সর্ব বশীকরণ সুরমা প্রয়োগঃ
ইসলামি বশীকরণ তন্ত্রে “বশীকরণ সুরমা একটি মহত্বপূর্ণ স্থান দখল করেছে। এটা বললে অত্যুক্তি হবে না যে এই সুরমা বশীকরণের জন্য ব্রহ্মাস্ত্র। এটা কখনো নিষ্ফল হয়নি এবং হবেও না। এই সুরমার প্রয়োগ করে হাজার হাজার হতাশ প্রেমিক বা প্রেমিকা নবজীবন লাভ করেছে ও প্রেমে সফলতা পেয়েছে।
আপনিও যদি প্রেমে ব্যর্থ হয়ে থাকেন তবে বশীকরণের এই ব্রহ্মাস্ত্রকে ব্যবহার করে দেখতে পারেন। বশীকরণ সুরমা বনোনোর নিয়ম নিচে দেওয়া হলো। প্রথমে আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকার দ্বারা ব্যবহৃত এক টুকরা কাপড়ের ব্যবস্থা করতে হবে। এবার কালো সুরমা নিয়ে ঐ কাপড়ে জড়িয়ে নিতে হবে। এবার করবী ফুল নিয়ে হামান দিস্তায় কুটে তার সাথে সুরমা দিয়ে একটা গোলা তৈরী করতে হবে। এই গোলাটা রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। এবার দশ সের ঘুঁটে নিয়ে জ্বালিয়ে ঐ আগুনে ওটা পুড়িয়ে নিতে হবে। ঠান্ডা হলে ঐ গোলাটা বের করে নিয়ে এক সপ্তাহ ধরে ঐ গোলাটাকে খলনোড়াতে পিষে একটি অভমন্ত্রিত সুরমা তৈরী করে নিতে হবে। এই ভাবে “বশীকরণ সুরমা” তৈরী হবে। সকালে স্নান করে দুই চোখেই কাঠির সাহায্যে সুরমা লাগিয়ে আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকার কাছে যাবেন। সে স্বয়ং সম্মোহিত হবে। মনে রাখতে হবে যে সুরমা লাগিয়ে প্রেমিক বা প্রেমিকার ঘরে যাবার সময় পথে কারও দিকে তাকাবেন না বা কাহারো সাথে কথা বলবেন না। যদি কারো দিকে তাকান তবে সে সম্মোহিত হয়ে আপনার পিছনে ধাওয়া করবে।
(কেন, কখন, কাকে, কোথায় ও কিভাবে করবেন যে কোন প্রয়োজনে কল. করুন
আপনিও যদি প্রেমে ব্যর্থ হয়ে থাকেন তবে বশীকরণের এই ব্রহ্মাস্ত্রকে ব্যবহার করে দেখতে পারেন। বশীকরণ সুরমা বনোনোর নিয়ম নিচে দেওয়া হলো। প্রথমে আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকার দ্বারা ব্যবহৃত এক টুকরা কাপড়ের ব্যবস্থা করতে হবে। এবার কালো সুরমা নিয়ে ঐ কাপড়ে জড়িয়ে নিতে হবে। এবার করবী ফুল নিয়ে হামান দিস্তায় কুটে তার সাথে সুরমা দিয়ে একটা গোলা তৈরী করতে হবে। এই গোলাটা রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। এবার দশ সের ঘুঁটে নিয়ে জ্বালিয়ে ঐ আগুনে ওটা পুড়িয়ে নিতে হবে। ঠান্ডা হলে ঐ গোলাটা বের করে নিয়ে এক সপ্তাহ ধরে ঐ গোলাটাকে খলনোড়াতে পিষে একটি অভমন্ত্রিত সুরমা তৈরী করে নিতে হবে। এই ভাবে “বশীকরণ সুরমা” তৈরী হবে। সকালে স্নান করে দুই চোখেই কাঠির সাহায্যে সুরমা লাগিয়ে আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকার কাছে যাবেন। সে স্বয়ং সম্মোহিত হবে। মনে রাখতে হবে যে সুরমা লাগিয়ে প্রেমিক বা প্রেমিকার ঘরে যাবার সময় পথে কারও দিকে তাকাবেন না বা কাহারো সাথে কথা বলবেন না। যদি কারো দিকে তাকান তবে সে সম্মোহিত হয়ে আপনার পিছনে ধাওয়া করবে।
(কেন, কখন, কাকে, কোথায় ও কিভাবে করবেন যে কোন প্রয়োজনে কল. করুন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন