জ্বিন হাজির করার মন্ত।
জ্বিন হাজির করার মন্ত।
দোওয়াঃ বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম। আ’যামতু
আ’লাকুম ইয়া মা’শারাল জিন্নি ওয়াল ইনসি রবতান
রবতান, মাহলান মাহলান, নাশরান নাশরান,
মাহশারান মাহশারান, বিহাক্কি সুলাইমানা
পয়গামবারাইনি দাউদা আ’লাইহিমাস সালামা।
হাজির শাও হাজির শাও হাজির শাও।।
বিধিঃ জ্বীন হাযির করা ও উহাকে বাধ্যগত করা
বেশ কঠিন কাজ। এই কাজে সফলতা লাভ করিলে
অনেক উপকার পাওয়া যায় ঠিক তেমনি সফল হইতে
না পারিলে বিপদের সম্মুখিন হইতে হয়। কোন কোন
সময় সাধকের জীবন নিয়ে সংসয় দেখা দেয়।
সুতারাং অতি সাহিসী ব্যক্তিগণ ব্যতীত ভীরু
লোকদের পক্ষে এই সাধনা করা ঠিক হইবে না।
জ্বীন হাযির করিবার ইচ্ছা করিলে যে কোন চন্দ্র
মাসের প্রথম সপ্তাহে সাধনা শুরু করিতে হইবে।
একটি নির্দিষ্ট স্থান ঠিক করিয়া গভির রজনীতে
লোকজন নিদ্রামগ্ন হওয়ার পরে সাধনা শুরু করিবে।
যেহেতু লোকজনের কথাবর্তার মধ্যে আমলের
একাগ্রতা ভঙ্গ হইয়া থাকে।
সাধনা শুরু করিবার পূর্বে স্থানটিকে ধুপ-লোবান
জ্বালাইয়া এবং নিজে কোন ভালো আতর-সুগন্ধি
লাগাইয়া সুবাসিত করিয়া লইবে। তারপর
জায়নামাযের উপর পশ্চিম মুখী হইয়া বসিয়া প্রথমে
১১ বার যে কোন দরুদ শরিফ পাঠ করিবে এবং উপরক্ত
দোওয়াটি ১১০০ (এগার শত) বার পাঠ করিবে পূনঃ ১১
বার দরুদ শরীফ পাঠ করিবে। আমলের মধ্যে সময় নষ্ট
করা যাইবেনা শোয়া বা উঠা ত্যাগ করিবে এক
বৈঠকে সমস্তটাই শেষ করিবার চেষ্টা করিবে। আর
আমলের সময় অবশ্যই তান্ত্রিক আচার পালন করিবে।
এবং দোওয়াটির শেষে “হাজির শাও” কথাটি
বলিবার সময় অবশ্যই হাতে তালি দিবে।।
এরপর উপরক্ত নকশাটি একটুকরো সাদা কাপড়ে
জাফরান ও গোলাপজল দ্বারা লিখিয়া একটি
মাটির চেরাগে সলিতা বানাইয়া সুগন্ধি তৈল
দ্বারা জ্বালাইবে। নকশাটি সাধনা শুরুর পূর্বেই
কাপড়ে লিখিয়া রাখিতে পারিবে।।
বিঃদ্রঃ সাধনার পূর্বে অবশ্যই কোন ভালো গুরুর
অনুমতি গ্রহন করবে। আপনারা যারা তন্ত মন্ত কালো যাদু
জ্বিন পরী বিভিনো সাধনা শিখতে চান।আজি আমাদের সাইটে যোগা যোগ করুন। তন্ত গুরু জ্বিন সাধন
যোগা যোগ ০১৯০৩১৫৩৯১৯/ইমু নাম্বার 01757786808
montrogurbd12@gmail.com
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন