পৃষ্ঠা গুলি দেখুন

‌তান্তিক ‌গুরু ‌আজিজ ‌রহমান


 ( আর হতাশা নয়, সফলতার জন্য আজই চলে আসুন,
 আপনি কি জীবন চলার পথে নানা সমস্যায় জর্জরিত ?
 আর্থিক
 ব্যবসায়িক
 মানসিক
 পারিবারিক
 দাম্পত্য জীবনে অশান্তি
 চাকুরী ও ব্যবসায়ে উন্নতি নেই
 বিবাহে বাধা
 শনি ও রাহুর করাল গ্রাস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়
 রত্ন পাথরের মাধ্যমে নারী ও পুরুষের যে কোন সমস্যার সমাধান দেয়া হয়।
 সকল ধর্মের মানুষ আসতে পারেন
বিবরন ..তন্ত মন্ত কালো যাদু তাবিজ টোটকা ও জ্বিন
চালানের মাধমে তদবির করা হয়
১/★ প্রেম ভালোবাসা বের্থ
২★/ স্বামী,স্তীর অমিল সংসারে অশান্তি ★
৩★/ মনের মানুষকে প্রমে বা বিবাহে রাজি করা ★
৪★/ স্বামী, স্তীর অবধ্য সম্পক নষ্ট করা ★
৫★/ দুই ব্যক্তির মধে বিচ্ছেদ করা ★
৬★/ যে মহিলাদের ছেলে সন্তান হয় না তদবির দেয়া
৭★/ ছেলে মেয়ের লেখা পরায় মন বসে না ★
৮★/ পরীখায় ও মামলায় জয় লাভ ★
৯★/ যাদু টোনা জ্বিন পরীর আচর থেকে চির মুক্তি
১০★/ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগ থেকে মুক্তি★
১১★/ শত্রুর হাত থেকে মুক্তি
১২★/ শত্রুকে বান মারণ ও খতি করা ★
১২★/ নিখুজ বা পালাতক ব্যক্তি কে হাজির
১৩★/ চোর ধরাও চোরকে চিনার তদবির ★
১৪★/ চোরা ই মামা মাল ফিরে পাবার তদবির ★
১৫★/ জুয়া বা লটারী জয় লাভ করার তদবির ★
১৬/ ★মামলায় জয় লাভ করা
১৭/★ চাকরী হয়না চাকরী লাভের তদবির
১৮/★/ শুভ কাজে বাধা বিবাহে বাধ্যা
১৯/★ শনীর ধশা থেকে মুক্তি
২০/★ দেকানে বেচা কিনা হয় না
২১/★ প্রেমিক প্রিকার বিবাহ বন্ধ করার তদবির
২২/★ অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা।
আরো যে কোন সমসা সমাধান পেতে
আজি যোগা যোগ করুন।তান্তিক গুরু আজিজ রহমান ও
কবিরাজ।খোলনা খারিস পুর বাংলাদেশ।
যোগা যোগ। শুধু ইমু নাম্বার imo/01757886808/
gmail/. montrogurubd12@gmail.com
🔯 আর্ন্তজাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মহারাজ শ্রীপল্লব ঠাকুর
 প্রাকৃতিক রত্ন পাথরের মাধ্যমে নারী ও পুরুষের যে কোন সমস্যা সমাধান করে থাকেন।
🔯 সকল সমস্যা সমাধানের মালিক একমাত্র সৃষ্টিকর্তা।
আপনার সমস্যা সমাধানের জন্য আজই যোগাযোগ করুন।

( বান মারন কালো জাদু )


 ( মহা বান(উচ্চটান)ধ্বংস মন্ত্ )
(তান্ত্রিক পদ্ধতি)
শত্রু পরাস্ত করার জন্য এই মন্ত্র অব্যর্থ ও কার্যকরী। সঠিকভাবে তান্ত্রিক আচার পালন করে উক্ত মন্ত্র প্রয়োগ করা হলে 100% সফলতা পাবেন।
মহা বান মন্ত্র :

ওঁ কালী কংকালী মহাকালী কে পুত্র,
কংকার ভ্যায়রুঁ হুকম হাজির রহে,
মেরা ভেজা কাল কার‌্যায়,
মেরা ভেজা রাকছা করে,
আন বাঁধু, বান বাঁধু, দশো সুর বাঁধু,
নও নাড়ী বহত্তর কোঠা বাঁধু,
ফুল মে ভেঁজু, ফল মে জাই,
কোঠ জী পড়ে থরহর
কঁপে লহন হলে, মেরা ভেজা,
সওয়া ঘড়ী সওয়া পহর কুঁ,
বাউলা ন করে তো মাতা কালী কী
শয্যা পর পগ ধরে,
পে বাচা চুকে তো উবা সুকে বাচা,
ছোড়ি কুবাচা করে তো ধোবী নাদ,
চামার কে কুন্ডু মে পড়ে মেরা ভেজা,
বাউলা না করে তো মহাদেব কী জটা,
টুট ভুগ মে পড়ে,
মাতা পারওয়তী কে চীর প্যায় ছোট করে,
বিনা হুকুম নহী মারনা হো,
কালী কে পুত্র কংকাল ভ্যায়রু
ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরী বাচা।।

💢বিধিঃ তান্ত্রিক উপাচারে দীপান্বিতা বা গ্রহনের দিন উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধি হবে। এরপর লবঙ্গ, বাতাসা, পান-সুপারী, কলাওয়া, লোবান, ধুপ, কর্পুর, একটি সরায় রেখে তাতে ৭টি সিন্দুরের ফোটা দিয়ে, একটি ত্রিশুলের মত করে উপরোক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত করে ২২ বার মন্ত্র পড়তে পড়তে আগুনে হোম করতে হবে, এই প্রয়োগের দ্বারা, শত্রুর উচ্চটান হবে বা ধ্বংস হবে। ৫/৭ দিনের ভেতরেই শত্রু ধ্বংস হয়ে যাবে।

🛑নোট : সাধনা করার আগে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি বা তান্ত্রিক গুরুর পরামর্শ নিয়ে কাজ করবেন।

✡যেকোনো সমস্যা সমাধানের জনো আজি যোগা যোগ করুন .তান্তিক গুরু আজিজ রহমান .তন্ত মন্ত কালো জাদু তাবিজ টোটকা ও জ্বীন চালানের মাধমে 100% গ্যারান্টিতে তদবীর করা হয় যে কোন কঠিন কাজ 3/5দিনে সমাধান করা হয় আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন .চেম্বার .খুলনা .খালিস পুর বাজার..ফোন .01757786808

রহস্যে ঘেরা ‌‌কামরুপ ‌কামক্ষা ‌জাদুর ‌নগর.

(
রহস্যে ঘেরা কামরুপ কামাক্ষা(তান্ত্রিক জাদুর নগর) তান্ত্রিক জ্ঞান)
কামরুপ কামাক্ষা, বিশ্বের অন্যতম বিস্ময়কর স্থান হিসেবে পরিচিত ভারতের এই জায়গাটি। জায়গাটিকে ঘিরে প্রচলিত রয়েছে অসংখ্য গল্প-কাহিনী। বলা হয়, এখানে অনেক কালো জাদু সাধক ও যোগিনী রয়েছে যারা সেখানকার বিখ্যাত কামাক্ষা মন্দিরে এসবের চর্চা করে থাকে। মূলত এই কামাক্ষা মন্দিরকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে এখানকার যাবতীয় রহস্য।
যদি কোনো মানুষ এখানে প্রবেশ করে, তবে সে আর কালো জাদুর বেড়াজাল ভেদ করে সেখান থেকে বের হতে পারেনা এবং চিরতরে বন্দি হয়ে যায় বলে কথিত রয়েছে। সেই ব্যক্তি তখন যোগিনীদের যৌনদাসে পরিণত হয়। কোনো ভাবে সে যদি সেখান থেকে বের হতেও পারে, তবে স্বাধীনতার মূল্য হিসেবে তাকে হারাতে হয় তার যৌবন।
আবার অনেকে সেখানে কালো যাদু শেখার উদ্দেশ্যে যায়। পরবর্তীতে যখন তারা ফিরে তখন আর তারা সাধারণ মানুষ থাকে না, শক্তিশালী তান্ত্রিকে পরিণত হয়। তবে এসব মানুষের লোককথা।
কামাক্ষা কি?
হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী, কামাক্ষা হলো স্বতী ও তার স্বামী দেবতা শিবের মিলন স্থান। স্বতী যখন মারা যান, শিব ঠাকুর তখন তার স্ত্রীর মৃত্যুর শোকে ও ক্ষোভে নাচতে শুরু করেন। শিবের ধ্বংসাত্মক নাচ থামাতে আরেক দেবতা বিষ্ণু স্বতীর মৃতদেহ চক্র দিয়ে কেটে ৫১টি টুকরো (শক্তি পিঠা) করে ফেলেন। সেই খণ্ডিত টুকরোগুলো আসামের গুয়াহাটি সহ আশেপাশের চারটি স্থানে এসে পড়ে এবং পরবর্তীতে সেই স্থানগুলোতে মন্দির নির্মাণ করা হয়।
কামাক্ষা মন্দিরের ইতিহাস:
গুয়াহাটির কামাক্ষা মন্দির হলো ভারতের অন্যতম প্রাচীন মন্দির ও ৫১ শক্তি পিঠার একটি। কামাক্ষা মন্দিরকে কামরুপও বলা হয়ে থাকে। মূলত কামরুপ হলো এই অঞ্চলটির প্রাচীন নাম। অনেক সময় এই মন্দিরটিকে কামরুপ কামাক্ষাও নামেও ডাকা হয়।
অষ্টম শতাব্দীতে নির্মিত এই মন্দিরটিকে সপ্তদশ শতাব্দী পর্যন্ত বেশ কয়েকবার সংস্কার করা হয়। নিলাচল পাহাড়ে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮’শ ফুট উপরে এই মন্দিরটি অবস্থিত। কালো যাদু সাধনার ক্ষেত্রে কামাক্ষা মন্দির খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে বিশ্বাস করা হয়।
অনেকে বলে থাকেন যে, ষষ্ঠদশ শতাব্দীর দিকে সুলায়মান কারানি’র সেনাপতি কালাপাহাড় কামাক্ষা মন্দীরটিকে গুড়িয়ে দিয়েছিলেন। তবে সম্প্রতি জানাগেছে যে, আসলে কালাপাহাড় মন্দিরটিকে ধ্বংস করেনি, ১৪৯৮ সালে হুসেইন শাহ যখন কামাতা রাজ্যে আক্রমন চালিয়েছিলেন তখন এটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।
পরবর্তীতে কোচ রাজ বংশের বিশ্বসিংহ এটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পান এবং পুনঃনির্মাণ শুরু করেন। তবে তিনি সেটার কাজ শেষ করতে না পারলেও তার পূত্র নারায়ন সিংহ এর কাজ সমাপ্ত করেন। মন্দিরটির ধ্বংসস্তুপ ব্যবহার করেই সেটাকে পুনরায় নির্মাণ করা হয়।
প্রাচীন গল্প-কাহিনীতে শোনা যায় মন্দিরটিকে কোচ বংশের শাসকেরা পুনঃনির্মাণ করলেও কামাক্ষা দেবী তাদেরকে সেখানে প্রার্থণা করার ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ করেন। এতে তারা এতই ভীতসন্ত্রস্ত হন যে এমনকি এখনও তাদের কোনো বংশধর মন্দিরটির দিকে পর্যন্ত তাকান না।
কামাক্ষা মন্দিরের মধ্যে আরো বেশ কয়েকটি মন্দির রয়েছে। সেগুলো হলো – সিতালা মন্দির, ললিতা কান্ত মন্দির, যোনি মন্দির, জয় দুর্গা মন্দির, ভানা দুর্গা মন্দির, রাজা রাজেশ্বরী মন্দির, স্মাসানাকালী মন্দির, কালী মন্দির ও শঙ্কেশভারী মন্দির। এছাড়া সেখানে শিব মন্দিরই রয়েছে পাচঁটি।
কামাক্ষা মন্দির নিয়ে লোককথা:
কামাক্ষা মন্দির নিয়ে নানান গল্প ও লোককথা রয়েছে। বলা হয়ে থাকে, একবার স্বতীর পিতা তাকে এক বিশাল যজ্ঞে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। স্বতি সেখানে অংশ নিতে চেয়েছিলো। তবে তার স্বামী দেবতা শিব তাকে বাধা দেন। কিন্ত স্বামীর নিষেধ অমান্য করে স্বতী সেখানে অংশ নেন। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্বতীর বাবা শিবকে অপমান করেন। কিন্তু এতে স্বতী অনেক কষ্ট পান এবং ক্ষোভে যজ্ঞের আগুনে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
শিব তার প্রিয়তমা স্ত্রীর এমন করুণ মৃতু মেনে নিতে পারেননি। তিনি তার স্ত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করে সেটি নিয়ে ‘তান্দাভা’ শুরু করেন। তান্দাভা হলো শিবের এক ধরনের নৃত্য। এটিকে ‘ধ্বংসের নাচ’ও বলা হয়ে থাকে।
শিবের ধ্বংসলীলা থেকে পৃথিবীকে বাঁচাতে দেবতা বিষ্ণু চক্র ব্যবহার করে স্বতীর দেহকে ৫১ টুকরো করে ফেলেন ও তা ফেলে দেন। এই কামাক্ষা মন্দিরে স্বতীর যোনি পড়েছিলো বলে বিশ্বাস করা হয়। তাই এই মন্দিরটিকে নারী ক্ষমতা ও উর্বরতার প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।
আরেক লোককথায় বলা হয়, এই কামাক্ষা মন্দির যেই স্থানটিতে অবস্থিত সেখানে শিব এবং স্বতী প্রেমলীলায় মত্ত হয়েছিলেন। এও বলা হয়ে থাকে যে, শিব একবার কামদেবকে অভিশাপ দিয়েছিলেন যে সে আর তার কামকার্য উপভোগ করবেন না। কিন্তু পরবর্তীতে মন্দিরের এই স্থানটিতে স্বতীর খণ্ডিত যোনির টুকরো খুঁজে পাওয়ার পর তিনি সেই অভিশাপ থেকে মুক্তি পান।
কালো জাদু এবং তন্ত্র সাধনা:
কামাক্ষা মন্দিরটি বহু বছর ধরেই কালো জাদু এবং তান্ত্রিক সাধনার জন্য পরিচিত। তবে এখানে কালো জাদু সাধনার পাশাপাশি এর প্রভাব দূর করার জন্যও বিশেষ এক ধরনের পূজা করা হয়ে থাকে। মূলত সাধু এবং অঘৌরিরা এসব পূজার আয়োজন করে।
কালো জাদুতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এমন ব্যক্তিদের সাহায্য করার জন্য এটা করা হয়। পূজার আয়োজন করা এসব সাধু ও অঘৌরিদের মন্দিরের সর্বত্রই পাওয়া যায়। বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে, এই মন্দিরে দশ মহাবিদ্যা উপস্থিত রয়েছে। সেগুলো হলো -কালী, তারা, ত্রিপুরা, সুন্দরী, ভুবনেশ্বরী, ভৈরবী, ছিন্নমস্তা, ধুমাবতী, বগলামুখী, মাতাঙ্গি ও কমলা।
এই মন্দিরটিতে খারাপ আত্মা ও অশরীরীও ছাড়ানো হয়ে থাকে। বিশেষ করে অম্বুচাচি মেলার সময় হাজার হাজার তান্ত্রিক মন্দিরে জড়ো হয়ে এগুলো করে।
বেশির ভাগ কালতন্ত্র এই মন্দির থেকেই সৃষ্টি হয়। বলা হয়ে থাকে যে, একজন তান্ত্রিক বা সাধককে পরিপূর্ণ সক্ষমতা অর্জণ করতে হলে অবশ্যই কামাক্ষা মন্দিরে গিয়ে দেবতাদের পূজা করে আসতে হবে।
মন্দিরের বিভিন্ন যজ্ঞ ও আনুষ্ঠানিকতা:
কামাক্ষা মন্দিরে বিভিন্ন ধরনের যজ্ঞ ও আনুষ্ঠানিকতা পালণ করা হয়। এসকল যজ্ঞ ও আনুষ্ঠানিকতার জন্য প্রাণী বলি দিতে হয়। এজন্য মন্দিরে পাঠা ও মহিষ বলি দেয়ার দৃশ্য খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার।
তবে প্রাণী বলি দানের ক্ষেত্রে সব সময় পুরুষ প্রাণীই বলি দিতে হয়। নারী প্রাণী বলি দেয়া সেখানে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
কামাক্ষা মন্দিরের একটি বিশেষ পূজা হলো যোনি পূজা। দেবতা শিবের স্ত্রী স্বতির সম্মানে এখানে এই পূজার আয়োজন করা হয়ে থাকে। হাজার হাজার মানুষ এই পূজায় অংশ নেয়।
কামাক্ষা মন্দিরের আরেকটি বিশেষ যজ্ঞ হলো বশীকরণতন্ত্র। এর মাধ্যমে তান্ত্রিকরা মানুষকে বশ করে থাকে। সাধারণত ভালোবাসার মানুষকে কাছে পাওয়ার জন্য এটা করা হয়। এর মাধ্যমে ভালোবাসার মানুষকে পাওয়া সহ বিবাহ বিচ্ছেদ ঠেকানো, মনের অমিল দূর করা ও জীবনে সফলতা অর্জন করা যায় বলে বিশ্বাস করা হয়।
এটি ছাড়াও মন্দিরটিতে আরো বিভিন্ন ধরনের যজ্ঞ করা হয়। বিশেষ করে বিভিন্ন উৎসব বা মেলার সময়ে নানা ধরনের যজ্ঞ ও আনুষ্ঠানিকতা পালণ করা হয়ে থাকে।
কামাক্ষা মন্দিরে যেতে হয় যেভাবে:
বাংলাদেশ থেকে কেউ কামাক্ষা মন্দিরে যেতে চাইলে তাকে মেঘালয়ের ডৌকি সীমান্ত দিয়ে আসামে প্রবেশ করতে হবে। চাইলে কলকাতা থেকে বিমানে করেও গুয়াহাটিতে যাওয়া যাবে, তবে এতে খরচ অনেকটা বেশি পড়বে ।
সিলেটের তামাবিল সীমান্ত দিয়ে মেঘালয়ের ডৌকি সীমান্তে প্রবেশের পর সেখান থেকে শিলংয়ে যাওয়ার ট্যাক্সি নিতে হবে। দেড় হাজার থেকে দুই হাজার রুপির মধ্যে চারজনের জন্য একটি ট্যাক্সি ভাড়া করা যায়।
এরপর শিলং থেকে গুয়াহাটি যাবার জন্য আবারো ট্যাক্সি বা জীপ নিতে হবে। সেক্ষেত্রে ট্যাক্সির সিট প্রতি দেড়শ রুপি ও জীপের সিট প্রতি ৮০ রুপি গুণতে হবে।
এরপর গুয়াহাটির পল্টন বাজার থেকে লোকাল বাসে করেই রহস্যে ঘেরা সেই কামাক্ষা মন্দির এলাকা অর্থাৎ কামরুপ কামাক্ষায় যেতে পারবেন।
আপনি চাইলে ঢাকার কমলাপুর থেকে বিআরটিসি বা শ্যামলী পরিবহণের বাসে করেও শিলংয়ে পৌঁছতে পারবেন।
হোটেল এবং রেস্তোরা:
গুয়াহাটির পল্টন বাজার এবং রেল স্টেশন এলাকায় বেশ কিছু হোটেল এবং রেস্তোরা রয়েছে। হোটেলগুলোয় আপনি ৭০০ থেকে ২ হাজার রুপির মধ্যে একটি সিঙ্গেল রুম ভাড়া নিতে পারবেন। এছাড়া রেস্তোরাগুলোতেও একশ থেকে তিনশ রুপির মধ্যে আপনি ভাত-মাছ, রুটি ইত্যাদি খেতে পারবেন।
শপিং:
গুয়াহাটির পল্টন বাজার, পান বাজার ও রেল স্টেশন এলাকায় কিছু শপিং সেন্টার রয়েছে। কেনাকাটা করতে চাইলে আপনারা যেতে পারেন সেখানে।
গুয়াহাটিতে গেলে আপনার কিছু জিনিস মনে রাখতে হবে। আপনি যদি গুয়াহাটি থেকে লোকাল বাসে করে আশেপাশে কোথাও যেতে চান তাহলে আপনার সর্বোচ্চ ১০ থেকে ২০ রুপি ভাড়া হবে। এছাড়া আপনি চাইলে ট্যাক্সি ভাড়াও নিতে পারেন।
ভ্রমণের সময় আপনার পাসপোর্ট, পরিচয় পত্র, নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি) সহ প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রের একাধিক ফটোকপি করে রাখবেন। কারণ এই কাগজপত্রের কোনটি হারিয়ে গেলে ঝামেলায় পড়তে পারেন আপনি।
এছাড়া এসব কাগজপত্র আপনাকে সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করা থেকে শুরু করে হোটেল ভাড়া নেয়া ইত্যাদি কাজেও সাহায্য করবে।
--------.আপনাদের ‌যে কোন ‌সমসা সমাধান পেতে কল করুন ‌তান্তিক গুরু আজিজ রহমান ‌.01757786808/

( রেইকি ও মেডিটেশন পশিক্ষন

রেইকি কি ..............................
উন্নত বিশ্বে রেইকি একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ জাপানী বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির নাম। যাকে এক কথায় বলা হয় স্পর্শচিকিৎসা (Touch healing)| । কেবলমাত্র দু-হাতের তালুর স্পর্শেই সকল রোগ সেরে যায়। সাধারণ ঠান্ডা লাগা থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত- যে কোন রোগ, এনি ডিজিজ। সেটা দৈহিক বা মানসিক, আত্মিক, সাধারণ বা জটিল যাই হোক না কেন। কোনরকম ওষুধ বা রক্তক্ষরণ ছাড়াই রেইকি চিকিৎসা আপনাকে সুস্থ করে তোলে। শুধুমাত্র হাতের ছোয়ায় সহজ থেকে দূরারোগ্য সকল ব্যাধির আরোগ্য সাধন করে- মানুষের, গাছ-পালার, পশু-পাখীর, জীব-জন্তুর কিম্বা জড়বস্তুর।
রেইকি সর্বব্যাপি শক্তি
রেইকি কোন ধর্ম বিশ্বাসের সাথে সম্পর্কিত নয়. রেইকি হলো একটা অমূর্ত সর্বব্যাপি শক্তি। বিশ্ব চরাচরে সর্বত্র ব্যাপ্ত এই শক্তি বা এনার্জির উপর সকলেরই জন্মাগত ভাবে সমান অধিকার। তাই কোন একটি ধর্ম বিশেষের সঙ্গে এর কোন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সম্পর্ক নেই। তবে মানুষ মাত্রেই তাঁর বিশ্বাসকে কোন না কোন ধর্মের সঙ্গে জুড়তে চান। এজন্য প্রত্যেক মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে তাদের নিজ নিজ ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে বিষয়টিকে সংশ্লিষ্ট করে নিতে চান। সুতরাং বিষয়টি সম্পূর্ণ ব্যক্তি বিশেষের ইচ্ছা বা অনিচ্ছার উপর নির্ভর করে ,,
-------------------------------------------------------------------
মাত্র ১ দিনের ট্রেনিং নিয়ে রেইকি শিখে জীবনকে বদলে ফেলুন ,, কথা দিচ্ছি রেইকি শিখুন জীবন বদলে যাবে ,, যাই হোক আলোচনা করা হলো ,,
যারা রেইকি করেছেন ,, সুন্দর ভাবে রেইকি করলে ,, অল্প সময়ের ভিতরে আপনার সমস্ত শারীরিক / মানসিক /আর্থিক / ব্যবসা বানিজ্য / বিবাহ বাধা / চাকরী ক্ষেত্রে বাধা / পারিবারীক অশান্তি / স্বামী - স্ত্রী অমিল / সন্তান অবাধ্য / শারীরিক ভাবে মাথা ব্যথা / কিডনী সমস্যা / হার্ট ব্রোক / লিভার সমস্যা / ডায়বের্টিজ সমস্যা / এলার্জি সমস্যা / গ্যাসটিক / আলসার / চোখের সমস্যা / গলার সমস্যা / প্রস্রাব সমস্যা / যৌন সমস্যা / অর্শ পাইলস / মাদকের নেশা / গাঁজার নেশা / সর্ব প্রকার নেশা ,, সোজা কথা জ্বর থেকে ক্যানসার পর্যন্ত সমস্ত সমস্যা দুর করতে ,, নিজকে মুক্ত করতে পারেন ,, তাই আর দেরি নয় ,, আপনার যে কোন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রেইকি শিখুন ঘরে বসে  তান্তিক গুরু আজিজ রহমান 01757786808

( ‌সকলের ‌জনোই ‌এ্যাটক ‌সাধনা )



ত্রাটক সাধনাঃ

জীবনের চলার পথে আমাদের সকলেরই রয়েছে হাজারো স্বপ্নপূরনের লক্ষ্য, কিছু আশা, কিছু চাওয়া ইত্যাদি কারন মানুষের জীবনের শুরুই হয় বিভিন্ন চাহীদা দিয়ে। আমরা কেউ’ই সকল চাহীদা পূরনে সমর্থ নই। আমাদের চাওয়ারও কোন শেষ নেই।। তবে সমাজে কিছু কিছু মানুষ আছে যাদের আকাঙ্খার চাইতে পাওয়াটা অনেক বেশি আবার কেউ কেউ না চাইতেই অনেক কিছু পেয়ে যায় আবার কারও হয়তো অধিকাংশ চাওয়াই পূর্ন হয়ে যায়, কিন্তু এমন মানুষের সংখ্যা খুবই নগন্য। আমরা অনেকেই হয়তো বিশ্বাষ করবো না যে এই বিংশ শতাব্দিতেও আমাদের চারপাসে প্রতি ১০ জন সফল মানুষের বিষয়ে যদি ভালো ভাবে খোজ খবর নেওয়া হয় তবে আমরা জানতে পারবো তাদের ৭-৮ জনই কোন না কোন পীরের মুরীদ, কোন তান্ত্রিক গুরুর শিশ্য, কোন সুফির খাদেম, কোন দেবতার সাধক বা কোন শক্তির আর্শিবাদ প্রাপ্ত। যা সাধারনত অত্যন্ত গোপন বিষয়।
আমরা আজ যে বিষয়ের উপর আলকপাত করবো তা হলো “ত্রাটক” !!! আসলে এই “ত্রাটক” বিষয়টি কি, আমরা এখানে ত্রাটক বলতে এমন এক সাধনাকে বোঝাচ্ছি যা মানুষের তৃত্বিয় নেত্রের সাথে জরিত, যা মানুষের ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়ের সাথে সংপৃক্ত। আধুনা বিজ্ঞানের যুগে আমরা সকলেই হয়তো মেডিটেশন, যোগ ব্যয়াম ইত্যাদি সর্ম্পকে বেশ ভালোই জানি, এই “ত্রাটক” হচ্ছে এই গুলোরেই গুরু সমতূল্য। কারন এই একটি মাত্র সাধনা দ্বারা ব্যক্তি তার অসম্পূর্ণ স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রুপদিতে পারে। একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, কেউ বড় হয়ে জন্মায় না, প্রতিটি মানুষ তার কর্ম সেই সাথে কর্মের সূযোগ্য সুবিধা সমৃদ্ধ সুযোগের মাধ্যমেই উপরে উঠে বড় হয়। মূল

‌‌‌মন্ত ‌গুরু ‌সেবা


মন্ত গুরু এ্যাসোসিয়েশন
নিশি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় বা বিছানায় শুয়ে যার কথা আপনার মনে পরে সে আপনার ভালোবাসা নয়, যাকে দেখলেই মনের মাঝে তাকে পাওয়ার তিব্র আকাঙ্খা জন্মে সেও আপনার ভালোবাসা নয়।। আপনার ভালোবাসা হচ্ছে সে- আপনি যখনি কোন অপরিচিত অপজিট লিঙ্গকে দেখেন তখনি যার মুখ খানা মনে ভেসে উঠে, যাকে সামনে দেখলেই মনের মাঝে কেমন জানি ভিত, পূলকিত চিন চিন করে উঠে, যাকে স্বপ্নে দেখেন না কিন্তু যার স্বপ্ন দেখার জন্য আপনি ব্যকুল থাকেন, স্বপ্ন ভাঙ্গলেই যাকে কল্পনায় দেখেন সেই আপনার ভালোবাসা।। একটি কথা মনে রাখুন তান্ত্রিক নয়, আপনার ভালোবাসা ও সৎ সাহস’ই আপনার প্রিয় মানুষটির সাথে মেলানোর জন্য যথেষ্ট। আপনি যাকে ভালোবাসেন তাকে পাওয়ার জন্য কোন তান্ত্রিকের নিকট না গিয়ে প্রথমেই নিজে সাহস করে মনের কথাটি তাকে যানান। সরাসরি মুখে বলুন। দেখুন আপনার কাজ হয়ে যেতে পারে। যদি কোন কারনে না করে দেয়, অপমান করে, বা ব্যতিক্রম কিছু উত্তর দেয়, আপনার হৃদয় ভেঙ্গে দেয় তবেও তো ভয় নেই। সে সময়ের জন্য আমাদের সেবা তো রয়েছেই। এরপরেও একটি কথা ভেবে দেখার জন্য বলবো তাকে নিয়ে ঘর বাধার স্বপ্ন দেখুন, যে আপনাকে ভালোবাসে, তাকে নিয়ে ঘর বাধার স্বপ্ন দেখবেন না, যাকে আপনি শুধু ভালোবাসেন।। ছল চাতুরী টেকনিক খাটিয়ে পরিবারকে রাজি করিয়ে তাদের অনুমতি ও পছন্দ করিয়ে ভালোবাসার মানুষটির সাথে সংসার পাতুন। পরিবারকে বাদ দিয়ে নিজের ভালোবাসার মানুষ নিয়ে দুরে গিয়ে সুখের ঘর বাধার স্বপ্ন দেখা বোকামী।।
আপনার সমসা আমাদের জানান ..ফোন 01978142102

আপনার সঙ্গীটি কী ধরনের সুগন্ধ পছন্দ করেন, তা জেনে নিন তাঁর রাশির বিচারে





.আপনার সঙ্গীটি কী ধরনের সুগন্ধ পছন্দ করেন, তা জেনে নিন তাঁর রাশির বিচারে
সুগন্ধ’ এমনই এক বিষয় যার আকর্ষণ থেকে রেহাই পান না কেউই। ব্যক্তি বিশেষে এই গন্ধের আকর্ষণ এক এক জনের কাছে এক এক রকমের হয়। এই গন্ধের সম্মোহনেই যৌন ইচ্ছা পায় চরম মাত্রা।
এ বার আসুন জেনে নেওয়া যাক রাশির বিচারে কে কোন সুগন্ধ পছন্দ করেন:
মেষ: সাধারণত মেষ রাশির জাতকরা ফুলের গন্ধ পছন্দ করেন। সুগন্ধীর মধ্যে মিন্ট জাতীয় বা মাস্ক জাতীয় কিছু গন্ধ পছন্দ করেন এই রাশির জাতকরা। ফলে আপনার সঙ্গী যদি মেষ রাশির হয়, তা হলে তাঁকে কাছে পেতে হলে তার পছন্দ বুঝে এই গন্ধের সুগন্ধী লাগিয়ে যওয়াই ভাল।
বৃষ: মোহময়ী যে কোনও গন্ধে এই রাশির জাতকেরা সহজেই আকৃষ্ট হন। আপনার সঙ্গী যদি বৃষ রাশির জাতক হন, তা হলে তিনি অবশ্যই পছন্দ করবেন জুঁই, ল্যাভেন্ডার বা ভ্যানিলার গন্ধ। তাঁকে সম্মোহনের নিশানা করতে হলে, এই ধরনের সুগন্ধী লাগানো ভাল।
মিথুন: এই রাশির জাতক কিছু হাল্কা গন্ধের পারফিউম পছন্দ করেন। তাই তাঁদের আকর্ষণ করতে হলে, হাল্কা গন্ধের কিছু পারফিউমই একমাত্র হাতিয়ার।
কর্কট: এই রাশির জাতকরা এমনিতেই একটু রোম্যান্টিক স্বভাবের হয়ে থাকেন। গন্ধ তাঁদের যেন সম্মোহিত করে। একটু অভিজাত ধরনের গন্ধ হলে এঁরা বেশ মেতে ওঠেন।
সিংহ: ফলজাতীয় কিছুর গন্ধে বেশ আকৃষ্ট হন এই রাশির জাতকরা। কোকো জাতীয় কোনও পারফিউমের গন্ধ হলে সবচেয়ে বেশি আকর্ষিত হন সিংহ রাশির জাতকরা।
কন্যা: এই রাশির জাতকরা যে ধরনের গন্ধে একটা ছোঁয়া দিয়ে থাকে, তা অত্যন্ত পছন্দ করেন। কোনও উগ্র গন্ধ এঁরা এক্কেবারেই নিতে পারেন না। তাই কন্যা রাশির জাতকদের ঘনিষ্ঠ ভাবে পেতে চাই হাল্কা গন্ধের সুগন্ধী।
তুলা: সবার থেকে এই রাশির জাতকদের পছন্দ একটু আলাদা। এঁরা সম্মোহনে নিজেকে হারিয়ে ফেলতে পছন্দ করেন বলে, যে গন্ধ হাল্কা অথচ যৌন তীব্রতায় ঠাসা, সেই গন্ধ পছন্দ করেন এঁরা।
বৃশ্চিক: আপনার সঙ্গী যদি বৃশ্চিক রাশির জাতক হন, তা হলে তাঁকে চকোলেট, এক্সোটিক, জ্যাসমিন— এই ধরনের গন্ধের জাদুতে নিজের দিকে আকৃষ্ট করতে পারেন। এই ধরনের গন্ধ এঁরা পছন্দ করেন।
ধনু: যে গন্ধ রোমাঞ্চ জাগায়, তাতেই আকৃষ্ট হয়ে যান এঁরা। চেরি ব্লসম, হোয়াইট টি এই সব গন্ধে সম্মোহনের আকর্ষণে সহজেই ধরা দেন।
মকর: রাশির জাতকেরা সোঁদা গন্ধ থেকে গ্রিন টি-র মতো একটু পার্থিব গন্ধ বেশি পছন্দ করেন। সেই বুঝে এই রাশির জাতকদের আকৃষ্ট করতে, তাঁদের পছন্দ অনুযায়ী পারফিউম লাগানো ভাল হবে।
কুম্ভ: লোটাস বা সুইট ভ্যানিলা জাতীয় গন্ধে সহজেই ধরা দেন কুম্ভ রাশির জাতকরা। আপনার সঙ্গী যদি কুম্ভরাশির জাতক হন, তা হলে তাঁকে এই গন্ধের জাদুতে নিজের দিকে আকৃষ্ট করতে পারেন।
মীন: ফলের গন্ধের মতো যাবতীয় মিষ্টি গন্ধের পারফিউম এই রাশির জাতকদের বেশ পছন্দ। তাঁদের পছন্দের মধ্যে মদের মিষ্টি গন্ধও পড়ে। তাই সঙ্গী যদি মীন রাশির জাতক হন, তা হলে সামলে পারফিউম মাখুন। আপনাদের যে কোন সমসা আমাদের ‌জানান ‌আমারা 100% গ্যরান্টিতে ‌সমাধান দিব .01757786808

বডি ‌ঘর ‌বন্ধ ‌করার ‌তদবীর



বাড়ী বন্ধ করার জন্য চারটি লোহার পেরেক লম্বা দেখে নিতে হবে এবং চারটি শিশি বা বোতল সংগ্রহ করিবে ৷ তার পর তিনবার সূরায় মুয্ যাম্মিল ও তিনবার চেহেলকাফ পাঠ করিয়া প্রতিবারে পেরেক চারটার উপরে দম করিবে, এরপর জাফরান ও গোলাপ পানির কালি দ্বারা চার খন্ড কাগজে চেহেল কাফ ও নিম্নোক্ত দোয়া লিখিবে ৷ তারপর একটি করিয়া উক্ত লিখিত কাগজ শিশির ভিতরে ভরিয়া উহার মুখ এমনভাবে বন্ধ করিবে , যাহাতে উহার ভিতর পানি ঢুকিয়া কাগজ নষ্ট হইয়া না যায় ৷
পূর্বেই বাড়ীর চার কোনে চারটি গর্ত করিয়া রাখিবে ৷ আর নিম্নোক্ত দোয়া তিনবার পাঠ করিয়া এক বালতি বালুর উপরে দম করিয়া রাখিবে ৷ আযান দেবার জন্য চারজন লোক আর বালু ছিটাইবার জন্য প্রয়োজন মত লোক ঠিক করিয়া রাখিবে ৷ এরপর এশার নামাজের ওয়াক্তে কাজ শুরু করিবে, প্রথমে যে কোনা হইতে শুরু করিবে, সেই কোনায় যইয়া বিদায় লইবে ৷
আমল শুরু করার পূর্বে তিনবার আয়াতুল কুরছী পাঠ করিয়া আমেল নিজে ও সঙ্গিদের শরীরে ফুক দিয়া লইবে ৷ কারন জিনের আড্ডা থাকিতে পারে, সেই জন্য পূর্বেই সাবধান হইয়া কাজ শুরু করিবে, এবং সকলেই সাহসের সহিত কাজ করিবে, ভয় পাইলে বিপদ হইতে পারে ৷
বালু পাড়ার দোয়া
ইন্নাহুম ইয়াকিদুনা কইদাওঁ ওয়া আকিদু কাইদা ফামাহহিলীল কাফিরিনা আমহিলহুম রুআইদা ৷
এই আমল দুই প্রকাপে করা যায়
প্রথম নিয়ম
চারজন আযান দিবাস লোক এক কোনায় গিয়া একত্রে আযান দিতে থাকিবে আর আমেল গর্তের ভিতরে একটি পেরেক পুতিয়া উহার উপরে একটি শিশি রাখিয়া মাটি ভর্তি করিয়া দিবে ৷ এরপর একাধারে অন্যান্য কোনায় আযান দিবে এবং পেরেক ও শিশি রাখিয়া মাটি মাটি ভর্তি করিয়া কাজ শেষ করিবে ৷ আর আযান শেষ হওয়া পর্যন্ত অন্য লোকেরা বাড়ীর সর্বত্র উক্ত বালু ছিটাইয়া দিবে ৷
দ্বিতিয় নিয়ম
চার কোনায় চার জন লোক একই সময় আযান দিবে এবং অন্য লোকে পেরেক ও শিশি গর্তের মধ্যে রাখিবে ৷ আর বালু আযানের সময় ছিটিয়ে দিবে ৷
কাগজে লেখার দুআ
سبحان الله والحد لله ولااله الا الله والله اكبر
চেহেল কাফ
کَفَاکَ رَبُکَ کَم یَکفَیکَ وَاکِفَۃً
کِفکَافھَا کَکَمِینَ کَانَ مِن لَکَکِ
تَکِرُ کَراً کَکِرُ الکَرِ فِی کَبَد
تَحکِی مُشکَشَکۃً کَلُکلُکِِِ لَکَکِ
کَفَامَابِی کَفاکَ الکَافِ کُریبَتَەُ
یَاکَو کَبًا کَانَ یَحکِی کَوکَب الفَلَکِ
বাংলা উচ্চারণ
কাফাকা রাব্বুকা কাম ইয়াকফিকা ওয়া কিফাতান
কিফকা ফুহা কাকামিনা কানা মিন কালুকি তাকির্রু
কার্রা কাকার্রিল কার্রি ফি কাবাদিন তাহকি
মুসাকসাকতান কালুকলুকি লাকাকি কাফাকা মাবি
কাফাকাল কাফ কুর বাতিহি ইয়া কাওকাবান কানা
ইয়াহ কি কাওকাবাহু ইয়া কাওকাবাল ফালাক ।
🔰যেকোনো প্রশ্ন ও পরামর্শে যোগাযোগ নাম্বার :01878142102/

( কালো জাদু ‌বানমারন বিদ্যা )

( কালো যাদু/বান মারন বিদ্যা)
তান্ত্রিক বিদ্যা
উচ্চটান ,মারন বিদ্যা মানব জাতির জন্য ক্ষতিকর এবং অকল্যানকর, কিন্তু তারপরও জীবন চলার পথে এমন কোন পরিস্থিতি চলে আসে যখন বিপরীত শত্রুদের সাথে লড়াই করে কোনভাবেই যখন টেকা যায়না তখনই অলৌকিক শক্তির দারস্ত হতে হয় এবং ইচ্ছার বিরুদ্ধে হলেও এই বিদ্যা প্রয়োগ করতে হয়।
সাধনা ছাড়া কখনোই কোন মন্ত্র দ্বারা কোন ফলাফল আশা করা সম্ভব নয়, তাই সাধারণ মানুষের কাছে মন্ত্র কে হাস্যকর বা সাধারণ বস্তু মনে হতে পারে তাই প্রকাশিত সকল মন্ত্রই, তান্ত্রিক, সাধক, ঋষি, কবিরাজ, তান্ত্রিকদের জন্য প্রযোজ্য

‼বিশেষ বিবেচনায় মন্ত্রটি প্রকাশ করা হলো কিন্তু তান্ত্রিক জ্ঞান ব্যতীত কখনোই অতিকৌতুহলী হয়ে কখনোই এইসব মন্ত্র ব্যবহার করবেন না কারন এইসকল মন্ত্র যথেষ্ট ভয়ংকর, এটা প্রয়োগ করতে সামান্যতম ভুল হলে নিজের জীবন ধ্বংস হতে পারে, তাই অবশ্যই কোন তান্ত্রিক গুরু বা অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ নিয়ে, যদি খুব বেশি বিশেষ প্রয়োজন হয় তাহলেই প্রয়োগ করবেন ‼

⭕মন্ত্রঃ
কাল কাল মহাকাল।
জুগ্নযোগনী ইন্দ্রজাল।।
কাংকালিনী অগ্নিধারে।
অমুকের কাছে যা- দোহায় কেয়া যুগ্নযোগিনী অমুক কে নাশ কর,বিনাশ কর।
কার আজ্ঞে- কালীর কাল আজ্ঞে।
মন্ত্র যদি লড়ে চড়ে মহাদেবের রোশ ভুমিতে পড়ে।।।

🔘 বিদ্রঃ এই কাজের জন্য যাদের মারবে তাদের নাম ও পিতা মাতার নাম লাগবে কাজের ফলাফল ৩ দিনে।

🉑 প্রয়োজনীয় উপকরণ : শ্বসানের কাষ্ঠ, ফাঁস দড়ি, তিনটি শিব মন্দিরের মাটি, কাঁচা মোম, ২১ টি সুঁই, চামেলি তেল, পন্চপ্রদীপ, শীবজটা, চন্দন, কুমকুম, লোবান, ধুপ, তিনটি মোরগ, প্রয়োজনীয় ভোগ।

👁️‍🗨️👁️‍🗨️ বিশেষ নিরাপত্তা কারনে নিয়ম ও প্রয়োগ সময় প্রকাশ করা হলো না। আপনি যে তান্ত্রিক গুরু বা অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ নিবেন, অবশ্যই তারা নিয়ম জানে এবং আপনাকে নিয়ম বলে দিবে।

যেকোনো প্রশ্ন ও পরামর্শে যোগাযোগ করুন তান্তিক গুরু আজিজ রহমান .জ্বীন সাধক .আপনারা যে কোন দেশ বা জেলে থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন .100% গ্যারন্টিতে তদবীর করা হয় যে কোন কঠিন কাজ 3/5 দিনে সমাধান করা হয় ফোন .01757786808/ খুলনা .খালিস পুর


জ্যাকপট, সাট্টা জুয়ায় বিজয়ী হওয়ার সাধনা মন্ত্র তান্ত্রিক পদ্ধতি)


 জ্যাকপট, সাট্টা জুয়ায় বিজয়ী হওয়ার সাধনা মন্ত্র
                            তান্ত্রিক পদ্ধতি)



 দেবলোকের সর্বো শক্তিমান সৃষ্টি আদি রহস্যাবৃত "কালী "দেবীর সাধনা ছাড়া পৃথিবীর কেউ কখনোই সাট্টার নাম ,জ্যাকপট ,বা জুয়ায় জয়ী হওয়ার নাম্বার পায় না বা বের করতে পারেনা শুধুমাত্র মহাদেবী কালীর সাধকগন এই কাজে সফলতা পায়। 
এই সাধনা মোটেও সহজ কোন পথ নয় ,যদি এতো সহজেই এইসব জুয়ার নাম্বার পাওয়া যেতো তাহলে তো সকলেই এই কাজ করতো, এই পথ কঠিন বলেই হাজারে একজন সফলতা পায় 
এই সাধনা কালে অনেক অনেক বিপদ ও বিঘ্নের সন্মুখীন হতে পারেন তা মনে রেখে সাধনা তে বসবেন । কালির অনেক রুপ ভদ্রকালি , শ্মশান কালি , রক্ষা কালি দক্ষিণা কালি ইত্যাদি ।
অনুষ্ঠান সামগ্রী ঃ
১ মহাকালির চিত্র ২ পরনে শ্বেত বস্ত্র ,৩ ভোগ ও নৈবেদ্য ৪ ধুপ ও দীপ ৫ ফুল ফল।                                    
সাধনা কালে উপবাস থেকে সন্ধ্যাকালে হাল্কা ফল মুল ভোজন করবেন । পূর্ণ ব্রহ্মচর্য পালন করবেন । অনুষ্ঠানের আগে স্নান আবশ্যক তার পর স্বচ্ছ বস্ত্র ধারন করবে । আসনে কালি মূর্তি স্থাপন তার সামনে ধুপ দীপ জ্বালাবে আর নৈবেদ্য রাখবে । সর্ব প্রথম গুরু কে স্মরণ করে মা কালির ধ্যান করবে । ধ্যান করার সময় মন বশে রেখে এক দৃষ্টি কালির দিকে তাকিয়ে থাকবেন , 
durga-mntr-1
কালি আরাধনার শক্তিলাভ , দুঃখ , শোক , রোগ , মারীভয় নিবারণ ,গ্রহ শান্তি , দারিদ্রতা নাশ , শত্রু ক্ষয় ,  সর্বপরি সিদ্ধি লাভ , মুক্তি লাভের জন্য কালী পুজা করা । শাস্ত্রে দেখা যায় কালী আরাধনা ব্যতিত মুক্তি অসম্ভব
জপের মন্ত্র ঃ
ক্রীং ক্রীং ক্রীং হুং হুং হ্রীং হ্রীং দক্ষিণ কালিকে ক্রীং ক্রীং ক্রীং হুং হুং হুং স্বাহা 
আচমন ঃ
ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ তদবিষ্ণুঃ পরমং পদং পশ্যন্তি সুরয়ঃ । দিবীব চক্ষুরাততম ।। ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ।।
পুস্প শুদ্ধি ঃ
ওঁ পুস্পে পুস্পে মহাপুস্পে সুপুস্পে পুস্পে পুস্পসম্ভবে । পুস্পেচয়াবকীরনে ওঁ হুং ফট স্বাহা ।
ওঁ খর্ব স্থুলতনু গজেন্দ্রবদনং লম্বধরনং সুন্দরম । প্রসন্দন মদগন্ধলুব্ধমধুপব্যালোলগণ্ডস্থলম । দন্তঘাত বিদারিতারিরুধিরৈঃ সিন্দুরশোভাকরম , বন্দে শৈলসুতাং গনপতিং সিদ্ধিপ্রদং কর্মসু ।।
পুজোর আসনে গন্ডি দিয়ে উক্ত শ্লোক ১০১বার পাঠ করা হলে মহা মায়া মা কালী স্বরুপে উপস্থিত হবেন এবং আপনার প্রার্থনা কৃত নাম্বার ও প্রয়োজন পূর্ণ করবেন, তার আগে মন্ত্র পাঠ ও আসনে নানাবিধ ভয় প্রদর্শিত হয় যা দৃঢ় সাহসী ব্যক্তির পক্ষে মোকাবেলা সম্ভব এছাড়া যে সহ্য করতে পারবেনা ,ভয় করবে, বা মাঝ পথে বন্ধ করে দিবে, ছেড়ে দিবে, এইরুপ করলে মৃত্যু নিশ্চিত ।
  • নোট : এই মন্ত্র ও পুজো করার আগে অবশ্যই উপযুক্ত তান্ত্রিক গুরু বা তান্ত্রিক জ্ঞান সম্পুর্ন ব্যক্তির পরামর্শ নিয়ে করবেন। কোন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য আমি বা আমার ব্লগ কোন ধরনের দ্বায় গ্রহণ করবে না। ‌তান্তিক গুরু ‌আজিজ ‌রহমান ‌01757786808/

বশীকরন ‌কালো জাদু

মন্ত
বশীকরন কালো জাদু মন্তু .
প্রেম, ভালোবাসা, বিচ্ছেদ দুর করার জন্য তান্ত্রিক জগতের অব্যর্থ শক্তিশালী বশীকরণ শয়তানী মন্ত্র, যদি সঠিকভাবে তান্ত্রিক রীতি নীতি পালন করে প্রয়োগ করা হয় তাহলে 💯% ফলাফল হবে।
/শয়তানের মন্ত্র:
অলফ গুরু গুফতার রহমান!! 
জাগ জাগ রে অলহাদীন শয়তান।!
সাতবার অমুকী কো জা আন।
জীন রানে তো তেরী মা কি তিন তালাক।!!
বহন কী তিন তালাক।।!
/নিয়ম :নিশিরাতে যেকোনো উত্তম রাতে তিন রাস্তার মোরে বা শ্বশানে বা বটবৃক্ষের নিচে প্রথমে বেসন দিয়ে একটি চতুর্থ মুখী প্রদীপ তৈরী করে তার চার কোনে পাখির রক্ত ও নিজের ডান হাতের অনামিকার রক্ত লাগিয়ে চারটি সলতে তৈরি করে জ্বালাতে হবে,তার পর নিজে উলঙ্গ হয়ে দক্ষিন দিকে মুখ করে বসতে হবে,লোবান ধুপ চন্দন ধোয়া জ্বালাতে হবে,এবং ভোগ হিসেবে বুট,চাল ভাজা ও যব ভাজা একটি পাত্রে সাজিয়ে দিবে ,এবং ফল, মিষ্টির ভোগ দিতে হবে। সবকিছু আপনার সামনে সাজিয়ে তারপর উক্ত মন্ত ১০৮ বার জপ করিবে,মন্ত্রে উল্লেখিত অমুকীর জায়গায় যাকে পছন্দ করবেন তার নাম বলতে হবে,তার ফলে ২৪/৪৮ঘন্টার ভেতরে আপনার কাংখিত মানুষ পাগলের মতো আপনার নিকট ছুটে আসবে বা যোগাযোগ করবে এবং যেকোনো উপায়ে আপনাকে তার ভালোবাসা প্রকাশ করবে।

বিদ্র : শয়তানের মন্ত্র প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই একজন উপযুক্ত অভিজ্ঞ ব্যক্তির নিকট পরামর্শ নিয়ে পরিপূর্ণ তান্ত্রিক আচারে প্রয়োগ করবেন।

✡যেকোনো প্রশ্ন ও পরামর্শে যোগাযোগ 
মন্তমন্তু গুরু এ্যসোসিয়েশন 01978142102/.  

প্রেমে ‌পাগল ‌করে ‌কাছে ‌আনার ‌‌তদবীর

আপনি কি ‌কাউকে ভালোবেসে কাচে পেতে 
চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য। এবার ভাবা যাক সমস্যার কথা আপনি যাকে আপন করে পেতে চান সে হয়ত আপনাকে চায় না, ভালোবাসে অন্য কাউকে এমতবস্থায় আপনি কি করবেন। আবার হয়তবা কোন ছেলে/মেয়ে আপনার সাথে কিছুদিন ভালোবাসার অভিনয় করে তারপর আপনাকে ত্যাগ করে অন্য কারও সাথে প্রেম করে। তখন কি করবেন?
এই সকল সমস্যার সমাাধান করার জন্য তখন বাধ্য হয়ে একমাত্র ভরসা হিসেবে বশীীকরণ করতে হয়। এই ধরনের বশীকরণ গুুলো দ্রুত ,মধ্যম, ও ধীরে পদ্ধতি ,ব্যবহার করা হয়, মাত্র ৩/৫ দিন থেকে ৭/৯ দিনের মধ্যে ছেলে/মেয়েকে আপনার সামনে হাজির করা হয় । এই ধরনের বশীকরণ প্রয়োগ করা হলে ছেেল বা মেয়ে একে অপরের জন্য ব্যকুল হয়ে যায় ,ভালোবাসা কথা নিজেই প্রকাশ করে এই ধরনের কাজের জন্য যা যা প্রয়োজন হয়।
১.মেয়ের নাম,
২.মেয়ের মায়ের নাম,
৩.মেয়ের বাবার নাম।
৪.ছেলের নাম ,
৫.ছেলের বাবার নাম।
৬.ছেলের মায়ের নাম
ছবি যদি উভয়ের ছবি দেওয়া হয় তাহলে কাজের জন্য আরও বেশি সুবিধা হবে।
অনেক সময় ছেলে মেয়ে উভয়ে পছন্দ করে একে অপরকে ভালোবাসে কিন্তু এক পরিবার মেনে নিচ্ছে তো আর এক পরিবার গ্রহণ করছে না ,পরিবারের সকলেই রাজি কিন্তু পিতা বা মাতা রাজি নয় এক্ষেত্রে বশীকরণ সর্বোচ্চ গ্রহণ যোগ্য পথ এবং এটাই নিরাপদ ও কার্যকরী পথ। যদি বিয়ের জন্য রাজি না হয়।
 বশীকরণ ,বিচ্ছেদ ,মিলনে নির্ভরযোগ্য ও অব্যর্থ ১০০% কার্যকরী মন্ত্র।
💖মন্ত্র:
হড় গৌরি ইন্দ্রপতি হর গৌরি মা বসুমতী ।!!
ফলনা ফলনীর মিলন করি দে মা চন্ডি ।
ফলনা ফলনীর মিলন না হবু!!
গাধার মিলন না হবু !
হর গৌরি হর নৌরি!
দোহাই মা বসুমতি ।
দোহাই হাড়ির ঝি চন্ডি ।!!
কালীর দোহাইয়ে মন্ত্র চলে ফলনা ফলনীর মিলন করে!!!
নোট : মন্ত্র প্রয়োগ ও বিধিমালা, তান্ত্রিক জ্ঞান সম্পুর্ন অভিজ্ঞ ব্যক্তি ,কোন সাধক, বা ভালো কোন তান্ত্রিক গুরুর উপযুক্ত পরামর্শ নিয়ে কাজ করবেন। সঠিকভাবে নিয়ম ও পদ্ধতি পালন করা হলে শতভাগ ফলাফল পাবেন। তন্ত মন্ত কালো জাদুর মাধমে ‌100% গ্যারান্টিতে ‌তদবীর করা হয় .ফোন ..01978142102/

গলায় ‌মাছের ‌কাটা ‌দুর করার ‌আমল

যে দোয়ায় গলার কাঁটা নেমে যাবে💖ইসলামিক আমল)
বাঙালিদের ভাতে কিংবা পোলাও সঙ্গে মাছ ছাড়া চলেই না। আর এ মাছে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ। কিন্তু এই মাছ নিয়ে সমস্যা শুধু এক জায়গায়। সেটা হলো তার কাঁটা। সাধের মাছ খেতে গিয়ে গলায় কাঁটা বিঁধেনি এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে।আপনার গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে কোনো চিন্তা নেই। ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না। পবিত্র কোরআনের আয়াতের আমল ও ফজিলতেই তা চলে যাবে ইনশাল্লাহ! দেখুন-
আপনি পবিত্র হয়ে নিচের দোয়াটি বিসমিল্লাহসহ পড়ুন আর ঢোক গিলতে থাকুন অথবা হাতের আঙ্গুল দিয়ে আলতো করে মালিশ করবেন কাটা চলে না যাওয়া পর্যন্ত। ইনশাল্লাহ! কিছুক্ষণের মধ্যে কাঁটা চলে যাবে।
দোয়াটি হলো-
فَلَوْلَآ إِذَا بَلَغَتِ ٱلْحُلْقُومَ
উচ্চারণ: ‘ফালাওলা ইযা-বালাগাতিল হুলকুম।’
অর্থ: অতঃপর যখন কারো প্রাণ কন্ঠাগত হয়।
(সূরা: আল-ওয়াকিয়াহ (الواقعة), আয়াত: ৮৩)।
‌যে কোন সমসায় ‌কল করুন তান্তুিক গুরু আজিজ রহমান .তন্ত মন্ত কালো জাদু ‌ও জ্বিন চালানের মাধমে কাজ করা হয় .01757786808

গুপ্তধন ‌পাবার ‌উপায়


        গুপ্তধন পাওয়ার উপায়
 ❣এই প্রথম এই গুপ্ত বিদ্যা প্রকাশ করা ✡সঠিকভাবে নিয়ম ও রীতি নীতি পালন করে যেকোনো ধর্ম পালনকারী উক্ত পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারবেন। ✡মাটির নীচের গুপ্তধন কোথায় আছে? কিভাবে জানতে পারবেন?

 💢💢প্রথমে কাঁসার বাটির একবাটি বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করুনএইপানির উপর ১ নম্বর দোয়াটি ৩৩৩ বার পাঠ করে ফুঁ দিবেন এবং২ নম্বর দোয়াটি ১০১ বার পাঠ করে ফুঁ দিবেন। তখন কাঁসার বাটিনিজেই চলতে থাকবে যেখানে গুপ্তধন আছে সেখানে গিয়েঘুরতে থাকবে বা দাঁড়িয়ে যাবে। যদি দেখেন পানির রং পরিবর্তনহয়েছে। তাহলে মনে করবেন সেখানে জ্বীনের আছর আছে। এটি আরেক ভাবেও পরীক্ষা করতে পারবেন সেটা হলো একবোতল ভিনেগার কিনে নিবেন। দাম ৩৫/৪০ টাকা আর ২০টাকার সমুদ্র ফেনা কিনে গুড়া করে নিয়ে ভিনেগারের বোতলে হোক বা কোন বাটিতে ভিনেগার ঢেলে তার ভিতর ভিনেগার ঢেলে তার মধ্যে ভিনেগার দিয়ে রেখে আসবেন সকালে যদি দেখেন পানির রং পরিবর্তন হয়েছে তখন বুঝবেন জ্বীনের আসর আছে।আর যদি দেখেন পানির রং পরিবর্তন হয়নি তবে কোন জ্বীন নাইবুঝতে পারবেন।এখন দোয়া দুটি লিখে দিলাম। ✡ ১ নম্বর দোয়াঃ-- الم -الرٰ- طهٰ- حم-محمد- یس- یا اعزرایل والمیکیل -یا اسرافیل والعزرایل - بسم الله الرحمن الر حیم - یا رد ردوعان আলিফ লাম মিম, আলিফ , ত্বহা, হামিম, মিম হা মিম দাল,ইয়াসিন' ইয়া আজ্রাইল ওয়াল মিকাইল, ইয়া ইস্রাফিল ওয়ালআজ্রাইল, বিসমিল্লাহ হির রহমানির রাহিম, ইয়া রদ রিদুয়ান। এবার ২ নম্বর দোয়াটি আগে ৪১০০ বার পাঠ করলেই দোয়াটিসিদ্ধ হবে। কিন্তু ১ নম্বর দোয়াটি সিদ্ধ করার প্রয়োজন নাই। ✡ ২ নম্বর দোয়াটিঃ— یا جبراعیل - یا رد ردوعان - احمد - الم- الله زلزالل ইয়া জিব্রাইল, ইয়া রদ রিদুয়ান, আলিফ হা মিম দাল, আলিফলাম মিম, আল্লাহু জুল জালাল। আপনারা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। তবে একটি কথা বলে রাখা দরকার সেটা হলো। ভিনেগারের পানিতে সমুদ্র ফেনার গুড়া দেওয়ার পরে বীক্রিয়ার সৃষ্টি হবে অর্থাৎ পানিতে বলক হবে তাই বাটিতে পানি পূর্ন করে রাখবেন না। পানি পূর্ন করা থাকলে উতলে পড়ে যেতে পারে।

 🛑 নোট : পরিপূর্ণ কবিরাজি বিদ্যা না জেনে বা অভিজ্ঞতা না থাকলে কখনোই এইসব নিজে নিজে করবেন না একটু ভুল হলে বা পরিপূর্ণ নিয়ম রীতি নীতি পালন করা না হলে যেকোনো বিপদ হতে পারে এমনকি জীবনের ক্ষতি হতে পারে তাই নিজে নিজে করতে চাইলে অবশ্যই সেই বিষয়ে বিশদভাবে জ্ঞান অর্জন করে করবেন।

 ❌❌ একটু ভুল সারা জীবনের কান্না হতে পারে। লোভ মানুষকে ধ্বংস করে দেয় তাই অতিরিক্ত। লোভ কখনোই করবেন না ❌❌

  1.  🌐🌐 যেকোনো প্রায় ও পরামর্শে যোগাযোগ  01757786808/