পৃষ্ঠা গুলি দেখুন

ধ্যানের গভীরে প্রবেশ করার শ্রেষ্ঠতম উপায় “ত্রাটক”

               
        .           
ধ্যানের গভীরে প্রবেশ করার শ্রেষ্ঠতম উপায় “ত্রাটক”
শুভ ভ্যলেনটাইনস ডে, বিশ্বের সকল হৃদয়বান মানুষদের জন্য আমাদের ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা রইলো। আজ আমরা এমন একটি বিষয় আলোচনা করবো, যা আমাদের নিকট সম্প্রতি ত্রাটক গুরুগণ প্রেরন করেছেন সর্বসাধারনের অবগতীর জন্য। আমরা ইতিপূর্বে ত্রাটক সাধনা সর্ম্পক্যে সাম্ম্যক অবগত হয়েছি এর দ্বারা সম্ভব্য কাজ সম্প্যর্কে জেনেছি। আজকের নতুন বিষয়টি হচ্ছে ত্রাটক সাধনায় রশ্মির ব্যবহার, সর্ম্পক্যে, আমরা জানি পৃথিবীতে প্রাকৃতিক শক্তির মধ্যে যদি সর্ববৃহৎ শক্তি আখ্যা দেওয়া হয় তবে তা সুর্যকেই দিতে হবে। দির্ঘ্যদিন যাবৎ সূর্যের অপরিমিত শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এর দ্বারা বিভিন্ন ভাবে আমরা উপকৃত হতে পারি কি না তা ভেবে দেখা হচ্ছিল। যেমন আমরা জানি সুর্যের আলোক ও তাপ শক্তিকে বিজ্ঞানিগণ নানারুপে ধারন করে তা আমাদের প্রত্যাহিক জীবনের নানা কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। আবার এও জানি এই বিশ্বব্রহ্মান্ডের এমন কিছু গ্রহের প্রানী রয়েছে যাদের বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য হিসেবে শুধু সুর্য্য কিরণ প্রয়োজন পরে। ঠিক যেমনটি আমরা বেঁচে থাকার প্রয়োজনে বিভিন্ন খাদ্য দ্রব্য পানিয় দ্রব্য খেয়ে থাকি। ন্যাশনাল জীওগ্রাফির বদৌলতে আমরা অনেকেই জানি আধুনিক ভারত বর্ষেও জৈনিক সাধু ব্যক্তি দির্ঘ্য কয়েক বছর যাবৎ শুধু মাত্র সুর্য্য কিরণ শরীরে শোষণ করে অন্য কোন প্রকার খাদ্য দ্রব্য না খেয়েই বেচে রয়েছে। আমরা এ বিষয়টি বহুবার আলোচনায় এনেছি যে এমন কিছু সম্ভব কি না যা দ্বারা ত্রাটকে সূর্য শক্তিকে ব্যবহার করা যায়। দির্ঘ্য গবেষনা ও চর্চার পর্যবেক্ষনের ফলে সম্প্রতি আমাদের গুরুগণ এই বিষয়টি জানিয়েরাখি যে এক জন মানুষ যদি এ্যাটক ... স্বাভাবিক প্র্যাকটিস বাদ দিয়ে শুধু ত্রাটকের সূর্য্য সাধন করে তবেই সে তার অতিত ভবিষ্যৎ শত্রু মিত্র জীবনের সকল প্রকার ভালো মন্দ সহসাই নিজেই নিয়ন্ত্রত করতে সক্ষম হবে। এর সময় ও পরিশ্রমও তুলনা মূলক কম তবে কিছুটা কষ্ট সাধ্য অবশ্যই। আমাদের গুরুগণের অনুমতি ও পরামর্শ্য ছিলো এর কিছু নিয়মাবলী আপনাদের সামনে উন্মচন করা হোক এতে আমাদের বিগত স্টুডেন্ট ও যারা আমাদের নিকট হতে দুরে রয়েছে তারাও হয়তো ত্রাটকের এই সুর্য্য সাধনা প্র্যাকটিস করে উপকৃত হতে পারবে। কিন্তু বাংলাদেশের মত একটি নকল প্রবন দেশে এই কাজটি করা হতে আমরা বাধ্য হয়েই ক্ষান্ত হলাম কারন আমরা জানি যেমন ত্রাটক সাধনার স্রষ্টা আমাদের প্রতিষ্ঠান হয়েও আজ হাজার হাজার ভুয়ো ফেইক তান্ত্রিক সাইটে লেখা দেখা যায় ত্রাটক সাধনার প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। সেখানে আমরা এই বিষয়টিও পোষ্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই তা হাজার হাজার কপি হয়ে যাবে।। তবে যে সকল শুভানুধ্যায়ী ভাই বোনেরা ইতি পূর্বে ত্রাটক সাধনা গ্রহন করেছেন এবং যারা করতে ইচ্ছুক তেনাদের জন্য বলা হচ্ছে আপনারা অবশ্যই ইমেইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন তাহলেই আমরা ত্রাটক সাধনায় সংযুক্ত হওয়া এই নতুন সুর্য্য সাধনার বিধি নিয়ম আপনাদের মেইল করে প্রেরন করে দিবো। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন