।
অবাধ্য/দুষ্টা স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ
বর্তমান সমাজে দেখা যায় অনেক ভাই এই বিপদের সম্মুখীন হয়ে পড়েছেন। আর সেটা হচ্ছে পরকীয়া বা অবৈধ্য সম্পর্ক্য গড়ে তোলা। আসলে আমাদের নিজের ভুলের কারণে এসকল ভুল ভ্রান্তি হয়ে থাকে। তবে বেশির ভাগ দেখা যায় যাহারা বিদেশে থাকে তাদের ক্ষেত্রেই এসব ঘটনা ঘটে। কারণ বর্তমান সমাজে মানুষ শুধুই অর্থের পিছনে ছুটাছুটি করে। সেই কারণে আমাদের কে অনেক সময় দেখা যায় দেশের বিভিন্ন স্থানে কাজের জন্যে যেতে হয়। কিংবা অনেক সময় দেশে পরিবার ছেড়ে বিদেশে গিয়ে অর্থ উপার্জনের জন্যে যেতে হয়। অনেক পরিবারে দেখা গেছে স্বামী বিদেশে গেছে টাকা পয়সা ইনকাম করার জন্যে। বেশি বেশি টাকা রোজগার করে তাদের ভবিষ্যৎ উন্নতির জন্যেই আর তাদের পরিবারকে সমাজের উন্নশীল পরিবারে মতোই গড়ে তুলতে মানুষ বিদেশে কাজ করতে যায়। বিদেশে অবস্থানরত প্রবাশী ভাইয়েরা প্রায়ই একটা সমস্যার সমুখীণ হয় অার সেটি হলো, দেশে তাদের স্ত্রীরা পরকীয়ায় পরে। আসলে একটা মেয়ে মানুষের জিবনে তার সবচেয়ে চাওয়া পাওয়া হলো তার স্বামী। স্বামীকে কাছে না পেয়ে অনেক দিন ধৈর্য্য ধারণ করার পর দেখা যায় অনেক মেয়েরাই নোংরা কাজে লিপ্ত হয়ে পরে। আবার অনেকেই রয়েছে তাদের স্বামীর পথ চেয়ে সারাজিবন ধৈর্য্য ধারণ করে। সেই নারী বুঝতে পারে যে, আমার স্বামী আমাদের পরিবারের জন্যেই দেশ ছেড়ে বিদেশে গিয়ে টাকা রোজগার করছে। কেন আমি অবৈধ্য কাজে লিপ্ত হয়ে জিবন ও পরকাল ধ্বংস করবো। তবে এই সব ভাবে বেশির ভাগ ঈমান দার মা ও বোনেরা কিন্তু যেসকল দুষ্টা স্ত্রী ও অবাধ্য স্ত্রী রয়েছে ঠিক তাদের জন্যেই আমি বলবো নিচের প্রক্রিয়া টি কাজে লাগাতে পারবেন অথবা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। বিদেশী ভাইয়েরা আমাদের ইমেইল বা ইমু নাম্বারে যোগা যোগ করুন।
তন্ত মন্ত কালো যাদু টোটকা তাবিজ ও জ্বিন চালানের মাধেম তদবির করা হয়। আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে
তদবিরা করতে পারেন। আরো জানতে নিচের নাম্বারে যোগা যোগ করুন
মন্ত্রঃ-“ওঁ ঠঃ ঠঃ ঠঃ ঠঃ অমুকীং (নারীর নাম) মে বশমানয় স্বাহা, হ্রীং ক্লীং শ্রীং শ্রীং ক্লীং স্বাহা।”
যে কোনও রবিবার উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে। তারপর রবিবার ৩০০ গ্রাম যবের আটা খুব মিহি করে পেষণ করে, জল দিয়ে মেখে একখানা মোটা রুটি তৈরী করে আগুনে এক দিকটা সেঁকে নিতে হবে, তারপর যে দিকটি সেঁকা হয়নি, সেইদিকে ঘৃতের দ্বারা সিন্দুর গুলে নিজের তর্জনী অঙ্গুলির দ্বারা উক্ত সিদ্ধমন্ত্রটি লিখে একটি পাত্রে রাখবে, তাতে গন্ধ (রক্ত চন্দন),পুষ্প ও পান-সুপারী দিবে। পরে ধূপ-দ্বীপ জ্বেলে ঐ রুটির উপর বটুকনাথের পূজা করে, দক্ষিনান্ত করে, রুটিতে দিবে। এবার তার উপর সাধ্যমত মিষ্টান্ন, দধি, চিনি এমনভাবে দিবে, যাতে রুটি ঢাকা পড়ে যায়। তারপর যাকে বশ করবে, তার নাম উচ্চারণ করে উপরোক্ত সিদ্ধ মন্ত্র ১০৮ (একশ আট) বার জপ করতে করতে ঐ রুটিকে টুকরো টুকরো করে কোন ও কালো কুকুরকে খাওয়াবে। এই ক্রিয়া করলে এবং সাধক পূর্ণ ব্রক্ষচর্য পালন করলে অভিলষিত নারী বশীভূতা হবে।
যে কোনও রবিবার উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে। তারপর রবিবার ৩০০ গ্রাম যবের আটা খুব মিহি করে পেষণ করে, জল দিয়ে মেখে একখানা মোটা রুটি তৈরী করে আগুনে এক দিকটা সেঁকে নিতে হবে, তারপর যে দিকটি সেঁকা হয়নি, সেইদিকে ঘৃতের দ্বারা সিন্দুর গুলে নিজের তর্জনী অঙ্গুলির দ্বারা উক্ত সিদ্ধমন্ত্রটি লিখে একটি পাত্রে রাখবে, তাতে গন্ধ (রক্ত চন্দন),পুষ্প ও পান-সুপারী দিবে। পরে ধূপ-দ্বীপ জ্বেলে ঐ রুটির উপর বটুকনাথের পূজা করে, দক্ষিনান্ত করে, রুটিতে দিবে। এবার তার উপর সাধ্যমত মিষ্টান্ন, দধি, চিনি এমনভাবে দিবে, যাতে রুটি ঢাকা পড়ে যায়। তারপর যাকে বশ করবে, তার নাম উচ্চারণ করে উপরোক্ত সিদ্ধ মন্ত্র ১০৮ (একশ আট) বার জপ করতে করতে ঐ রুটিকে টুকরো টুকরো করে কোন ও কালো কুকুরকে খাওয়াবে। এই ক্রিয়া করলে এবং সাধক পূর্ণ ব্রক্ষচর্য পালন করলে অভিলষিত নারী বশীভূতা হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন