পৃষ্ঠা গুলি দেখুন

প্রেমে ‌‌‌পাগল ‌করে ‌‌‌কাছে ‌আনার ‌মন্তু.

মনের মানুষকে কাছে পাওয়ার ১০০% ফলপ্রদ বিদ্যা। সঠিক ভাবে প্রয়োগ করলে ৩ থেকে ৭ দিনের মধ্যে কাঙ্খিত ব্যাক্তি সাধকের সঙে মিলনের জন্য অস্থির হয়ে উঠবে গ্যারান্টি।
মন্ত্রঃ নজরে ডাকিনী পদ্ম সঙ্খিনী
কাল ভৈরবী ত্রিজটা রমনী
গৌর সঙ্খের ত্রি সঙ্খরিনী
চন্ডীর চন্দ্র রক্ত চান্ডালিনী
অমুকের সন্তান অমুককে
আমার কাছে টেনে আন
দোহায় লাগে কামাখ্যা মা
দোহায় হাড়ির ঝি ফুরকান
চন্দ্রের চন্দ্র হরি চন্দ্রানী সন
অমুকের আত্নার আত্না টানি
আমার জন্য দেহ মন আত্না
অমুক দেয় কুরবানী
বাক্যের দাপটে বাক্য লড়ে
বাক্য যদি লড়ে চড়ে
দোহায় কার্তিকের মস্তক
রাবনের পদতলে পড়ে
নিয়মঃ মন্ত্রটি সিদ্ধি করে নিতে হবে। এবার যার উপর প্রয়োগ করবেন তার কাপড়ের অংশ দিয়ে একটা পুতুল তৈরী করতে হবে। তৎপর মন্ত্রটি ৩০১ বার পাঠ করে পুতুলে ধুপ ধূনার দ্বারা আহুতি দিতে হবে। পরিশেষে পুতুলটি আগুনে নিক্ষেপ করতে হবে।
বিঃদ্রঃ বশিকরণ কার্য নিজে নিজে করা সম্ভব নয়। কাজেই যদি কারো প্রয়োজন হয় তাহলে আমার কাছে থেকে করে নিতে পারেন
জ্বীন ‌চালানের ‌মাধমে ‌তদবীর করা হয় .তান্তিক গুরু আজিজ রহমান ইমু 01757786808

রতি ‌সুন্দরী ‌সাধনার ‌তান্তিক ‌প্রোয়গ.

রতি সুন্দরী সাধনার .তান্তিক প্রোয়োগ..
পদ্ধতিঃ-
দেবীর ধ্যান অনুসারে ভোজপত্রে গোচনা ও কুমকুম দ্বারা মূর্ত্তি অঙ্কন করিবেন। অতঃপর নানাবিধ সুগন্ধি পুষ্প, চন্দন ও জাতী পুষ্প দ্বারা পূর্বোক্ত যোগিনী সাধনের ন্যায় দেবীর ষোড়ষোপচারে পূজা করিয়া, নিম্নলিখিত মন্ত্র একমাস প্রত্যহ জপ করিবেন।

“হ্রীং” মন্ত্রে প্রানায়াম ও করন্যাস করিবেন এবং “ওঁ হ্রীং রতিসুন্দর্য্যৈ নমঃ” মন্ত্রে উপচার নিবেদন করিবেন।

জব মন্ত্রঃ-
"ওঁ হ্রীং আগাচ্ছ রতি সুন্দরী স্বাহা।"

উক্ত মন্ত্রটি প্রত্যহ আট হাজার বার জপ করিয়া, মাসান্তে পুনরায় দেবীর পূজা পূর্বক দৃঢ়চিত্তে যতক্ষণ দেবী দর্শন না দেন ততক্ষণ উক্ত মন্ত্র জপ করিবেন। ইহাতে দেবী সন্তুষ্ট হইয়া অর্ধরাত্রে সাধককে দর্শন দেন। তখন সাধক দেবীকে জাতিপুষ্পের মালা দিয়া ষোঢ়শো পচারে ধ্যান পূর্বক পূজা করিবেন।

ধ্যানঃ-
“ওঁ সুবর্ণ বণাং গৌরাঙ্গীং সর্বালঙ্কার ভূষিতাম্।

নূপুরাঙ্গদ হারাঢ্যাং রম্যাঞ্চ পুঙ্করেক্ষণাম।।

এই রুপে ধ্যানান্তে দেবীর পূজা করিলে, দেবী প্রসন্নাহুইয়া সাধকের নিকট প্রত্যহ রাত্রি যাপন করেন এবং নানা ঐশ্বর্য্য দান করেন।

💢যেকোনো প্রশ্ন ও পরামর্শে যোগাযোগ

তান্তিক গুরু আজিজ রহমান .ফোন 01757786808

অনের ‌মনের কথা ‌জানার ‌মন্তু

অন্যের মনের খবর জানার মন্ত্র

ন্ত্রঃ উং মুয়া মুখ্যা চলিত তাদাল। পততেদ মাথা মারিলুং তাদাল।। ভাং গিলুং জিল। উং হারে মারং বরমা বজ্র জিল। একা সত্য বাস করি। উং হারে পাধালুং খবর। উং রিং যা,উং সো পো। এই মন্ত্র দারা অনেক দুর দেশের মানুষের কাছে আপনাদের মনের কথা পাঠাতে পারবেন।এই মন্ত্র জপ করা লাগে না। মুখস্ত করে নিলেই হবে।।
নেট। এই মন্ত দারা আপানার সামনে আসা যে কারো মনের খরব জানতে পারবেন।
এই মন্তর নিয়ম খোব সহজ সরল  যা আপনারা

করে সফল হতে পারবেন। তবে এই মন্ত কাজে খাটানোর আগে আমার অনুমতি ও চন্ডিবরন করে নিতে হবে। এই মন্ত পুরো নিয়ম ও চন্ডিবরন করতে তার হাদিয়া প্রথান করতে হবে।।  যে কোন সমসার জনো ইনবক্সে যোগা যোগ করুন 01757786808

নারী . ‌পুরুষ ‌ব‌শীকরন

( নারী। পুরুষ বশীকরন মন্ত
মন্ত
দুই চক্ষে করিলাম নজর বন্ধি। এই নজর করিলাম শিশি তুলসী বান্ধি। রাম-লক্ষন ধনুকের বান। জিতা থাকলে খাট পালংক।। মইরা গেলে মহা শ্মশানঘাট। ছার ছার ছার তো বাপ মা ছার। ছার ছার ছার তোর আত্মীয়স্বজন ছার। ছার ছার ছার তোর পাড়া প্রতিবেশী ছার। আমারে ছাড়িয়া যদি অন্য দিকে যাস ফিরে। দোহায় হযরত আলী মা ফাতেমার মাথা খাস ছিঁড়ে। আমার এই মন্ত্র বিদ্যা যদি টুটে- মা ফাতেমার মস্তক ছিড়ে ভুমিষ্ঠে পড়ে।
বিদ্রঃ
এই মন্ত্র দ্বারা নারী পুরুষ কে মাত্র ৩ ঘন্টায় বশ করা যায়। তবে হ্যা এই মন্ত্রের যাকাত হিসেবে চন্ডিবরন করা প্রয়োজন। চন্ডিবরন ছাড়া এই মন্ত্র কাজ হবে না।। এর জন্য চন্ডিবরন করার জন্য আপনার নাম ও আপনার মাতার নাম আর পিতার নাম লাগবে।আর হ্যা যারা যারা চন্ডিবরন কি বুঝেন না,তারা অবশ্যই যোগাযোগ করে জেনে নিবেন।। তান্তিক গুরু আজিজ রহমান। তন্ত মন্ত কালো যাদু টোটকা ও জ্বিন চালানের মাধমে তদবির করা হয়। যে কোন
কাজ ৩/৫দিনে ১০০%গ্যারান্টিতে করা হয় বিফলে মুলো ফেরত। আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে তদবির করতে পারেন
আযি যোগা যোগ করুন। চেম্বারের ঠিকানা। খুলনা
খারিস পুর বাজার রোড ২৫/৩.. ইমু নাম্বার imo/01757785808বা ইনবক্সে যোগা যোগ করুন

কালো ‌জাদু ‌শিখার ‌উপায়

আপনারা যারা যাদু জগতে নতুন এবং যারা যাদুর প্রাচিন কৌশল সম্পরকে জানতে চান তাদের জন্য এটি গুরুত্তপুর্ন পোস্ট। আপনি কি যাদু বিদ্যা কে ভালভাবে বুঝতে চান? কিন্তু কোথাও সমাধান পাচ্ছেন না! আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম প্রাচীন এক যাদু শিক্ষার বই। বইটি লিখেছেন মিশরের তন্ত্রবীদ "শাইখ ওয়াহিদ বিন আব্দুস সালাম বালী",,
আপনারা অনেকেই হয়তো এমন একটি বই খুজছেন,, কিন্তু বর্তমানে এমন তান্ত্রীক বই,, তাও আবার সম্পুর্ন বাংলা অনুবাদে পাওয়া খুব কঠিন।
,
,
সুধু আপনাদের জন্য আমরা বইটি অনুবাদ করে এর "pdf" কপি বের করেছি। বইটিতে পাবেন ___
,
,
,
,
,
★ যাদুর পরিচয়,
★ যাদুর অস্তিত্ব এর প্রমাণ,
★ যাদুর প্রকারভেদ
★ যাদুকরের জীন হাজির করার পদ্ধতি,
★ যাদুকর চেনার পদ্ধতি,
★ যাদু দিয়ে যাদু ঠেকানর উপায়,
★ যাদুর প্রতিকার,
★ স্বামী-স্ত্রী এর মদ্ধে বিচ্ছেদ ঘটানোর যাদু,
★ আসক্ত করার যাদু,
★ নজর বন্দি বা ভেল্কিবাজি যাদু,
★ পাগল করার যাদু,
★ একাকিত্ত ও নির্জনতা পছন্দের যাদু,
★ ওজানা আওয়াজ শুনতে পাওয়া,
★ ভয়ানক স্বপ্ন
★ যাদু দিয়ে কাউকে শারিরীক ভাবে রোগি করা
★ বিয়ে ভাংার যাদু,
★ স্ত্রী সহবাসে অপরাগ হওয়ার চিকিৎসা
★ যাদুর প্রয়জনিয় তত্থ সমুহ
★ যৌন দূরবলতা
★জিনের বদ নজর এর প্রতিকার
"
"
এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক প্রয়জনিয় তত্থ সমুহ।
"
"
আপনাদের শেখার উদ্দেশ্যে অতি সল্প মূল্যে বইটির বিক্রয় চলছে।
"
আশা করি বইটি পড়ে আপনারা উপক্রিত হবেন।
" কালো জাদুর বই টি 1/15 খন্ড বই টি স্কিন করে পিডিএফ লিংক করা হয়েছে. আপনারা আমাদের থেকে কালো জাদুর pdf .বই কিনে মোবাইলে বা টেবে . লেপটবে . স্কিন করে পরতে পারবেন . pdf .বই .মুল্য 1550/৳. নিতে আজি যোগা যোগ করুন / 01978142102

জ্বীন ‌সাধনা

জ্বিন সাধনা

জিন বশীকরণ মন্ত্র:আছমানে সুলেমান|চন্ডাল
কুণ্ডাল জিন আখফান আমার বশে আন|জুল জাল মহা
ইন্দ্রজাল|আমার বাক্য যথা আকাশ পাতাল|এই বাক্য
ঠেলেনা জিন আখফান মহাকাল|সুলেমান নবী
আল্লার বাক্যে রও|আল্লার হুকুমে জিন্নি আমার
আয়ত্ব হও|না হইলে আজরাইলের জমের ঘরে
যাও||||
এই মন্ত্র শনিবার মধ্যরাতে যথা উপকরণ ও
নিয়ম অনুযায়ী পাঠ করলে জিন নিজ সম্মুখে হাজির হবে ও বশীভূত হবে.
তার আগে অবসই কোন তান্তিক বা ভালো গুরুর অনোমতি নিয়ে চন্ডিবরন
করে নিবেন না হলে সাধকের ভয়ানক ক্ষতি হবে ..যে কোন সাধনা করার আগে অবসই আমাদের সাথে যোগা যোগ করবেন ..তান্তুিক গুরু ‌আজিজ ‌রহমাব ..ফোন .01757786808
Montrogurbd12@gmail.com

নারী ‌.‌পুরুষ ‌বশীকরন )

সকল নারী এবং পুরুষকে বাধ্য করার নজর বন্দী:

এই মন্ত্রের দ্বারা বহু লোক উপকৃত হয়েছেন, বিশেষ করে পুরুষেরা বেশি, মন্ত্রটি সঠিক ভাবে প্রয়োগ করে দেখতে পারেন ,এই মন্ত্র আজ পর্যন্ত কাউকে নিরাশা করেনি, সঠিক ভাবে মন্ত্র প্রয়োগ করতে পারলে ১০০% কাজ হবে গ্যারান্টি।
মন্ত্রঃ বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
ইন্না সাম্মিয়ানা মোহাম্মাদুর রসূল আযাবান্না ওয়া হাজরুকা ইয়া ফাত্তাহু ইয়া রহমানু সালাতু মোহাব্বতান্না শামিউল আযাবাফ্ব নূসরুকা বুনকাসশি হাতাম শান্নু খইরুকাল তদাব্বিস আলাইমুকা নাউরুকা ফ্বালাক সালামু-আলাইকা রজ্জুয়ানা বিহামাতি হাতামাত্তি আয়িন বুজরুক্কি বা ক্বাফ লাম ওয়া আলিফ লাম মীম নূন ইয়া কাদ্দিবা আলাইকা নযুবিল্লাহ কাউছারু আল কাদির।
নিয়মঃ মন্ত্র ৭০১ বার পাঠ করে সিদ্ধি করে নিতে হবে। তারপর ১০৭ বার মন্ত্র পাঠ করে এক গ্লাস পানিতে ফুক দিয়ে ঐ পানি কাঙ্খিত নারী/পুরুষের শরীরে বাম হাতের দ্বারা ছিটিয়ে দিলে সাথে সাথে কাঙ্খিত ব্যক্তি সাধকের বশিভূত হয়ে যাবে। (পরিক্ষত)
নোটঃ ছোট-খাটো বিষয়ে মন্ত্র প্রয়োগ নিষেদ
অবসই গুরুর অনোমতি নিয়ে কাজ করবেন
তান্তিক গুরু আজিজ রহমান .তন্তু মন্তু কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয় .‌যে কোন কঠিন কঠিন কাজ 3/5দিনে 100% গ্যারান্টিতে সমাধান করা হয়. ..আরো জানতে কল করুম ইমু .01757786808

Short Cham ( টোটকা )



Short Charm (টোটকা)


টোটকা

হাপানী রোগের ঔষধঃ


Ø রোগীর যত বয়স তত ফোটা ( ২৫ ফোটার বেশি নয়) তারপিন তৈল মধুর সহিত মিলাইয়া সকালে ও সন্ধ্যায় খাইলে হাপানী উপশম হয়।

Ø শনি বা মঙ্গল যুক্ত আমাবস্যার দিন কচ্ছপের মাথার হাড় ও তৎসহ ১টি শিমুলের বীচি সোনার মাধুলীতে ভরিয়া গলায় ধারন করিলে হাপানী রোগ ভালো হয়।

Ø তামার মাধুলীতে কচ্ছপের মাথার হাড় ও তটি শিমুলের বীচি ভরিয়া মাথায় ধারন করিলে হাপানী ভালো হয়।

Ø আকন্দের পাতা, কাঁচা হলুদ, কুকুর দ্বার মূল, পিপুল, গোল মরিচ এই সমস্ত কিছু সমপরিমাণে পিষিয়া ২ মাষা পরিমাণ গুলি তৈয়ার করিয়া প্রতিদিন তিন বার করে নিয়মিত খাইলে মৃগি রোগ ভালে হয়।

Ø গাওয়া ঘি, মধু, গোলমরিচ, মৌরী, আদার রস, পানের রস সব মিলাইয়া খাইল হাপানী ভাল হয়।

(গাভীর দুধ, ভাত, মুগের ডাল, ইত্যাদি খাওয়া নিষেধ।)

স্বপ্নদোষ বন্ধ করার টোটকাঃ






Ø শনিবার অথবা মঙ্গলবার দিন চিতা ঘাট হইতে কাল ধুতুরার গাছের পূর্ব দিকের শিকড় পূর্বদিকে মুখ করিয়া শ্বাস বন্ধ করিয়া তুলিবে এবং তা তাবিজের মধ্যে উক্ত শিকড় ভরিয়া মোম দ্বারা মুখ বন্ধ করতঃ কোমরে ধারণ করিলে স্বপ্নদোষ হয় না।






Ø পূষ্যনক্ষত্রযুক্ত শনিবার দিন লাজবন্তি গাছের শিকড় পূর্ব দেকে মুখ করিয়া শ্বাস বন্ধ করে তুলিয়া তাবিজে ভরিয়া কোমরে ধারন করিলেও স্বপ্নদোষ বন্ধ হয়।






Ø রাত্রে শুইবার পূর্বে পূরুষাঙ্গে বেশী করিয়া ঠান্ডা পানি ঢালিয়া শুইলে স্বপ্নদোষ হয় না।






Ø পূরুষাঙ্গের গোড়ায় শিষা বাধিয়া শুইলে স্বপ্নদোষ হয় না।






ছোট শিশু বিছনায় প্রসাব বন্ধ করাঃ






Ø অনেক সময় দেখা যায় যে, কিছু কিছু বাচ্চা ৩/৪ বছর বয়স হয়েও বিছানায় প্রসাব করে। এতে করে গার্জিয়ানদের ভিষন বিরম্বনায় পড়তে হয়। এটা বন্ধ করার জন্য শনিবার অথবা মঙ্গল বার দিন রাই সরিষার শিকড় ও বাশ তলার মাটি আনিয়া একত্রে পিষিয়া শিশুকে ঘরের ছোনচার নিচে ( যেখানে ঘরের চালের বৃষ্টি পড়ে) দাড় করাইয়া গোসল করাইতে হবে। এবং সেই গোসলের পর ভিজা কাপড়েই তাকে সেই ঔষধ টুকু খাওয়ায়ে দিবে এতে করে আর সে কখনও বিছানায় প্রসাব করিবে না।।






নিদ্রা অধিক হইলে তার প্রতিকারঃ






Ø সিরকা এক শিশিতে ভরিয়া তাহাকে দিনে বিশ বা পঁচিশ বার নাকে শুকিতে হইবে। ইহাতে সেই ব্যক্তির ঘুম আর আসিবে না।।






Ø রবিবার দিন যদি তাজা সবুজ লঙ্কা ও কাচা হলুদ, লেবু, লাল রঙ্গের ধাগায় গেঁথে নজর দোষযুক্ত স্থানে টাঙ্গিয়ে দেওয়া যায় তবে সেখানে লাগা কুনজর সমাপ্ত হয়ে যায় এবং পূনরায় সুখ ও সমৃদ্ধি ফিরে আসবে।।


Ø কোনও রবিবার দিন সাদা আখের শিকড় এনে তাতে ছিদ্র করে কালো রং-এর কাঁচা সুতোর ধাগা তৈরী করে নিতে হবে। এবার সেটি বাচ্চার গলায় পরিয়ে দিতে হবে। এর ফলে বাচ্চাটির কোনও কুনজর লাগবে না এবং যদি ইতিমধ্যে লেগে থাকে তবে তা কেটে যাবে।।


Ø Ø হঠাৎ ধন প্রাপ্তির জন্য শনিবার তান্ত্রিক বিধান মেনে কোন বহেড়া গাছকে “মম কার্য্য সিদ্ধিং কুরু কুরু স্বাহা।।” এই মন্ত্রে নিমন্ত্রন জানিয়ে আসতে হবে। এবং পরদিন সকালে অর্থাৎ রবিবার ভোরে ঐ গাছের নিকট গিয়ে অনুমতি নিয়ে একটি আস্ত পাতা ( যা পোকায় খাওয়া ছেড়া ফাটা হবে না) নিয়ে আসবে। এবার ঐ পাতাটি নিজের পকেটে বা ব্যগে বা তাবিজে ভরে গলায় ধারন করতে হবে। তাহলে সর্বনিন্ম তিনদিনের মধ্যে আকষ্মিক ধন প্রাপ্তি হবে। তবে বলে রাখি আপনি সেই টাকায় কোটিপতি বা গাড়ী বাড়ী কিনতে পারবেন না। আপনার সে সময়ের প্রয়োজন পুরনের জন্য তা যথেষ্ট হবে।। (বহুল ভাবে পরিক্ষীত)
মুসলিম বশিকরণ টোটকাঃ


মুসলীম শাস্ত্রের বিশাল টোটকা সম্ভার থেকে কিছু প্রচলিত টোটকা আপনাদের জন্য দিলাম সম্ভব হলে এগুলোর ব্যবহার করে নিজে ও অন্যকে উপকৃত করতে পারেন, যে কোন টোটকা করার উপকরণ গুলো অবশ্যই তান্ত্রিক উপায়ে সংগ্রহ করতে হবে, নতুবা কোন গাছের শিকড় আনলেন সেটা শুধু কাঠ হিসেবেই আপনার কোন কাজে আসবে না।। টোটকা একটি সরলতম বিধি বিধান যা প্রকৃতির নিয়মকে সাময়িক অনিয়মে পরিনত করে, এটা ব্যবহার বেশ সহজ কিন্তু এর উপকরণ গুলো সময় ও বিধিমত সংগ্রহ না করলে কোন ফল লাভ হয় না। বর্তমানে টোটকার প্রচলন সবচাইতে বেশি দেখা যায়।। আপনার প্রয়োজনীয় গাছ বা লতাপাতা যদি আপনার আসে পাসে না পান তবে কাজ করার অন্তত্য ৩ সপ্তাহ আগেই সেই গাছটি নার্সারী থেকে বা যেখানে পাওয়া যায় সেখান থেকে জোগার করে আপনার আসে পাসে লাগাতে পারেন যেখানে আপনার কাজ করা সহজ হবে।। যদি কোন গাছের নাম আপনি বুঝতে না পারেন তবে তা বয় বৃদ্ধ কোন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করে নিতে পারেন, চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতেও দ্বিধা করবেন না।।






Ø ইংদোরনি চিনাবরী এবং মৈনসিল (চিৎপুরে পাওয়া যায় সমান ভাগে নিয়ে হামান দিস্তায় কুটে নিজের অংগে লাগিয়ে ধুপ-দীপ জ্বালিয়ে সন্মান দেখালে, সাধককে যেই দেখবে সেই মোহিত হয়ে তার প্রতি আসক্ত হবে।।


Ø গোড়া লেবুর শিকড় ও ধুতরার বীজ পিঁয়াজের সাথে মিহি করে পিষে যাকে শুকাঁনো যাবে সেই সাধকের প্রতি আকৃষ্ট হবে।।


Ø মঙ্গল বার দিন যদি আমাবস্যা হয় তবে ঐ দিন দৈনিক ক্রিয়া শেষ করে পবিত্র হয়ে বনে গিয়ে উত্তর দিকে মুখ করে দাঁড়ীয়ে আপাং গাছের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে। এবার ঐ স্থানে কোন ব্রাম্মনকে ডাকিয়ে ঐ আপাং গাছটিকে বিধি মত পূজা করতে হবে। এবং ব্রাম্মনকে ১৫ মাসা (আনা) স্বর্ন দান করতে হবে। এবার ব্রাম্মনের দ্বারা আপাং গাছটির বীজ এনে তা নিজের ঘরে নিয়ে আসতে হবে। পথে আসার সময় কারও সাথে কথা বলা যাবে না। ঐ বীজ পরিস্কার করে যদি রাজা বা সে উপযুক্ত কোন ব্যক্তিকেও খাওয়ানো যায় তবে সে অবশ্যই জীবন ভর সাধকের বাধ্য হয়ে থাকবে।


Ø বেল পাতা মাতুলংগ ( এক প্রকার লেবু) নিয়ে ছাগলের দুধে পিষে তা দিয়ে তিলক কাটলে তা শ্রেষ্ট বশীকরণ হবে।।


Ø পূষ্য নক্ষত্রে আপাং গাছের বীজ এনে তা পানের সাথে দিয়ে যাকে খাওয়াবে সেই বশিকরণ হবে।


Ø ঘি ও গোয়ারের কন্ত, ভাং এর বীজ এক সাথে পিষে তার দ্বারা তিলক কাটলে, সাধককে যে দেখবে সেই বশিভুত হবে।।


Ø নীল কমল, গুগগুল এবং আগরু এই গুলি সম মাত্রায় নিয়ে পিষতে হবে এবং নিজ শরিলে মালিশ করবে। এর পর ধুপ-ধুনা জ্বালাবে, এতে সাধককে যেই দেখবে সেই আর্কষিত হবে।।


Ø পূষ্য নক্ষত্রে সিংঘীর শিকড় তুলে আনতে হবে, এবং সেটি কোমরে বেধে যদি কোন রাজ সভায়ও যোগ দান করা যায় তবে সেই রাজ সভার সকলেই তাকে সম্মান করবে।।


Ø ডুমুরের ফুলের (যখন ডুমর ফুটে বের হয়) দ্বারা পলিতা বানিয়ে মাখন ভরা প্রদীপে রাতে জ্বালীয়ে কাজল তৈরী করবে, সেই কাজল চোখে পরলে সাধককে যেই দেখবে সেই তাৎক্ষনিখ আর্কষিত হবে।।


Ø পূষ্য নক্ষত্রে অন্ধকার রাত্রে সুগন্ধি তৈলের প্রদিপে কাজল তৈরী করবে এবং তাতে হরতাল ও সোহাগা মিশিয়ে ময়ুরের পাখনা দিয়ে যার মাথায় দেওয়া হবে সেই বশিভুত হবে।।


Ø চৈত্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীর দিন চিতা গাছকে আমন্ত্রন জানিয়ে আসবে। এবার নবমীর দিন ঐ গাছ নিয়ে আসবে এবং ধুপ দীপ জ্বালীয়ে নিজের কাছে রাখবে, এতে সকলেই তাকে সম্মান করবে।।


Ø চন্দ্র গ্রহণের সময় সরপোখা গাছের শিকড়কে বিধিমত তুলে এনে জ্বলের সাথে শিল-পাটায় পিষে চোখে কাজলের মত লাগাতে হবে। সেই চোখের দিকে যেই তাকাবে সেই তার দিকে আকৃষ্ট হবে।।


Ø পূষ্য নক্ষত্রে পূনর্নবার শিকড় এনে ডান বাহুতে বাধলে যে কোন লোকেই বশিভুত হয়।।


Ø সুদর্শন গাছের শিকড়কে বাহুতে বেঁধে যে কোন উচ্চ পদস্থ্য লোকের কাছে গেলে সেই বশিভুত হয়।


Ø চন্দন, রোলী, গোরচন, কর্পূর, একসাথে মিশিয়ে কপালে লাগিয়ে সকলেই বশিভুত হয়।।


Ø মেটে সিংগী, বচ, ধুনো, খস্য চন্দন ও ছোট এলাচ সমান মাত্রায় কুটে হামান দিস্তায় পিষতে হবে। এবার ঐ সকল বস্তুর ধুনো তৈরী করে তা জ্বালাবে এবং তার ধুপ ব্যবহৃত কাপরে লাগাবে। সেই কাপর পরে যার সামনে যাবে তাকেই বশ করতে পারবে।।


Ø শ্রাবণা নক্ষত্রের দিনে নিয়ে আসা বেত গাছের টুকরো ডান হাতে ধারন করলে, যুদ্ধেও বীজয় প্রাপ্ত হওয়া যায়।।


Ø চন্দন ও বটের মূল জলের দ্বারা পিষে সমমাত্রায় ভষ্ম মিশিয়ে কপালে তিলক কাটলে, যেই দেখবে সেই বশিভুত হবে।।


Ø ডুমুরের মূল এনে তা পিষে তা দিয়ে কপালে তিলক কাটলেও বশিকরণ হয়।।


Ø পঞ্চমী তিথিতে হুর-হুরের শিকড় তুলে এনে তা পানের মধ্যে দিয়ে যাকে খাওয়াবে সেই সাধকের পিছনে ধাওয়া করবে।।


Ø পূষ্য নক্ষত্রে আপাং এর বীজ এনে কোন খাদ্য বস্তুর সাথে মিশিয়ে যাকে খাওয়াবে সেই বশিভুত হবে।।


Ø ভোজ পত্রে লাল চন্দন দিয়ে শত্রুর নাম লিখে তা মধুতে ডুবিয়ে রাখলে, শত্রুও বন্ধুতে পরিনত হয়।।


Ø বাদামের গাছের পঞ্চাঙ্গ ( ফল, মুল, পাতা, ফুল, ডাল) এবং সাদা ঘুংঘচী ফল এক সাথে পিষে কপালে তিলক কাটলে যে বা যারা সাধকের দিকে তাকাবে সেই মোহীত হবে।।


Ø পূর্ব ফাল্গুনী নক্ষত্রে কোনও বাগানে গিয়ে আনার (বেদানা) নিয়ে আসতে হবে, এবং সেই আনার কে ধুপ-দীপ দেখিয়ে নিজ ডান হাতে বেধে রাজ সভায় গেলেও সম্মানীত হবে।।


Ø ** মূথা ঘাসের শিকড় বিধি মত তুলে মুখের মধ্যে রেখে যার নাম উচ্চারন করবে, সেই বশিভূত হবে।।


Ø ভরনী নক্ষত্রে বা পূষ্য নক্ষত্রে চাঁপার কলি এতে হাতে বাঁধলে লোক বশ হয়।।


Ø মধু, খস ও চন্দন মিশিয়ে তা দিয়ে তিলক কেটে যে স্ত্রী বা পূরুষের কাধে হাত রাখেবে সেই বশিভুত হবে।।


Ø ভরনী নক্ষত্রে বা পূষ্য নক্ষত্রে সুদর্শন গাছের শিকড় এনে যদি বাহুতে বাধা যায় তবে সাধক সবাইকে বশ করার ক্ষমতা লাভ করে।।


Ø পূষ্য নক্ষত্রে নিয়ে আসা চামেলি বা চম্পা গাছের শিকড় তাবিজে ভরে ধারন করলে, শত্রুও মিত্রে পরিনত হয় যেখানে যাবে সেখানেই বিজয়ী হবে।।


Ø আপাং, ভৃংগরাজ, লাজবন্তী, সহদেবী সব একসাথে পিষে তিলক কাটলে সবাই সাধকের প্রতি মোহিত হবে।।


Ø সিন্দুর, সাদা বচ পানের রসে পিষে তিলক লাগালে সবাই মোহিত হবে।


Ø কাঁকড়া সিংঘী, চন্দন, বচ, কুট এই পাঁচ পদার্থ পিষে নিজের মুখে রেখে বস্ত্রকে ধূপ দেখালে সবাই মোহিত হবে।


Ø কলার রসে বরকী হরতাল এবং অশ্বগন্ধাকে গোরোচনে পিষে তিলক লাগালে সবাই মোহিত হবে।


Ø সহদেবীর সঙ্গে তুলসীর বীজ চূর্ন করে ঘুটে রবিবার দিন তিলক লাগালে সাধক সবাইকে মোহিত করতে পারবে।


Ø সর্ষে ও দেবদাল একত্র করে গুলি বানিয়ে নিজের মুখে রেখে বার্তালাপ করলে দ্বিতীয় ব্যক্তি বশীভূত হবে।


Ø পানে ডুমুরের শিকড় দিয়ে যাকে খাওয়াবে সে-ই বশীভূত হবে।


Ø যে নিজের কপালে গুলর-এর শিকড় ঘষে তিলক লাগাবে সে সবার প্রিয় পাত্র হবে।


Ø সহদেবী ছায়ায় শুকিয়ে এবার তার চূর্ন পানে দিয়ে খাওয়ালে যে খাবে সে বশীভূত হবে।


Ø মাদারে রসে ঘীগ্বারের রসে মিশিয়ে মুখে লেপলে অগ্নি স্তম্ভন করা যায়।


Ø ব্যাঙ্গের চর্বি, ঘীগ্বারের রস মিশিয়ে দেহে লেপলে অগ্নি স্তম্ভন হয়।


Ø সাদা ধুন্ধচীর রসে ব্রহ্মদন্ডীর শিকড় পিষে শরীরে লেপলে সবাই মোহিত হবে।


Ø গুলর ফুলের পলতে বানিয়ে রাতে সাদা মাখন দিয়ে তা জ্বালিয়ে কাজল তৈরী করে তিলক লাগালে জগৎ মোহিত হবে।


Ø সাদা দুর্বা ও বরকী হরতাল পিষে তিলক কাটলে জগৎ মোহিত হবে।




দুর্ভগ্য নাশনঃ


Ø রাতে সোবার আগে নিজের চৌকির নিচে (খাট/পালংক)মাথার দিকে একটি মাটির কলসি বা সরাতে কিছু পানি (জ্বল) রাখবে, ঢাকনা ছাড়াই। এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে সবার আগে ঐ কলসির জ্বল পাসের কোন পুকুরে বা ডোবাতে পূর্বদিকে মুখ করে ফেলে আসবে। প্রতিদিন এই কাজটি করলে সংসারে অযথা ঝগড়া, বিবাদ, বেইজ্জতী, রোগ, লাঞ্চনা ইত্যাদি খারাপ কিছু থেকে রেহাই পাবে। সংসারে মঙ্গল হবে।


Ø সন্তান সুখ প্রাপ্তিঃ


Ø পুরনো গুড় মাটির নিচে পূঁতে দিলে সন্তান সুখ প্রাপ্তি হয়। যদি সন্তানের কষ্ট হয় তবে উপরোক্ত উপায় করলে অনুকুল ফল পাবেন। যদি সন্তানের উপর কোন কু প্রভাব পড়ে তবে সন্তানের সুখের জন্য ভিখারিদের গুড় বিলিয়ে দিতে হবে এবং বাচ্চার জন্মের পর মিষ্টির বদলে নিমকি বিলাতে হবে।
লজ্জা নিবারকঃ


Ø যদি আপনি অনুভব করেন যে সময়ের পূর্বে কোন স্ত্রী/পূরুষের চুল সাদা হয়ে যাচ্ছে, মানহানি, হওয়া কাজ হচ্ছে না, সুখের জায়গায় দুঃক্ষ এবং নিরাশা দেখা যাচ্ছে তবে পরিবারের প্রত্যেকের কাছ থেকে পয়সা নিয়ে তা গুরুধাম/এতিমখানায় দান করলে সব অনিষ্ট নাশ হবে।




আধ কপালী ব্যাথা দুরীকরণঃ


Ø সূর্যোদয়ের পূর্বে কোনও স্ত্রী/পূরুষ যদি চৌরাস্তায় গিয়ে দক্ষিণ দিকে মুখ করে ছোট গুড়ের টুকরো নিয়ে দাঁতে কেটে ঐখানেই ফেলে দিতে হবে। এর ফলে ভয়ংকর আধকপালী ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।




জ্বলকে দুগ্ধ করণঃ


Ø আকন্দের আঠা, বটের আঠা ও জজ্ঞডুমরের আঠা একত্রে একটি মাটির পাত্রে লেপন করিবে। পরে সেই পাত্রে জ্বল ঢালিবা মাত্র তাহা দুধের মত হইয়া যাইবে।




দশ মিনিটে দই তৈরীঃ


Ø ছাগলের দুধে ¾ ফোটা শেওড়া গাছের কস দিয়া দশ মিনিট রৌদ্রে রাখিয়া দিলে 10 মিনিটেই দই হইয়া যাইবে।




বৃষ্টি বন্ধ করণঃ


Ø হুক্কা পরিস্কার করিবার জন্য যে লোহার গজ বা ছাতার শিক ব্যবহার করা হয় তাহা লইয়া বৃষ্টি আসিবার পূর্বে নিঃশ্বাস টানিয়া লইয়া একদমে উক্ত লোহার শিক মাটিতে পুতিয়া ফেলিবে। এতে করে বৃষ্টি আসিতে পারিবে না।




বৃষ্টি বন্ধ করণঃ


Ø যে স্ত্রী লোকের প্রথম সন্তান পূত্র সন্তান জন্মেছে সেই পুত্র সন্তান যদি ঝড়/বৃষ্টি আসিবার পূর্বেই ঝাড়ু নিয়ে ঝড়ের বিপরিত মুখি ঝাট দিতে থাকে তবে ঝড় আসতে পারবে না। মানে পূর্ব দিক থেকে ঝড় আসলে পশ্চিম দিক হতে পূর্বদিকে ঝাড় দিতে হবে এমন ভাবে ঝাড় দিলে সে সময় যেটুকু যায়গায় ঝাড়ু দেওয়া শেষ হবে সেই স্থানে ঝড় ঢুকিবে না বা বৃষ্টির পানী পরিবে না। তার বাইরে ঝড় চলিবে।




তুফান থেকে মুক্তিঃ


মন্ত্রঃ শিব শঙ্কর নৈরাকার কর্তা মোরে কর পার


উদ্ধার হ্রীং হ্রীং ঠঃ ঠঃ।


Ø নৌকা পথে যাইতে যদি হটাৎ করে তুফান উঠে তবে, কিছু নদির পানী হাতে লইয়া উপরক্ত মন্ত্র তিনবার জপ করিবে এবং নদীর মধ্যে ফেলিয়া দিবে তাহলে তুফান, থামিয়া যাইবে।






Ø নৌকা পথে যাইতে যদি হটাৎ করে তুফান উঠে তবে, যদি নৌকাতে কোন রজশিলা কুমারী থাকে (অবিবাহীত যাকে কোন পুরুষ কামভাবে র্স্পশ্য করে নাই) যার মাসিক ধর্ম চলছে এবং পরনে কাপর গোজা আছে তবে তার কাছ থেকে সেই কাপর চেয়ে নিয়ে জাহাজ বা নৌকার মাস্তুলে বেধে দিলে সংগে সংগে তুফান এবং নৌকার পাগলামী থেমে যায়।




তাৎক্ষনিক কেশ উদগমনঃ


Ø কোন মুন্ডিত মস্তক ব্যক্তি (নাইড়া মাথার লোক) আঙ্কুলী তৈল দ্বারা মাথায় সুন্দর করে মালিশ করে তবে তাৎক্ষনিক কেশ উদগমন হয়।




ক্ষুরবিনা কেশচ্ছেদনঃ


Ø মনসার আঠা ও কনক ধুতুরার বীজ চূর্ন একত্রে সুবর্নের সহিত ভাবনা দিয়া এক খানা বস্ত্রখন্ড দ্বারা বেষ্টন করিয়া সেই বস্ত্র মাথায় চাপা দিয়া ধরিয়া কিছুক্ষণ পরে বস্ত্র সরাইলে দেখিবে মাথার সমস্ত কেশ উঠিয়া গিয়াছে।।




অর্শ্ব রোগের প্রতিকারঃ


Ø অশ্বথ গাছের উপর যে পরগাছা নিমগাছ হয় তাহা আনিয়া পিষিয়া খাইলে অর্শ্ব রোগ ভালো হয়।




চোখের ফুল ও বেদনা হইলেঃ


Ø জংলী শুকুরের দাঁত স্তন্যদুগ্ধে ঘসিয়া দিনে 5/6 বার লাগাইলে যে কোন প্রকার চোঁখের বেদনা ও ফোলা কমিয়া যায়।




অঞ্জনী বা চোখের ব্রনঃ


Ø আম পাতার শির বাহির করিলে যে রস বাহির হয় তাহা দিনে ¾ বার চোখের উপর ব্রনে লাগাইলে ব্রন ভালো হয়।




অঞ্জনী বা চোখের ব্রনঃ


Ø রসুনের রস প্রত্যহ 3 বার তিন দিন লাগাইলে যে কোন প্রকার চোখের অঞ্জনী ভালো হয়।




অঞ্জনী বা চোখের ব্রনঃ


Ø ডান হাতের বৃদ্ধা আঙ্গুলী বাম হাতের তালুতে শুকনা ভাবেই জোরে জোরে ঘসিলে যখন গরম অনুভব করিবে তখন আঙ্গুলটি চোখের অঞ্জণীতে শেক দিবে তাহলে দু দিনেই অঞ্জনী ভালো হইবে।






Ø দোমছা বা হড়কো অথাৎ যে সকল মেয়ে লোক স্বামীকে ভয় পায় স্বামীর কাছে শয়ন করতে চায় না তাদের জন্যঃ


Ø জুতার শুকতলা এক টুকরা, উচ্ছিষ্ট কলা পাতার আগা এক টুকরা, ধোপার পাটের হাতকুড়ো একটু, বাজার ঝাটান খেঙ্গরা এক টুকরা। এই সব দ্রব্য একটি মাদুলিতে ভড়ে স্ত্রীর গলায় ধারন করিলে তার এই রোগ বা সমস্য আর থাকে না।






অনিয়মীত ঋতু স্রাবঃ


Ø তিলের শিকড় রাতে ভিজাইয়া রাখিয়া সেই ভিজানো জল, সকাল ও বিকাল দৈনিক ২ বার পান করিলে ঋতু স্বাভাবিক হয়।
ফলে পোকা না লাগার উপায়ঃ


Ø গাছের ডাল ভাঙ্গিয়া গঙ্গায় বা পদ্মায় ফেলিয়া দিলে ফলে পোকা ধরে না।।
দুই শত্রুর মধ্যে ঝগড়া বাধানোর তদবীরঃ


Ø কাল কুকুর এবং কাল বিড়ালের দাঁত মিশ্রিত করে এক টুকরা কাপড় দ্বারা নয়টি পুটলি বেঁধে যে গৃহে লুকায়ে রাখবে, সে গৃহে ঐ পুটলি যতদিন থাকবে ততদিন সেই গৃহে ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকবে কখনও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না। এবং এই বিবাদ থেকে ভাই/বোন, স্বামী/স্ত্রীও রেহাই পাবে ন।
ছোট শিশুর বা পশুর মুখদোষ দুর করার উপায়ঃ


Ø কাকের ঠোঁট শুকায়ে তাবীজ বানিয়ে তা শিশুর গলায় পড়িয়ে দিলে যাবতিয় মুখদোষ হতে দুরে থাকবে।






Ø সূর্যোদয়ের আগে কোনও স্ত্রী-পুরুষ চৌরাস্তায় গিয়ে ছোট গুড়ের টুকরো দাঁতে কেটে সেখানেই ফেললে সে সব পীড়ামুক্ত হয়। গুড় দাঁতে কাটার সময় তার মুখ দক্ষিণ দিকে হওয়া চাই।


Ø রাতে শোবার সময় যে কেউ ৭ বার মুনিরাজ আস্তিকের নাম জপ ও নমস্কার করে তার সাপের কামরের ভয় থাকে না।

Ø যদি কারও মৃগী রোগ থাকে তবে গাধার সামনের ডান পায়ের নখ নিয়ে আংটিতে ভরে নিজের আঙ্গুলে ধারন করলে রোগমুক্তি হয়।..

‌এ্যাটক ‌সাধনা কি


.
অনেক ভিজিটর জানতে ইচ্ছুক ত্রাটক কি? ত্রাটক কি ভাবে করে? কেনো করবে? ত্রাটক সাধনার সাথে ধর্মের কোন সংঘর্ষ রয়েছে কি না? ইত্যাদি নানা রকম বিষয়- বস্তুত আমরা ত্রাটক সাধনা উদ্ভাবনের পর হতে এ বিষয় আমাদের ওয়েবে বার বার বিস্তারিত লিখার চেষ্টা করেছি, এতে অনেকেই হয়তো উপকৃত হয়েছেন, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে কিছু দুর্নিতিবাজ দুষ্ট বাঙ্গালী সেই সকল তথ্য নিয়ে ত্রাটক প্রশিক্ষক ও ত্রাটক প্রশিক্ষণের গুরু সেজে বিভিন্ন ওয়েব সাইট, ব্লগ সাইট, ফেইসবুক সহ হাজারো অনলাইন স্যোসাল মিডিয়ায় লিখেই চলেছে, যার কিছু হয়তো ত্রাটকের সাথে সামযস্যপূর্ণ আবার কিছু নিছক’ই গাল গল্প বানোয়াট। আপনারা যারা সত্যিকার অর্থে ত্রাটক সাধনায় ইচ্ছুক বা ত্রাটক সর্ম্পকে জানতে ইচ্ছুক দয়া করে আপনার সঠিক তথ্য প্রদান করে আমাদের মোবাইল এ্যডমিনের নিকট নতুবা ওয়েবে গিয়ে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন। একটি বিষয় সর্তক থাকুন- বিশ্বে ত্রাটক সাধনার সৃষ্টিকর্তা থার্ড আই রেডিয়েশন এবং একমাত্র পরিবেশক মন্ত্রগুরু এ্যসোসিয়েশন। এর বাইরে আর অন্য কোথাও এর গুরু প্রশিক্ষক প্রতিষ্ঠান নেই।। আপনাদের মনের আকাঙ্খা পূরনের জন্য ত্রাটক সর্ম্পকে সাধারন কয়েকটি কথা নিচে তুলে দেওয়া হলো-
১) ত্রাটক সাধনার সাথে যোগ ব্যায়াম বা মেডিটেশনের কোন প্রকার সর্ম্পক’ই নেই।
২) ত্রাটক সাধনার কিছু অংশে ধ্যান করার বিষয় রয়েছে সেটিও প্রচলীত ধ্যান সাধনার উর্দ্ধে। মনে রাখবেন এই ধ্যানের মাধ্যমেই মহামানব হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) নবুয়ত প্রাপ্ত হয়েছেন। বুদ্ধ তার উদ্বিষ্ট লক্ষ্য খুজে পেয়েছেন, দেবাদি দেব মহাদেব সকল সময় ধ্যানেই মগ্ন রয়ে জগতের মঙ্গলে রত। এভাবে আমরা যদি ইতিহাস লক্ষ করি তবে সকল স্থানেই শক্তির শুরু হয় ধ্যানেই।
৩) ত্রাটক সাধনার সাথে কোন ভাবেই কোন ধর্মের সংঘর্ষ নেই। সংশ্লিষ্ঠতাও নেই।
৪) ত্রাটক সাধনা শুধু অনলাইনে নয় সরাসরি প্রাকটিক্যাল ক্লাস দ্বারা সম্পন্য হয়ে থাকে। প্র্যাকটিক্যেল ছাড়া ত্রাটক সম্ভব’ই নয়।
৫) ত্রাটক সাধনায় সফল বা বিফলতার কোন সুযোগ নেই। ত্রাটক সাধনা যত করবেন তত বেশি ফল পাবেন। যদি না করেন তবে সেদিন থেকে বা তার কিছু পর থেকে আপনার সুফল পাওয়া বিঘ্নিত হবে। এবং এর শুরু থেকেই সুফল পাওয়া শুরু হয়।
৬) ত্রাটক সাধনায় কোনরুপ মন্ত্র/তন্ত্র প্রয়োগ নেই।
৭) একজন গুরুর দ্বারা বা একজন শিশ্যর দ্বারা কোনদিন’ই ত্রাটক সাধনা আয়ত্ব করা বা প্রশিক্ষণ প্রদান করা সম্ভব নয়।
৮) আমরা ত্রাটক সাধনা প্রশিক্ষণ গ্রহন কারি কোন স্টুডেন্টকেই ত্রাটক প্রশিক্ষণের পার্মিশন বা সেই স্তর প্রদান করি না।
৯) ত্রাটক সাধনার হাদিয়ায় কখনো কোন প্রকার লেস বা কাষ্টমাইজ হয় না।
১০) ত্রাটক সাধনা দ্বারা আপনি আপনার মনের যে কোন খায়েস পূরন করতে পারবেন যতক্ষণ তা নিতি ‍বিরুদ্ধ না হয়। অর্থাৎ আপনি সমাজের অমঙ্গলের জন্য তা ব্যবহার করতে পারবেন না।
১১) ত্রাটক সাধনা দ্বারা আপনি অন্যের সামনে শক্তি প্রদর্শন করতে পারবেন না, বা অন্যকে জানানোর জন্য ত্রাটকের ব্যবহার করতে পারবেন না।
১২) ত্রাটক সাধনার দ্বারা আপনার শারীরিক, মানুষিক, পারিবারিক, দ্বাম্পত্য, ভালোবাসা, চাকুরী, ব্যবসা, রাজনীতি, দুষ্টের দমন, অন্যের উপকার, অন্যায়কারীকে সাস্তি প্রদান ইত্যাদি সকল কাজই অনায়েসে সম্পন্য করতে পারবেন।
আশা করছি আপনার জিজ্ঞাসিত বিষয় আপনি বুঝতে পারছেন।
বাঙ্গালী কতটা অদ্ভুত ও আজব প্রানী তা আপনি বুঝতে পারবেন তাদের কিংভুত আচরনে, যেখানে তারা আমাদের কনটেন্ট কপি করে সমস্ত ওয়েব জগতে ত্রাটক বিষয় ছড়িয়ে দিয়েছে, সেখানে এখন আমাদের ত্রাটক বিষয়ক পোষ্টটিতে তারা এক যোগে রিপট মেরে ব্লক করে রেখেছে, আসলেই বাঙ্গালী জাতীর নোবেল পাওয়া উচিৎ ...রি বিষয়ের উপর আরো ‌আ‌লাপ ‌করব .ধন্যবাদ