এিফলা ‌সকল ‌রোগের ‌মহা ‌ওষদ

এিফলা র  ু
  • অনলাইন   
প্রতিদিন ত্রিফলা খান, তারপর দেখুন কী হয়!
শরীরকে রোগ মুক্ত রাখতে ত্রিফলার বাস্তবিকই কোনও বিকল্প নেই। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এর এত কদর। তিনটি ফলকে শুকিয়ে নিয়ে তারপর তা গুঁড়ো করে একসঙ্গে মিলিয়ে যে শক্তিশালী মিশ্রনটি তৈরি করা হয়, তাকেই আযুর্বেদ শাস্ত্রে ত্রিফলা নামে ডাকা হয়ে থাকে। 
কি কি ফল ব্যবহার করে ত্রিফলা বানানো হয়?  সাধারণত আমলকি, হরিতকি এবং বহেরা একসঙ্গে বানানো হয় এই ঔষধিটি, যাতে একাধিক ভিটামিন এবং মিনারেল ছোট-বড় নানা রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত গ্যালিক অ্যাসিড, ইলেগিক অ্যাসিড এবং চেবুলিনিক অ্যাসিড ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও কাজে আসে। 
ক্ষত সেরে যায় চোখের নিমেষে : অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটারি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানে টাসা হওয়ার কারণে এই মিশ্রনটি খাওয়া শুরু করলে শরীরের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ক্ষত সারতে সময় লাগে না। এই কারণেই তো চোট বাচ্চাদের নিয়মিত এই আয়ুর্বেদিক মিশ্রনটি খাওয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : রক্তচাপ কি ওঠানামা করে? তাহলে নিয়মিত ত্রফলা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগবে না। এই মিশ্রনটিতে লাইনোলিক অ্যাসিড, শরীরে প্রবেশ করা মাত্র এমন খেল দেখায় যে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। 
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে : নিয়মিত ত্রিফলা খাওয়া শুরু করলে দেহের পুষ্টিকর উপাদানের মাত্রা এতটা বেড়ে যায় যে তার প্রভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে সময় লাগে না। ফলে ছোট-বড় রোগব্যাধির প্রকোপ কমে চোখের নিমেষে।
ক্যান্সারকে কাছেই আসতে দেয় না : নিয়মিত খালি পেটে এই আয়ুর্বেদিক চূর্ণটি খাওয়া শুরু করলে শরীরের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ক্যান্সার সেল জন্মে নেওয়ার কোনও সুযোগই পায় না। আর একবার যদি জন্ম নিয়েও ফেলে তাহলেও তার বৃদ্ধি আটকে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এই মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।
খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে : ত্রিফলার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট একদিকে যেমন এল ডি এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। তেমনি হার্টে যাতে কোনওভাবেই প্রদাহ সৃষ্টি না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কোনও ধরনের করনারি আর্টারি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।
কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রকোপ কমায় : সকালটা যদি আপনার কাছে অভিশাপের সমান হয়, তাহলে আজ থেকেই ত্রিফলা চুর্ন খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। যে বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে কনস্টিপেশনের মতো রোগের চিকিৎসায় এই হার্বাল মিশ্রনটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কোলোনকে পরিশুদ্ধ করার মধ্যে দিয়ে আরও নানা ধরনের রোগের আশঙ্কা কমাতেও ত্রিফলার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।
ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে : অতিরিক্ত ওজনরে কারণে যদি চিন্তায় থাকেন, তাহলে ডায়েট কন্ট্রোলের পাশাপাশি আপনার প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত ত্রফলা চুর্ণ। কারণ নিয়মিত এই প্রাকৃতিক উপাদানটি গ্রহণ করলে বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটার কারণে শরীরে মেদ জমার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু করে।
দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে : এক গ্লাস গরম পানিতে ১-২ চামচ ত্রিফলা গুঁড়ো মিশিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে পানিটা ছেঁকে নিয়ে ভালো করে চোখ পরিষ্কার করুন। এইভাবে নিয়মিত চোখের পরিচর্যা করতে পারলে দেখবেন দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটতে সময় লাগবে না। সেই সঙ্গে চোখের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও যাবে কমে।
অ্যাংজাইটি এবং স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : নিয়মিত খালি পেটে ত্রিফলা খাওয়ার অভ্যাস করলে শরীরের অন্দরে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যা ব্রেন পাওয়ার বাড়ানোর পাশাপাশি মানসিক ক্লান্তি এবং স্ট্রেস কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়।  ু‌

মনের সকল ইচ্ছা পুরনের আমল

            সমানিতো ভিজাটার গন . আপনাদের জনো ইসলামি আমলের মাধমে সকল সৎ ইচ্ছা পুরনের আমল পোষ্ট করেছি যা 100%পরিক্ষিতো..
মনের আশা পূর্ণ হওয়ার জন্য সূরা ইয়াসিন!!
দৈনন্দিন জীবনে আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় | অনেক কষ্টের মাঝে আমরা মাঝে মধ্যে দিশা হারিয়ে ফেলি | কষ্টের কথা আমরা আশেপাশের মানুষকে বলে বেড়াই এবং তাদের সান্তনা নেই | কিন্তু আমরা ভুলে যাই এমন একজন আছেন যিনি আমাদের সকল কষ্ট দূর করার মালিক | যার দয়া যার রহমত সব কিছুর উর্ধে | যিনি কখনো তার বান্দার খারাপ চান না | আর তিনি আর কেউ নন আমাদের সারা জাহানের মালিক মহান আল্লাহ পাক |
আল্লাহ পাক যেমন বিপদ দেন তেমন বিপদ উত্তরণের পথ ও তিনি করে দেন | তাই কখনো নিরাশ না হয়ে একমনে আল্লাহ কে ডাকা উচিত | উনাকেই সকল কষ্টের কথা বলা উচিত |
বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ও মহান আল্লাহ তা আলা কোরান শরীফ এ বিভিন্ন সূরা আমাদের জন্য দিয়ে দিয়েছেন | আজ আমি এমন একটি সূরার কথা বলবো যেটি পরে আপনি আল্লাহর কাছে দুআ চাইলে আল্লাহ অবশ্যই আপনার নেক ইচ্ছা কবুল করে নিবেন ইন শা আল্লাহ যদি আপনার করা দুআ টি আল্লাহ আপনার জন্য মঙ্গলজনক মনে করেন | আর এই আমলটি করে আমিও অনেক উপকৃত হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ |
কোরান শরীফের একটি বিশেষ দুআ হচ্ছে সূরা ইয়াসিন | যার ফজিলত কম বেশি আমরা সবাই জানি | এই সূরাটি ৪১ বার পাঠ করে আপনি আল্লাহর কাছে যদি নেক দুআ করেন ইন শা আল্লাহ আল্লাহ আপনার দুআ কবুল করে নিবেন | একবারে যে সূরাটি ৪১ বার পাঠ করতে হবে এমন কোনো কথা নেই | আপনি কতদিনে সূরাটি ৪১ বার পাঠ করতে পাঠ করতে পারবেন এটি সম্পূর্ণ আপনার উপর | তবে যেদিন থেকে আপনি সূরা ইয়াসিন পাঠ করা শুরু করবেন তার আগে অবশ্যই দুরুদে ইব্রাহিম ১১ বার পাঠ করে আল্লাহর কাছে এভাবে দুআ করে নিবেন যে আল্লাহ আমি এই উদ্দেশ্যে সূরা ইয়াসিন পাঠ করছি | আপনি এই সূরার বরকতে এবং রহমতে আমার এই নেক ইচ্ছাটি কবুল করে নিয়েন |
আবার যেদিন আপনার ৪১ বার সূরা ইয়াসিন পাঠ করা শেষ হবে সেদিন আবার ১১ বার দুরুদে ইব্রাহিম পরে আল্লাহর কাছে দুআ করবেন | অনেকেই আছেন সূরা ইয়াসিন বাংলা তা দেখে পাঠ করেন তাতেও অসুবিধা নেই তবে ভালো হয় আরবি দেখে পাঠ করলে | কারণ অনেক সময় বাংলা দেখে পাঠ করে টান গুন্নাহ ঠিক থাকে না |
অনেকেই হয়তো জানেন না দুরুদে ইব্রাহিম কোনটা | যেই দুরুদ আমরা সবসময় নামাজে পড়ি সেটাই দুরুদে ইব্রাহিম | আর মনে রাখবেন আমলটি করার পাশাপাশি ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন | আমলটি করার মাঝে যদি আপনার দুআ কবুল ও হয়ে যায় তাও আপনি ৪১ বার পড়া শেষ করবেন |
যেমন মনে করুন ১৮ বার পড়ার পর আপনার দুআ কবুল হয়ে গেলো তারপর আপনি ৪১ বার পড়ে শেষ করবেন | আর আমল টি করার সময় অবশ্যই মনে এই বিশ্বাস রাখবেন যে আল্লাহ আপনার দুআ অবশ্যই কবুল করবেন |
সবশেষে বলতে চাই সব কিছু দেয়ার মালিক আমাদের রাব্বুল আলামিন | তাই যে কোনো আমল করার সময় মনে রাখতে হবে আল্লাহ ভালো মনে করলেই আমরা সেই জিনিসটা আমাদের জীবনে পাবো | তাই কোনো সময় কিছু না পেলে আশাহত হওয়া যাবেনা | সবসময় মনে রাখতে হবে আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন | তাই যতদিন পর্যন্ত দুআ কবুল না হয় আল্লাহর কাছে দুআ করে যাবেন | ইন শা আল্লাহ একসময় না অ আপনার দুআ আল্লাহ অবশ্যই কবুল করবেন যদি সেটি আপনার জন্য আল্লাহ ভালো মনে করেন |।
[ যেকোনো প্রশ্ন ও পরামর্শে যোগাযোগ নাম্বার : 01757786808

তান্তিক ‌গুরু ‌আজিজ ‌রহমান

.


তান্তিকক গুরু আজিজ রহমান
তন্ত মন্ত কালো যাদু তাবিজ টোটকা ও
জ্বিন চালানের মাধমে কাজ করানহয়
১★ প্রম ভালোবাসায় ব্যথ্য ★বশীকরণ ★
২★/ স্বামী,স্তীর অমিল সংসারে অশান্তি ★
৩★/ মনের মানুষকে প্রমে বা বিবাহে রাজি করা ★
৪★/ স্বামী, স্তীর অবধ্য সম্পক নষ্ট করা ★
৫★/ দুই ব্যক্তির মধে বিচ্ছেদ করা ★
৬★/ যে মহিলাদের ছেলে সন্তান হয় না তদবির
দেয়া
৭★/ ছেলে মেয়ের লেখা পরায় মন বসে না ★
৮★/ পরীখায় ও মামলায় জয় লাভ ★
৯★/ যাদু টোনা জ্বিন পরীর আচর থেকে চির
মুক্তি
১০★/ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগ থেকে
মুক্তি★
১১★/ শত্রুর হাত থেকে মুক্তি
১২★/ শত্রুকে বান মারণ ও খতি করা ★
১২★/ নিখুজ বা পালাতক ব্যক্তি কে হাজির করা ★
১৩★/ চোর ধরা ও চোকে চিনার তদবির ★
১৪★/ চোরা ই মামা মাল ফিরে পাবার তদবির ★
১৫★/ জুয়া বা লটারী জয় লাভ করার তদবির ★
আরো অনেক কঠিন সমসার সমাধান করা হয় ১/৭
দিনের
গ্যরান্টিতে কাজ করা হয় বিফলে মুলো ফেরত ও
জ্বিন পরী কালি দেবি বিভিনো সাধনা শিখানো ও
জ্বিন পরী চালান করে দেয়া হয়। আজি যোগা
যোগ
করুন।
তান্তিক গুরু ও কবিরাজ আজিজ রহমান।
ঠিকানা খুলনা খারিস পুর বাজার রোড়...২৫/৩.....
যোগা যোগ শুধু ইমু নাম্বার imo/01757786808
montrogorbd12@gmail.com.
আপনার যে কোন দেশ বা জেলা থেকে
অনলাইনের
মাধমে তদবির ও যে কোন সমসার সমাধান পেতে
পারেন। ধন্যবাদ

কালো ‌জাদু ‌কি

জন দ্য এবং এডওয়ার্ড কেল্লি একটি গির্জা কবরস্থানে একটি আত্মা আহ্বান একটি জাদু বৃত্ত অনুষ্ঠান ব্যবহার করে।কালো জাদু বা অন্ধকার জাদু হলো এমন এক ধরনের চর্চা যা অন্যের অনিষ্ট সাধনে কিংবা নিজের স্বার্থ সিদ্ধির জন্যে করা হয়। এটি অতিমানবিক ও অশুভ শক্তির সংশ্লিষ্টতা । কালো জাদু সাধারনত অতিমানবিক শক্তি দ্বারা করা হয় । তবে অনেকে বলেন এতে ভূত, প্রেত, আত্মা, প্রেতাত্মা ব্যবহার করা হয় । অর্থাৎ বলা হয়ে যে কালো জাদু দিয়ে ভুত, প্রেত, প্রেতাত্মা ইত্যাদি বশ করে তাদের দিয়ে নানা কাজ করা যায়। যারা কালো জাদু করে তাদের কালো জাদুকর বলা হয়।কালো জাদু ঐতিহ্যগতভাবে অলৌকিক শক্তি বা মন্দ এবং স্বার্থপর উদ্দেশ্যের জন্য জাদুর ব্যবহার উল্লেখ করা হয়েছে।[১] বাম দিকের পথ এবং ডান দিকের পথ ডাইকোটোমির ক্ষেত্রে, কালো জাদুটি দয়ালু সাদা জাদুটি দূষিত, বাম দিকের অংশ। আধুনিক সময়ে, কেউ কেউ "কালো যাদু" সংজ্ঞাটিকে "কালো যাদু" হিসাবে অস্বীকার করে। এমন যাদু বা রীতিগত অনুশীলনগুলিকে সংজ্ঞায়িত করে, তাদের দ্বারা সংকুচিত করা হয়েছে।[২]
কালো জাদু ঐতিহ্যগতভাবে অলৌকিক শক্তি বা মন্দ এবং স্বার্থপর উদ্দেশ্যের জন্য জাদুর ব্যবহার উল্লেখ করা হয়েছে।[১] বাম দিকের পথ এবং ডান দিকের পথ ডাইকোটোমির ক্ষেত্রে, কালো জাদুটি দয়ালু সাদা জাদুটি দূষিত, বাম দিকের অংশ। আধুনিক সময়ে, কেউ কেউ "কালো যাদু" সংজ্ঞাটিকে "কালো যাদু" হিসাবে অস্বীকার করে। এমন যাদু বা রীতিগত অনুশীলনগুলিকে সংজ্ঞায়িত করে, তাদের দ্বারা সংকুচিত করা হয়েছে।[২]

গ্রাহক ‌সেবা

..অামাদের ‌সেবা সমহূ
1. আয় রোজগার বৃদ্ধির তাবিজ।
2. অভাব দুর কারার তাবিজ।
3. ব্যবসায় উন্নতির তাবিজ।
4. দোকনের উন্নতির তাবিজ।
5. ধনী হওয়ার তাবিজ।
6. ঋন মুক্তির তাবিজ।
7. মান সম্মান বৃদ্ধির তাবিজ।
8. শত্রুর উপর জয় লাভের তাবিজ।
9. বিপদ মুক্তির তাবিজ।
10. মাল হেফাজতের তাবিজ।
11. জান-মাল হেফাজতের তাবিজ।
12. স্বামীর ভলোবাসা বৃদ্ধির তাবিজ।
13. স্ত্রীর ভলোবাসা বৃদ্ধির তাবিজ।
14. স্বামীকে বস করার তাবিজ।
15. স্ত্রীকে বস করার তাবিজ।
16. দুজনের মাঝে ভালোবাসা সৃষ্টির তাবিজ।
17. কাউকে নিজের প্রেমে পাগল করার তাবিজ।
18. প্রেমিক-প্রেমিকার মাঝে মিলন হওয়ার তাবিজ।
19. কারো বন্ধুত্ব লাভের তাবিজ।
20. কাউকে বস করার তাবিজ।
21. স্বামীর পরকিয়া বন্ধের তাবিজ।
22. স্ত্রীর পরকিয়া বন্ধের তাবিজ।
23. সন্তানের অবৈধ প্রেম বন্ধ করার তাবিজ।
24. স্বমীর বাড়ী থেকে স্ত্রী চলে গেলে তাকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
25. স্ত্রীকে রেখে স্বমী চলে গেলে তাকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
26. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে মনোমালিন্য দুর করার তাবিজ।
27. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে দাম্পত্য সম্পর্ক নিবিড় করার তাবিজ।
28. বাড়ী-ঘর বন্ধের তাবিজ।
29. শরির বন্ধের তাবিজ।
30. বাড়ী-ঘর থেকে জ্বীন-ভূত দুর করার তাবিজ।
31. জ্বীন-ভুতের আছর দুর করার তাবিজ।
32. বদনজরের আছর দুর করার তাবিজ।
33. জ্বীন ছাড়ানোর তাবিজ।
34. জ্বীন-ভূতের আক্রমর থেকে রক্ষার তাবিজ।
35. জ্বীন-ভূতের আছর নষ্ট করার তাবিজ।
36. মাথা ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
37. কানের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
38. চোখের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
39. দাঁতের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
40. ঘারের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
41. গলার ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
42. কন্ঠনালীর ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
43. হাতের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
44. বুকের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
45. কলিজার ব্যাথা/হৃদকম্পন দুর করার তাবিজ।
46. পেটের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
47. পিঠের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
48. কপাল ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
49. ক্ষুদা বৃদ্ধির তাবিজ।
50. হজম শক্তি বৃদ্ধির তাবিজ।
51. নাভি ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
52. চোখ উঠা নিরাময়ের তাবিজ।
53. গলা ফুলা নিরাময়ের তাবিজ।
54. স্বরন শক্তি বৃদ্ধির তাবিজ।
55. পরিক্ষায় পাসের তাবিজ।
56. পলাতক ব্যক্তিকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
57. হারানো ব্যক্তিকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
58. নিখোজ ব্যক্তিকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
59. বিদেশে অবস্থানরত ব্যক্তিকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
60. পলানোর অভ্যাস দুর করার তাবিজ।
61. মামলায় খালাস পাওয়ার তাবিজ।
62. জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার তাবিজ।
63. মামলার ফায়সালা নিজের পক্ষে আনার তাবিজ।
64. শত্রু থেকে রক্ষা পাওয়ার তাবিজ।
65. শত্রুর মুখ বন্ধ করার তাবিজ।
66. শত্রু দমন করার তাবিজ।
67. শত্রুকে নত রাখার তাবিজ।
68. দুই লোকের মাঝে ঝগড়া/শত্রুতা সৃষ্টির তাবিজ।
69. শত্রুর উপর জয়ী হওয়ার তাবিজ।
70. শত্রুর আক্রমষ থেকে রক্ষার তাবিজ।
71. শত্রুর শত্রুতা বন্ধের তাবিজ।
72. শত্রুর নিদ্রা বন্ধের তাবিজ।
73. দুই দলের মাঝে বিরোধ মিটানোর তাবিজ।
74. শত্রুকে বন্ধু বানানোর তাবিজ।
75. শত্রুর ভয় দুর করার তাবিজ।
76. জালেমের জুলুম থেকে রক্ষার তাবিজ।
77. বিপদ-আপদ থেকে নিরাপদ থাকার তাবিজ।
78. ভয় দুর করার তাবিজ।
79. বিপদ থেকে মুক্তির তাবিজ।
80. সফরে বিপদ-আপদ থেকে নিরাপদ থাকার তাবিজ।
81. মর্জাদা লাভের তাবিজ।
82. জনপ্রিয়তা লাভের তাবিজ।
83. মানুষের নিকট প্রিয় হওয়র তাবিজ।
84. কঠিন কাজ সহজ করার তাবিজ।
85. সমস্ত রোগ থেকে নিরাপদ থাকার তাবিজ।
86. সন্তান লাভের তাবিজ।
87. জ্বর ভালো হওয়ার তাবিজ।
88. বসন্ত রোগ ভালো হওয়ার তাবিজ।
89. কলেরা ভালো হওয়ার তাবিজ।
90. কলেরা থেকে নিরাপদ থাকার তাবিজ।
91. মহামারী থেকে নিরাপদ থাকার তাবিজ।
92. প্লিহা রোগ ভালো হওয়ার তাবিজ।
93. অর্শ রোগ ভালো হওয়ার তাবিজ।
94. মৃগী রোগ ভালো হওয়ার তাবিজ।
95. নাকছির ভালো হওয়ার তাবিজ।
96. রাতকানা রোগ ভালো হওয়ার তাবিজ।
97. হাঁচি রোগ ভালো করার তাবিজ।
98. প্রশ্রাব বন্ধ হলে তা নিরাময়ের তাবিজ।
99. কুষ্ঠ রোগ ভলো হওয়ার তাবিজ।
100. স্বেত রোগ ভলো হওয়ার তাবিজ।
101. কম্প রোগ ভলো হওয়ার তাবিজ।
102. দাস্ত রোগ ভালো করার তাবিজ।
103. যৌন শক্তি বৃদ্ধির তাবিজ।
104. স্ত্রীলোকের যৌন শক্তি বৃদ্ধির তাবিজ।
105. দেরিতে বির্জপাত হওয়ার তাবিজ।
106. স্বপ্নদোষ বন্ধ করার তাবিজ।
107. শস্য ক্ষেত নিরাপদ রাখার তাবিজ।
108. বাগার নিরাপদ রাখার তাবিজ।
109. ফসল নিরাপদ রাখার তাবিজ।
110. ক্ষেতে অধিক ফসল হওয়ার তাবিজ।
111. গাছে অধিক ফল লাভের তাবিজ।
112. গরু, মহিষ ও ছগলের দুধ বৃদ্ধির তাবিজ।
113. অতিরিক্ত রক্ত স্রাব বন্ধের তাবিজ।
114. গর্ভ নষ্ট না হওয়ার তাবিজ।
115. বন্ধা মেয়ের সন্তান লাভের তাবিজ।
116. ছেলে সন্তান লাভের তাবিজ।
117. মেয়েদের স্তনে দুধ বেশি হওয়ার তাবিজ।
118. শিশুর দুধ ছাড়ানোর তাবিজ।
119. শিশু দীর্ঘায়ু লাভের তাবিজ।
120. শিশুর হেফাজতের তাবিজ।
121. তারাতারি মেয়েলোকের বিবাহ হওয়ার তাবিজ।
122. যাদু নষ্ট করার তাবিজ।
123. যাদুর আছর নষ্ট করার তাবিজ।
124. বান নষ্ট করার তাবিজ।
125. বানের আছর নষ্ট করার তাবিজ।
126. বদনজরের আছর নষ্ট করার তাবিজ।
127. মুখদোষের আছর নষ্ট করার তাবিজ
‌মোবাইল.01757786808

ছেলে / ‌মেয়ে ‌বশীকরন. 24ঘন্টায়

ছেলে ও মেয়ে বশীকরন মন্ত্র :
( ত্রিজয়ন্তী শয়তানী মন্ত্র )
সকল প্রকার মেয়েদের বশীভূত করা কালো বান, এই মন্ত্রের দ্বারা যে কোনো ছেলে মেয়েকে অনায়াসে বশীভূত করা যায় ,সঠিক ভাবে মন্ত্র প্রয়োগ করতে পারলে ১০০% কাজ হবে।
মন্ত্রঃ
সর্বা শক্তি সর্বা চান্ডালিনী" পাতাল বাসি যক্ষ নাগরানী; চৌন মুখি আঁধা চাহুনী- তার উপরে পুষ্পা রমনী- পঞ্চ পান্ডব ভীমের হংকার" রামের হাতে রাবনের ভষ্মার; ডাকি তোরে মোর বাণে- বাণের জোড়ে অমুকের মন টানে" ডানে টানে চান্ডালী- বামে পদ্মর রানী; ছার ছার ছার- তোর বাপ মার ঘর গৃহ ছার" ছার ছার ছার - তোর মাও মাসি ছার; মোর বাণ যদি লড়ে চড়ে- দোহাই কামাখ্যা মায়ের___ যুনির জল মহাদেবের মুখে পড়ে। দোহাই তেত্রিশ কোটি দেবতার।
নিয়মঃ
মন্ত্রটি আমবস্যার রাতে মুখস্ত করতে হবে। তারপর যে ছেলে বা মেয়েকে বশীভূত করার ইচ্ছে তার দিকে তাকিয়ে মন্ত্র ৩ বার পাঠ করে ফুঁক মারলেই মেয়ে বা ছেলে আপনার বশ মানবে (পরিক্ষিত)।
নোট : যথাযথ গুরুর নিকট চন্ডীবরন ও যজ্ঞ করে অনুমতি নিয়ে কাজ করবেন, যথার্থ অভিজ্ঞতা না থাকলে কখনোই কোন ধরনের মন্ত্র নিয়ে কাজ করা মানেই হলো নিজের জীবন কে বিপদে ঠেলে দেওয়া, অভিজ্ঞতা ছাড়া গুরুর অনুমতি ও চন্ডীবরন, যজ্ঞ ছাড়া কেউ যদি কাজ করে তবে ভয়ানক ক্ষতি হতে পারে তার দ্বায় ভার আপনি নিজেই আমি বা আমার পেজ কোন দ্বায় গ্রহণ করবে না ]
তন্ত মন্ত কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধমে কাজ করা হয় . যে কোন কঠিন কাজ 3/5দিনে 100%গ্যারান্টিতে  করা হয়
জ্বীন . পরী সাধক . তান্তিক গুরু আজিজ রহমান .01757786808

অদৃশ্য হবার কালো জাদু .01757786808

..                                    াা  অদৃশ্য হবার কালো যাদু .
অদৃশ্য হবার ইচ্ছে মামুষের বহুদিনের কেউ হয়তো জানে না কিবাবে অদৃশ্য হওয়া যায়
তবে এটা কালো জাদু ও কুফেরি বটে এটা পচিন জাদুর কিতাব থেকে সংরক্ষন করা হয়ে ছে
তবে এটা সধনার বিযয় ও বিপত জনক ও ভটে  ‌ . আপনাদের জনো অদৃশ্য হবার মন্ত টি পোষ্ট দিলাম
তবে কাজে খাটানোর আগে অবসই কাজে খাটা নোর আগে গুরুর অনোমতি ও সঠিক নিয়ম জানতে
হাদিতা দিতে হবে.. অদৃশ্য হবার মন্ত .    ..
আয় ছুটে মোর নির.!
দোহায় লাগে মা ফাতেমার,
আয় ছুটে মোর কাছে-
বাক্যের দাপটে যদি না আসিস;
দোহায় আল্লার অলী সব মিছে.!
আয় আয় ছুটি আয়-
বাপ মাক ছারি;
আল্লার দোহায় লাগে-
ছাড় তোর বাড়ি.!
কার আজ্ঞে-
হাড়ির ঝি চন্ডির আজ্ঞে;
কার আজ্ঞে
কামাখ্যা মায়ের আজ্ঞে।
নিয়মঃ মন্ত্রটি ৭০১ বার পরে সিদ্ধ করে নিবেন। ১০৮ বার পাঠ করে প্রয়োগ করতে হবে।
নোটঃ ছোট-খাট বিষয়ে মন্ত্র প্রয়োগ নিষেধ। 
নিয়ম হাদিয়া স্বরুপ দেয়া হবে, ধন্যবাদ। 
 ইমু 01757786808/ 

অনের মনের কথা জানার মন্ত বা তদবীর

.

অন্যের মনের খবর জানার মন্ত্র

ত্রাটক দিয়ে বশিকরন অথবা কারো মনের খবর জানাঃ
বর্তমান ত্রাটক ( সুপারভিষন) এমন একটি শক্তিশালী বিদ্যা যা অন্য সব বিদ্যাকে হার মানায়। যারা ত্রাটক সম্পর্কে কিছুটা হলেও জানে তাদের সবারই আকাঙ্খা হচ্ছে ত্রাটক শেখা। কিন্তু এটা শেখা তো সহজ বিষয় নয়।
তবে একটি সুখবরঃ
যে আমরা অনেক কষ্টে একটি ত্রাটক দিয়ে বশিকরনের উপায় বের করলাম। যেটা দিয়ে আপনি ১-৩ দিনের মধ্যে যে কাউকে বশিভূত করে ফেলতে পারবেন। এই নিয়মটির কাজ হচ্ছে আপনি যে কারো অন্তরে বা হৃদয়ে ঢুকতে পারবেন। এবং তার হৃদয়কে আপনার দিকে আকর্ষন করতে পারবেন। এটা করতে তেমন কিছুর প্রয়োজন পড়েনা, শুধু যাকে বশ করবেন তার একখানা ছবি অথবা তাকে যদি আপনি চিনেন অর্থাত দেখেছেন তাহলে আর ছবি এর প্রয়োজন হবেনা।
মনের খবর জানাঃ
এটা তো আগেই বললাম যে এই শক্তি দিয়ে আপনি যে কারো হৃদয়ে ঢুকতে পারবেন অর্থাত তার হৃদয়ে ঢুকতে পারলে তার ভেতরে কি আছে আছে যেমন অতীতের কোন স্মৃতি, বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যতের জন্য কি ভাবছে এগুলো সবই জানতে পারবেন ।
বি:দ্র:
এটা সর্বসাধারনের জন্য নয়। তাই নিয়ম টি প্রকাশ করলাম না। কেউ যদি নিয়মটি শিখতে চান তাহলে যোগাযোগ করতে পারেন। শর্তাবলীঃ এটা খুবই গোপনীয় একটি নিয়ম তাই শেখার পরে অতি গোপনীয় রাখতে হবে।
হাদিয়াঃ
এটা শেখার জন্য আপনাকে ৬০০০/- (ছয় হাজার) টাকা দিতে হবে। তবে এটা শেখার সময় ৫০% অর্থাত ৩০০০/- (তিন হাজার) টাকা পেমেন্ট করতে হবে।এবং কাজ শেখার পর অর্থাত সফল হওয়ার পরে বাকি ৩০০০/- (তিন হাজার) টাকা পেমেন্ট করতে হবে। তবে কাজ হবে ১০০% কারন ত্রাটকে কোন ভুল হয়না। তবে যদি কাজ না হয় তাহলে টাকা ফেরত দেওয়া হবে। .আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে প্রশিক্ষন পেতে পারেন 
যোগা যোগ ইমু 01757786808

অদৃশ্য বাবে হাতে কিছু আনার মন্ত .

.অদিশ্যভাবে নিজ হাতে কিছু আনার
মন্ত্র
মন্ত্রঃ
ত্রিভুবন নিলাম হাতে। আঠার হাজার মাখলুক নিলাম আমার
সাথে। মনে যাহা চাইগো আলী। হাতের উপর
আনিয়া দাও জয়মা কালী। নজর বান্ধিয়া নিলুম হস্তের
উপর। চাই আমি (অমুক)বস্তু শীঘ্রঈ এসে পড়।
হামারা মন্ত্র আজ্ঞা দোহায়।আজ্ঞা দোহায়
আল্লাহ। দোহায় পাগলা। দোহায় কালী।দোহায়
কালী।দোহায় আলী।
এই মন্ত্র দারা হাজার মাইল দুর থেকে আপনার হাতে
অদিশ্যভাবে যে কোন জিনিস আনতে পারবে। এই
মন্ত খোব পাউয়ারফুল মন্ত যা করার সংগে সংগে
কাজ করে
বহুপরীক্ষীত মন্ত। আপনারা যারা এই মন্ত কাজে
খাটাতে চান। তার সঠিক নিয়ন যানতে জানতে ইনবক্স
সে যোগা যোগ করুন। এই কালো যাদু বিদ্যা
শিখতে। চন্ডিবরন করে হাদিয়া দিতে হবে।
অনোথায় মন্ত কাজে আসবে না
। তান্তিক গুরু আজিজ রহমান
তন্ত মন্ত কালো যাদু টোটকা ও জ্বিন চালানের
মাধমে তদবির করা হয়
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে
অনলাইনের মাধমে তদবির করতে পারেন বা যে
কোন বিদ্যা প্রশিক্ষন পেতে পারেন।
আরো জানতে। কল করুন

  • imo/01757786808

চোর ‌দরার ‌আয়না ‌পরা

. ‌. অনেকে  রিকুয়েস করেছেন চোর দরার জনো কিছু দেবার জনো তাদের জনোই আজকের
পোষ্ট . চোর দরার আয়না পরা মন্ত.

তুলা রাশির দ্বারা আয়না পড়া

আইনা পড়া (চোর ধরার জন্য) বহু পরিক্ষিত। দোআ: আল্লাহর মজি পির খানজাহান আলি সাহেেবের দোয়ার বরকতে, হযরত শাহ জালাল শাহ পরান সারফিন সাহেবের দোয়ার বরকতে এই লোকের ( নাম হবে) মালামাল যে লোক নিয়ে থাকে ঐ লোকের চেহারা মোবারক পষ্ঠ করে আইনার ভিতর উঠিয়া যাও, লাইলাহা ইলা আন্তা সূবাহানাকা ইন্নি কোনতোম মিনাল যলেমিন। নিয়ম : প্রথমে গুরুর অনুমোতি প্রয়োজন, অনুমোতি নিতে চন্ডিবরন দিতে হবে। তারপর কোন খাটি তুলা রাশির লোক সংগ্রহ করে নিতে হবে, আর এমন একটি আয়না সংগ্রহ করতে হবে সে আয়নায় কোন প্রকার ছবি বা ফাটল থাকা যাবে না। এমন একটি আয়না লাগবে। দোআটি আগে মুখস্ত করে নিতে হবে যেকোন শুভ সময়ে। তাহলে সিদ্ধ হবে। দোআটি ৭ বার পড়ে আয়নায় দম করতে হবে। তারপর তুলা রাশির লোকের সামনে আয়নাটি ধরবেন আয়নার ভিতরে সেই চোরের ছবি ভেসে উঠবে, এই তদবীর টি আমার নিজ দ্বারা বহু বার পরিক্ষিত। বিদ্র: কপিবাজ দের প্রতি অনুরোধ রইল কবিরাজ, যাদু মন্ত্র কালো বল্গের এর পোষ্ট গুলো কপি করবেন না। পোষ্ট গুলো কপি করে প্রতারনা করবেন না । আজ কাল বহু সাধক বা তান্ত্রিক নামে ফেইসবুকে আইডি ও পেজ খুলে সাধারন মানুষের সাথে প্রতারনা করে চলছে। আপনাদের যে কোন প্রশ্ন পেজে এস এম এস করতে পারেন। অব্যশই উওর দিতে চেষ্টা করব। প্রয়োজনে আমার সাথে যোগা যোগ করুন তান্তিক গুরু আজিজ রহমান 
তন্ত মন্ত কালো যাদু ও জ্বীন চালানের মাধমে তদবির করা হয়. 01757786808

দৃষ্টি ‌‌বশীকরন

.
 .

দৃষ্টি দিয়ে বশ করার মন্ত্রঃ

অনেক সময় দেখা আপনি যাকে পছন্দ করেন, তাকে কোন ভাবেই কথা বলা বা কোন ভাবেই কোথাও ঘুরতে নিয়ে যাওয়া কিংবা তাকে কোনভাবেই কিছু খাওয়াতে পারছেন না। তাকে বশ করার মতো অন্য কোন উপায় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না কিন্তু তাকে প্রতিনিয়তই দেখেই যাচ্ছে আর দেখেই যাচ্ছেন ঠিক সেই মুহূর্তে আপনি আপনার দৃষ্টি শক্তি দ্বারা তাকে বশ করতে পারবেন। শুধু মাত্র একটি মন্ত্র পাঠ করে। তো চলুন মন্ত্রটি ও তার প্রয়োগ বিধি সম্পর্কে জেনে নেই।
মন্ত্রঃ-
“ঐ বগ ভুগে ভগনি।। ভাগোদরি ভগমালে।।
যৌনি ভগনিপতিনি।।
সর্ব ভগ সংকরী।।
ভগরুপে নিত্য ক্লৈ।।
ভগস্বরুপে সর্ব ভগান।।
মে বশমানয়ৎবরুদেরেতে।।
সুরেতে ভগ লিংকনে।।
ক্লীং নং দ্রবে ক্লেদয়।।
দ্রাবয় অমোঘে ভগ বিধো।।
ক্ষভু ক্ষোভয় সর্ব।।
সত্বাভগেশ্বরী মে।।
হকং জরু ব্লু ভৈং।।
মৌ বলুং হে হে।।
ক্লিনে সর্বাণি।।
ভগানি তস্মৈং স্বাহাং।।”
প্রয়োগ বিধিঃ- এই মন্ত্র জপ করার পর যদি কারো সঙ্গে দৃষ্টি বা নজর মেলানো হয় তবে সে সাধকের বশীভূত হয়ে যায়। তবে যে কোন গুরু পুষ্য যোগে ১০০৮ বার এই মন্ত্র জপ করে এবং ১০৮ বার উক্ত মন্ত্র দিয়ে আহুতি দিয়ে মন্ত্রকে অবশ্যই সিদ্ধ করে নিতে হবে। তাহলে অবশ্যই কাজ হবে।
বিঃদ্রঃ-কাজটি করার পূর্বে অবশ্যই কোন সিদ্ধ গুরুর অনুমতি নিতে হবে, এবং গুরুকে খুশি রাখতে তাকে কিছু চন্ডিবরণ দিতে হবে। ধন্যবাদ।।।

শত্রুর উপর ‌বান ‌চালান

...আপনার শত্রু কে চরম শিক্ষা দেবার এক মার্ত উপায় হলো বান বিদ্যা . সমাজে ও আপনার চাকরির স্থানে অনেক দুষ্টু লোক আছে জারা অন্নাই ভাবে মানুষের উপর অন্নাই অত্তাচার করে ও অনেক ভাবে আপনার ক্ষতি করে বা করার চেষ্টা করে 
তাই এরকম শত্রুকে চরম শিক্ষা দেবার জোন আমাদের কাছে অনেক প্রকার বান মারন কালো যাদু জ্বীন জাদু রয়েছে যা 100%গ্যারান্টিতে করে থাকি.
বান বিদ্যা . বাণ বিদ্যা:
এই বানের দ্বার যে কাউকে মাত্র ২/৪ ঘন্টার মধ্যে মারা সম্ভব। (পরিক্ষিত)
মন্ত্রঃ
ওঁহম রক্ত চামুন্ডায় অমুকাস্য ভষ্ম কারনায় স্বাহা। ওঁহম হ্রীং ক্রীং অমঙ্গলায় ভদ্রকালীয়ায় নমোঃ
ওঁহম অমুকস্য সর্বা রক্তায় কাল চামুন্ডায় পূর্ননাম বিনাষায় কারনায় হ্রীং শ্রীং হৈ ঠঃ ঠঃ ঠঃ ফট্।
নিয়মঃ
প্রথমে একটা বাশের আঁশ দিয়ে তীর ও ধনুক তৈরী করতে হবে। তারপর শ্মশ্বান ও কবরস্থানের মাাটি দিয়ে একটা পুতুল তৈরী করতে হবে। মনে রাখবে পুতুলের থেকে তীর ধনুক অবশ্যই ২ গুণ বড় হতে হবে। এবার নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাপড়ের কোনো অংশের দ্বারা পুতুলের জামা তৈরী করতে হবে। পুতুলকে তৈরীকৃত জামাটি পড়াতে হবে। বাজার থেকে ১.সিন্দুর ২.গোলাপজল ৩.আগড়বাতি ৪.ধুপ ৫.ধুপতী ৬.এক জোড়া কবুতর ৭.দেয়ার ৮.সরিষার তেল ক্রয় করতে হবে।( আরও বিশেষ কয়েকটি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সংগ্রহ করতে হবে যা আপনার গুরু বলে দিবে যা সকলের সামনে প্রকাশ করা সম্ভব নয় ) এবার পুতুলের পুরো শরীরে সিন্দুর মাখাতে হবে। ধূপ আগড়বাতি জ্বালাতে হবে। কবুতর দু'টি একটানে ছিড়ে তার রক্ত পুতুলের মাথায় ও বুকে মাখাতে হবে। সর্ব শেষে দেয়ার জ্বালাতে হবে সরিষার তেল দিয়ে। এবার মন্ত্রটি ১০০১ বার পাঠ করতে হবে। মন্ত্র পাঠ হয়ে গেলে উত্তর দক্ষিণ অবস্থায় পুতুল রাখতে হবে। এবার এক ঘট জল নিয়ে মন্ত্রটি আবার ৭ বার পাঠ করে জলে ৩ টা ফুঁক দিতে হবে। তারপর ঘটের মুখ সাল কাপড় দ্বারা বাঁধতে হবে। বাঁধা শেষে দেড় হাত দুর থেকে পুতুলের শরীরে তীর ধনুকের দ্বারা আঘাত করতে হবে। এমন করলে নির্দিষ্ট ব্যক্তি গুরুতর অবস্থায় মৃত্যু বরণ করবে!
নোট : গুরুর অনুমতি ও চন্ডীবরন করে নিবে অন্যথায় অনাকাঙ্ক্ষিত কোন ঘটনার জন্য আমি বা আমার পেজ কোন দ্বায় গ্রহণ করবে না।
[ আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে তদবিদ করতে পারেন যে কোন সমসা 3/5দিনে 100%গ্যারান্টিতে করা হয় বিফলে মুল্য ফেরত . আজি যোগা যোগ করুন 01757786808
তান্তিক গুরু আজিজ রহমান. খুলনা খালিস পুর বাজার 25/3

পুরাতন পোষ্ট গুলি দেখুন