে, তাই যে কোনো চন্দ্র মাসের প্রথম শনি বা মঙ্গল বার সকালে যখন বাড়ীতে খাবার তৈরী করতে বসবেন, সে সময় কিছু আটা নিয়ে আপনার ডান পায়ে ব্যবহৃত সেন্ডেলটি খুলে কোনো চালা বা বাসনে রেখে সেটিতে আটা ঢালবেন, আটা যখন সেন্ডেলটি পুর্ন ভাবে ডুবে যাবে তখন সেই আটা হতে সেন্ডেলটি বের করে, সেই আটা দিয়ে আপনাকে রুটি বানাতে হবে। এবার সেখান হতে তিনটি রুটি নিয়ে সামনে কোনো বাসনে রেখে আপনার সেই সেন্ডেল দিয়ে তিনটি বারি মারতে হবে আর মুখে বলবেন আজ থেকে আমি যা বলবো আমার স্বামী এই রুটি খাওয়ার পর হতে সেটি করতে বাধ্য হবে। এবার সেই রুটি আপনার স্বামীকে খাওয়ায়ে দিবেন। স্রষ্টা চাহে তো এরপর হতে কোনো নারীর স্বামী তার সাথে খারাপ আচরন, পরকীয়া, অবহেলা বা সংসারে আপনাকে ছারা অন্য কিছু করবে না। এই তদবীর শুধু মাত্র বিবাহীত স্বামী/স্ত্রীদের ক্ষেত্রেই প্রজোয্য

বশীকরণ কি . কখন কাকে . কিবাবে করবেন

মন্ত গুরু
বশীকরণ কি? কেন, কখন, কাকে, কোথায় ও কিভাবে করবেন?
আমাদের আজকের বিষয়টি তান্ত্রিকতার সবথেকে জনপ্রিয়, অত্যাধিক ব্যবহৃত, বিশ্বের সকল স্থানের সকল সময়ের শ্রেষ্ট চাহিদা সম্পন্য তদবীর বা তন্ত্র যার নাম বাংলায় “বশীকরণ/বশিকরন”। আজ আমরা জানবো বশীকরণ কি ? কেন, কাকে, কখন, কিভাবে বশীকরণ করা যায় বা করবো। এবং এ বিষয়ের উপর সংশ্লিষ্ট সকল বিষয় পর্যায়ক্রমে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
বশীকরন-একটি তান্ত্রিক বা আধ্যাত্মিক প্রকৃয়া যা দ্বারা একজন মানুষের স্বাভাবিক বিরুপ মনকে মন্ত্র, তন্ত্র, যন্ত্র, দোওয়া, তাবিজ, টোনা, টোটকা ইত্যাদি প্রয়োগের মাধ্যমে নিজের প্রতি আকৃষ্ট বা আয়ত্বে আনা যায়। মনে রাখতে হবে- মানুষের মন কোন যন্ত্র চলিত ইঞ্জিন নয়, যে এর কোন একটি পার্টস পরিবর্তন করে দিলেন আর সাথে সাথে আপনার পিছু ধাওয়া করলো। তবে হ্যা এটিও সত্য যে বর্তমান হিপনোটাইজ, মেসমেরিজম, ত্রাটক ইত্যাদির দ্বারা সাময়ীক ভাবে একজন মানুষের সম্পূর্ণ জ্ঞান, বোধ, বুদ্ধি হরন করে তাকে দিয়ে তাৎক্ষণিক কোন কার্য সম্পাদন করানো যায়। (এ বিষয় বিস্তারিত প্রশিক্ষণ ও আলোচনা আমাদের অন্য একটি অধ্যায়ে করা হয়েছে) তবে সেটি বশীকরণ নয়। বশীকরণ করতে অবশ্যই সময়ের প্রয়োজন সময় লাগবেই, কারন এটি তো অন্য কিছু নয়, মানুষ্য মন, যে মনের জন্যই আজ সে আঠারো হাজার মাখলুখের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার, এটিকে পরিবর্তন হতে কিছু সময় নেওয়াটাই স্বাভাবিক, না নেওয়াটা ভন্ডামী। তদবীরের প্রখরতার উপর নির্ভর করে ৭-১৮০ দিন কিংবা তার বেশি সময়ও লাগতে দেখা গেছে। একটি মানুষকে বশীকরণ করার তদবীর যদি আপনি একজন সৎ তান্ত্রিক দ্বারা করিয়ে থাকেন তবে আজ বা কাল বা একটি সময় সেই ব্যক্তি বশীকরণ হবেই হবে, এটি নিশ্চিত ধ্রব সত্য-কারন বিজ্ঞান বলে প্রতিটি কাজের একটি ফলাফল থাকতেই হবে, সেটা যেমন’ই হোক।
কেন একজনকে বশীকরণ করবো বা করা হয়, এর প্রয়োজনীয়তা কি? মানুষ সামাজিক জীব, সমাজে বাস করতে তাকে সকলের সাথে মিশতে হয়, প্রয়োজনের তাগিদেই অন্যের সাথে সখ্যতা তৈরী করতে হয়। আবার হৃদয় ঘটিত ব্যপার তো রয়েছেই। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, মানুষের নিজ স্বার্থের প্রয়োজনে যখন একজন মানুষকে অনেক বেশি প্রয়োজন পরে আর সেই ব্যক্তিটি তার আহ্বানে সারা না দেয় তখনি বশীকরণ করার চিন্তা বা প্রয়োজনীয়তা দেখা যায়। শুধু তাই নয়, স্বামী স্ত্রীর সর্ম্পক্যের মাঝেও তৃতীয় পক্ষের অনুপ্রবেশের কারনে বা মন মালিন্যের কারনে বিভেদ সৃষ্টি হয়। আপনি বিবাহিত অথচ অন্য আরেকটি মেয়েকে বা অন্যের স্ত্রীকে হটাৎ পছন্দ হয়ে গেলো, আপনার স্বামী হয়তো আপনার শারীরিক, মানুষিক বৈষয়িক কোন চাহিদা মেটাতে অপারগ এমতাবস্থায় আপনি অন্যের প্রতি আকর্ষিত হয়ে পরলেন এমনি হাজারো পরকীয়া ঠেকাতে, পরকীয়া করতে। আপনার সন্তান আপনার অবাধ্য, আপনার পিতা/মাতা আপনার অন্য কোন ভাই/বোন/ বোন জামাইয়ের প্রতি আসক্ত আপনাকে পাত্ত্বা দেয় না। আপনার ভাই বোনের সাথে আপনার মিল হচ্ছে না। আপনি হটাৎ কোথাও বেড়াতে গিয়ে কোন রূপসী যুবতী/যুবকের প্রতি আসক্ত, হতে পারে সে নেহায়েৎ গরিব ঘরের যে কারনে আপনার সাথে সর্ম্পক্য করার সাহস পাচ্ছে না। এমনও হয় সে উচ্চ বংশের আপনাকে পাত্তা দিচ্ছে না। সে অন্য পুরুষ বা মেয়েতে আসক্ত, তবুও আপনি তাকে পেতে চাইছেন। আপনার অফিসে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আপনার বস আপনার প্রতি সহানুভুতিশীল নয়, অন্যের প্রমোশন হচ্ছে আপনার হচ্ছে না, আপনার সহকর্মী যে আপনার ফেভারে থাকলে আপনার সুবিধা হতো কিন্তু সে আপনার প্রতি বিরুপ। আপনি রাজনীতি করেন কিন্তু আপনার প্রতি আপনার উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের তেমন একটা সু নজর নেই, আপনি আপনার যোগ্য স্থান পাচ্ছেন না। আপনি কোন মেয়ে বা ছেলে কে জান প্রাণ দিয়ে চাইছেন কিন্তু তাকে কোন ভাবেই বোঝাতে বা বলতে পারছেন না। আপনি এমন একজনকে পছন্দ করেন যে কি না সর্ম্পকে আপনার সামজস্যপূর্ন নয়, যে সর্ম্পক্যটি অসামাজীক, তবুও আপনি চাইছেন, সে আপনার ধর্মের বা গোত্রের না, যা সমাজ বিরোধী যে কারনে বিপরীত ব্যক্তিটি আপনার আহ্বানে সারা দিচ্ছে না, আপনি যাকে চাইছেন সে আপনার বয়েসে অনেক বড়, ছোট, গরিব, বড়লোক, ভিন্ন ধর্মের, দেখতে সুন্দর, কুৎসিত, সামাজীক স্ট্যাটাস অনেক উঁচু, নিচু ইত্যাদি হাজারো ভিন্নতার কারনে বিপরিত ব্যক্তিটি আপনার প্রতি বিরুপ, বিতৃষ্ণ, সাড়া দিচ্ছে না সে সকল ক্ষেত্রে আমাদের প্রথম পদক্ষেপ বশীকরণ। এর মাধ্যমে নিজের ইচ্ছের সাথে তার ইচ্ছের সংমিশ্রন ঘটানো হয়, বা ঘটাতে বাধ্য করা হয়। এই বশীকরণ যে সকল সময় মঙ্গলের জন্যই করা হয়ে থাকে তা কিন্তু নয় অনেক সময় দেখা যায় নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য, অসৎ উদ্দেশ্য চারিতার্থ করার জন্য, অসামাজিক কার্যকলাপের জন্যেও কিছু অসাধু ব্যক্তি করে থাকে। যা সকল সময় সমাজের জন্য হিতকর নাও হতে পারে, আবার কোন ক্ষেত্রে একজনের জীবন বাচানোর তাগিদেও বশীকরণ জরুরী হয়ে পরে। যাই হোক এ সকল ক্ষেত্রেই আমরা বশীকরণের প্রয়োগ দেখতে পাই।
এখানে আমরা জানলাম কেন এবং কাকে বশীকরণ করার প্রয়োজন হয় এবার আলোচনা করবো কখন কি ভাবে করা হয় বা হবে। অনাদীকাল হতেই এই কাজটি সমাজের তান্ত্রিক, ফকির, বেদে, পীর, ওঝা, হুজুর, মাওলানা, আধ্যাত্মিক সিদ্ধ পুরুষ এই সকল সম্প্রদায়ের লোকেরাই করে থাকে। কারন এই কাজগুলো আমরা সাধারন মানুষ জানলেও তা করে তেমন ফল পাওয়া যায় না। এই কাজগুলোতে সাধারনত গ্রামীন সমাজ টোনা, টোটকা, জড়ি, বুটি, তাবিজ, কবজ ইত্যাদি ব্যবহার করে আসছে।
আমাদের সর্বসাধারনের আজ এটি জানা অত্যান্ত জরুরী যে কি কি দ্বারা বশীকরণ করা হয়ে থাকে- বর্তমান সময়েও দেখা গেছে তাবিজ, কবজ, যন্ত্র সাধারন ভাবে গাছের উপর টাঙ্গিয়ে, গাছের গোড়ায় পুঁতে, কিছু খাওয়ানো, শরীরে র্স্পশ্য করে, পায়ের নিচে, বিছানায় মাথার নিচে রেখে, ঘরে রেখে, বাড়ীতে কোথাও টাঙ্গিয়ে, নিজের সাথে গলায় বা হাতে ব্যবহার করে, শ্মশানে/কবরস্থানে, বহমান নদীতে, জঙ্গলে পুঁতে, বিভিন্ন প্রাণীর অংশ বিশেষ ব্যবহার করে, শরীরের ব্যবহৃত কাপড়, চুল, নখ, গাত্র ময়লা ইত্যাদি সংগ্রহ করে, ছবি, নাম, জন্ম তারিখ, পিতা মাতার নাম দিয়ে। চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে থেকে, কথার মাধ্যমে তান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় বিপরীত লিঙ্গকে বশীকরণ করা হয়, আর সাধারন ভাবে কোনও ব্যক্তি তার রুপ, গুন, অর্থ সম্পদ ইত্যাদি দিয়েও অন্যকে প্রভাবিত করে থাকে। কিন্তু বর্তমান সময়ে একটি প্রতারক ভন্ড তান্ত্রিক সম্প্রদায় সর্বসাধারনের মাঝে একটি কথা বেশ জোড়ালো ভাবেই ছড়িয়েছে যে নানা রকম আসন, চালান দ্বারা, জ্বীন, পরী, কালী সাধনা দ্বারা অন্যকে বশীকরণ করে দেয়। মনে রাখবেন এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভুয়া একটি কথা, সাধারনের মস্তিষ্কে এটি বর্তমানে একটি ভাইরাসের মতই ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে যে, এ ভাবে অন্যকে বশীকরণ করা যায় বা হয়।
দেখুন এই সাধনাগুলো (জ্বীন, পরী, কালী বা এ ধরনের শক্তি সাধনা) মূলত যারা বা যেনারা করে থাকে তা একান্তই ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্য নিয়ে। কখনই এ সকল শক্তি সাধক ব্যক্তি আপনাকে এই শক্তির দ্বারা আপনার আকাঙ্খীত ব্যক্তিকে বশীকরন করানো কাজ করবে না বা করানো সম্ভব নয়। কারন যে শক্তি আপনার নিয়ন্ত্রনাধিন নয়, যে শক্তি সাধন করতে আপনাকে সময় শ্রম অর্থ ব্যয় করে তার অনুগ্রহ লাভ করতে হয়, সেই শক্তিকে কোন ভাবে কি ভৃত্যের কাজ করানো সম্ভব??? হ্যা এ কথা সত্য যে আপনি যদি এমন কোন শক্তির সাধনা করেন, যদি আপনি এ শক্তির নিয়ন্ত্রক হয়ে থাকেন তবে তার মাধ্যমে আপনি আপনার প্রয়োজনানুসারে কোন স্বার্থ হাসিল, সম্পদ লাভ, কাউকে পছন্দ করলে তাকে নিয়ন্ত্রন করা ইত্যাদি করলেও করতে পারেন। কিন্তু তাকে আপনি কোন ভাবেই দাস বানাতে পারবেন না। অথচ আমাদের সমাজে এক শ্রেনীর অসাধু তান্ত্রিক নামধারী সর্বসাধারনের আবেগ অনুভুতী নিয়ে প্রতারনার ফাদ পেতে এটি বোঝায় যে তার নিকট জ্বীন, পরী, কালী ইত্যাদি রয়েছে এবং সে এই শক্তির দ্বারা নিমিশেই (কয়েক ঘন্টা বা কয়েকদিনেই আপনার আকাঙ্খীত ব্যক্তিকে আপনার বশে এনে দিবে)। একটি কথা মনে রাখবেন বর্তমান যুগে যে সকল তান্ত্রিকতা করা হয় বিশেষ করে তাবিজ, কবচ/কবজ, যন্ত্র ইত্যাদি করতেও একজন মানুষকে যতটুকু ন্যায়, নিতিবান, সৎ সিদ্ধ পুরুষ হতে হয়, আত্মিক সংগতি, আধ্যাত্মিকতার প্রয়োজন পড়ে বর্তমান সমাজে তার বড়ই অভাব। আমাদের গবেষনায় ও বিভিন্ন স্থানে ঘুরে দেখা গেছে বড় বড় সাইন বোর্ড ধারী অসংখ্য তান্ত্রিক নামধারী ব্যক্তি যারা বোম্বায়, দিল্লী, মাদ্রাজ, কলকাতা, ঢাকা, চট্টগ্রামের মত বড় বড় শহরে স্থাপনা গেড়ে বসে রয়েছে তেনাদের ৯৮% তান্ত্রিক’ই ফেইক। অনলাইন জগতে ইদানিং কালে অসংখ্য তান্ত্রিক সোস্যাল মিডিয়ায়, ওয়েব সাইড দিয়ে বসে রয়েছে যাদের মধ্যে অষ্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, ইন্ডিয়া ও বাংলাদেশের ২-১ টি ছাড়া সকল সাইড ভুয়া ও ফেইক, যার অধিকাংশ সাইড অপ্রাপ্ত বয়ষ্ক কিছু ছেলেদের দ্বারা কপি পেষ্ট তৈরী নতুবা প্রতারনার ফাঁদ। এ বিষয় কোন সাহায্য নিতে বা তদবীর করানোর পূর্বে অবশ্যই সাইডগুলোর জন্ম হিষ্ট্রি দেখে তদবীর নেওয়ার জন্য অনুরোধ রইলো। নতুবা আপনার মূল্যবান সময়, শ্রম, অর্থ, চোখের জ্ল সকল কিছুই বৃথাই নষ্ট হবে।
সাধারন ভাবে দেখা গেছে বর্তমান যুগে পানি পড়া, মিষ্টি পড়া, ধূলা পড়া, পান পড়া, ফুল পড়া ইত্যাদি সহ যে কোন ধরনের তাবিজ, কবজ, গাছে টাঙ্গিয়ে, শ্মশানে বা কবরে পুতে, নদীতে ফেলে তার ফল পেয়েছে এমন মানুষ খুজে পাওয়া আর ডায়নোসর খুজে পাওয়া সমান। তবে এখনো যে এ সকল তদবীর হয় না সেটি বলা হচ্ছে না, বর্তমান সময়ে আমরা যদি মিডিয়ায় নজর রাখি তবে হয়তো আমরা দেখবো অনেক অনেক তান্ত্রিকতা সচল রয়েছে তবে তার প্রয়োগ বিধি পরিবর্তীত হয়েছে। ইউটিউব ভিডিওতে, এ্যন্ড্রোয়েড এ্যপে এমন হাজারো বশীকরণ তদবীরের দেখা মেলে কিন্তু বাস্তবিকে এ সকল কিছুই ভূয়া বা ফেইক, এগুলো দেখে বা এর পিছনে সময় শ্রম অর্থ নষ্ট করা সম্পূর্ণই বৃথা।
তাহলে কি ভাবে আপনি কাউকে বশীকরণ করবেন ? প্রথমত আপনাকে একটি কথাই পুনরায় বলবো আর তা হচ্ছে আপনার উর্বর মস্তিষ্ক্য ব্যবহার করুন, নিজের চিন্তার উন্নতি ঘটান, দৃষ্টি শক্তির প্রসার ঘটান তবে হয়তো এ সকলের মধ্যে সত্যিকারের তান্ত্রিকদের খোজ আপনি পেয়ে যাবেন। যার দ্বারা আপনার মনোরথ পূর্ণ হবে। যে আপনার মনের মানুষটিকে আপনার মনের সাথে মিলিয়ে দিবে। কখনই এই একটি বিষয় তারাহুড়ো করবেন না। মনে রাখা জরুরী তান্ত্রিক বিদ্যা বা কাজ গুরুমুখি, গোপন বিদ্যা। বিধায় আপনি কোন তান্ত্রিকের নিকট যাচ্ছেন আপনার বাবা, মাকে, বন্ধু বান্ধব বা আত্মিয় পরিজনকে সাথে নিয়ে তাদের বলে যাচ্ছেন তো আপনার কাজটি হবে না। হওয়ার সম্ভবনা নেই, আধ্যাত্মিক কাজ বিশেষ করে বশীকরণের ক্ষেত্রে আপনি যাকে বশীকরণ করছেন অদুর ভবিষ্যতে তাকেও আপনি এ ব্যপারে বলতে পারবেন না। এই কাজগুলো একাই করতে হয়। যদি স্রষ্টাকে বিশ্বাস করেন তবে একটি বিষয় উপলব্ধি আছে নিশ্চয়, কাউকে বলে যদি আপনি স্রষ্টার নিকট কিছু চান তবে তা কখনই পূরণ হবে না, আপনাকে তার কাছে চাইতে হবে গোপনে, সকলের অগচরে, একান্তই নিজেস্ব ভাবে অন্তরের সমস্ত আকুতি দিয়ে। তান্ত্রিক কাজ করানোর পূর্বে যার নিকট কাজটি করাচ্ছেন তার উপর আপনার পূর্ণ বিশ্বাস আস্থা থাকাটাও অত্যন্ত জরুরী। কেননা বিশ্বাসের নুণ্যতম ঘাটতিও আপনাকে সফল হওয়া হতে পিছিয়ে দেবে।
বর্তমান সময়ে কিছু আধুনিক রীতিতে তান্ত্রিক নিয়ম প্রয়োগ হচ্ছে, যার সাথে রয়েছে হিপনোটাইজম বা ত্রাটকের কিছু অংশ্য, এতে দূরে থেকে কিংবা কাছে থেকে যে কোনও ভাবেই বিপরীত লিঙ্গকে খুব সহজেই কনভেন্স করা যাচ্ছে। তবে আপনার এও যানা উচিৎ সকলের ক্ষেত্রেই সকল প্রয়োগ সমান নয়, বিশেষ করে আপনি যাকে বশীকরণ বা কনভেন্স করবেন সে কোন শ্রেনীর ব্যক্তি বা নারী সেটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন কখনই একটি সাধারন অল্পশিক্ষিত, সকলের সাথে সমান ভাবে মেশা নারীকে বশীকরন করা আর একটি শিক্ষিত সম্ভ্রান্ত ঘরের নারীকে বশীকরণ করা এক কথা বা একই কাজ নয়, একজন সাধারন পুরুষকে বশীকরণ করতে যে শক্তি সময় শ্রম ব্যয় হয় একজন জনপ্রতিনিধিকে বশীকরণ করতে তার চাইতে অনেক বেশি সময় শ্রম শক্তির ব্যয় হবে, আর এটাই স্বাভাবিক। পূর্বের ন্যায় বর্তমান সময়ে ১০-২০ টাকা হাদিয়ায় হুজুরদের তাবিজে কাউকে বশ করা সম্ভব হয় না। কেউ করেও দিবে না। এ বিষয়গুলো মানতে হবে। আপনি যাকে আপনার জীবনের চাইতে বেশি চাইছেন তার ভালোবাসার নিকট অবশ্যই আপনার অর্থ ও শ্রম মুখ্য হওয়া উচিৎ হবে বলেও আমরা মনে করি না। একজন রাজনীতিবীদ নির্বাচনে জয়লাভ হতে জনগন ও জনপ্রতিনিধিদের কনভেন্স করার প্রয়োজন পরে এমন স্থানে যদি সে মনে করে একটি মাজারে ১০০-২০০ টাকা হাদিয়া দিয়ে একটি তেলেসমে কারামতি মিশরীয় বশীকরণ কবজ বা আজমির/ফুরফুরা শরীফের নামী কোন তাবিজ হাতে পড়লেই কুল্লু খালাসুন তবে তাকে বুদ্ধিমান বলা উচিৎ হবে না।
আমরা সর্বসাধরণের উদ্দেশ্যে বলবো বশীকরণ কখনই সকলের জন্যই একই রিতি নয়, প্রয়োজনের তাগিদে একজনকে বা একের অধিকজনকে একই সংগে বশীকরণ করার প্রয়োজন পরতে পারে, সকল ক্ষেত্রেই একই তন্ত্র বা বিধি কার্যকারি নয়, একজন পুরুষ ও একজন নারীকে বশীকরণের তদবীর কখনই একই নয়। একই সংঙ্গে ঘুরে বেরানো দুই বান্ধবিকে কনভেন্স করতে একই তদবীর কাজ হবে এমন সম্ভবনা শুন্য। বশীকরণ বিদ্যা মিথ্যা নয়, নতুবা আপনার আমার পূর্বপুরুষগণ সকলেই মিথ্যা প্রমানিত হবে। তবে পূর্বে যা যত সহজ ছিলো এখন তত সহজ নয়, পূর্বে যা যে ভাবে মিলতো এখন তা সেভাবে মিলে না, এ সকল কিছু আপনাকে মানতে হবে জানতে হবে। আপনারা যারা আর্থিক ভাবে স্বচ্ছল নন, তেনারা আমাদের ওয়েবে প্রদত্ত স্বয়ংসিদ্ধ কিছু টোটকা রয়েছে সেগুলো সঠিক নিয়মে করে দেখতে পারেন প্রয়োজনে আমাদের সাহায্য নিয়ে করতে পারেন, কারন আপনি যখন নিজের কাজ নিজে করবেন সেখানে থাকবে আপনার গভীর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ, যার জন্য করছেন তাকে পাওয়ার প্রচন্ড ইচ্ছে, বিশ্বাস, শ্রদ্ধা, বিণয় বিধায় কাজটি হলেও হতে পারে এবং হওয়ার সম্ভবনাই ৯০%, যেনারা সময়, শ্রম, প্রয়োজনীয় ইকুইপমেন্ট কালেক্ট করতে অপারগ, ধর্মিয় আচার বিধি নিশেধ থেকে সর্বদা দুরে রয়েছেন তারা নিজেরা করে তেমন ফল পবেন না। বিধায় আমাদের স্বরনাপন্ন হতে পারেন নতুবা অবশ্যই ভালো ভাবে দেখে শুনে কোন সৎ যোগ্য তান্ত্রিকের নিকট গিয়ে মনের আকুতি জানাবেন, তার যথাযথ সন্মানী প্রদান করবেন, তাহলে সে চাহে তো আপনার কাজটি অনায়েসে করে দিবে। আমরা চাইনা কেউ সারাটি জীবন তার প্রিয় হারানো বেদনা বুকে বয়ে নিয়ে বেড়াক, বা কোনও প্রতারকের ক্ষপ্পরে পরে সর্বশান্ত হয়ে আজীবন তান্ত্রিকতা ভুয়া, ভন্ডামী এসব কাজ হয় না, সব তান্ত্রিক ফেইক এসব বলে বেরাক। আমরা এ কারনে আপনাদের সাধ্য ও আকাঙ্খার বিচারে প্রয়োজনে সম্পূর্ণ ফ্রিতেও কাজ করে দিতে প্রস্তুত তবে মনের আগ্রহ বা সন্দেহ মেটাতে কাজ করতে প্রস্তুত নই।
আপনারা আমাদের এই বশীকরণ বিষয়ক পোষ্টটিতে কিঞ্চিৎ উপকৃত হলে আমাদের শ্রম সার্থক হবে বলে মনে করছি। সকলের মঙ্গল কামনা রইলো। তান্তিক গুরু আজিজ রহমান 01757786808

বশীকরন কাজল প্রয়োগঃ

পুরুষ বশীকরণে কাজলের প্রয়োগঃ
ভালোবাসা কাজল বা বশীকরণের কাজল মূলত কাউকে বশীকরণের জন্যই ব্যবহৃত হয়। এই কাজল সাধারণ না এটি অতি বিশিষ্ট বা প্রভাবশালী হয়। এই কাজলকে শুধুমাত্র বশীকণে বা সম্মোহনের জন্যই ব্যবহার করা হয়। সামান্য কারণের জন্য এর প্রয়োগ করা নিষেধ। এটি বানাবার নিয়মাবলী আমরা আপনাদের জানাবো। তবে একটি কথা মাথায় রাখা জরুরী যে গুরু ছাড়া এ সকল কাজ করে তেমন কোন ফল আশা করা অনর্থক।
সর্বপ্রথম কোন জায়গা থেকে খুঁজে এমন একটি বিড়াল আনতে হবে যার সারা দেহ কালো লোমে ঢাকা। এরুপ বিড়াল পেলে তার গোঁফ কেটে নিজের কাছে রাখতে হবে। এবার এই চুলগুলি তুলো সহ পাকিয়ে পলিতা তৈরী করে তা ঘি এর প্রদীপে দিতে হবে। মধ্যরাতের পরে ঐ প্রদীপকে একটি নিরিবিলি ঘরে নিয়ে গিয়ে নিজ প্রেমিক বা প্রেমিকার ঘরের দিকে মুখ করে প্রদীপটা রাখতে হবে এবং প্রদীপের পলিতায় আগুন দিতে হবে। এই প্রদীপের উপর কোনও বড় বা কাঁচ রেখে কাজল তৈরী করতে হবে। যতক্ষণ প্রদীপ জ্বলবে ততক্ষণ নিচের মন্ত্রটি জপ করতে থাকবে।
মন্ত্রঃ “কালী কালী মহাকালী, কালী চলে আঁধীরাত, কালী বসে আঁধীরাত, কালী লাবে মহাকালী উসে মেরী মুহব্বত মেঁ দীবানা বানায়ে।”
এই বিধিমেনে কাজলটি তৈরী করে নিজের চোখে লাগিয়ে আপনি যাকে ভালোবাসেন তার নিকট গেলে সে আপনাকে দেখলেই আপনার প্রতি তার ভালোবাসা সৃষ্টি হবে। মন্ত গুরু . আজিজ রহমান . খুলনা . খালিস পুর বাজার ফোন 01757786808