সুপার ভিশন এ্যাটক সাধনা

সুপার ভিশন এ্যাটক)
এ্যাটক সাধনা। 
পৃথিবীতে এখন পর্যুন্ত যতগুলো দোওয়া, তাবিজ,
মন্ত্র, তন্ত্র, টোনা, টোটকা, নকশা
ইত্যাদি আছে তার ভিতর সবচাইতে পাওয়ারফুল হলো
“ত্রাটক”।
এই “ত্রাটক” সাধনের ফলেই আগের দিনের মনি
ঋষিগন ও অন্নান্য পীর দরবেশগন,
নানান অলৈকিক কর্মকান্ড করেগেছেন।
বর্তমানে আমাদের মাঝে যে সকল ব্যক্তিগন
দোওয়া / মন্ত্র ইত্যাদি নিয়ে সফলকাম
হয়ে থাকেন বা চেষ্টা করছেন তাদের মাঝে বেশির
ভাগই বিফল কারন-
বর্তমানে মানুষের মাঝে ধর্য্য ও সময় দুই খুব কম, এবং
সবচাইতে কম ন্যায়পরায়নতা
সততা, নিষ্ঠা, মুখের কথার মূল্যবোধ। তার চাইতে
বেশি
সমস্যা হচ্ছে পেটের চিন্তা। আমাদের প্রয়োজন নগদ
অর্থ এবং সেটাও জলদি।
আর তাই আমরা এগুলো থেকে অনেক পিছিয়ে
পড়েছি। অনেকেই তো বিশ্বাষ
পর্যন্ত করতে চায় না, যে মানুষের পক্ষে এ সকল
কাজ করা সম্ভব।।
তাই বর্তমানে শুধু মাত্র একটি পথ খোলা আছে একজন
সাধারন মানুষ
অসাধারন অলৈকিক ক্ষমতার অধিকারী হতে পারার,
আর তা হলো “ত্রাটক”।
কারন ত্রাটক সাধনায় সময় অত্যন্ত কম লাগে, একজন
মানুষের মাঝে গুটিকয়েক
লক্ষন দেখেই বোঝা যায় সে এই সাধনা করতে সক্ষম
কি না। এর ফলাফল দ্রুত
ঠিক যেমন বর্তমানে রিমট-কন্ট্রোল এর ব্যবহারের
মতই।
মানুষের কল্পনার চাইতেও শক্তিশালী এই ক্ষমতা।
ব্যবহারের জন্য নিয়ম নিতি নাই বল্লেই চলে।
শ্রেনীবিভাগ প্রায়ই একই প্রকার।
তবে শিখার খরচ তুলনা মুলক একটু বেশি।
যে কেউ শুধু অনুশিলনেই হয়ে উঠতে পারে অতিমানব।
তবে এর সবচাইতে বড় বাধা হচ্ছে গোপনিয়তা।
শক্তি সর্ম্পকে গোপনিয়তা রক্ষা করতে না পারলে
শক্তি নিশ্বেষ হতে পারে।
আপনি যা চান আর যা চান নি সবই করতে পারেন এই
একটি মাত্র বিদ্যায়।।
সুপার ভিষন
“ত্রাটক”

নাগের শ্বরীদেবী সাধনা

নাগের শ্বরীদেবী সাধনা

নাগেশ্বরী সাধনা
আপনাদের এমন একটা বিদ্যা শিখাবো যার দ্বারা
আপনি নাগেশ্বরী (নাগমাতা) কে বশিভূত করে
ভুত,ভবিষ্যৎ, কালো জাদু সাধনা, কুফুরী যাদু মন্ত্র
বান, আসমানি জাদু, লজ্জাতুন্নেছা কিতাব, তন্ত্র
মন্ত্র সাধনা। যে কোনো জটিল-কঠিন কাজ
অনায়াসে করতে পারবেন। এই দেবী পৃথিবীর দ্বীতিয়
স্থান দখল করে আছে। অতএব, যে ব্যক্তি এই দেবিকে
বশিভূত করতে পারবে পৃথিবীর সকল কিছু তার গোলাম
হয়ে যাবে। (পরীক্ষিত) মন্ত্রঃ দ্বীন দহরে থাকে
মাতা- আধা বস্ত্র পড়ে" নরসিংহের হরিদ্রা মাতা-
কাল কালী দৌয়ের ভরে। আয় মাতা ডাকি আসনে-
ফুল চন্দন আছে সামনে; ভক্ষণ করে মাতা- সন্তুষ্ট করে
জগৎ তারিনীরে। পুষ্পের উপড় দিয়ে ফোটা- রাম
লক্ষণ আছে সেতা" সন্তুষ্ট হয়ে মাতা- দেখা দাও
মোরে। দক্ষিণে রাখিলাম রক্ত" কপালে তিলকের
ফোটা- আগ্রমাতা গায়েত্রী নাশিনী" খাবি নাইলে
মহাদেবের মাথা। চন্দ্র সূর্য্য রক্ষা দ্রাত্রি- জগাই
গাছে আমবশ্যার ফুল; আমার ডাকে সারা না দিলে-
নড়বে ত্রিজগতের মুকুল। আয় মাতা দোহাই লাগে-
দিলাম তোরে চন্দন আগে' সাথে দিলাম ব্রহ্মার
আঘ্রা- দেখা না দিলে খাবি চন্ডীর মাথা। দোহাই
লাগে সোলাইমান নবী। আয় আয় আয় দোহাই মাতা
পার্বতি। নিয়মঃ মন্ত্র কোনো সিদ্ধি করতে হবেনা।
প্রথমে একটি নির্দিষ্ট কক্ষ লাগবে। প্রতিদিন একই
কক্ষে কার্য সম্পন্ন করতে হবে। শরীরে ভালো শুগুন্ধি
লাগিয়ে নিতে হবে। এবার যে কোনো ভাল সময় বুঝে
রাত ১১ টার পরে মন্ত্রটি ১০০১ বার পাঠ করবেন। মন্ত্র
পাঠ করার সময় অনেক উৎপাত হতে পারে এতে
কোনো ভয় করা যাবেনা। এভাবে নিয়মিত ২১ দিন এক
নাগারা সাধনা করতে হবে। ২১ দিনের আগেও দেবী
প্রশন্ন হয়ে চলে আসতে পারে। তাই বলে সাধনা
ঐখানে থেমে দিলে এতো দিনের কষ্ট সব বিফলে
যাবে। কাজেই সাধনা ২১ দিন অবশ্যই করতে হবে।
এতে দেবী ১০০% গ্যারান্টি আপনার বশিভূত হবেই।
যদি কারো সন্দেহ থাকে তবে আমাকে' ফোন করে
নিশ্চিত হতে পারেন।

পুরাতন পোষ্ট গুলি দেখুন