নাগের শ্বরীদেবী সাধনা
নাগেশ্বরী সাধনা
আপনাদের এমন একটা বিদ্যা শিখাবো যার দ্বারা
আপনি নাগেশ্বরী (নাগমাতা) কে বশিভূত করে
ভুত,ভবিষ্যৎ, কালো জাদু সাধনা, কুফুরী যাদু মন্ত্র
বান, আসমানি জাদু, লজ্জাতুন্নেছা কিতাব, তন্ত্র
মন্ত্র সাধনা। যে কোনো জটিল-কঠিন কাজ
অনায়াসে করতে পারবেন। এই দেবী পৃথিবীর দ্বীতিয়
স্থান দখল করে আছে। অতএব, যে ব্যক্তি এই দেবিকে
বশিভূত করতে পারবে পৃথিবীর সকল কিছু তার গোলাম
হয়ে যাবে। (পরীক্ষিত) মন্ত্রঃ দ্বীন দহরে থাকে
মাতা- আধা বস্ত্র পড়ে" নরসিংহের হরিদ্রা মাতা-
কাল কালী দৌয়ের ভরে। আয় মাতা ডাকি আসনে-
ফুল চন্দন আছে সামনে; ভক্ষণ করে মাতা- সন্তুষ্ট করে
জগৎ তারিনীরে। পুষ্পের উপড় দিয়ে ফোটা- রাম
লক্ষণ আছে সেতা" সন্তুষ্ট হয়ে মাতা- দেখা দাও
মোরে। দক্ষিণে রাখিলাম রক্ত" কপালে তিলকের
ফোটা- আগ্রমাতা গায়েত্রী নাশিনী" খাবি নাইলে
মহাদেবের মাথা। চন্দ্র সূর্য্য রক্ষা দ্রাত্রি- জগাই
গাছে আমবশ্যার ফুল; আমার ডাকে সারা না দিলে-
নড়বে ত্রিজগতের মুকুল। আয় মাতা দোহাই লাগে-
দিলাম তোরে চন্দন আগে' সাথে দিলাম ব্রহ্মার
আঘ্রা- দেখা না দিলে খাবি চন্ডীর মাথা। দোহাই
লাগে সোলাইমান নবী। আয় আয় আয় দোহাই মাতা
পার্বতি। নিয়মঃ মন্ত্র কোনো সিদ্ধি করতে হবেনা।
প্রথমে একটি নির্দিষ্ট কক্ষ লাগবে। প্রতিদিন একই
কক্ষে কার্য সম্পন্ন করতে হবে। শরীরে ভালো শুগুন্ধি
লাগিয়ে নিতে হবে। এবার যে কোনো ভাল সময় বুঝে
রাত ১১ টার পরে মন্ত্রটি ১০০১ বার পাঠ করবেন। মন্ত্র
পাঠ করার সময় অনেক উৎপাত হতে পারে এতে
কোনো ভয় করা যাবেনা। এভাবে নিয়মিত ২১ দিন এক
নাগারা সাধনা করতে হবে। ২১ দিনের আগেও দেবী
প্রশন্ন হয়ে চলে আসতে পারে। তাই বলে সাধনা
ঐখানে থেমে দিলে এতো দিনের কষ্ট সব বিফলে
যাবে। কাজেই সাধনা ২১ দিন অবশ্যই করতে হবে।
এতে দেবী ১০০% গ্যারান্টি আপনার বশিভূত হবেই।
যদি কারো সন্দেহ থাকে তবে আমাকে' ফোন করে
নিশ্চিত হতে পারেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন