.আমরা সাধারনত স্ত্রী বলতে নিজ স্ত্রীকেই বুঝিয়ে থাকি কিন্তু এখানে স্ত্রী বলতে নারী জাতীকেই বোঝানো হয়েছে, আপনি স্ত্রী জাতীর যে কাউকেই এই তদবীর দ্বারা নিজ আয়ত্বে নিয়ে আসতে পারবেন যদি শুধু আপনার স্বার্নিধ্যে একজন সদগুরু থাকে, যেহেতু এ সকল তন্ত্র/যন্ত্র সকলি গুরুমুখি তাই গুরু বিহীন তা সফলতার স্বপ্নদেখা মুর্খ্যতার সামিল। আমাদের উদ্দেশ্য আপনাদের জানানো সেই সাথে আমাদের আদি পুরুষদের ঐতিহ্য বহন করে চলা যাতে সময়ের অতল গহিনে তা হারিয়ে না যায়, আমরা চাইবো আপনারা ছোট্ট এই জীবনে সকলেই সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করুন, কিন্তু কখনো যদি আপনাদের তান্ত্রিক সাহায্যের প্রয়োজন পরেই যায় তবে বর্তমান সময় উপযোগি তান্ত্রিক ক্রিয়াগুলো করবেন, যা অতিব সহজ পান্থায় সৃষ্ট সেই সাথে খুব সহজেই আমাদের মনের আকাঙ্খা পূর্ণ করতে সক্ষম। নিচে বহুল ব্যবহৃত এক সময়ের স্রেষ্ট একটি তন্ত্র ক্রিয়া উপস্থাপন করা হলোঃ
সামগ্রী- বশীকরন গুটিকা, কুমকম, ঘিয়ের প্রদীপ, ধূপকাঠি, জলপাত্র, কেশর।
মালা- মুঁগের মালা
সময়-রাতের যে কোন সময়
দিন- শুক্রবার
আসন- সাদা সুতির আসন
দিক- উত্তর দিক
জড় সংখ্যা- ১০০০০
অবধি- দশ দিন
মন্ত্র-“ওঁ নমো উর্বশী তোহে মন্ত্র পঢ়ী সুনাউ, তোহী কলেজা লাবে তোহী জীবতা চাহে জো বশ্য ন হোয় তো হনুমন্ত কী আন অমুক বশ্য করে, দৌড় কর হিয়ে লগে। মেরা কহা করে, শব্দ সাচা পিন্ড কাচা, ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরো বাচা।।”
প্রয়োগ- যে কোন শুক্রবার রাতে উত্তর দিকে মুখ করে সাদা আসনে বসতে হবে ও সামনে কোন পাত্রে বশীকরন গুটিকা রাখতে হবে। সবচেয়ে প্রথমে এক জলে ধুয়ে মুছে তার উপর কুমকুম বা কেশরের তিলক লাগাতে হবে। এবার সামনে ধূপকাঠি ও প্রদীপ জ্বালিয়ে উক্ত মন্ত্র জপ শুরু করতে হবে ও মন্ত্রে যেখানে ‘অমুক’ শব্দ লেখা আছে সে জায়গায় যাকে বশ করা দরকার তার নাম উচ্চারণ করতে হবে। দশ দিনে দশ হাজার দফা মন্ত্র জপ সর্ম্পন করা দরকার। মন্ত্র জপ করা হবার পর বশীকরন গুটিকা পকেটে রেখে যে স্ত্রীর কাছে যাবে সে নিশ্চিত রুপে বশীভুত হবে। যদি সে দুরে থাকে তবে তার ফটোর সাথে বশীকরন গুটিকা বেঁধে সিন্দুকে রাখতে হবে। এতে তার মন সাধকের সাথে দেখা করার জন্য উতলা হবে ও যতক্ষন না দেখা হচ্ছে শান্তি পাবে না। মনে রাখবেন এই মন্ত্রের দুরুপোযোগে সাধকের ভয়ংকর ক্ষতি হতে পারে। তাই অত্যাবশ্যক পরিস্থিতিতেই এই মন্ত্র প্রয়োগ করা দরকার। ..তান্তিক গুরু আজিজ রহমান আপনা রা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলানের মাধমে তদবির করতে পারেন ..ইমু 01757786808
মালা- মুঁগের মালা
সময়-রাতের যে কোন সময়
দিন- শুক্রবার
আসন- সাদা সুতির আসন
দিক- উত্তর দিক
জড় সংখ্যা- ১০০০০
অবধি- দশ দিন
মন্ত্র-“ওঁ নমো উর্বশী তোহে মন্ত্র পঢ়ী সুনাউ, তোহী কলেজা লাবে তোহী জীবতা চাহে জো বশ্য ন হোয় তো হনুমন্ত কী আন অমুক বশ্য করে, দৌড় কর হিয়ে লগে। মেরা কহা করে, শব্দ সাচা পিন্ড কাচা, ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরো বাচা।।”
প্রয়োগ- যে কোন শুক্রবার রাতে উত্তর দিকে মুখ করে সাদা আসনে বসতে হবে ও সামনে কোন পাত্রে বশীকরন গুটিকা রাখতে হবে। সবচেয়ে প্রথমে এক জলে ধুয়ে মুছে তার উপর কুমকুম বা কেশরের তিলক লাগাতে হবে। এবার সামনে ধূপকাঠি ও প্রদীপ জ্বালিয়ে উক্ত মন্ত্র জপ শুরু করতে হবে ও মন্ত্রে যেখানে ‘অমুক’ শব্দ লেখা আছে সে জায়গায় যাকে বশ করা দরকার তার নাম উচ্চারণ করতে হবে। দশ দিনে দশ হাজার দফা মন্ত্র জপ সর্ম্পন করা দরকার। মন্ত্র জপ করা হবার পর বশীকরন গুটিকা পকেটে রেখে যে স্ত্রীর কাছে যাবে সে নিশ্চিত রুপে বশীভুত হবে। যদি সে দুরে থাকে তবে তার ফটোর সাথে বশীকরন গুটিকা বেঁধে সিন্দুকে রাখতে হবে। এতে তার মন সাধকের সাথে দেখা করার জন্য উতলা হবে ও যতক্ষন না দেখা হচ্ছে শান্তি পাবে না। মনে রাখবেন এই মন্ত্রের দুরুপোযোগে সাধকের ভয়ংকর ক্ষতি হতে পারে। তাই অত্যাবশ্যক পরিস্থিতিতেই এই মন্ত্র প্রয়োগ করা দরকার। ..তান্তিক গুরু আজিজ রহমান আপনা রা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলানের মাধমে তদবির করতে পারেন ..ইমু 01757786808