আপনার অবচেতন মনের শক্তি যা বদলে দিতে পারে আপনার জীবন। আপনি আপনার অবচেতন মনের শক্তি সম্পর্কে ধারনা
করতে পারবেন না যতক্ষণ না পর্যন্ত এই শক্তিকে
আপনি পূর্ণভাবে ব্যবহার করছেন।অবচেতন মনের এই
শক্তি দিয়ে আপনি যে কোনো কিছু করতে পারবেন।
প্রতিনিয়ত আমাদের মস্তিষ্কে অসংখ্য নেতিবাচক
চিন্তা হানা দেয়।এইসব নেতিবাচক চিন্তা থেকে
আমরা নিজেদের একটা বলয়ে সীমাবদ্ধ করে ফেলি।
ফলে আমরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে চাই।এইসব
সীমাবদ্ধতা কিন্তু আমাদের নিজেদেরই সৃষ্ট,বাইরের
কোনো কিছু আমাদের মাঝে এই সীমাবদ্ধতা তৈরি
করে না।অর্থাৎ আমাদের চিন্তা-ভাবনার পদ্ধতিই
আমাদের নিয়ন্ত্রণ করে।আর এখানেই আপনি আপনার
অবচেতন মনের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন।
কিভাবে অবচেতন মন কাজ করে?
আমাদের সচেতন মন যে কোনো কিছুর সিদ্ধান্ত এবং
পরিকল্পনা গ্রহণ করে বিভিন্ন তথ্য থেকে যা সে
গ্রহণ করে মস্তিষ্কের দুটি জায়গা হতে।এদের নাম
“Chatterbox” এবং “Higher-self” ।এরপর সচেতন মন
আমাদের অবচেতন মনকে সে পরিকল্পনা এবং
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ করতে বলে।অবচেতন মন
কিন্তু এর ভালো-মন্দ বিচার করতে যায়না বা কোনো
প্রশ্নও করে না সচেতন মনকে এসব নিয়ে।অবচেতন মন
শুধুমাত্র তার শক্তিকে ব্যবহার করে আমাদের
যেদিকে যেতে হবে সেদিকে পরিচালিত করে এবং
অতীতে আমাদের কাজের উপর ভিত্তি সামনে যা
করতে হবে তা বলে দেয়।
কিন্তু অবচেতন মনের একটা ব্যাপার হলো আমাদের
সচেতন মন যদি কখনো কোনো ভুল করে তবে সে ভুল
থেকে বের করে আনার দায়িত্ব নেয় সে নেয়।তখন
অবচেতন মন সচেতন মনকে তার দায়িত্বের কথা মনে
করিয়ে দেয় যা সে ভুলে গিয়েছে এবং ক্ষেত্র
বিশেষ সে নিজেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে।এটি
আপনি যেমন ভাবেন তার চেয়েও অনেক বেশি
শক্তিশালী।
অবচেতন মনের ক্ষমতা যা যে কোনো কিছু বদলে
দিতে পারেঃ
আমাদের মস্তিষ্ক সবসময় আমাদের চারপাশের
সমস্যা এবং সিদ্ধান্ত নিয়ে যুদ্ধ করে।কিন্তু
আমাদের মস্তিষ্ক যখন নতুন করে আমাদের
পারিপার্শ্বিকতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে তখন কিছু
ব্যাপার পরিবর্তিত হতে শুরু করে যার কিছু লক্ষণ
আছে।এই পরিবর্তনের সময় আমাদের অবচেতন মনের
শক্তি সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে।এখানে কিছু উপায় দেয়া
আছে যার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার
চিন্তা-শক্তির উন্নতি হয়েছে।
ভয়ের অনুভূতি কমে যাবেঃ
যখন অবচেতন মনের শক্তি বাড়বে তখন আপনার আগে
যেসব বিষয়ের উপর ভয় ছিল তা কমে যাবে।আপনার
সীমাবদ্ধতার গন্ডিও আরো ছোটো হবে।আপনার
সচেতন মনেই তখন সূক্ষ্ম বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশ ঘটবে।
আপনার হতাশার অনুভূতি ধীরে ধীরে কমতে শুরু করবে
যা আপনাকে সবসময় উদ্বিগ্ন করে তুলতো এবং যা
ছিল দূর্বল অবচেতন মনের বহিঃপ্রকাশ।অবচেতন মন
শক্তিশালী হলে আপনি যে কোনো কঠিন সময়েও
ভেঙ্গে পড়বেন না।
শান্তিঃ
আপনার চারপাশের ভয় যখন কমে যাবে তখন আপনি
এক ধরণের শান্তি অনুভব করবেন।আপনার অবচেতন মন
তখন তার পূর্ণ শক্তি নিয়ে কাজ করা শুরু করবে।
চারপাশের সবকিছুতে শান্তি অনুভব করবেন আপনি।
আপনার জীবনে অনেক কঠিন সময় আসবে কিন্তু তবুও
সেই কঠিন সময়ে আপনার চিন্তা-ভাবনাকে আপনি
সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারবেন।অর্থাৎ
অবচেতন মনের শক্তি তখনই স্পষ্ট হয়ে উঠবে যখন
আপনি নিজেকে এবং চারপাশ নিয়ে শান্তি অনুভব
করবেন।
সুস্বাস্থ্যঃ
শক্তিশালী অবচেতন মনের আরেকটি ভূমিকা হলো
এটি আমাদের স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলে।যখন
অবচেতন মন আপনার মস্তিষ্কের সন্নিবেশিত তথ্য
নিয়ে কাজ করবে তখন আপনার মানসিক শক্তি বৃদ্ধি
পাবে এবং আপনার নিজেকে জরাজীর্ণ মুক্ত মনে
হবে।আপনি নিজের মাঝে তারুণ্যের শক্তি অনুভব
করবেন যারা নেতিবাচক চিন্তা করে তাদের চেয়ে।
আপনার এই মানসিক অবস্থা আপনার শারীরিক
অবস্থার উপরও প্রভাব ফেলবে।আমরা সবাই-ই জানি
মন ভালো থাকলে শরীরও ভালো থাকে।তাই অবচেতন
মনের শক্তি বৃদ্ধির ফলে আপনার শারীরিক অবস্থাও
ভালো থাকবে।আপনি কম রোগে-শোকে ভুগবেন।
আধ্যাত্নিকতাঃ
আপনি যখন অবচেতন মনকে অনুসরণ করা শুরু করবেন তখন
আপনার মাঝে আধ্যাত্নিকতার বোধ জাগ্রত হবে।
আপনি প্রার্থনা এবং মেডিটেশনের প্রতি অধিক
মনোযোগী হবেন তখন।আপনি আপনার জীবনে যে
সিদ্ধান্ত নিবেন তা হবে অনেক অর্থপূর্ণ। এখানে
আধ্যাত্নিকতা বলতে বুঝানো হয়েছে আপনি এমন
মানসিকতার হবেন যা আপনাকে সবসময় শান্ত,নিজের
লক্ষ্যের প্রতি অবিচল এবং আপনাকে সবসময়
জীবনের প্রতি ইতিবাচক থাকতে শেখাবে।এবং
আপনার অবচেতন মনের শক্তি দিয়ে আপনাকে
জীবনের যে কোনো প্রতিকূল অবস্থাকে অতিক্রম
করতে শেখাবে।
ভালো ঘুমের সহায়কঃ
আপনি আপনার অবচেতন মন থেকে যখন ধীরে ধীরে
সরে যাবেন তখন আপনি ইনসোমনিয়ায় আক্রান্ত
হবেন।আপনার মন প্রশান্ত থাকলে তখন আপনার
ভালো ঘুম হবে কারণ আপনার মস্তিষ্কের সব তথ্য তখন
“Chatterbox” থেকে অন্য জায়গায় গিয়ে জমা থাকে।
আমরা যখন ঘুমে থাকি তখন আমাদের সচেতন মন
দ্বারা আমরা যে সব তথ্য গ্রহণ করি তা অবচেতন মন
গ্রহণ করে।একই সাথে আপনি আপনার সচেতন মনকে
যাবতীয় হতাশা,দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলে একটা
ভালো ঘুম দেবার জন্য তৈরি করেন।
আত্মবিশ্বাসঃ
আমাদের আত্মবিশ্বাস সবসময় বাড়ে কমে আমাদের
মনের সৃষ্ট বিভিন্ন ভয় থেকে এবং এইসব ভয় আসে
ক্রমাগত আমাদের মস্তিষ্কের বিভিন্ন তথ্য হতে।
কিন্তু আমাদের অবচেতন মন যখন আমাদের উচ্চতর
চিন্তা-ভাবনা থেকে আরো তথ্য গ্রহণ করে তখন
আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে।এই অবস্থায় আমরা
বুঝতে পারি যে আমরা আসলে কে! এবং আমরা সঠিক
সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারি।এর ফলে
নিজেদের প্রতি আত্ম-ভালোবাসা তৈরি হয়
আমাদের।
সাফল্যঃ
যখন আপনার চিন্তা-ভাবনা ইতিবাচক হবে তখন
আপনার সাফল্য অবশ্যই আসবে।আর্থিকভাবে এবং
যে কোনো সম্পর্কের ক্ষেত্রে আপনি সফল হবেন।
কারণ অবচেতন মন আমাদের ইতিবাচক চিন্তার পথ
দেখাতে সক্ষম।আপনার সফলতায় আপনি নিজেই
অনুপ্রাণিত হবেন তখন।এভাবে এক সময় অবচেতন মন
দ্বারা চালিত হওয়া আপনার দৈনন্দিন ব্যাপার হয়ে
দাঁড়াবে।
করতে পারবেন না যতক্ষণ না পর্যন্ত এই শক্তিকে
আপনি পূর্ণভাবে ব্যবহার করছেন।অবচেতন মনের এই
শক্তি দিয়ে আপনি যে কোনো কিছু করতে পারবেন।
প্রতিনিয়ত আমাদের মস্তিষ্কে অসংখ্য নেতিবাচক
চিন্তা হানা দেয়।এইসব নেতিবাচক চিন্তা থেকে
আমরা নিজেদের একটা বলয়ে সীমাবদ্ধ করে ফেলি।
ফলে আমরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে চাই।এইসব
সীমাবদ্ধতা কিন্তু আমাদের নিজেদেরই সৃষ্ট,বাইরের
কোনো কিছু আমাদের মাঝে এই সীমাবদ্ধতা তৈরি
করে না।অর্থাৎ আমাদের চিন্তা-ভাবনার পদ্ধতিই
আমাদের নিয়ন্ত্রণ করে।আর এখানেই আপনি আপনার
অবচেতন মনের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন।
কিভাবে অবচেতন মন কাজ করে?
আমাদের সচেতন মন যে কোনো কিছুর সিদ্ধান্ত এবং
পরিকল্পনা গ্রহণ করে বিভিন্ন তথ্য থেকে যা সে
গ্রহণ করে মস্তিষ্কের দুটি জায়গা হতে।এদের নাম
“Chatterbox” এবং “Higher-self” ।এরপর সচেতন মন
আমাদের অবচেতন মনকে সে পরিকল্পনা এবং
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ করতে বলে।অবচেতন মন
কিন্তু এর ভালো-মন্দ বিচার করতে যায়না বা কোনো
প্রশ্নও করে না সচেতন মনকে এসব নিয়ে।অবচেতন মন
শুধুমাত্র তার শক্তিকে ব্যবহার করে আমাদের
যেদিকে যেতে হবে সেদিকে পরিচালিত করে এবং
অতীতে আমাদের কাজের উপর ভিত্তি সামনে যা
করতে হবে তা বলে দেয়।
কিন্তু অবচেতন মনের একটা ব্যাপার হলো আমাদের
সচেতন মন যদি কখনো কোনো ভুল করে তবে সে ভুল
থেকে বের করে আনার দায়িত্ব নেয় সে নেয়।তখন
অবচেতন মন সচেতন মনকে তার দায়িত্বের কথা মনে
করিয়ে দেয় যা সে ভুলে গিয়েছে এবং ক্ষেত্র
বিশেষ সে নিজেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে।এটি
আপনি যেমন ভাবেন তার চেয়েও অনেক বেশি
শক্তিশালী।
অবচেতন মনের ক্ষমতা যা যে কোনো কিছু বদলে
দিতে পারেঃ
আমাদের মস্তিষ্ক সবসময় আমাদের চারপাশের
সমস্যা এবং সিদ্ধান্ত নিয়ে যুদ্ধ করে।কিন্তু
আমাদের মস্তিষ্ক যখন নতুন করে আমাদের
পারিপার্শ্বিকতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে তখন কিছু
ব্যাপার পরিবর্তিত হতে শুরু করে যার কিছু লক্ষণ
আছে।এই পরিবর্তনের সময় আমাদের অবচেতন মনের
শক্তি সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে।এখানে কিছু উপায় দেয়া
আছে যার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার
চিন্তা-শক্তির উন্নতি হয়েছে।
ভয়ের অনুভূতি কমে যাবেঃ
যখন অবচেতন মনের শক্তি বাড়বে তখন আপনার আগে
যেসব বিষয়ের উপর ভয় ছিল তা কমে যাবে।আপনার
সীমাবদ্ধতার গন্ডিও আরো ছোটো হবে।আপনার
সচেতন মনেই তখন সূক্ষ্ম বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশ ঘটবে।
আপনার হতাশার অনুভূতি ধীরে ধীরে কমতে শুরু করবে
যা আপনাকে সবসময় উদ্বিগ্ন করে তুলতো এবং যা
ছিল দূর্বল অবচেতন মনের বহিঃপ্রকাশ।অবচেতন মন
শক্তিশালী হলে আপনি যে কোনো কঠিন সময়েও
ভেঙ্গে পড়বেন না।
শান্তিঃ
আপনার চারপাশের ভয় যখন কমে যাবে তখন আপনি
এক ধরণের শান্তি অনুভব করবেন।আপনার অবচেতন মন
তখন তার পূর্ণ শক্তি নিয়ে কাজ করা শুরু করবে।
চারপাশের সবকিছুতে শান্তি অনুভব করবেন আপনি।
আপনার জীবনে অনেক কঠিন সময় আসবে কিন্তু তবুও
সেই কঠিন সময়ে আপনার চিন্তা-ভাবনাকে আপনি
সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারবেন।অর্থাৎ
অবচেতন মনের শক্তি তখনই স্পষ্ট হয়ে উঠবে যখন
আপনি নিজেকে এবং চারপাশ নিয়ে শান্তি অনুভব
করবেন।
সুস্বাস্থ্যঃ
শক্তিশালী অবচেতন মনের আরেকটি ভূমিকা হলো
এটি আমাদের স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলে।যখন
অবচেতন মন আপনার মস্তিষ্কের সন্নিবেশিত তথ্য
নিয়ে কাজ করবে তখন আপনার মানসিক শক্তি বৃদ্ধি
পাবে এবং আপনার নিজেকে জরাজীর্ণ মুক্ত মনে
হবে।আপনি নিজের মাঝে তারুণ্যের শক্তি অনুভব
করবেন যারা নেতিবাচক চিন্তা করে তাদের চেয়ে।
আপনার এই মানসিক অবস্থা আপনার শারীরিক
অবস্থার উপরও প্রভাব ফেলবে।আমরা সবাই-ই জানি
মন ভালো থাকলে শরীরও ভালো থাকে।তাই অবচেতন
মনের শক্তি বৃদ্ধির ফলে আপনার শারীরিক অবস্থাও
ভালো থাকবে।আপনি কম রোগে-শোকে ভুগবেন।
আধ্যাত্নিকতাঃ
আপনি যখন অবচেতন মনকে অনুসরণ করা শুরু করবেন তখন
আপনার মাঝে আধ্যাত্নিকতার বোধ জাগ্রত হবে।
আপনি প্রার্থনা এবং মেডিটেশনের প্রতি অধিক
মনোযোগী হবেন তখন।আপনি আপনার জীবনে যে
সিদ্ধান্ত নিবেন তা হবে অনেক অর্থপূর্ণ। এখানে
আধ্যাত্নিকতা বলতে বুঝানো হয়েছে আপনি এমন
মানসিকতার হবেন যা আপনাকে সবসময় শান্ত,নিজের
লক্ষ্যের প্রতি অবিচল এবং আপনাকে সবসময়
জীবনের প্রতি ইতিবাচক থাকতে শেখাবে।এবং
আপনার অবচেতন মনের শক্তি দিয়ে আপনাকে
জীবনের যে কোনো প্রতিকূল অবস্থাকে অতিক্রম
করতে শেখাবে।
ভালো ঘুমের সহায়কঃ
আপনি আপনার অবচেতন মন থেকে যখন ধীরে ধীরে
সরে যাবেন তখন আপনি ইনসোমনিয়ায় আক্রান্ত
হবেন।আপনার মন প্রশান্ত থাকলে তখন আপনার
ভালো ঘুম হবে কারণ আপনার মস্তিষ্কের সব তথ্য তখন
“Chatterbox” থেকে অন্য জায়গায় গিয়ে জমা থাকে।
আমরা যখন ঘুমে থাকি তখন আমাদের সচেতন মন
দ্বারা আমরা যে সব তথ্য গ্রহণ করি তা অবচেতন মন
গ্রহণ করে।একই সাথে আপনি আপনার সচেতন মনকে
যাবতীয় হতাশা,দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলে একটা
ভালো ঘুম দেবার জন্য তৈরি করেন।
আত্মবিশ্বাসঃ
আমাদের আত্মবিশ্বাস সবসময় বাড়ে কমে আমাদের
মনের সৃষ্ট বিভিন্ন ভয় থেকে এবং এইসব ভয় আসে
ক্রমাগত আমাদের মস্তিষ্কের বিভিন্ন তথ্য হতে।
কিন্তু আমাদের অবচেতন মন যখন আমাদের উচ্চতর
চিন্তা-ভাবনা থেকে আরো তথ্য গ্রহণ করে তখন
আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে।এই অবস্থায় আমরা
বুঝতে পারি যে আমরা আসলে কে! এবং আমরা সঠিক
সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারি।এর ফলে
নিজেদের প্রতি আত্ম-ভালোবাসা তৈরি হয়
আমাদের।
সাফল্যঃ
যখন আপনার চিন্তা-ভাবনা ইতিবাচক হবে তখন
আপনার সাফল্য অবশ্যই আসবে।আর্থিকভাবে এবং
যে কোনো সম্পর্কের ক্ষেত্রে আপনি সফল হবেন।
কারণ অবচেতন মন আমাদের ইতিবাচক চিন্তার পথ
দেখাতে সক্ষম।আপনার সফলতায় আপনি নিজেই
অনুপ্রাণিত হবেন তখন।এভাবে এক সময় অবচেতন মন
দ্বারা চালিত হওয়া আপনার দৈনন্দিন ব্যাপার হয়ে
দাঁড়াবে।