শত্রুকে বাণ মারন মন্ত

বাণ মারন মন্ত বিদ্যা)
                       শত্রুকে বাণ মারন মন্ত বিদ্যা


বাণ বিদ্যা। এই বানের দ্বার যে কাউকে মাত্র ২/৪
ঘন্টার মধ্যে মারা সম্ভব। (পরিক্ষিত)
মন্ত্রঃ ওঁহম রক্ত চামুন্ডায় অমুকাস্য ভষ্ম কারনায়
স্বাহা। ওঁহম হ্রীং ক্রীং অমঙ্গলায় ভদ্রকালীয়ায়
নমোঃ
ওঁহম অমুকস্য সর্বা রক্তায় কাল চামুন্ডায় পূর্ননাম
বিনাষায় কারনায় হ্রীং শ্রীং হৈ ঠঃ ঠঃ ঠঃ ফট্।
নিয়মঃ প্রথমে একটা বাশের আঁশ দিয়ে তীর ও ধনুক
তৈরী করতে হবে। তারপর শ্মশ্বান ও কবরস্থানের
মাাটি দিয়ে একটা পুতুল তৈরী করতে হবে। মনে
রাখবে পুতুলের থেকে তীর ধনুক অবশ্যই ২ গুণ বড় হতে
হবে। এবার নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাপড়ের কোনো
অংশের দ্বারা পুতুলের জামা তৈরী করতে হবে।
পুতুলকে তৈরীকৃত জামাটি পড়াতে হবে। বাজার
থেকে ১.সিন্দুর ২.গোলাপজল ৩.আগড়বাতি ৪.ধুপ
৫.ধুপতী ৬.এক জোড়া কবুতর ৭.দেয়ার ৮.সরিষার তেল
ক্রয় করতে হবে। এবার পুতুলের পুরো শরীরে সিন্দুর
মাখাতে হবে। ধূপ আগড়বাতি জ্বালাতে হবে। কবুতর
দু'টি একটানে ছিড়ে তার রক্ত পুতুলের মাথায় ও বুকে
মাখাতে হবে। সর্ব শেষে দেয়ার জ্বালাতে হবে
সরিষার তেল দিয়ে। এবার মন্ত্রটি ১০০১ বার পাঠ
করতে হবে। মন্ত্র পাঠ হয়ে গেলে উত্তর দক্ষিণ
অবস্থায় পুতুল রাখতে হবে। এবার এক ঘট জল নিয়ে
মন্ত্রটি আবার ৭ বার পাঠ করে জলে ৩ টা ফুঁক দিতে
হবে। তারপর ঘটের মুখ সাল কাপড় দ্বারা বাঁধতে হবে।
বাঁধা শেষে দেড় হাত দুর থেকে পুতুলের শরীরে তীর
ধনুকের দ্বারা আঘাত করতে হবে। এমন করলে নির্দিষ্ট
ব্যক্তি গুরুতর অবস্থায় মৃত্যু বরণ করবে। তন্ত মন্ত কালো যাদু টোটকা ও জ্বিন চালানের মাধমে তদবির করা হয়
যে কোন কাজ ৩/৫দিনে ১০০%গ্যারান্টিতে করা হয়।আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনে তদবির করতে পারেন। আজি মন্ত গুরু জ্বিন সাধন সাইট থেকে যোগা যোগ করুন।call..01903153919, /imo 01868069389 /montrogurbd12@gmail.com

পরী সাধনা

 (পরী সাধনা করার মন্ত।) 
পরী সাধনা)  'পরী সাধনা করার উপায়
মন্ত গুরু জ্বিন সাধন।       
যে কোন সাধনাই আপাত দৃষ্টিতে যতটা সরল মনে হয়
ততটা সরল নয়। সব সাধনার পিছনেই কিছু গোপনীয়
তথ্য থাকে যার সঠিক প্রয়োগ হলে তবেই সিদ্ধি লাভ
হয়। ভৌতিক জীবনে সৌন্দর্য্য ও নারী উভয়েরই
যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে পুরুষ সমাজের কাছে। এই
সাধনায় সিদ্ধি লাভের দ্বারা সাধক এমন অনেক
কিছুই করতে পারে যা বিস্ময়কর। এই সাধনাটি মাত্র
৭ দিনের। কোন শুভ মুহুর্তে এটি শুরু করে চলবে ৭দিন
পর্যন্ত। ৭ দিনের মাথায় অনেক সময় তার আগেই পরী
এসে দেখা দেবে ( আমার নিজের বেলাতেই ৪
দিনের দিন দেখা দিয়েছিল), পরীর আশ্চর্য্য রুপ
যৌবন সাধককে চঞ্চল ও হতপ্রভ করে দিতে পারে।
তাই সাধককে এই সময়ে ধৈর্য্য ও সাহসে ভর করে
থাকতে হবে। পরী সাধককে দেখা দিয়ে তার
মনস্কামনা জানতে চাইবে। সাধক যদি এই সময়ে
সংযম না রাখতে পারে তাহলে তার এতদিনের
সাধনা নিষ্ফল হবে এবং তার ভয়ানক ক্ষতি হতে
পারে। এই সময় সাধক পরীর গলায় গোলাপ ফুলের
মালা দেবে। পরী মালা স্বীকার করলে সাধকের
বশীভূত হবে এবং সাধকের আদেশ অনুসারে কাজ
করবে। অতএব মন ঠিক রেখে, ধৈর্য্যশীল থেকে
সাধককে কাজ করতে হবে।
বিধিঃ সাধক শুদ্ধ জলে স্নান করে, জালীদার টুপি
পরে কোন শুক্রবার রাত ১১ টায় নিজের কোন একান্ত
ঘরে সবুজ রঙ্গের আসন পেতে নামাজের ভঙ্গিতে
বসবে।সারা শরিরে হিনা সুগন্ধি লাগিয়ে, এবং
ঘরকে সুরভিত করে সামনে তামার পাতে খোদাই
করা যন্ত্র টি রেখে উপরক্ত মন্ত্রটি জপ করতে শুরু
করবে। লোবানের ধুনী জ্বালাবে। এবং জপ করবে
তসবী মালায়। প্রতিদিন ১০০০ (এক হাজার) বার করে
জপ করতে হবে।জপ শেষে ঘর বন্ধ করে সেদিনের মত
সমাপ্ত। সরাসরি ঘুমাতে যাবে।।
মন্ত্রঃ “ওঁম নমো বিস্মিল্লাহী রহিমান রব্বে
ইন্নী মঙ্গল ফন্তসীর।।” তন্ত মন্ত কালো যাদু বশীকরন জ্বিন পরী যে কোন সাধনা শিখতে চান আজি যোগা যোগ করুন। 
মন্ত গুরু জ্বিন সাধন সাইট থেকে
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে
অনলাইনের মাধমে শিখতে পারবেন।
ও জ্বিন পরী সাধনা করে চালান করে দেয়া হয়
আজি যোগা যোগ করুন
সরা সরি ঠিকানা। খুলনা খরিস পুর বাজার রোড় ২৫/৩..
শুধু ইমু নাম্বার imo/01868069389/
montrogurbd12@gmail.com
call.01903153919.

সবজন বশীকরন মন্ত

বশীকরণ।


....
সাধারনত যখন কোন ব্যাক্তিকে আপনার প্রয়োজন
সেটা ভালোবাসার জন্য হোক বা আপনার কোন
কাজে ব্যবহারের জন্য হোক যদি তাকে আপনার
কাজে ব্যবহার করতে না পারেন সে যদি আপনার শত
চেষ্টাতেও আপনার কথা না শুনে তবে তাকে বাধ্য
করার জন্য তান্ত্রিক মতে যে পদ্ধতী ব্যবহার করা হয়
তাকেই বশিকরণ বলা হয়। সাধারনত বশিকরণে একজন
ব্যক্তি বা নারী অপর ব্যক্তির সর্ম্পন্ন আয়ত্তে
অর্থাৎ অনুগত্ত্ব থাকে। এটা কয়েক ভাবেই করা সম্ভব
সাধারনত যে সকল ব্যক্তির রাষ ভারি তাদের
কথাতেই অন্যরা অনুগত্ত্ব থাকে কিন্তু সাধারন
লোকের জন্য কিছু পদ্ধতী ব্যবহার করা হয়। যেমন
ত্রাটক, মন্ত্র, তন্ত্র, টোটকা, তাবিজ, দোওয়া
ইত্যাদি। কিন্তু এ সবের মধ্যে ত্রাটক’ই আমার মতে
সর্বপেক্ষা কার্যক্ষম কিন্তু অনেকে অন্যগুলোতেও
কাজ করে থাকে নিয়ম মাফিক কাজ করলে যে কোন
টাতেই দ্রুত কাজ করা সম্ভব। তবে বর্তমান যুগে যেহুতু
মানুষের মুখের সিদ্ধি নাই, আত্তার সিদ্ধি নাই তাই
সকল ক্ষেত্রে দেখা যায় মন্ত্র বা দোওয়ার চাইতে
টোটকা বেশি ফলবান। তবে যদি আপনি চান যেটা
ইচ্ছা প্রয়োগ করে দেখতে পারেন। এর জন্য কয়েকটি
বিষয় আপনাকে লক্ষ রাখতে হবেঃ- যেমন আপনাকে
তান্ত্রিক নিয়ম যানতে হবে তান্ত্রিক নিয়ম না
যানলে আপনি যদি প্রকৃত বৌশল্যকরণী গাছও নিয়ে
আসেন তবু সেটা মৃত্যুর কারন বই জীবন দান করতে ব্যর্থ
হবে। এবং বশিকরণ কার্যে হাত দেওয়ার আগে
কয়েকটি নমুনা আপনাকে যোগার করতে হবে-নিচে
তার বিবরণ দেওয়া হলো তবে সব গুলো নয় এখানকার
অন্তত্য দুটি জিনিস যোগার করতে পারলেই আপনি
অবশ্যই কাজে সফল হতে পারবেনঃ-
1. আপনার পছন্দের ব্যক্তির নাম।
2. আপনার পছন্দের ব্যক্তির মায়ের নাম।
3. আপনার পছন্দের ব্যক্তি ছেলে হলে তার পিতার
নাম।
4. আপনার পছন্দের ব্যক্তির ছবি।
5. আপনার পছন্দের ব্যক্তি প্রতিদিন যে পথে
যাতায়াত করে সেই পথ।
6. মেয়ের মাথার চুল।
7. মেয়ের পরনের কাপর।
8. মেয়ের ঋতু কালীন পরনের কাপর।
9. মেয়ের ঋতু স্নানের (গোসলের) পর তার যাওয়ার
রাস্তার পায়ের নিচের মাটি।
10. তার চলার সময় পায়ের নিচের মাটি।
11. তাকে খাওয়াতে পারবেন এমন একজন বাহক।
12. তার সাথে দেখা করার জন্য একটি স্থান।
13. তাকে ছুয়ে দিতে পারেন এমন অবস্থান।
14. তার গায়ে ফেলতে পারবেন এমন স্থান।
15. সে যে ঘরে থাকে তার অবস্থান যানা।
16. সে কখন ঘুমায় সেটার সময় যানা।
17. তার সাথে কথা বলতে পারবেন এমন সময়।
18. এমন কেউ যার মাধ্যমে তার কাছে কিছু পাঠাতে
পারবেন।
19. এমন কোন বস্তু বা ফুল যা তার হাত পর্যন্ত যাবে।।
উপরক্ত বস্তুগুলোর যে কোন দুইটি যদি আপনার কাছে
থাকে তবে তাকে যদি আপনি আপনার তান্ত্রিক/
মান্ত্রিক উপায়ে আপনার কবজায় আনাতে চান তবে
আপনি অবশ্যই সফল হবে।।
দ্রঃবঃ আপনারা যখন কোন কাজের জন্য
ফরমায়েস দিবেন, বিশেষ করে মেয়ে বা
ছেলেকে বশীকরন বা প্রেম পাওয়ার জন্য তার
আগে অবশ্যই আপনার নাম, আপনার বাবার নাম,
আপনার মায়ের নাম, আপনার জন্ম তারিখ ও যে
স্থানে আপনার জন্ম হয়েছে সেটার বিস্তারিত
ঠিকানা এবং আপনার ডান হাত অথবা বাম হাতের
তালুর একটি ছবি (সেটা স্ক্যান করে বা
মোবাইলে ছবি ) তুলে ই-মেইল করে পাঠাবেন।
সেই সাথে বাংলাতে আপনার সমস্যাটা লিখে
পাঠাবেন। আমাদের গ্রুপ সেটা পাওয়ার পর
আপনার সাথে বিস্তারিত কথা বলতে পারবে।।
আর আমাদের যা কিছু দেওয়ার বা বলার তা
মোবাইলে বা ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠানো হবে।
 বিস্তারিতো যানতে কল করুন।
calll.01903153919 imo/01757786808
montroguro7@gmail.com

জ্বিন হাজির করার মন্ত

জ্বিন হাজির করার মন্ত।
জ্বিন হাজির করার মন্ত।
দোওয়াঃ বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম। আ’যামতু
আ’লাকুম ইয়া মা’শারাল জিন্নি ওয়াল ইনসি রবতান
রবতান, মাহলান মাহলান, নাশরান নাশরান,
মাহশারান মাহশারান, বিহাক্কি সুলাইমানা
পয়গামবারাইনি দাউদা আ’লাইহিমাস সালামা।
হাজির শাও হাজির শাও হাজির শাও।।
বিধিঃ জ্বীন হাযির করা ও উহাকে বাধ্যগত করা
বেশ কঠিন কাজ। এই কাজে সফলতা লাভ করিলে
অনেক উপকার পাওয়া যায় ঠিক তেমনি সফল হইতে
না পারিলে বিপদের সম্মুখিন হইতে হয়। কোন কোন
সময় সাধকের জীবন নিয়ে সংসয় দেখা দেয়।
সুতারাং অতি সাহিসী ব্যক্তিগণ ব্যতীত ভীরু
লোকদের পক্ষে এই সাধনা করা ঠিক হইবে না।
জ্বীন হাযির করিবার ইচ্ছা করিলে যে কোন চন্দ্র
মাসের প্রথম সপ্তাহে সাধনা শুরু করিতে হইবে।
একটি নির্দিষ্ট স্থান ঠিক করিয়া গভির রজনীতে
লোকজন নিদ্রামগ্ন হওয়ার পরে সাধনা শুরু করিবে।
যেহেতু লোকজনের কথাবর্তার মধ্যে আমলের
একাগ্রতা ভঙ্গ হইয়া থাকে।
সাধনা শুরু করিবার পূর্বে স্থানটিকে ধুপ-লোবান
জ্বালাইয়া এবং নিজে কোন ভালো আতর-সুগন্ধি
লাগাইয়া সুবাসিত করিয়া লইবে। তারপর
জায়নামাযের উপর পশ্চিম মুখী হইয়া বসিয়া প্রথমে
১১ বার যে কোন দরুদ শরিফ পাঠ করিবে এবং উপরক্ত
দোওয়াটি ১১০০ (এগার শত) বার পাঠ করিবে পূনঃ ১১
বার দরুদ শরীফ পাঠ করিবে। আমলের মধ্যে সময় নষ্ট
করা যাইবেনা শোয়া বা উঠা ত্যাগ করিবে এক
বৈঠকে সমস্তটাই শেষ করিবার চেষ্টা করিবে। আর
আমলের সময় অবশ্যই তান্ত্রিক আচার পালন করিবে।
এবং দোওয়াটির শেষে “হাজির শাও” কথাটি
বলিবার সময় অবশ্যই হাতে তালি দিবে।।
এরপর উপরক্ত নকশাটি একটুকরো সাদা কাপড়ে
জাফরান ও গোলাপজল দ্বারা লিখিয়া একটি
মাটির চেরাগে সলিতা বানাইয়া সুগন্ধি তৈল
দ্বারা জ্বালাইবে। নকশাটি সাধনা শুরুর পূর্বেই
কাপড়ে লিখিয়া রাখিতে পারিবে।।
বিঃদ্রঃ সাধনার পূর্বে অবশ্যই কোন ভালো গুরুর
অনুমতি গ্রহন করবে। আপনারা যারা তন্ত মন্ত কালো যাদু
জ্বিন পরী বিভিনো সাধনা শিখতে চান।আজি আমাদের সাইটে যোগা যোগ করুন। তন্ত গুরু জ্বিন সাধন
যোগা যোগ ০১৯০৩১৫৩৯১৯/ইমু নাম্বার 01757786808
montrogurbd12@gmail.com

পুরাতন পোষ্ট গুলি দেখুন