পৃষ্ঠা গুলি দেখুন

জ্বীন _ভূত দুরকরন মন্ত !

       ( জ্বীন-ভূত দূরীকরণ মন্ত্রঃ)
মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে ভূতেশ্বরায়,
কিল, কিল তর বায়
রুদ্র দংষ্ট্রাকরালায় বক্ত্রায়
ত্রিনয়নায় ভীষণায়
ধগধগিত পিশাঙ্গ ললাট নেত্রাম্
তীব্র কোপাললায়মিত তেজসে
পাশ-শূল-খড়্খ ডমরুক
ধনুবার্ণ মুদ্‌গর ভূপদণ্ড ত্রাস মুদ্রা
বেগ দশ দোর্দণ্ড মণ্ডিতায়
কপিল জটাজুট কুটার্ধ চন্দ্রধারিশে
ভস্মিরাগ রঞ্জিত বিগ্রহায়
উগ্রফণিপতি ঘটাটোপ মণ্ডিত কণ্ঠদেশায়
জয় জয় ভূত ডামরায় আত্মরুপং
দর্শে দর্শে নিরতে নিরতে সর সর চল চল
পাশেন বন্ধ বন্ধ হুঙ্কারেণ ত্রাসয় ত্রাসয়
বজ্রদণ্ডেন হন হন নিশিতি খঙ্গেন
ছিন্ন ছিন্ন শৃলাগ্রে ভিন্ন ভিন্ন
মুদ্গরেণ চূর্নয় সর্ব গ্রহাণং
আবেশয় আবেশয়।।”
প্রয়োগ বিধিঃ- উক্ত মন্ত্র সূর্য্যগ্রহণের দিন অথবা দীপান্বিতা অমাবস্যার দিন অথবা ভাদ্র অমাবস্যার দিন কোন নির্জন নদীর ধারে বা কোন শনি মন্দিরে আসনে বসে ১০০৮ বার রুদ্রাক্ষের মালায় জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হয়।
প্রয়োগ কালে গুগ্‌গুল গব্যঘৃত, সাপের খোলস, নিমপাতা একত্রে নিয়ে মন্ত্রপাঠ করতে করতে ভূত যন্ত্রণায় ক্লিষ্ট হয়ে আর্তনাদ করতে থাকে। এই সময় তার মনুষ্য জন্মের পরিচয়, বাসস্থান, বর্তমান আবাসস্থল, ভূত জন্মের কারণ এবং কি কারণে আক্রমণ করেছে ইত্যাদি প্রশ্ন করলে যথাযথ উত্তর দেয়।
অধিকতর যন্ত্রণাপ্রাপ্তির ভয়ে সেই ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে ছেড়ে যেতে ও সম্মত হয়। তাকে দিয়ে তখন এরুপ বলে শপথ করাতে হয়, ‘তুমি চলে যাবার সময় প্রমাণ দিয়ে যাবে। আশেপাশের অমুক গাছের ডাল ভেঙ্গে দিয়ে যাবে।’ কিংবা ‘চটি মুখে নিয়ে যাবে, ‘ এই গ্রাম/শহর ছেড়ে চলে যাবে, ইত্যাদি।প্রেত যেরুপ শপথকরবে সেইরুপই কার্য করবে।আবিষ্ট ব্যক্তি চটি মুখে করে দৌড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে খানিকদূর গিয়ে মূর্চ্ছিত হয়ে পড়ে যাবে। কোনো গাছের ডালও বিনা কারণে মড় মড় শব্দে ভেঙ্গে পড়বে। তখন মন্ত্র পড়তে পড়তে মূর্চ্ছিত ব্যক্তির গায়ে জলের ছিটা দিলে সে চেতনা লাভ করে উঠে বসবে এবং পূর্বের ন্যায় স্বাভাবিক ব্যবহার করবে। রোগী সারা জীবনের জন্য জ্বীন ভূত থেকে সুরক্ষিত থাকবে। দয়া করে আপনারা সবার কাছে শেয়ার করুন। জানিনা কত জন ভাই ও বোনেরা এই সমস্যায় ভুক্তভোগী। ধন্যবাদ।।।
তান্তক ‌গুরু আজিজ ‌রহমান .যে কোন সমসা সমাধান পেতে ‌আজি যোগা যোগ করুন?