পৃষ্ঠা গুলি দেখুন

শত্রুকে বশীকরন তদবীর.


শত্রুকে বশীকরণ মন্ত্র শিখে নিন>>
===========
আচ্ছা ,কেমন হবে যদি আপনার রক্তপিপাসু কোন শত্রু হয়ে যায় আপনার প্রেমপিপাসু বন্ধু? আপনি কি চাননা যে সেই ব্যাক্তি যেকিনা আপনাকে সহ্যই করতে পারতনা সেই হয়ে যাক আপনার পরম শুভাকাঙ্ক্ষী? যদি চান তাহলে জেনে নিন সেই জাদু যা দিয়ে শত্রুর মনকে সম্পুর্ন ঘুরিয়ে দিতে পারেন। আল্লাহ বলেন-

“ভালো এবং মন্দ সমান হতে পারেনা। তোমরা মন্দকে প্রতিহত কর ভালো দিয়ে। তখন দেখবে তোমার শত্রুও বন্ধু হয়ে গেছে” (সুরা ফুসিলাত ৪১:৩৪)

হ্যা, এটাই সেই জাদু যা দিয়ে শত্রুকে বস করবেন। সে যখন আপনাকে গালি দেবে,আপনি তার দিকে একটা আকৃত্রিম মুচকি হাসি দিন। চেষ্টা করেই দেখুন, সে আইসক্রিমের মত গলতে বাধ্য। সে যখন আপনাকে ঘৃণা করবে,আপনি তাকে ভালোবাসুন। আমি হলফ করে বলতে পারি সে দ্বিতীয় বার আপনাকে ঘৃণা করার আগে দশবার ভাববে।
.
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সামনে একবার এক ব্যক্তি হযরত আবু বকর সিদ্দিক রাদিয়াল্লাহু আনহুকে অকথ্য গালিগালাজ করতে থাকলো। আবু বকর চুপচাপ তার গালি শুনতে থাকলেন আর তার দিকে চেয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুচকি হাসতে থাকলেন। অবশেষে আবু বকর সিদীক জবাবে তাকে একটি কঠোর কথা বলে ফেললেন। তার মুখ থেকে সে কথাটি বের হওয়া মাত্র নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার উপর চরম বিরক্তি ভাব ছেয়ে গেল এবং ক্রমে তা তার পবিত্র চেহারায় ফুটে উঠতে থাকলো। 
তিনি তখনই উঠে চলে গেলেন। আবু বকরও উঠে নবীকে অনুসরণ করলেন এবং পথিমধ্যেই জিজ্ঞেস করলেন, ব্যাপার কি? সে যখন আমাকে গালি দিচ্ছিলো তখন আপনি চুপচাপ মুচকি হাসছিলেন। কিন্তু যখনই আমি তাকে জবাব দিলাম। তখনই আপনি অসন্তুষ্ট হলেন? 
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ তুমি যতক্ষণ চুপচাপ ছিলে ততক্ষণ একজন ফেরেশতা তোমার সাথে ছিল এবং তোমার পক্ষ থেকে জবাব দিচ্ছিলো। কিন্তু যখন তুমি নিজেই জবাব দিলে তখন ফেরেশতার স্থানটি শয়তান দখল করে নিল। আমি তো শয়তানের সাথে বসতে পারি না। [মুসনাদে আহমাদ:২/৪৩৬]
.
আপনি হয়তো বলবেন এটাও কি সম্ভব? আপনি ঠিক ধরেছেন। শত্রুকে ঘায়েল করার এই অস্ত্রটা ব্যবহার করা সবার পক্ষে সম্ভব না। কাদের জন্য সম্ভব সেটাও আল্লাহ্‌ জানিয়েছেন-
“এই চরিত্রের অধিকারী কেবল তারাই হতে পারে যারা ধৈর্যশীল এবং মহাসৌভাগ্যবান”( সুরা ফুসিলাত ৪১:৩৫)
.
এবার আমার একটা ঘটনা বলি। আমার ইউটিউব চ্যানেলের একটা ভিডিওতে একদিন জনৈক ব্যক্তি আক্রমণাত্মক একটা কমেন্ট করেবসলো । আমাকে একেবারে নাস্তিক- কাফের বানিয়ে দিলেন। বুঝতেই পাড়ছেন তখন আমার অনুভুতি কেমন হওয়া উচিৎ! মাথায় রক্ত উঠে যাবার অবস্থা। ইচ্ছামত পচানি দিয়ে একটা রিপ্লাই লিখলাম । কিন্তু ‘post' বাটনে ক্লিক করার আগে কেন যেন মনটা নরম হয়ে গেলো। বুঝলাম লোকটার জ্ঞান বা বোঝার কমতি রয়েছে। তাই পুরো কমেন্ট আবার নতুন করে লিখলাম। রিপ্লাইয়ের মাঝে কোথাও আক্রমণাত্মক কিছু বলিনি। বরং নরম ভাষায় ব্যাপারটা বুঝিয়ে দিলাম। আর একদম শেষ লাইনে তার জন্য দোয়া করলাম। এরপর উনি যে রিপ্লাই দিয়েছিলেন তা একেবারে অবিশ্বাস্য ।উনি লিখেছেন-
- শামস, ধন্যবাদ সুন্দরভাবে বোঝাবার জন্য।

চিন্তা করেন!! আগের কমেন্টে আমাকে নাস্তিক কাফের বলে ঝাড়লেন, আর পরের কমেন্টেই ধন্যবাদ জানাচ্ছেন। বিশ্বাস করেন, এইটা খুবই কার্যকরী একটা আমল শত্রুকে বস করার জন্য। বাস্তবে যদিও এমন পরিস্থিতিতে বেশিরভাগ সময় মাথা গরম করে কিংবা ইগো ধরে রাখতে উলটা রিয়েক্ট করি,কিন্তু আজ পর্যন্ত যতবার এই কর্মপদ্ধতি অবলম্বন করার চেষ্টা করেছি ততবার হাতেনাতে রেজাল্ট পেয়েছি।
.
এটাই দ্বীন-উল-হ্বক। যা কেবল কল্যানের পথেই মানুষকে আহবান করে । যে কেউ সেই কল্যানের ডাকে সারা দেবে সেই হবে সৌভাগ্যবান। চেষ্টা করেই দেখুননা একবার নিজেকে সেই সৌভাগ্যবানদের একজন করতে। আপনার চরম শত্রুও আইসক্রিম এর মত গলতে বাধ্যতান্তিক গুরু আজিজ রহমান জ্বীন সাধক তন্ত মন্ত কালো জাদুর তাবিজ টোটকাও জ্বীন চালানের মাধমে 100%গ্যারান্টিতে তদবীর করা হয় ..যে কোন কঠিন কাজ 3/5 দিনে সমাধান করা হয়ে যেমন .বশীকরন বিদ্যা☆

☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 12 ঘন্টায় ৷
☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?
☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?
☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?
☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?

☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!

☞ সন্তান হচ্ছেনা?

☞ বিবাহ হচ্ছেনা?

☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান?

আপনার সমসা জতো কঠিনই হোক না কেনো

আপনার সমসা আমাদের জানান

ঠিকানা .খুলনা .খালিসপুর বাজার রোড .25/3

সরাসরি কল করুন  +88 01757786808.

‌‌‌.


বন্ধ বিবাহ খোলার তদবীর

.

বন্ধ বিয়ে খোলার তদবির

প্রশ্ন :- যদি কোন মেয়ের বিয়ে না হয় বা বন্ধ করে রাখা হয় তাহলে করণীয় কি?

যদি কোনো মেয়ের বিবাহ কেউ বন্ধ করে রাখে, বিবাহের প্রস্তাব এসে সব কিছু ঠিক হয়ে ভেঙে যায়!!

তাহলে, মঙ্গলবার ঐ মেয়ে রোজা রাখতে হবে, এবং সন্ধ্যায় ইফতারের পুর্বে সুরা ফাতেহা এবং চার কুল প্রতিটি সুরা সাতবার করে পড়ে পানিতে ফু দিবে!
তারপর ঐ পানি এক কলস পানিতে মিশিয়ে গোসল করে নতুন জামা কাপড় পড়ে ইফতার করবে!! আল্লাহর রহমতে তাহার বিবাহ বন্ধ ছুটে যাবে, এবং ভাল ফ্যামিলি আসবে বিবাহ ঠিক হবে!! ইনশাআল্লাহ!!
বিঃদ্রঃ বিবাহ ঠিক হবার পর  নতুন জামাটি
 গরিব মিসকিনদের  দান করে দিবেন!!
এই কাজটি শরু করার আগে বেশী পরিমান দান সদকা করে নিবেন,
বিস্তারিত জানার থাকলে কল করুন।

তান্তিক গুরু আজিজ রহমান জ্বীন সাধক তন্ত মন্ত কালো জাদুর তাবিজ টোটকাও জ্বীন চালানের মাধমে 100%গ্যারান্টিতে তদবীর করা হয় ..যে কোন কঠিন কাজ 3/5 দিনে সমাধান করা হয়ে যেমন .বশীকরন বিদ্যা☆
☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 12 ঘন্টায় ৷
☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?
☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?
☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?
☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?

☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!

☞ সন্তান হচ্ছেনা?

☞ বিবাহ হচ্ছেনা?

☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান?

আপনার সমসা জতো কঠিনই হোক না কেনো

আপনার সমসা আমাদের জানান

ঠিকানা .খুলনা .খালিসপুর বাজার রোড .25/3

সরাসরি কল করুন  +88 01757786808...

যারা নিজেদেরকে যাদুগ্রস্থ মনে করছেন


 

যারা নিজেদেরকে যাদুগ্রস্থ মনে করছেন অথবা বুঝতে পারছেন না কিভাবে যাচাই করবেন আসলেই আপনি যাদুগ্রস্থ কিনা তাদের জন্য এই পোস্ট উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ।

  1. যারা নিজেদেরকে যাদুগ্রস্থ মনে করছেন অথবা বুঝতে পারছেন না কিভাবে যাচাই করবেন আসলেই আপনি যাদুগ্রস্থ কিনা তাদের জন্য এই পোস্ট উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ। নিচের লক্ষণগুলো মিলিয়ে দেখুন আপনার সাথে কতগুলো লক্ষণ মিলেঃ 


১। চোখের অবস্থা অস্বাভাবিক বা অসুন্দর লাগা।
২। কোন কারণ ছাড়াই শরীর গরম থাকা।
৩। ব্যাকপেইন। বিশেষত মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যথা করা।
৪। (মহিলাদের ক্ষেত্রে) অনিয়মিত মাসিক (পুরুষদের ক্ষেত্রে) প্রস্রাবে ইনফেকশন এর সমস্যা।
৫। প্রায়সময় পেট ব্যথা থাকা।
৬। দীর্ঘদিন চিকিৎসা করেও কোন রোগ ভালো না হওয়া।
৭। তীব্র মাথা ব্যথা, ঔষধ খেয়েও তেমন লাভ হয়না।
৮। হঠাৎ করে কারো প্রতি তীব্র ঘৃণা বা তীব্র ভালোলাগা অনুভব হওয়া।
৯। পরিবার, বাসা, সমাজের প্রতি তীব্র বিতৃষ্ণা থাকা।
১০। বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত খুব অস্বস্তিতে ভুগা অথবা মেজাজ খারাপ থাকা।
১১। কোন কারণ ছাড়াই বাড়ি থেকে দৌড় দিয়ে বের হয়ে যেতে ইচ্ছা হওয়া।
১২। শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে অতিরিক্ত ব্যথা হওয়া।
১৩। ঠিকমত ঘুমাতে না পারা। ঘুমালেও ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা।
১৪। স্বপ্নে কোনো গাড়ি বা প্রাণিকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখা (যেমনঃ কুকুর, বিড়াল, গরু, মহিষ, বাঘ, সিংহ, সাপ)।
১৫। স্বপ্নে কোন ফাঁকা বাড়ি, মরুভূমি বা গোরস্থানে হাঁটাচলা করতে দেখা।
১৬। স্বপ্নে বিভিন্ন যায়গায় পানি দেখা (যেমন সাগর, নদী, পুকুর, ইত্যাদি)।
১৭। স্বপ্নে ঘনঘন কোথাও আগুন জ্বলতে বা কিছু পোড়াতে দেখা।
১৮। স্বপ্নে নিজেকে উড়তে দেখা বা কোন পাখি অথবা বড়বড় গাছ দেখা।
১৯।  যৌন চাহিদা ।

২০। নামাজ পড়তে অনিহা।
২১। বদ মেজাজী।
২২। শরীল ঝাকি দিয়ে উঠা।

এসব লক্ষণ যদি দুই একটা মিলে যায় তাহলে ইনশাআল্লাহ আপনার রুকইয়াহ করা লাগবে।
রকাইয়া সম্পকে জানতে অব্যশই কল করবেন
তান্তিক গুরু আজিজ রহমান জ্বীন সাধক তন্ত মন্ত কালো জাদুর তাবিজ টোটকাও জ্বীন চালানের মাধমে 100%গ্যারান্টিতে তদবীর করা হয় ..যে কোন কঠিন কাজ 3/5 দিনে সমাধান করা হয়ে যেমন .বশীকরন বিদ্যা☆

☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 12 ঘন্টায় ৷
☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?
☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?
☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?
☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?

☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!

☞ সন্তান হচ্ছেনা?

☞ বিবাহ হচ্ছেনা?

☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান?

আপনার সমসা জতো কঠিনই হোক না কেনো

আপনার সমসা আমাদের জানান

ঠিকানা .খুলনা .খালিসপুর বাজার রোড .25/3

সরাসরি কল করুন  +88 01757786808.

নারী পুরুষ বশীকরন তদবীর


নারী / পুরুষ বশীকরন

আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে ফিরে পাওয়ার জন্য আপনি ব্যকুল, পাগলপ্রায়, অন্ধের মত ছুটে বেরিয়েছেন এখানে সেখানে। আপনার কাধে হাত রেখে সান্তনা দিয়ে ভরষা দিয়ে এক শ্রেনীর প্রতারক আপনার সাথে করেছে প্রবঞ্চনা, আপনার সর্বস্য কেরে নিয়ে আপনাকে সকল দিক থেকে নিঃস্ব করেছে। আপনি এখন হতাষ, বিশ্বাষ হারা, তান্ত্রিকতার প্রতি পরিপূর্ণ শ্রদ্ধাহীন।। আর কখনো এসবের পিছনে ছুটে সময়, অর্থ নষ্ট করতে চাইছেন না।।

তাহলে আপনাকে বলবো, মিথ্যা চিরস্থায়ী নয়, সত্য চিরস্থায়ী। তান্ত্রিকতা যদি মিথ্যা হতো তবে যুগযুগ ধরে আমাদের পূর্ব পূরুষগন তা সযত্নে লালন করে আমাদের প্রজন্ম পর্যন্ত বয়ে নিয়ে আসতো না। হ্যা এটা সত্য কিছু শঠ প্রতারক নিকৃষ্ট মানুষ অন্যের অনুভুতি নিয়ে খেলার জন্য তান্ত্রিকতার মত এমন র্স্পশকাতর বিষয় নিয়ে ব্যবসা করছে। তবে সকলকেই এমন ভাবা উচিৎ কখনই হবে না। 

আপনি যদি কোথাও প্রতারিত হয়েও থাকেন তবে সকল ক্ষেত্রে সেই প্রতারক তান্ত্রিক’ই যে দায়ি তা কিন্তু নয়, স্রষ্টা আপনাকে চোখ, বিবেগ, বুদ্ধি দিয়েছে। আপনি কেনো তার সর্ম্পক্যে ভালো ভাবে খোজ খবর নিয়ে তার সর্ম্পকে না জেনে না বুঝে তার বেছানো জালে পা দিয়েছেন, তার চটকদার বিজ্ঞাপনে মুখরিত হয়েছেন। কিছু কথা সকল সময় সত্য। ”দুষ্ট লোকের কথা মিষ্টি হয়”, “চকচক করলেই সোনা হয় না” এই বিষয়গুলো কেনো আপনার মাথায় আসে নি।

আমরা কথা দিচ্ছি আপনি যদি সেই সকল ভগ্নহৃদয় প্রিয়জন হারানো মানুষ হয়ে থাকেন, তবে আপনার প্রিয়জনকে অবশ্যই আপনার নিকট ফিরিয়ে আনবো, ফিরিয়ে আনবো আপনার জীবন থেকে হারিয়ে যাওয়া সেই সুখ, আপনার স্বপ্ন, আপনার বেচে থাকার উদ্দেশ্য। তান্তিক জগতে 100% গ্যারান্টি দিয়ে কাজ করা হয় ‌যে কোন বশীকরন কাজ 3/5 দিনে 100%গ্যারান্টিতে কাজ করা হয় .তান্তিক গুরু আজিজ রহমান .01757786808/

আগাম সতর্ক বার্তা

.নতুনদের জন্য সুচনাঃ
বর্তমানে স্যোসাল মিডিয়ায় যে পরিমান ভুইফোড় তান্ত্রিকদের নিত্য শতকরা হিসেবে আগমন ঘটছে, তাতে আমাদের সকলেরই দুশ্চিন্তার কারন হয়ে দারিয়েছে। প্রথমত একজন সাধারন বিপদগ্রস্ত, হতাস, ভগ্নহৃদয় দ্বিকবিদিক শুন্য মানুষ তার সমস্যা সমাধানের জন্য যখনি চারপাসে হাতরে বেরোয় তখনি তথাকথিত তান্ত্রিক, বাবা, ফকির, পীর হাজারো প্রলোভন ও গ্যারান্টি সহ তাদের সামনে উপস্তিত হচ্ছে(অনলাইনে কিংবা অফলাইনে), যাদের চাকচিক্যতে অনেকেই হতবিহ্বল হয়ে চোরাবালিতে ডুবে মরছে, একটি সময় যখন সে হুস ফিরে পাচ্ছে তখন সমস্ত তান্ত্রিক জগতের উপরেই তার সন্দেহের তীর। আমরা বার বার সাবধান করছি অনলাইনে যেনাদের জ্ঞান সিমিত তারা কোন ভাবেই যেনো তান্ত্রিক বিষয় কোন ধরনের সেবা গ্রহন না করে। কারন এখানে ৯৯% ফেইক ভুয়ো। আমরা এ শতাব্দীর শুরুতে যখন প্রথম অনলাইনে তান্ত্রিক সেবা চালু করি তার পরবর্তী ৩-৪ বছরেও কোন প্রকার এ সকল ফেইক তান্ত্রিকদের আগমন হয়নি, সে সময় শুরু হয়, কিছু টিভি মিডিয়ায় এ্যাড, এর পরের ৩-৪ বছর শুরু হয় আমাদের পোষ্ট কনটেন্ট কপি পেষ্টের রমরমা, ফেইসবুক, ইউটিউব, ব্লোগারে ছরাতেই থাকে, তার পরের ধাপ থেকে ইতিহাসের জঘন্যতম নিকৃষ্টতম ঘটনা, তান্ত্রিক নাম দিয়ে কিছু উদ্ভট বাজে জিনিস মন্ত্র/তন্ত্র ইত্যাদি বানিয়ে প্রচার শুরু, যা কিছু কম বয়সি বেকার টোকাই শ্রেনীভুক্ত ছেলেদের কাজ। সেটা যে ভাবেই ছরাক না কেনো ক্ষতি গ্রস্ত হতে থাকে হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহি তান্ত্রিক চিকিৎসার সুনাম, লক্ষ লক্ষ সমস্যাগ্রস্ত তান্ত্রিকতার উপর অগাধ বিশ্বাস রাখা সাধারন মানুষদের আস্থা ও বিশ্বাস, ভেঙ্গে চুরমার হচ্ছে তাদের স্বপ্ন। যা অনায়েসে সফল হতে পারতো একজন সত্যিকার তান্ত্রিকদের একটু স্পর্শেই। তাই আপনাদের নিকট অনুরোধ যেনারা অনলাইন সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন, বুঝতে পারেন কোনগুলো নতুন, কোনগুলো পুরাতন, কোন ফিডব্যাক শুধু একজনের সুনাম খুন্য করার জন্য, কোন ফিডব্যাক ফেইক আইডি দিয়ে করা, এইসকল বিষয় ভালোভাবে যেনে বুঝে এরপর অনলাইনে যোগাযোগ করবেন।
01757786808‌‌‌

জুয়া ও লটারী জেতার তান্তিক টোটকা ও তদবীর


সাধারন ভাবে আমরা সকলেই জানি যে কোন তন্ত্র, মন্ত্র, কবচ, জীন, পরী ইত্যাদি দিয়ে লটারীতে জয়লাভ করা সম্ভব নয়, আমরা বতর্মান সময় টিভি মিডিয়ায় ও ইন্টারনেট জগতেও বেশ কিছু আকষর্নীয় বিজ্ঞাপন দেখতে পাই লটারী পাইয়ে দেওয়া জীন হুজুর, পীর বাবা, ফকির বাবা ইত্যাদি। বাস্তবতা এটাই যে এরা সকলেই নিজেদেরই একটি লটারীর মাধ্যমে আপনাদের কষ্টে অর্জিত অর্থ্য আত্ত্বসাত করছে। যেমন একটি বিষয় ভেবে দেখুন আপনার সামনে যদি একটি টার্গেট থাকে আর নিক্ষেপ যোগ্য ঢিল বা ক্ষেপক অনেক থাকে তবে অনেকগুলো ঢিল ছুড়লে টার্গেটে একটি লাগাটা স্বাভাবিক ঠিক তেমনি এসব বিজ্ঞাপন দেখে হাজার হাজার ভাগ্যবিরম্বিত সাধারন মানুষ যখন তাদের স্বরনাপন্ন হয় তখন তাদের মাধ্যে একজন ভাগ্যবান লটারী প্রাপ্ত হওয়া অসম্ভব নয়, আর এই হাজারে দু একজন তখন তাদের বিজ্ঞাপনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকে তবে বিজ্ঞাপনে ব্যবহৃত অধিকাংশ নাম ঠিকানা ছবি সর্ম্পূনই ভুয়া।। তাই সবর্সাধারনকে এই সকল প্রতারকদের থেকে সাবধান থাকার অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।।

তান্ত্রিকতায় বা তদবীরে লটারীতে জয়লাভ সম্ভব নয়। যেটা সম্ভব তা হচ্ছে একজন মানুষের বিভিন্ন কারনে ভাগ্যবিরম্বনা ঘটে থাকে যেমন গ্রহদোষ, নজর দোষ, কাল দোষ, মানুষিক বিক্ষিপ্ততা ইত্যাদি থেকে মুক্তি দেওয়া, আপনার জীবনে হয়তো অনেক সুযোগ রয়েছে কিন্তু এ ধরনের কোন দুষ্টির কারনে আপনি প্রতিনিয়ত সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে আপনি সেই দুষ্টি দুর করতে পারেন তদবীরের মাধ্যমে সে ক্ষেত্রে আপনার লটারী ভাগ্য প্রসন্ন হতে পারে বা আপনার আর্থিক সমস্যার লাঘব হতে পারে। অনেক সময় তদবীরের মাধ্যমে এবং নিউমারোলজী যোত্যিষের মাধ্যমে আপনার জীবনের লাকি নাম্বার বের করে সেটি আপনার জন্য একটি সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে। তবে এর মানে এই নয় যে আপনি সংগে সংগে একটি লটারী বা জুয়াতে বসলেন আর জয়লাভ করলেন, আপনি বিজয়ী হবেন তবে সেটা সময় সাপেক্ষ সেই সাথে আপনার মানষিক কন্সালট্রেশণ যথেষ্টে পরিমান থাকার পরেই, আপনি যদি স্বপ্নেশ্বরী দেবীর সাধনা করেন বা ত্রাটক সাধক হয়ে থাকেন তবে আপনি আপনার সামনের যে কোন অগ্রগামী শুভ বা অশুভ বিষয়কে উপলব্ধি করতে পারবেন সেই সাথে তার প্রতিবিধান করাও আপনার পক্ষে সম্ভব হবে। আপনি যদি আপনার লটারীভাগ্য বা যে কোন ধরনের জুয়া খেলায় জয়লাভ করতে চান তবে তার জন্য অবশ্যই আমাদের সাহায্য গ্রহন করতে পারেন। তবে এটি অবশ্যই সময় সাপেক্ষ, ব্যায়বহুল ও স্থায়ী প্রতিকার

জ্বিন পরী সাধক )
তান্তিক গুরু আজিজ রহমান।
তন্ত মন্ত কালো যাদু তাবিজ টোটকা ও জ্বিন
চালানের মাধমে তদবির করা হয়
১/★ প্রেম ভালোবাসা বের্থ
২★/ স্বামী,স্তীর অমিল সংসারে অশান্তি ★
৩★/ মনের মানুষকে প্রমে বা বিবাহে রাজি করা ★
৪★/ স্বামী, স্তীর অবধ্য সম্পক নষ্ট করা ★
৫★/ দুই ব্যক্তির মধে বিচ্ছেদ করা ★
৬★/ যে মহিলাদের ছেলে সন্তান হয় না তদবির দেয়া
৭★/ ছেলে মেয়ের লেখা পরায় মন বসে না ★
৮★/ পরীখায় ও মামলায় জয় লাভ ★
৯★/ যাদু টোনা জ্বিন পরীর আচর থেকে চির মুক্তি
১০★/ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগ থেকে মুক্তি★
১১★/ শত্রুর হাত থেকে মুক্তি
১২★/ শত্রুকে বান মারণ ও খতি করা ★
১২★/ নিখুজ বা পালাতক ব্যক্তি কে হাজির
১৩★/ চোর ধরাও চোরকে চিনার তদবির ★
১৪★/ চোরা ই মামা মাল ফিরে পাবার তদবির ★
১৫★/ জুয়া বা লটারী জয় লাভ করার তদবির ★
১৬/ ★মামলায় জয় লাভ করা
১৭/★ চাকরী হয়না চাকরী লাভের তদবির
১৮/★/ শুভ কাজে বাধা বিবাহে বাধ্যা
১৯/★ শনীর ধশা থেকে মুক্তি
২০/★ দেকানে বেচা কিনা হয় না
২১/★ প্রেমিক প্রিকার বিবাহ বন্ধ করার তদবির
২২/★ অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা।
আরো যে কোন সমসা সমাধান পেতে
আজি যোগা যোগ করুন।তান্তিক গুরু আজিজ রহমান ও
কবিরাজ।খোলনা খারিস পুর বাংলাদেশ।
যোগা যোগ। শুধু ইমু নাম্বার imo/01757886808/
gmail/. montrogurubd12@gmail.com
আমাদের সাদে থাকার জন্নে। ধন্যবাদ

সকলের জন্য‌ই এ্যাটক সাধনা

ত্রাটক সর্ম্পকে জানুন
ত্রাটক সাধনা সর্ম্পকে জানুন

ত্রাটক সাধনাঃ

জীবনের চলার পথে আমাদের সকলেরই রয়েছে হাজারো স্বপ্নপূরনের লক্ষ্য, কিছু আশা, কিছু চাওয়া ইত্যাদি কারন মানুষের জীবনের শুরুই হয় বিভিন্ন চাহীদা দিয়ে। আমরা কেউ’ই সকল চাহীদা পূরনে সমর্থ নই। আমাদের চাওয়ারও কোন শেষ নেই।। তবে সমাজে কিছু কিছু মানুষ আছে যাদের আকাঙ্খার চাইতে পাওয়াটা অনেক বেশি আবার কেউ কেউ না চাইতেই অনেক কিছু পেয়ে যায় আবার কারও হয়তো অধিকাংশ চাওয়াই পূর্ন হয়ে যায়, কিন্তু এমন মানুষের সংখ্যা খুবই নগন্য। আমরা অনেকেই হয়তো বিশ্বাষ করবো না যে এই বিংশ শতাব্দিতেও আমাদের চারপাসে প্রতি ১০ জন সফল মানুষের বিষয়ে যদি ভালো ভাবে খোজ খবর নেওয়া হয় তবে আমরা জানতে পারবো তাদের ৭-৮ জনই কোন না কোন পীরের মুরীদ, কোন তান্ত্রিক গুরুর শিশ্য, কোন সুফির খাদেম, কোন দেবতার সাধক বা কোন শক্তির আর্শিবাদ প্রাপ্ত। যা সাধারনত অত্যন্ত গোপন বিষয়।
আমরা আজ যে বিষয়ের উপর আলকপাত করবো তা হলো “ত্রাটক” !!! আসলে এই “ত্রাটক” বিষয়টি কি, আমরা এখানে ত্রাটক বলতে এমন এক সাধনাকে বোঝাচ্ছি যা মানুষের তৃত্বিয় নেত্রের সাথে জরিত, যা মানুষের ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়ের সাথে সংপৃক্ত। আধুনা বিজ্ঞানের যুগে আমরা সকলেই হয়তো মেডিটেশন, যোগ ব্যয়াম ইত্যাদি সর্ম্পকে বেশ ভালোই জানি, এই “ত্রাটক” হচ্ছে এই গুলোরেই গুরু সমতূল্য। কারন এই একটি মাত্র সাধনা দ্বারা ব্যক্তি তার অসম্পূর্ণ স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রুপদিতে পারে। একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, কেউ বড় হয়ে জন্মায় না, প্রতিটি মানুষ তার কর্ম সেই সাথে কর্মের সূযোগ্য সুবিধা সমৃদ্ধ সুযোগের মাধ্যমেই উপরে উঠে বড় হয়। 


📢সুখবর📢সুখবর 📢সুখবর। 

☞আপনি কি আপনার জীবনের ব্যার্থতার সমাধান পেতে তান্ত্রিক, কবিরাজ, হেকিম খুজছেন?তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।  তান্তিক গুরু আজিজ রহমান

.imo.01757786808

সর্ব সাধারনের দৃষ্টি আকর্ষণ 

(গবেষনায় 100% গ্যারান্টি, জ্বিন,অলৌকিক শক্তি লীলাখেলা)

☞আপনি কি প্রেমে ব্যার্থ?

☞আপনার কথায় প্রেমিক/ প্রেমিকা মূল্য দিচ্ছেনা?

☞বিবাহ বন্ধ করতে চান?

☞স্বামী/স্ত্রীর পরকীয়া ঠেকাতে চান!

☞সংসারে শান্তি বিরাজ করতে চান?

☞শত্রু ধ্বংশ করতে চান?

☞হারানো মানুষকে ফিরে পেতে চান?

☞সন্তান হচ্ছেনা?

☞সমাজে সম্মান লাভ করতে চান?

☞লটারিতে বিজয় হতে চান?

☞কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

#তাহলে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে,হেল্পলাইন ☎+88 01757786808

নোটঃ☞বিদেশি ভাইদের জন্য ভিপি ও পার্সেল যুগে বা জ্বীন চালানের মাধমে যেকোনো চিকিৎসা দেওয়া হয় ৷

নিবেদকঃব্ল্যাক ম্যাজিক কুফুরি কালাম তান্তিক গুরুজি আজিজ রহমান

সম্পুর্ণ আধ্যাত্মিক অলৌকিক শক্তি দ্বারা আপনাকে উপযুক্ত মর্যাদা,উপযুক্ত ফলাফল প্রদান করা হবে।।

লাভার জ্বীন বিষয়ক

লাভার জ্বিন বিষয়ক

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম,

লাভার জ্বিন বিষয়ক



জিন আল্লাহর এক সৃষ্টি। কোরআনে তাদের সৃষ্টি সম্পর্কে অনেকগুলো আয়াত রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

– “তিনি জিনকে সৃষ্টি করেছেন ধোঁয়াবিহীন অগ্নিশিখা থেকে।” (সুরা আর-রাহমান ১৫)
– “এর পূর্বে উত্তপ্ত আগুন থেকে জিনকে সৃষ্টি করেছি।” (সুরা হিজর ২৭)
.
আমাদের আজকের আলোচ্য বিষয় হলো, আশিক জিন বা প্রেমিক জিন। এই জিন আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করে কুৎসিত এবং আপত্তিকর উপায়ে তাকে ব্যবহার করে থাকে। এটা এক প্রকার জুলুম এবং এ থেকে নিস্তার পেতে শরীয়তসম্মত পদ্ধতিতে রুকইয়াহ করা উচিত। জিনের সমস্যাগুলোর মাঝে এই ধরনের সমস্যাগুলো সাধারণত তুলনামূলক জটিল এবং ঝামেলাপূর্ণ হয়। যদিও এটা নতুন কোন বিষয় না, তবুও অধিকাংশ মানুষে এব্যাপারে ভুল ধারণা রাখে।

শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন, “জিন যৌন ইচ্ছা পূরণ করার জন্য, খারাপ ইচ্ছা অথবা ভালোবাসা থেকে মানুষকে দখল করার চেষ্টা করে। এটা ফাহেশা (অশ্লীল) এবং নিষিদ্ধ আচরণ, এমনকি যদি সেটা দুইজনের সম্মতিতে হয় তবুও। আর যদি জিন সম্পূর্ণ নিজের ইচ্ছায় এই কাজ করে তাহলে এটা জুলুম।”
যারা এরকম করে তাদেরকে জানানো উচিত, মানুষ এবং জ্বিনদের জন্য আল্লাহ এবং রাসুল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আইন অনুযায়ী তাদের বিচার হবে। ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন, “আনন্দ হাসিলের অর্থ হচ্ছে, নিজের ইচ্ছামত কারো কাছ থেকে কোনকিছু নিয়ে নেয়া বা যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে তাকে ব্যবহার করা। কিন্তু কোন জুলুমই শেষ অবধি শাস্তিবিহীন থাকবে না, তা ইহকালে হোক কিংবা পরকাল। যেমনটা আল্লাহ তায়ালা বলেছেন,

“সেদিন তিনি তাদের সবাইকে একত্রিত করবেন, বলবেন, হে জিন সম্প্রদায়, তোমরা তো অনেক মানুষকেই গোমরাহ করেছো, মানুষের মধ্যে থেকে তাদের বন্ধুরা বলবে, হে আমাদের মালিক, আমরা একে অপরের দ্বারা দুনিয়ার জীবনে লাভ করেছিলাম, আর এভাবেই আমরা চুড়ান্ত সময়ে এসে হাজির হয়েছি, যা তুমি আমাদের জন্য নির্দিষ্ট করে রেখেছিলে; তিনি (আল্লাহ তায়ালা) বলবেন, তোমাদের ঠিকানা হচ্ছে জাহান্নাম, সেখানে তোমরা চিরকাল থাকবে। অবশ্য আল্লাহ তায়ালা যা কিছু চাইবেন (তা আলাদা); তোমার মালিক অবশ্যই প্রজ্ঞাময়, সম্যক অবহিত।”
(সুরা আনআম, ১২৮)”

চরিত্র, শক্তি, চেহারাভেদে এ ধরনের জ্বিনরা অনেক রকমের হয়। মানুষ যেরকম একজন আরেকজনের প্রতি ভালোবাসা, কেয়ার করা ইত্যাদি নানাভাবে আবেগপ্রবণ হয়ে যায় সেরকমই কোন কোন জিন আক্রান্ত ব্যক্তির প্রতি বেশ কেয়ারিং হয়ে যায়। আবার কোন জিন বিভিন্ন শারীরিক এবং মানসিক সমস্যা সৃষ্টি করে ব্যক্তির দেহ ‘উপভোগ’ করা শুরু করে। এরকম জিন আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনে অনেক জটিলতা তৈরি হয়। চারপাশের সবার সাথে তাদের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। বিভিন্ন কারণে মানুষ এরকম জিন দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে, রুকইয়া ইনডেক্সের জিন সিরিজে জিন অধ্যায়ে আক্রান্ত হওয়ার কারণ নিয়ে আলোচনা আছে।

[খ]

লাভার জীনের প্রকারভেদ
১। এক প্রকার আশিক জ্বিন হলো- যারা ব্যক্তির দেহকে ভালোবাসে এবং দেহের প্রতি মোহাবিষ্ট হয়ে পড়ে এবং এই দেহে তাদের সবরকম অধিকার আছে বলে মনে করে। আক্রান্ত ব্যক্তির দেহকে শুধুই একটা ভোগের বস্তু মনে করে। কেউ কেউ মনে করে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে তাদের বিয়ে হয়ে গেছে। আক্রান্ত ব্যক্তি বিবাহিত হলে জিন তাদের বিবাহিত জীবনে অনেক জটিলতা তৈরি করে। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের মাঝে নানান জটিলতা সৃষ্টি করে শেষ অবধি তালাক পর্যন্ত নিয়ে যায়। আক্রান্ত ব্যক্তি অবিবাহিত হলে তার বিবাহ নিয়ে নানান জটিলতা তৈরি করে বিয়েকে প্রায় অসম্ভব করে তোলে।

২। আরেক প্রকার জিন ব্যক্তির দেহের কোন একটা নির্দিষ্ট অঙ্গের প্রতি মুগ্ধ হয়ে পড়ে। যেমন- চোখ, হাত, মুখ, চুল ইত্যাদি। এই ‘ভালোবাসার’ কারণেই সে আক্রান্ত ব্যক্তিকে নানান সমস্যা ফেলে দেয়। যেমন- নানান শারীরিক অসুস্থতা, বৈবাহিক জীবনে অশান্তি, অবিবাহিতদের বিয়েতে ঝামেলা। এই ক্ষেত্রে দেখা যায় তুচ্ছ কারণে অথবা কোন কারণ ছাড়াই বিয়ে হচ্ছেনা বা প্রস্তাব আসলেও পরে আর কোন যোগাযোগ নাই।

৩। এই প্রকারের আশিক জিন অনেক বেশি ক্ষতিকর এবং এরা ফাহশা বা অশ্লীল কাজে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ব্যবহার করে। পার্ভার্ট / বিকৃত রুচির জিন বলতে পারেন। মানসিক এবং শারীরিকভাবে অনেক টর্চার করে, কখনো তাদের পরিচিত অথবা অপরিচিত মানুষের রূপে এসে ধর্ষণ করে। এটা স্বপ্নের মত অথবা জাগ্রত অবস্থায়ও হতে পারে। কখনো আক্রান্ত ব্যক্তির বন্ধু বা তার সাথে যে থাকে তাকেও পজেস করে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে অনৈতিক সম্পর্কে জড়ানোতে উদ্বুদ্ধ করে। আক্রান্ত ব্যক্তিকে সমকামীতায় অথবা কোন প্রানীর সাথে শারীরিক সম্পর্কেও জড়াতে চায় অনেকসময়।

৪। আমাদের মধ্যে যেমন গরু ছাগলের মত জন্তু জানোয়ার আছে, জিনদের মধ্যেও তাদের নিজস্ব জন্তু জানোয়ার আছে। জিনদের মধ্যে কিছু জন্তু জানোয়ার অন্য প্রানীদের সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়াতে চায়। এই উদ্দেশ্যে তারা আক্রান্ত ব্যক্তিকে ব্যবহার করে বিভিন্ন জন্তু জানোয়ারের সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এরকম সম্পর্ক আজকাল বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তি বুঝতে পারেনা কেন তাদের মাথায় এরকম চিন্তা আসছে আর কেনইবা তারা এরকম জঘন্য কাজ করছে। এতে তাদের মধ্যে একধরনের হতাশা, উদ্বেগ, ঈমানের ঘাটতি তৈরি হয়। সবচেয়ে ভয়াবহ হল, এতে আক্রান্ত ব্যক্তি অনেক ক্ষেত্রে আত্মহত্যা করে বসে।

৫। এই প্রকারের জিন প্রতিরাতে আসে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য। সে ব্যক্তির শরীরে বসবাস করেনা। আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে তার ‘অধিকার’ আছে এরকম ধারণা থেকে নিজের ইচ্ছামত আসে এবং চলে যায়। এরকম রোগীর সংখ্যা বেশি, এর প্রতিকার নিয়ে “রাত্রিতে জিনের সমস্যা” প্রবন্ধে আলোচনা করা হয়েছে।

৬। কিছু জিন অনেক দিন পরপর আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে আসে এবং শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। মাঝখানের এই সময়ে সে নিজেদের পৃথিবীতে ঘুরে বেড়ায় অথবা অন্য কোন মানুষের সাথে কুকর্মে লিপ্ত থাকে।

৭। অন্য কিছু আশিক জিন আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেনা কিন্তু ব্যক্তির প্রতি একধরনের আকর্ষণ অনুভব করে। মানুষের মধ্যে যেমন উত্ত্যক্তকারী থাকে তেমনি এই জিনও আক্রান্ত ব্যক্তিকে দূর থেকে দেখে দেখে উপভোগ করার চেষ্টা করে। এভাবে থাকতে থাকতে একসময় কখনো সিদ্ধান্ত নিয়ে ব্যক্তিকে পজেস করারও চেষ্টা করতে পারে।

৮। পেডোফাইল বা বাচ্চাদের প্রতি আকৃষ্ট জিন। এই জিন বাচ্চাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে তাদেরকে সঙ্গী হিসেবে গ্রহণ করে তার দেহে বসবাস শুরু করে।
——————————

উপরের যেকোন ক্ষেত্রে দেখা যেতে পারে জিন আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে অনেকদিন ধরে বসবাস করে তাকে প্রভাবিত করে এমন অবস্থা তৈরি করেছে যে, জিন এবং মানুষের আচরণ আলাদা করা অনেকসময় কঠিন হয়ে যায়। মানুষের শরীরে থাকতে থাকতে এদের এমন একগুয়ে অবস্থা হয় অন্য কোথাও যেতে চায়না। নিজের জীবন দিয়ে হলেও আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে থাকতে চায়। কখনো আক্রান্ত ব্যক্তি মারা গেলে সে অন্য কোন ব্যক্তির উপর আসর করে। ভয়ানক বিষয় হল, অনেক মানুষকে এরা এমনভাবে প্রভাবিত করে যে, সে এই শয়তান জিনকে একপ্রকার ভালোবেসে ফেলে এবং তার থেকে পরিত্রাণও চায় না। মনে করে যে, থাকলেই ভাল আছি! কেউ একজন সাথে আছে! নাউযুবিল্লাহ।



[গ]

লাভার জিন আক্রান্ত ব্যক্তিদের যেসব লক্ষণ দেখা যায় –
১। উপরে যেসব লক্ষণ বলা আছে এর পাশাপাশি নানারকম উন্মত্ত আচরণ দেখা যায়। দুঃখে নিজের প্রতি বিতশ্রদ্ধ হয়ে যাওয়া এবং নিজেকে সমাজ থেকে আলাদা মনে হওয়া। একা একা থাকতে ভালোলাগা। কোলাহল এবং সামাজিক মেলামেশা অপছন্দ হওয়া। আর জিন আক্রান্ত হওয়ার যে লক্ষণগুলো পূর্বে জিন সিরিজে বলা হয়েছে, সেগুলোও খেয়ালে রাখা উচিত।

২। প্রকৃতপক্ষে সুন্দর বা আকর্ষণীয় হওয়ার পরেও বিপরীত লিঙ্গের কারো প্রতি কোন আকর্ষণ বা কোন অনুভুতি না হওয়া। পুরুষ অথবা মহিলাদের বিয়ের প্রস্তাব আসার পর প্রস্তাবদাতাকে শারীরিক অথবা চারিত্রিক দিক দিয়ে অযোগ্য মনে করা এবং শেষে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া।

৩। চর্মরোগ এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যা দেখা দেওয়া যা আক্রান্ত ব্যক্তির কষ্ট আরো বাড়িয়ে দেয়। এসবের মাধ্যমে জিন মনে করে যে ব্যক্তিটি তার ‘নিয়ন্ত্রণে’ আছে।

৪। সবচেয়ে মারাত্মক বিষয়টা হল আক্রান্ত ব্যক্তি নিজে বুঝতে পারছেন যে তাকে শারীরিকভাবে আক্রমন করা হচ্ছে অথবা ধর্ষন করা হচ্ছে অথচ কিছুই করতে পারছেন না। এটা আক্রান্ত ব্যক্তির উপর খুবই বাজে একটা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।



[ঘ]

লাভার জিন চিহ্নিত করা
শুরুতে জিনের সমস্যা আছে কি না, এটা বুঝতে জিন আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলো মিলিয়ে নিতে হবে। জিন সিরিজে এর অনেকগুলো লক্ষণ আলোচনা করা হয়েছে। সাধারণত সবধরনের জিনের ক্ষেত্রেই এই লক্ষণগুলো দেখা যায়।
তবে এই কেসে আরও যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে পারেন –
.
১। জিন এবং তার প্রকৃতি চিহ্নিত করা গেলে আল্লাহ চায়তো আক্রান্ত ব্যক্তি এবং রাকীর জন্য রুকইয়াহ করা সহজ হবে। প্রথম বিষয় যা জানার চেষ্টা করতে হবে তা হলো- জিন কেন এখানে এসেছে। সাধারণত রুকইয়াহ করার সময় জিনের কাছে থেকেই স্বীকারোক্তি আদায় করা যায়। কিছুক্ষণ রুকইয়াহ করার পর জিজ্ঞেস করতে হবে কেন এসেছে? তবে বলার সাথে সাথে জিনের কথা বিশ্বাস করা যাবে না, কারণ তারা খুব বেশি মিথ্যা বলে।

২। আল্লাহ চাইলে আক্রান্ত ব্যক্তির স্বপ্নের মাধ্যমেও জিনকে চিহ্নিত করা সম্ভব। এইক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তি নির্দিষ্ট সময় পরপর অথবা প্রায়ই একইরকম স্বপ্ন দেখে। তাই স্বপ্নের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করতে হবে। স্বপ্নে, ঘুমের মাঝে এবং ঘুম থেকে উঠে কেমন অনুভূতি হয় এটাও খোঁজ নিতে পারেন।

৩। হঠাৎ করে ব্যক্তির স্বভাব চরিত্রে পরিবর্তন আসে। হারাম কাজের দিকে বেশি ঝুঁকে যাওয়া তারমধ্যে অন্যতম। যেমন- জুয়া খেলা, মদপান, ধূমপান, যিনা বা অনৈতিক কাজের প্রতি তীব্র আকর্ষণ অনুভব করা ইত্যাদি। কখনো জন্তু জানোয়ারের সাথে আবার কখনো পেডোফাইল বা বাচ্চাদের প্রতি শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করা অথবা স্থাপনের আকর্ষণ অনুভব করা। ছেলেরা মেয়েদের মত সাজগোজ করা, তাদের মত পোশাক পরা, লিঙ্গ পরিবর্তনে আগ্রহী হওয়া। হঠাৎ করে চরিত্রে এরকম পরিবর্তন আসা (বিশেষ করে যৌন চাহিদা বা আগ্রহের দিকগুলোতে) লাভার জিন আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম লক্ষণ।

৪। লাভার জিন সাধারনত বাচ্চাদের অপছন্দ করে। বিশেষ করে যেসব বাচ্চারা আক্রান্ত ব্যক্তির আত্মীয় অথবা পরিচিত। স্বামী স্ত্রীর স্বাভাবিক সম্পর্কে বাধা দেয়া, তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটানো উস্কে দেয়া লাভার জীনের সাধারন বৈশিষ্ট্য। স্বামী স্ত্রীর বিচ্ছেদের মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিজের করে পেতে চাওয়ার মানসিকতা থেকে শয়তানরা এই কাজটা করে। যাদের বিয়ে হয়নি তাদের বিয়েতে নানান জটিলতা তৈরি করে বাধা দেয়। কখনো লাভার জিন বিয়ের জটিলতা তৈরি না করে বিয়েটা স্বাভাবিকভাবে হতে দেয়। এটা তখন হয়, যখন দেখা যায় স্বামী স্ত্রীর স্বাভাবিক শারীরিক সম্পর্ক হওয়ার সম্ভবনা অনেক কম থাকে। যেমন- যদি এমন সম্ভাবনা থাকে যে, স্বামী দূরে কোথাও থাকবে এবং স্ত্রী বেশিরভাগ সময়েই একা থাকবে।

৫। গোত্রপ্রধান বা সর্দার জিন থাকতে পারে কখনো। এরা এমন যে, জিনদের মধ্যে তার নিজের একটা দল আছে যারা তার কথামত বিভিন্ন কাজ করে। এই জিন তার বাহিনীর সদস্যদের দিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তি এবং চারপাশে একটা কঠিন পরিস্থিতি গড়ে তোলার চেষ্টা করে। এই নেতা জিন আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিজেই বদনজর, হিংসা, যাদুর মাধ্যমে নানান প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে যাতে তার চিকিৎসা পদ্ধতিতে সার্বিকভাবে বাধা দেয়া যায়।

————————

জিন চিহ্নিত করার আগে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আক্রান্ত ব্যক্তির স্বভাব চরিত্রের দিকে নজর দেয়া। সে বয়সন্ধিকালে আছে কিনা, পর্ন দেখে কিনা, শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের তীব্র ইচ্ছা আছে কিনা এই বিষয়গুলো দেখতে হবে। ছোটবেলায় যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছিল কিনা সেটাও দেখা দরকার (অনেক জিন এই সময়টাতে ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করে)। খতিয়ে দেখতে হবে যে এসব ব্যক্তির চরিত্রগত সমস্যা নাকি জিন আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ। যেভাবেই হোক, এগুলো বন্ধ করতে হবে প্রথমে।
.
কিছু লাভার জিন অনেক প্রটেক্টিভ বা ঈর্ষাপরায়ণ হয় (আক্রান্ত ব্যক্তিকে সকল প্রকার ঝামেলা থেকে তাকে বাঁচিয়ে দেয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করে)। এরা অনেক ক্ষেত্রেই রোগীকে তেমন কোন ক্ষতির চেষ্টা না করে চুপচাপ বসে থাকে। আবার কিছু জিন আছে যারা ব্যক্তিকে সবদিক দিয়ে ক্ষতি করার চেষ্টা করে। নিচে এমন কিছু অবস্থা আলোচনা করা হল-

.
১. ব্যক্তিকে হতাশ এবং একাকী করে দেয়ার মাধ্যমে নানান হারাম কাজে লিপ্ত করা।

২. স্লো পয়জনিং এর মত ব্যক্তিকে ধীরে ধীরে ঈমানহারা করতে থাকা। যেমন- মহিলাদের ক্ষেত্রে হঠাৎ হিজাব ছেড়ে দেয়া, পুরুষের ক্ষেত্রে দাঁড়ি শেভ করা ইত্যাদি।

৩. গাইরে মাহরাম (যাদের সাথে বিয়ের সম্পর্ক জায়েজ) পুরুষ ও মহিলাদের সাথে কথা বলার অভ্যাস তৈরি করার মাধ্যমে ধীরে ধীরে লজ্জাকে উঠিয়ে দেয়া। এভাবে শেষে আরো হারাম কাজের দিকে নিয়ে যাওয়া।

৪. জিনদের মধ্যে যারা যাদুকর তাদের সাহায্য নিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে যাদু করা এবং অবস্থা আরো জটিল করে তোলার চেষ্টা করা।

৫. পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে ব্যক্তির অবস্থা খারাপ করে দিয়ে তাকে নোংরা এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকতে অভ্যস্ত করে তোলা।

৬. আক্রান্ত ব্যক্তির এমন সব জটিল অসুখ হওয়া যা মেডিকেল সাইন্স ব্যখ্যা করতে পারেনা বা মেডিকেল সাইন্সে এর কোন সমাধান নেই। অথবা এমন সব অসুখ হওয়া যা ব্যক্তিকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। যেমন- ক্যান্সার।

৭. শারীরিকভাবে আক্রমণ করা। শরীরের বিভিন্ন জায়গাতে আঘাত করা যেমনঃ বিভিন্ন সময় হাতে-পায়ে আঘাতের চিহ্ন দেখতে পাওয়া, গোপনাঙ্গ ফুলে উঠা, লজ্জাস্থানের চারপাশে ব্যথা করা এবং অস্বস্তি হওয়া যা ওষুধে ভালো হয়না।

৮. নানান হারাম কাজে ব্যক্তিকে লিপ্ত করা এবং এগুলো ব্যক্তির স্বাভাবিক অভ্যাসে পরিণত করা।

৯. মহিলাদের ক্ষেত্রে, পুরুষের দিকে তাকাতে বাধা দেয়া। এটা সাধারণত উপরে বলা সর্দার জিন দ্বারা আক্রান্ত হলে হতে পারে। একইরকম সমস্যা পুরুষদের ক্ষেত্রেও হতে পারে।

১০. সারাদিন অথবা দিনের বেশিরভাগ সময়ে উত্তেজিত রাখা এবং লিঙ্গ থেকে যৌন উত্তেজক পদার্থ নির্গত হওয়া। এটা এত বেশি সমস্যা তৈরি করে যে শেষে মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুন অথবা যিনায় (অনৈতিক সম্পর্কে) গিয়ে শেষ হয়।

১১. নিজের কূরুচিপূর্ণ অথবা অশ্লীল ছবি অপরিচিত মানুষকে পাঠাতে উসকে দেয়া।

১২. বিবাহিত মহিলাদের স্বামীর সাথে শারীরিক সম্পর্কের সময় প্রশান্তি পেতে বাধা দেয়া বা এই সময়ে মহিলাদের একদম অনুভূতিহীন করে দেয়া। পুরুষের ক্ষেত্রে স্ত্রীকে প্রশান্তি দেয়া বা সন্তুষ্ট করা থেকে বিরত রাখা। কখনো শারীরিক সম্পর্কের সময় স্বামী বা স্ত্রীকে পুরোপুরি আসর করে নিজে কন্ট্রোল নিয়ে নেয়া।

১৩. এনাল সেক্স বা পায়ুকামে লিপ্ত করানো।

১৪. অপ্রয়োজনীয় শো অফ করে পুরুষ/মহিলাদের নিজের দিকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করা বা বদনজরে আক্রান্ত করা।

১৫. আক্রান্ত ব্যক্তিকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করা এবং মৃত্যুর পরে ব্যক্তিকে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে আক্রমণ করা। এই জিন আক্রান্ত ব্যক্তিকে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত অথবা আল্লাহর ইচ্ছায় আরোগ্য হওয়া পর্যন্ত অশ্লীল কাজের দিকে নিয়ে যেতে চেষ্টা করে।



[ঙ]
নোটঃ এই ধরনের জিন অত্যন্ত খারাপভাবে সমাজে অনৈতিক কাজ, পাপাচার বৃদ্ধির মাধ্যমে বিশৃংখলা তৈরির চেষ্টা করে। এরকম জিন দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তি চিহ্নিত করতে পারলে তার উচিত সমস্ত গুনাহের জন্য তাওবা করা, খালিস দিলে সবকিছুর জন্য মাফ চাওয়া এবং যাবতীয় খারাপ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখার চেষ্টা করা এবং এজন্য আল্লাহর কাছে সবসময়ই সাহায্য চাওয়া। আক্রান্ত ব্যক্তি অবিবাহিত হলে তাদের উচিত বিয়ে করা অথবা রোজা রাখা। তাদের দৃষ্টি ও লজ্জাস্থানের হিফাজত করার সর্বাত্মক চেষ্টা করা। আক্রান্ত ব্যক্তি বিবাহিত হলে, স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক বৃদ্ধির চেষ্টা করা উচিত। নিজেদের মধ্যে পরষ্পর বোঝাপড়া, ভালোবাসা বৃদ্ধি করা এবং চিকিৎসার সকল বিষয়ে একে অন্যকে সাহায্য করা উচিত। স্ত্রী তার স্বামীর প্রতি আরো বেশি অনুগত হওয়া এবং আল্লাহর জন্য স্বামীকে সর্বাত্মক খুশি রাখার চেষ্টা করা উচিত। স্বামীর উচিত স্ত্রীর প্রতি আরো বেশি ভালোবাসা দেখানো, স্ত্রীকে বুঝার চেষ্টা করা, স্ত্রীর প্রতি আরো মনযোগী হওয়া এবং স্ত্রীকে খুশি রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করা।

আক্রান্ত ব্যক্তি উপরে বলা হারাম কোন কাজে জড়িত থাকলে সেটা অবশ্যই ত্যাগ করা উচিত। বেশি বেশি তাওবা ইস্তেগফার করা এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভের চেষ্টা করা।

আরেকটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে, এসব সমস্যা নিয়ে খুব বেশি চিন্তা ভাবনা না করা। সমস্যাকে বড় করে দেখে সেটা নিয়ে হতাশাগ্রস্থ বা আতংকিত হওয়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। এটা মনে রাখতে হবে যে, সমস্যা যেহেতু হয়েছে তারমানে আল্লাহ চাইলে শিফাও হবে। আল্লাহর হাতেই রয়েছে যাবতীয় রোগের আরোগ্য। মনে প্রাণে এই বিশ্বাস রাখতে হবে যে, আল্লাহ চাইলেই সমস্যা ভালো হয়ে যাবে। মনে রাখতে হবে, কষ্টের পরেই আসে প্রশান্তি। আল্লাহ বলেন,

“নিশ্চয় কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে। আর নিশ্চয় কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে।” সূরা ইনশিরাহ, ৫-৬

ট্রিটমেন্ট-
১। প্রতিনিয়ত আল্লাহর নৈকট্য লাভের চেষ্টা করা। প্রতিদিন কোরআন তিলাওয়াত করা, সাওয়াবের কাজ করা, রোজা রাখা, আল্লাহর জিকিরে নিজেকে ব্যস্ত রাখা এবং কথা বলার সময়ে জিহ্বাকে সংযত রাখা, প্রতিনিয়ত আল্লাহর সাহায্য চাওয়া এবং বেশি বেশি তাওবা ইস্তেগফার করা।

২। কদিন পরপরই সরাসরি রুকইয়াহ করানো। আর অভিজ্ঞ রাকীর নির্দেশনায় নিজে নিজে প্রতিদিন সেলফ রুকইয়াহ করা। নিয়মিত রুকইয়াতে দৃঢ় থাকা। রুকইয়ার আয়াত পড়া কালোজিরা তেল, অলিভ অয়েল, মধু, পানি ব্যবহার করা। ডিটক্স করা।

৩। রুকইয়াহ গোসল করা এবং রুকইয়াহ শোনা। এক্ষেত্রে সিহরের অডিও, আয়াতুল হারকের অডিও, রুকইয়া যিনার অডিও শোনা যেতে পারে। আর জিন সিরিজে আলোচিত রুকইয়াহ পরবর্তী নির্দেশনাগুলো খেয়াল রাখা।

৪। সুরা বাকারা, নূর, ইউসুফ তিলাওয়াত করা। তিলাওয়াত করতে না পারলে অডিও শোনা।

৫। সম্ভব হলে জীনের দূর্বলতা এবং তার অপছন্দের কাজগুলো খুঁজে বের করা এবং অপছন্দের কাজগুলো করা (শরিয়াহ বাধা না দিলে)।

৬। বাসা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা এবং রুকইয়াহর আয়াত পড়া পানি পুরো বাসায় ছিটিয়ে দেয়া বা স্প্রে করা। বাসায় নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত করা, কোরআন তিলাওয়াতের অডিও প্লে করা। হারাম কোনকিছু বাসায় যেন না থাকে সেদিকে খেয়াল করা। যেমন- যেকোন মূর্তি, ঝুলানো ছবি, বাসায় কুকুর রাখা, গান বাজনা হওয়া এবং টিভিতে অশ্লীল অনুষ্ঠান দেখা।

৭। কিছু নির্দিষ্ট সময় পরপর হিজামা করা। জমজমের পানি ও খেজুর খাওয়া।

৮। বিবাহিতদের জন্য ট্রিটমেন্টের মূল বিষয় হল স্বামী/স্ত্রীর ভূমিকা। একে অন্যের প্রতি রাগান্বিত না হওয়া, বেশি বেশি ভালোবাসা এবং একে অন্যকে কেয়ার করা, আনন্দে রাখার চেষ্টা করা। সর্বোপরি বাসায় ভালোবাসাময় একটা পরিবেশ সৃষ্টি করা এবং পরষ্পরের দূরত্ব যথাসম্ভব কমিয়ে আনা।

৯। পরিবারের বাচ্চাদের জড়িয়ে ধরা, চুমু খাওয়া, স্বামীর সাথে শারীরিক সম্পর্কে সময় বৃদ্ধির চেষ্টা করা এবং সেসময় পুর্ণ মনযোগ দেয়া, ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছানো ইত্যাদি। এসব আচরণ শয়তান জিনরা অপছন্দ করে।

১০। শরীরের কোথায় জিন আছে সেটা খুঁজে বের করে রুকইয়ার আয়াত পড়ে সেখানে ফুঁ দেয়া যায়, পড়ার পরে সেখানে হালকাভাবে থুথু ছিটিয়ে দেয়া। রুকইয়ার তেল, পানি ইত্যাদিও আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করা যায়।

১১। যতই ভয় দেখাক, ঝামেলা করুক, বিভিন্ন কথাবার্তা বলে একজনের প্রতি আরেকজনকে বিষিয়ে তোলার চেষ্টা করুক, জিনকে কোন প্রকার পাত্তা না দেয়া। এসব জিনরা চায় আমরা তাদের গুরুত্ব দেই। তারা নিজেদেরকে গুরুত্বপূর্ণ ভাবতে ভালোবাসে, এজন্য বিভিন্ন মিথ্যা কিচ্ছা কাহিনী বর্ণনা করে।

১২। হতাশ না হওয়া। একা একা না থেকে সবসময়ই কোন না কোন কাজে ব্যস্ত থাকা। পারতপক্ষে একা না ঘুমানো।

১৩। কারো দিকে বেশি প্রশংসার দৃষ্টিতে না তাকানো। আয়না দেখার সময়ে অবশ্যই দোয়া পড়া। কাপড় বদলানোর আগে বিসমিল্লাহ বলা।

১৪। বেশি বেশি আয়না দেখার অভ্যাস থাকলে রুকইয়ার পানি আয়নাতে ছিটিয়ে দেয়া উচিত এবং আয়না সবসময় ঢেকে রাখা উচিত।

১৫। সবচেয়ে জরুরী বিষয়! দোয়া করা। দোয়া মুমিনের সবচেয়ে বড় অস্ত্র। দিনের অধিকাংশ সময়ে দোয়া করা। দোয়ার জন্য আলাদা সময় বের করে নেয়া। দুই হাত তুলে রবের নিকট দোয়া করা, যেন আল্লাহ এই সমস্যা পুরোপুরি ভালো করে দেন এবং তাদেরকে যেন আল্লাহর উপর ভরসা করে ধৈর্য্য ধরার তৌফিক দেন।

ফুল দিয়ে বশীকরন

মন্ত্র: 
ওম ফুলেতে ডুলু মুলু,ফুলেতে মোহিণী। এই ফুল পড়ায় বশ্য হইলো মোর লগে (ফলানী)। ফুল পড়ায় কী কী করে। (ফলানি)আসি মোর দুই চরনে পড়ে। যদি ফুল পড়া লড়ে চড়ে। ঈশ্বর মহাদেবের জটা ছিড়ি মহাদেবীর পায়ে পড়ে। তবু যদি লড়ে আল্লাহর আরস কুরসী ভুমিতে পড়ে। ওম হ্রীং ক্রীং রিং ডিং ফট সাহা। 
বিধি:
উপরের মন্ত্র টি ফুল পড়া একটি মোহিত মন্ত্র। এর দারা এক দিনে যে কোন মেয়ে বশ করা যায়। এর নিয়ম অনেক সহজ। এর নিয়ম জানতে আমার সাথে যোগাযোগ করুন। আর নয় দুশ্চিন্তা। এখন থেকে আপনার মনের মানুষ। আপনার হয়ে যাবে।এখানে সব ধরনের মন্ত্র, দোয়া, তাবিজ, টোটকা, ত্রাটক, দেয়া হয়ে থাকে। গুরুর অনুমোতি নেওয়া  প্রয়োজন তাই আমার সাথে যোগাযোগ করুন-


📢সুখবর📢সুখবর 📢সুখবর। 

☞আপনি কি আপনার জীবনের ব্যার্থতার সমাধান পেতে তান্ত্রিক, কবিরাজ, হেকিম খুজছেন?তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।  তান্তিক গুরু আজিজ রহমান

.imo.01757786808

সর্ব সাধারনের দৃষ্টি আকর্ষণ 

(গবেষনায় 100% গ্যারান্টি, জ্বিন,অলৌকিক শক্তি লীলাখেলা)

☞আপনি কি প্রেমে ব্যার্থ?

☞আপনার কথায় প্রেমিক/ প্রেমিকা মূল্য দিচ্ছেনা?

☞বিবাহ বন্ধ করতে চান?

☞স্বামী/স্ত্রীর পরকীয়া ঠেকাতে চান!

☞সংসারে শান্তি বিরাজ করতে চান?

☞শত্রু ধ্বংশ করতে চান?

☞হারানো মানুষকে ফিরে পেতে চান?

☞সন্তান হচ্ছেনা?

☞সমাজে সম্মান লাভ করতে চান?

☞লটারিতে বিজয় হতে চান?

☞কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

#তাহলে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে,হেল্পলাইন ☎+88 01757786808

নোটঃ☞বিদেশি ভাইদের জন্য ভিপি ও পার্সেল যুগে বা জ্বীন চালানের মাধমে যেকোনো চিকিৎসা দেওয়া হয় ৷

নিবেদকঃব্ল্যাক ম্যাজিক কুফুরি কালাম তান্তিক গুরুজি আজিজ রহমান

সম্পুর্ণ আধ্যাত্মিক অলৌকিক শক্তি দ্বারা আপনাকে উপযুক্ত মর্যাদা,উপযুক্ত ফলাফল প্রদান করা হবে।।

নাম বা ছবি দিয়ে বশীকরন করুন



ন‌াম বা ছবি দিয়ে বশীকরন ..আমরা সাধারনত স্ত্রী বলতে নিজ স্ত্রীকেই বুঝিয়ে থাকি কিন্তু এখানে স্ত্রী বলতে নারী জাতীকেই বোঝানো হয়েছে, আপনি স্ত্রী জাতীর যে কাউকেই এই তদবীর দ্বারা নিজ আয়ত্বে নিয়ে আসতে পারবেন।

এইসকল তন্ত্র মন্ত্র প্রয়োগ ও সাধনা করার জন্য অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ নিয়ে করতে হবে।যদি শুধু আপনার স্বার্নিধ্যে একজন সদগুরু থাকে, যেহেতু এ সকল তন্ত্র/যন্ত্র সকলি গুরুমুখি তাই গুরু বিহীন তা সফলতার স্বপ্নদেখা মুর্খ্যতার সামিল।

আমার উদ্দেশ্য আপনাদের জানানো সেই সাথে আমাদের আদি পুরুষদের ঐতিহ্য বহন করে চলা যাতে সময়ের অতল গহিনে তা হারিয়ে না যায়, আমি চাইবো আপনারা ছোট্ট এই জীবনে সকলেই সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করুন, কিন্তু কখনো যদি আপনাদের তান্ত্রিক সাহায্যের প্রয়োজন পরেই যায় তবে বর্তমান সময় উপযোগি তান্ত্রিক ক্রিয়াগুলো করবেন, যা অতিব সহজ পান্থায় সৃষ্ট সেই সাথে খুব সহজেই আমাদের মনের আকাঙ্খা পূর্ণ করতে সক্ষম। নিচে বহুল ব্যবহৃত এক সময়ের স্রেষ্ট একটি তন্ত্র ক্রিয়া উপস্থাপন করা হলোঃ

সামগ্রী- বশীকরন গুটিকা(রুদ্রমাল যা গলায় ধারণ করতে হবে)কুমকম,ঘিয়ের প্রদীপ, ধূপকাঠি, জলপাত্র, কেশর।
জপমালা- মুঁগের মালা
সময়-রাতের যে কোন সময় বা আশ্বিনী নক্ষত্রে 
দিন- শুক্রবার, সোমবার 
আসন- সাদা সুতির আসন, লাল শালু কাপড় 
দিক- উত্তর দিক
জড় সংখ্যা- ১০০০০
অবধি- দশ দিন

মন্ত্র-“ওঁ নমো উর্বশী তোহে মন্ত্র পঢ়ী সুনাউ, তোহী কলেজা লাবে তোহী জীবতা চাহে জো বশ্য ন হোয় তো হনুমন্ত কী আন অমুক বশ্য করে, দৌড় কর হিয়ে লগে। মেরা কহা করে, শব্দ সাচা পিন্ড কাচা, ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরো বাচা।।”

প্রয়োগ- যে কোন শুক্রবার/সোমবার রাতে উত্তর দিকে মুখ করে সাদা/লাল শালু আসনে বসতে হবে ও গলায় বশীকরন গুটিকা রাখতে হবে।প্রথমে নদী/বড় জলাশয়ের জলে স্নান করে তারপর কুমকুম বা কেশরের তিলক লাগাতে হবে এরপর আসন বদ্ধ হয়ে এবার সামনে ধূপকাঠি ও ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে উক্ত মন্ত্র জপ শুরু করতে হবে ও মন্ত্রে যেখানে ‘অমুক’ শব্দ লেখা আছে সে জায়গায় যাকে বশ করা দরকার তার নাম উচ্চারণ করতে হবে। দশ দিনে দশ হাজার দফা মন্ত্র জপ সর্ম্পুন করতে হবে। মন্ত্র জপ করা শেষ হওয়ার পর বশীকরন গুটিকা পকেটে রেখে দিতে হবে। যদি কাংখিত নারী দুরে থাকে বা তার নাম জানা না থাকে বা পিতামাতার নাম জানা না থাকে তবে তার ফটোর সাথে বশীকরন গুটিকা বেঁধে সিন্দুকে রাখতে হবে। এতে তার মন সাধকের সাথে দেখা করার জন্য উতলা হবে ও যতক্ষন না দেখা হচ্ছে শান্তি পাবে না। মনে রাখবেন এই মন্ত্রের দুরুপোযোগে সাধকের ভয়ংকর ক্ষতি হতে পারে। তাই অত্যাবশ্যক পরিস্থিতিতেই এই মন্ত্র প্রয়োগ করা দরকার।

উল্লেখ যেকোনো বশীকরণ বা বশীভূত করার জন্য নারী পুরুষ উভয়ের নাম ও পিতামাতার নাম জানা থাকতে হবে যদি কোন কারনে নাম জানা না থাকে তাহলে অবশ্যই উভয়ের ছবি প্রযোজ্য হবে

🛑বিঃদ্রঃ- যেকোনো সাধনা নিজ দ্বায়িত্বে করবেন এতে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য আমি বা আমার পেজ বা গ্রুপ কোন ধরনের দ্বায় গ্রহণ করবেনা। 
***********************************************

আর হতাশা  নয় সফল্যর জনো আজি চলে আসুন মায়াজাল মন্ত গুরু )

☆বশীকরন বিদ্যা☆☆

☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 24 ঘন্টায় ৷

☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?

☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?

☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?

☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?

☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!

☞ সন্তান হচ্ছেনা?

☞ বিবাহ হচ্ছেনা?

☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান

** অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করতে চান /   /*প্রেম ভালোবাসা ব্যর্থ

/★/ স্বামী,স্তীর অমিল সংসারে অশান্তি ★

/★/ মনের মানুষকে প্রমে বা বিবাহে রাজি করা 

/★/ স্বামী, স্তীর অবধ্য সম্পক নষ্ট করা ★

/★/ দুই ব্যক্তির মধে বিচ্ছেদ করা ★

/★/ যে মহিলাদের ছেলে সন্তান হয় না তদবির দেয়া

/★/ ছেলে মেয়ের লেখা পরায় মন বসে না ★

/★/ পরীখায় ও মামলায় জয় লাভ ★

/★/ যাদু টোনা জ্বিন পরীর আচর থেকে চির মুক্তি

/★/ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগ থেকে মুক্তি★

/★/ শত্রুর হাত থেকে মুক্তি

/★/ শত্রুকে বান মারণ ও খতি করা ★

/★/ নিখুজ বা পালাতক ব্যক্তি কে হাজির

/★/ চোর ধরাও চোরকে চিনার তদবির ★

/★/ চোরা ই মামা মাল ফিরে পাবার তদবির ★

/★/ জুয়া বা লটারী জয় লাভ করার তদবির ★

/ ★মামলায় জয় লাভ করা

/★ চাকরী হয়না চাকরী লাভের তদবির

/★/ শুভ কাজে বাধা বিবাহে বাধ্যা

/★ শনীর ধশা থেকে মুক্তি

/★ দেকানে বেচা কিনা হয় না

/★ প্রেমিক প্রিকার বিবাহ বন্ধ করার তদবির

/★ অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা।

আরো যে কোন সমসা সমাধান পেতে

সরাসরি কল করুন ☎ +88 01757786808/

সম্মানিত ভিজিটর আপনি কি দৈনন্দিন জীবনে হতাশা গ্রস্থ কিংবা চিন্তা টেনশনে মানসিক রোগা হয়ে গেছেন?

তাহলে আর দেরী না করে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ৷

বর্তমান সময়ের সব থেকে সুপার পাওয়ার ব্ল্যাক ম্যাজিক এবং জ্বিন শক্তি পরী শক্তি অলৌকিক রুহানি শক্তি আধ্যাতিক কুন্ডলি শক্তির মাধ্যমে বান বশীকরন শতভাগ গ্যারান্টি নিশ্চয়তা সহকারে আপনাকে উপযুক্ত মর্যাদা উপযুক্ত ফলাফল প্রদান করা হবে ৷

নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং দেশ /বিদেশি থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয় 


সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার .ফোন ..01757786808/..

কামেশ্বরী যোগিনী সাধনা

কামেশ্বরীযোগিনীসাধনঃ
পদ্ধতিঃ- নিত্যক্রিয়া সমাপন পূর্বক পূর্বোক্ত নিয়মে অষ্টদল পদ্ম অঙ্কিত করিয়া মধ্যে “ওঁ হ্রীং আগচ্ছ কামেশ্বরী স্বাহা” মন্ত্রটি লিখিয়া যথারীতি পূজাপদ্ধতি ক্রমে কার্য্য করিয়া “ওঁ হ্রীং কামেশ্বরী স্বাহা” মন্ত্রে প্রাণায়াম ও “ওঁ হ্রীং অঙ্গুষ্ঠা ভ্যাং নমঃ” ইত্যাদি মন্ত্রে করাঙ্গ ন্যাস পূর্বক ঘৃত ও মধু সহযোগে জ্বালিয়া পীঠ দেবতাগণের পূজা করিয়া পুনর্বার “হ্রীং অঙ্গুষ্ঠাভ্যাং নম:” মন্ত্রে করঙ্গন্যাস পূর্বক দেবীর ধ্যান করিবেন।
ধ্যানঃ- “ওঁ কামেশ্বরীং শশাঙ্কাস্যাং খেলৎ খঞ্জস লোচনাম্।
      সদা লোলগতিং কান্তাং কুসুমাস্ত্রশিলীমুখীম্।।”
ধ্যানান্তে “ওঁ হ্রীং আগচ্ছ কামেশ্বরী” ইহাগচ্ছ ইত্যাদি মন্ত্রে আবাহনাদি পঞ্চমুদ্রা দ্বারা দেবীর আবাহন পূর্বক পুনরায় ধ্যান করিয়া ষোড়শোপচারে দেবীর পূজা করিবেন। ভুর্জপত্রে গোরোচনা দ্বারা দেবীর প্রতিমূর্ত্তি অঙ্কিত করিবেন অথবা যন্ত্র অঙ্কিত করিবেন। পূজা শেষে রাত্রিকালে আপন শয্যায় বসিয়া মন্ত্রটি এক সপ্তাহকাল প্রত্যহ অষ্টোত্তর সহস্রবার (১০০৮) জপ করিবেন।
অষ্টমদিনে যথাবিধি রাত্রিকালে দেবীর পূজা সমাপন করিয়া নিম্ন লিখিত জপ মন্ত্র শষ্যায় বসিয়া জপ করিতে থাকিবেন।
জপমন্ত্রঃ- “ওঁ হ্রীং আগচ্ছ কামেশ্বরী স্বাহা।”
উক্ত মন্ত্র জপ করিতে থাকিলে অষ্টম দিনে রাত্রি তৃতীয় প্রহরে দেবী সাধকের নিকট আগমন পূর্বক অভিলষিত বর দান করেন।
সাধক তখন দেবীকে স্ত্রীরুপে কামনা করিয়া পাদ্য অর্ঘ্য দিয়া পূজা করিবেন। ইহাতে দেবী সন্তুষ্ট হইয়া নানাবিধ ঐশ্যর্য্য ও মনোরম খাদ্যদি দ্বারা সাধককে স্বামীর ন্যায় প্রতিপালন করেন। রাত্রে সাধকের সঙ্গে সম্ভোগ করিয়া প্রাতঃকালে প্রস্থান করেন। সাধক অপর স্ত্রী এবং নিজ স্ত্রীকে ত্যাগ করিয়া একমাত্র কামেশ্বরী দেবীকেই পত্নীরুপে গ্রহণ করিবেন। ইহার বীপরীত হইলে সাধকের জীবন সংশয় হইয়া থাকে।

শত্রুকে বান মারণ বিদ্যা। শত্রু যদি অতিরিক্ত বিরক্ত করে তাহলে তাকে প্যারালাইডজ করে বিছানায় ফেলে রাখুন৷ এতে করে সে মৃত্যুর মতো যন্ত্রণা অনুভব করবে। সঠিক ভাবে বিদ্যাটি প্রয়োগ করলে ১০০% রেজাল্ট পাবেন মাত্র ৭ দিনের মধ্যে। বিদ্যাটি নিচে উল্লেখ করলাম। অন্যায় ভাবে কেউ কারো ক্ষতি করবেন না।

পাক এসেমঃ O الكوليني الرحيم لدينا المطاط. الحجز من فضلك. (শত্রুর নাম) لهذا الشخص ، أنا أعيش في سلام لا يمكن. الأمم المتحدة (শত্রুর বাবার নাম)دي اسم المتحدة (শত্রুর মায়ের নাম) اسم. لانهائية الرحيم. لكم مجانا من هذا الطغاة أيدي لإنقاذ لي. كل نبي على محمد. أنت بالطبع الأشرار يعاقب البقاء. حماية يا رب امين.

নিয়মঃ উপরের এসেমটি সাদা কাগজে ডালিমের ডাল দ্বারা লাল কালি দিয়ে লিখে শিং মাছের গলায় বেঁধে দিতে হবে। তারপর মাছটি নদীতে ছেড়ে দিতে হবে। এতে করে ৭ দিনের মধ্যে শত্রুর এক হাত এবং এক পা পঙ্গু হয়ে যাবে।

বিঃদ্রঃ অন্যায় ভাবে কারো ক্ষতি করবেন না। 
যদি কেউ আমার থেকে কাজ করে নিতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন।


 আর হতাশা  নয় সফল্যর জনো আজি চলে আসুন মায়াজাল মন্ত গুরু )

☆বশীকরন বিদ্যা☆☆

☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 24 ঘন্টায় ৷

☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?

☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?

☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?

☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?

☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!

☞ সন্তান হচ্ছেনা?

☞ বিবাহ হচ্ছেনা?

☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান

** অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করতে চান /   /*প্রেম ভালোবাসা ব্যর্থ

/★/ স্বামী,স্তীর অমিল সংসারে অশান্তি ★

/★/ মনের মানুষকে প্রমে বা বিবাহে রাজি করা 

/★/ স্বামী, স্তীর অবধ্য সম্পক নষ্ট করা ★

/★/ দুই ব্যক্তির মধে বিচ্ছেদ করা ★

/★/ যে মহিলাদের ছেলে সন্তান হয় না তদবির দেয়া

/★/ ছেলে মেয়ের লেখা পরায় মন বসে না ★

/★/ পরীখায় ও মামলায় জয় লাভ ★

/★/ যাদু টোনা জ্বিন পরীর আচর থেকে চির মুক্তি

/★/ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগ থেকে মুক্তি★

/★/ শত্রুর হাত থেকে মুক্তি

/★/ শত্রুকে বান মারণ ও খতি করা ★

/★/ নিখুজ বা পালাতক ব্যক্তি কে হাজির

/★/ চোর ধরাও চোরকে চিনার তদবির ★

/★/ চোরা ই মামা মাল ফিরে পাবার তদবির ★

/★/ জুয়া বা লটারী জয় লাভ করার তদবির ★

/ ★মামলায় জয় লাভ করা

/★ চাকরী হয়না চাকরী লাভের তদবির

/★/ শুভ কাজে বাধা বিবাহে বাধ্যা

/★ শনীর ধশা থেকে মুক্তি

/★ দেকানে বেচা কিনা হয় না

/★ প্রেমিক প্রিকার বিবাহ বন্ধ করার তদবির

/★ অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা।

আরো যে কোন সমসা সমাধান পেতে

সরাসরি কল করুন ☎ +88 01757786808

পতি রাতের জরুরি কিছু আমল


রাতের কিছু জরুরি আমলঃ

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, 'কোনো মুসলিম যদি দুইটি কাজ নিয়মিত করতে পারে তাহলে জান্নাতে প্রবেশ করবে।

 কাজ দুইটি খুবই সহজ কিন্তু করার মানুষ খুব কম। 

প্রথমত, প্রত্যেক সালাতের পরে ১০ বার 'সুবহানাল্লাহ', ১০ বার 'আল-হামদুলিল্লাহ ' ও ১০ বার 'আল্লাহু আকবার' বলবে। এতে ১৫০ বার জিহ্বার জিকর হবে এবং আল্লাহর কাছে আমলনামায় বা মিজানে ১৫০০ সাওয়াব হবে। 

দ্বিতীয়ত,

 বিছানায় শয়ন করার পরে ৩৪ বার 'আল্লাহু আকবার', ৩৩ বার 'আল-হামদুলিল্লাহ' ও ৩৩ বার 'সুবহানাল্লাহ' বলবে। এতে মুখে ১০০ বার ও মিজানে ১ হাজার বার হবে। রাসুল (সা.) আঙুলে গুনে গুনে তা দেখান। সাহাবিরা প্রশ্ন করেন, 'এই দুইটি কর্ম সহজ হওয়া সত্ত্বেও পালনকারী কম কেন?' তিনি উত্তরে বলেন, 'কেউ শুয়ে পড়লে শয়তান এসে এগুলো বলার আগেই ঘুম পাড়িয়ে দেয়। সালাতের পরে এগুলো বলার আগেই তাকে তার বিভিন্ন কথা মনে করিয়ে দেয়।' (আবু দাউদ, ইবনে হিব্বান, তারগিব)।

 আয়াতুল কুরসি :বোখারি বর্ণিত হাদিস থেকে আমরা জানতে পারি যে, কেউ রাতে বিছানায় শয়ন করার পরে আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে সারা রাত আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁকে হেফাজত করা হবে এবং কোনো শয়তান তার কাছে আসতে পারবে না। 

সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত : আবু মাসউদ (রা) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, 'যদি কেউ রাতে সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করে তবে তা তার জন্য যথেষ্ট হবে।' (বোখারি ও মুসলিম)। 

সূরা কাফিরুন : নাওফাল আল-আশজায়ী (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে বলেছেন, তুমি সূরা 'কাফিরুন' পড়ে ঘুমাবে, এ শিরক থেকে তোমার বিমুক্তি।' (তিরমিজি, আবু দাউদ)। 


সূরা এখলাস : আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) তাঁর সাহাবিদের বললেন, 'তোমরা কি পারবে না রাতে কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ তেলাওয়াত করতে? বিষয়টি তাদের কাছে কষ্টকর মনে হলো। তারা বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, আমাদের মধ্যে কে-ই বা তা পারবে? তখন তিনি বলেন, কুল হুআল্লাহু আহাদ সূরাটি কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ।' আবু দারদা (রা.) থেকে একই অর্থে আরেকটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। (বোখারি ও মুসলিম)। 

সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস একত্রে (তিনবার) : 

দুই হাত একত্র করে এ সূরাগুলো পাঠ করে হাতে ফুঁ দিয়ে হাত দুইটি যথাসম্ভব শরীরের সর্বত্র বুলানো- এভাবে তিনবার করতে হবে। আয়েশা (রা.) বলেন, 'রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতি রাতে বিছানায় গমনের পরে তাঁর মোবারক দুইটি হাত একত্রিত করে তাতে ফুঁ দিতেন এবং তাতে উপরের তিনটি সূরা পাঠ করতেন। এরপর শরীরের যতটুকু স্থান সম্ভব দুই হাত দিয়ে মাসেহ করতেন। মাথা, মুখ ও শরীরের সামনের দিক থেকে শুরু করতেন। এভাবে তিনবার করতেন।' (বোখারি)। 


অজু অবস্থায় ঘুমাতে যাওয়া :ঘুমের জন্য অজু অবস্থায় শয়ন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ মাসনুন ইবাদত। রাসুলুল্লাহ (সা.) এজন্য বিশেষভাবে উৎসাহ প্রদান করেছেন এবং এ জন্য বিশেষ দুইটি পুরস্কারের সুসংবাদ প্রদান করেছেন। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ বলেছেন, 'তোমরা তোমাদের দেহগুলোকে পবিত্র রাখবে, আল্লাহ তোমাদের পবিত্র করুন। যদি কোনো বান্দা অজু অবস্থয় ঘুমান, তবে তার পোশাকের মধ্যে একজন ফেরেশতা শুয়ে থাকেন। রাতে যখনই এ ব্যক্তি নড়াচড়া করে তখনই এ ফেরেশতা বলেন, 'হে আল্লাহ আপনি এ ব্যক্তিকে ক্ষমা করে দিন, কারণ সে অজু অবস্থায় ঘুমিয়েছে।' (ইবনে হিব্বান, তাবারানি, সহিহুত তারগিব)। অন্য হাদিসে মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, 'যে কোনো মুসলিম যদি অজু অবস্থায় (আল্লাহর জিকরের ওপর) ঘুমায়, এরপর রাতে কোনো সময় হঠাৎ তার ঘুম ভেঙে যায় এবং সে (ওই অবস্থায় শুয়ে শুয়ে) আল্লাহর কাছে তার জাগতিক বা পারলৌকিক কোনো কল্যাণ কামনা করে তবে আল্লাহ তাকে তার পার্থিত বস্তু দেবেনই।' (আবু দাউদ, সহিহ তারগিব, নাসাঈ)। ঘুমের আগে অজু করে সম্ভব হলে ২/৪ রাকাত সালাত আদায় করে ঘুমাবেন। বিশেষত যারা শেষ রাতে তাহাজ্জুদের জন্য উঠতে পারবেন না বলে ভয় পাবেন, তারা ঘুমানোর আগে ২/৪ রাকাত 'কিয়ামুল্লাইল' আদায় করে ঘুমাবেন।