পরী সাধনা। মন্ত গুরু জ্বিন সাধন
পরী সাধনার মন্ত। মন্ত্রঃ “ওঁম নমো বিস্মিল্লাহী রহিমান রব্বে
ইন্নী মঙ্গল ফন্তসীর।।”।
।যে কোন সাধনাই আপাত দৃষ্টিতে যতটা সরল মনে হয়
ততটা সরল নয়। সব সাধনার পিছনেই কিছু গোপনীয়
তথ্য থাকে যার সঠিক প্রয়োগ হলে তবেই সিদ্ধি লাভ
হয়। ভৌতিক জীবনে সৌন্দর্য্য ও নারী উভয়েরই
যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে পুরুষ সমাজের কাছে। এই
সাধনায় সিদ্ধি লাভের দ্বারা সাধক এমন অনেক
কিছুই করতে পারে যা বিস্ময়কর। এই সাধনাটি মাত্র
৭ দিনের। কোন শুভ মুহুর্তে এটি শুরু করে চলবে ৭দিন
পর্যন্ত। ৭ দিনের মাথায় অনেক সময় তার আগেই পরী
এসে দেখা দেবে ( আমার নিজের বেলাতেই ৪
দিনের দিন দেখা দিয়েছিল), পরীর আশ্চর্য্য রুপ
যৌবন সাধককে চঞ্চল ও হতপ্রভ করে দিতে পারে।
তাই সাধককে এই সময়ে ধৈর্য্য ও সাহসে ভর করে
থাকতে হবে। পরী সাধককে দেখা দিয়ে তার
মনস্কামনা জানতে চাইবে। সাধক যদি এই সময়ে
সংযম না রাখতে পারে তাহলে তার এতদিনের
সাধনা নিষ্ফল হবে এবং তার ভয়ানক ক্ষতি হতে
পারে। এই সময় সাধক পরীর গলায় গোলাপ ফুলের
মালা দেবে। পরী মালা স্বীকার করলে সাধকের
বশীভূত হবে এবং সাধকের আদেশ অনুসারে কাজ
করবে। অতএব মন ঠিক রেখে, ধৈর্য্যশীল থেকে
সাধককে কাজ করতে হবে।
বিধিঃ সাধক শুদ্ধ জলে স্নান করে, জালীদার টুপি
পরে কোন শুক্রবার রাত ১১ টায় নিজের কোন একান্ত
ঘরে সবুজ রঙ্গের আসন পেতে নামাজের ভঙ্গিতে
বসবে।সারা শরিরে হিনা সুগন্ধি লাগিয়ে, এবং
ঘরকে সুরভিত করে সামনে তামার পাতে খোদাই
করা যন্ত্র টি রেখে উপরক্ত মন্ত্রটি জপ করতে শুরু
করবে। লোবানের ধুনী জ্বালাবে। এবং জপ করবে
তসবী মালায়। প্রতিদিন ১০০০ (এক হাজার) বার করে
জপ করতে হবে।জপ শেষে ঘর বন্ধ করে সেদিনের মত
সমাপ্ত। সরাসরি ঘুমাতে যাবে।। পরী সাধনার পরী যন্ত ও গুরুর অনুমতি নিতে যোগা যোগ করুন।
পরী সাধনার মন্ত। মন্ত্রঃ “ওঁম নমো বিস্মিল্লাহী রহিমান রব্বে
ইন্নী মঙ্গল ফন্তসীর।।”।
।যে কোন সাধনাই আপাত দৃষ্টিতে যতটা সরল মনে হয়
ততটা সরল নয়। সব সাধনার পিছনেই কিছু গোপনীয়
তথ্য থাকে যার সঠিক প্রয়োগ হলে তবেই সিদ্ধি লাভ
হয়। ভৌতিক জীবনে সৌন্দর্য্য ও নারী উভয়েরই
যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে পুরুষ সমাজের কাছে। এই
সাধনায় সিদ্ধি লাভের দ্বারা সাধক এমন অনেক
কিছুই করতে পারে যা বিস্ময়কর। এই সাধনাটি মাত্র
৭ দিনের। কোন শুভ মুহুর্তে এটি শুরু করে চলবে ৭দিন
পর্যন্ত। ৭ দিনের মাথায় অনেক সময় তার আগেই পরী
এসে দেখা দেবে ( আমার নিজের বেলাতেই ৪
দিনের দিন দেখা দিয়েছিল), পরীর আশ্চর্য্য রুপ
যৌবন সাধককে চঞ্চল ও হতপ্রভ করে দিতে পারে।
তাই সাধককে এই সময়ে ধৈর্য্য ও সাহসে ভর করে
থাকতে হবে। পরী সাধককে দেখা দিয়ে তার
মনস্কামনা জানতে চাইবে। সাধক যদি এই সময়ে
সংযম না রাখতে পারে তাহলে তার এতদিনের
সাধনা নিষ্ফল হবে এবং তার ভয়ানক ক্ষতি হতে
পারে। এই সময় সাধক পরীর গলায় গোলাপ ফুলের
মালা দেবে। পরী মালা স্বীকার করলে সাধকের
বশীভূত হবে এবং সাধকের আদেশ অনুসারে কাজ
করবে। অতএব মন ঠিক রেখে, ধৈর্য্যশীল থেকে
সাধককে কাজ করতে হবে।
বিধিঃ সাধক শুদ্ধ জলে স্নান করে, জালীদার টুপি
পরে কোন শুক্রবার রাত ১১ টায় নিজের কোন একান্ত
ঘরে সবুজ রঙ্গের আসন পেতে নামাজের ভঙ্গিতে
বসবে।সারা শরিরে হিনা সুগন্ধি লাগিয়ে, এবং
ঘরকে সুরভিত করে সামনে তামার পাতে খোদাই
করা যন্ত্র টি রেখে উপরক্ত মন্ত্রটি জপ করতে শুরু
করবে। লোবানের ধুনী জ্বালাবে। এবং জপ করবে
তসবী মালায়। প্রতিদিন ১০০০ (এক হাজার) বার করে
জপ করতে হবে।জপ শেষে ঘর বন্ধ করে সেদিনের মত
সমাপ্ত। সরাসরি ঘুমাতে যাবে।। পরী সাধনার পরী যন্ত ও গুরুর অনুমতি নিতে যোগা যোগ করুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন