বিসমিল্লাহ শরিফের কতিপয় ফজিলতঃ


.
বিসমিল্লাহ শরিফের কতিপয় ফজিলতঃ
“বিসমিল্লাহ হির রহমানির রাহিম”
বিধিঃ অবশ্যই প্রতিটি আমলের জন্য একজন কামেল
ব্যক্তির যর্থাথ অনুমতি ও সঠিক বিধি মেনে পড়তে
হবে।
১ম) যে কোন সৎ উদ্দেশ্য পূরনের জন্য উক্ত
আয়াত শরিফ এক রাত্রে ১২ (বার) হাজার পাঠ করিলে
এবং প্রতি হাজারের পর দুই রাকাত নফল নামজ পড়িতে
হইবে।
২য়) প্রতিদিন (মুসলিম) ফজর ও এশা নামাজ বাদে যদি
৭৮৬ (সাত শত সিয়াষি) বার উক্ত আয়াত পাঠ করা হয়
তবে সকল রকম বিপদাপদ থেকে নিরাপদ থাকা যায়।
৩য়) বর্ষা মৌসুমের বন্যার পানী সংরক্ষন করে যদি
উক্ত আয়াত এক হাজার বার বিধি মত পাঠ করে পানিতে
ফু দিয়ে কোন ব্যক্তি পান করে তবে সে
সকলের নিকট প্রিয় পাত্র হবে এবং নেতা হয়ে
যাবে।
৪র্থ) বর্ষা মৌসুমের বন্যার পানী সংরক্ষন করে যদি
উক্ত আয়াত এক হাজার বার বিধি মত পাঠ করে পানিতে
ফু দিয়ে কোন ব্যক্তি একাধারে সাতদিন পান করিলে
সেই ব্যক্তির মেধাশক্তি ও ধী-শক্তি প্রখর
হইবে।
৫ম) প্রতিদিন প্রযাপ্ত পরিমানে পাঠ করিতে থাকলে
স্রষ্টার কৃপায় সে মালদার হইবে এবং রোজগারে
বরকত হইবে।
৬ষ্ঠ) কোন অত্যাচারির সামনে বসিয়া যদি মনে
মনে উহা তেলাওয়াত করা হয় তবে অত্যাচারির হৃদয়
কোমল হইবে সে আর অত্যাচার করিতে পারিবে
না।
৭ম) প্রতিদিন ঘুমানোর আগে যদি কোন ব্যক্তি
আড়াই হাজার বার পাঠ করে ঘুমায় তবে সমস্ত মাখলুক
তার অনুগত হইবে।
৮ম) অনাবৃষ্টির সময় খাছ দিলে যদি কেউ বিধি মত
মাত্র ৭১ (একাত্তর) বার পাঠ করে বৃষ্টির জন্য র্পাথনা
করে তবে অবশ্যই বৃষ্টি হইবে।
৯ম) কোন ব্যক্তি যদি সূর্যদ্বয়ের সময় কেবলার
দিকে মুখ করিয়া তিনশত তেরবার উহা পাঠ করে এবং
শেষে একশত বার যে কোন দরুদ পাঠ করে
তবে তার রোজগার উত্ত্বরত্তর বৃদ্ধি পাইবে।
১০ম) কোন কয়েদি ব্যক্তি যদি কয়েদ খানায় বসিয়া
বিধি মোতাবেক এক বৈঠকে ১০০০( এক হাজার) বার
পাঠ করে তবে তার কয়েদ থেকে মুক্তির পথ
সুগম হইবে।
১১তম) ঘুমানোর আগে যদি বিধি মোতাবেক
কোন ব্যক্তি মাত্র ২১ বার তেলাওয়াত করে ঘুমায়
তবে তার ঘরে সেদিন চোর, ডাকাত, দেও, দানব,
জ্বীন, শয়তান কেহই উপদ্রব করিতে পারিবে না।
১২তম) কোন উন্মাদ পাগল বা মৃগি রুগীর বা জ্বীন
ধরা রোগীর কানে কানে বিধি মোতাবেক ৪১
(একচল্লিশ ) বার পাঠ করে যদি তাকে দম করা যায়
তবে তার এই সমস্যা লাঘব হইবে।
১৩তম) প্রেসমেন্ট কাগজ বা যে কোন পবিত্র
কাগজে বা চামড়ায় বা কাপড়ে নিয়ম মাফিক ৬২৫ ( ছয়
শত পচিঁশ ) বার লিখে সংগে রাখিলে সে ব্যক্তিকে
সকলে সম্মান করে এবং তার সমাজে সু-নাম প্রতিষ্ঠা
হয়।
ইহা ছাড়াও এই মহিম্মানিত আয়াতের আরও অসংখ্য
গুনাগুন রয়েছে যদি বিধি মোতাবেক ইহা পাঠ করা হয়
তবে তার সকল প্রকার সমস্যা বা প্রয়োজন
মেটানো সম্ভব।
মন্ত্রগুরু
Share

নারী বশীকরন টোটকা

নারী বশিকরন টোটকা

বশিকরণ টোটকা সবচাইতে সহজ এবং দ্রুত ফল দান কারী যেমন কোন মন্ত্র বা তন্ত্র প্র্য়োগ করলে যেমন ৭ দিনের সাধনা করলে প্রায় ৪৯ দিন লেগে যায় কিন্তু টোটকাতে প্রায় সাতে সাতে সব্বর্চ ১৪ দিন লাগতে পারে। তাই এতে সমস্য এবং সময় দুটোই কম কিন্তু একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হয় তা হলো সঠিক দিন এবং সঠিক পয়ান। নিচে দুটো বহুল পরিক্ষিত টোটকা দেওয়া হলো ব্যবহার করুন- যে স্ত্রীকে বশ করতে চান তার ঋতু কালিন ব্যবহৃত কাপরের একটি টুকরো সাধরনত গ্রামের মেয়েরা এক কাপর কয়েকদিন/কয়েক বার ব্যবহার করে এটা খুজে বের করার দায়িত্ব আপনাদের তবে আমি এটুকু বলবো মেয়ের ঋতুকালীন কাপর খুজতে গিয়ে আবার মেয়ের মায়ের কাপর নিয়ে আসবেন না। এবার সেই কাপরের কিঞ্চিৎ কেটে নিয়ে তাতে রেডির তৈল মাখিয়ে আগুনে জ্বালাবেন এবং সেটাকে কাজল বানাবেন এবার সেই কাজল চোখে দিয়ে সেই মেয়ের সাথে দেখা করবেন। এবার দেখেন সেই মেয়ে আপনাকে কি বলে, সে অবশ্যই আপনাকে মনে করবে না যে আপনি তার বাপ চাচা বা অন্য কেউ !

আবার অশ্বনী নক্ষত্রে পলাশ গাছের শিকর হাতে নিয়ে সেই দিন যদি আপনার কাঙ্খিত মেয়ের সাথে দেখা করেন তবে সেই মেয়ে আপনাকে দেখা মাত্র বিচলিত হবে এতে বিন্দু মাত্র সন্দেহ নাই । তবে পলাশ গাছ খুজে পাওয়া টা যেমন আপনার ব্যক্তিগত তেমনি গুরুর অনুমতি বিহিন এই কাজটি করাও মুর্খতা ছাড়া অন্য কিছু বলে আমি মনে করি না। তবে আপনি কিছু কিছু গাছ নিজ প্রয়োজনে আপনার বসত বাড়ীর চারপাশে লাগাতে পারেন এতে আপনার প্রেমিক হৃদয়ের স্বারাদিতে যেমন কাজে লাগবে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করতেও কাজে লাগবে এবং ঔষধি গাছ হিসাবে তো লাগবেই।। তাই গাছটি আজই খুজে বের করুন
মন্ত গুরু জ্বিন সাধন। তন্ত মন্ত কালো যাদু তাবিজ টোটকা
ও জ্বিন চালানের মাধমে তদবির করা হয়
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে
অনলাইনের মাধমে তদবির করতে পারেন
আরো জানতে নিচের নাম্বার  কল করুন

অবাধ্য/দুষ্টা স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ


অবাধ্য/দুষ্টা স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ

বর্তমান সমাজে দেখা যায়  অনেক ভাই এই বিপদের সম্মুখীন হয়ে পড়েছেন। আর সেটা হচ্ছে পরকীয়া বা অবৈধ্য সম্পর্ক্য গড়ে তোলা। আসলে আমাদের নিজের ভুলের কারণে এসকল ভুল ভ্রান্তি হয়ে থাকে। তবে বেশির ভাগ দেখা যায় যাহারা বিদেশে থাকে তাদের ক্ষেত্রেই এসব ঘটনা ঘটে। কারণ বর্তমান সমাজে মানুষ শুধুই অর্থের  পিছনে ছুটাছুটি করে। সেই কারণে আমাদের কে অনেক সময় দেখা যায় দেশের বিভিন্ন স্থানে কাজের জন্যে যেতে হয়। কিংবা অনেক সময় দেশে পরিবার ছেড়ে বিদেশে গিয়ে অর্থ উপার্জনের জন্যে যেতে হয়। অনেক পরিবারে দেখা গেছে স্বামী বিদেশে গেছে টাকা পয়সা ইনকাম করার জন্যে। বেশি বেশি টাকা রোজগার করে তাদের ভবিষ্যৎ উন্নতির জন্যেই আর তাদের পরিবারকে সমাজের উন্নশীল পরিবারে মতোই গড়ে তুলতে মানুষ বিদেশে কাজ করতে যায়। বিদেশে অবস্থানরত প্রবাশী ভাইয়েরা প্রায়ই একটা সমস্যার সমুখীণ হয় অার সেটি হলো, দেশে তাদের স্ত্রীরা পরকীয়ায় পরে। আসলে একটা মেয়ে মানুষের জিবনে তার সবচেয়ে চাওয়া পাওয়া হলো তার স্বামী। স্বামীকে কাছে না পেয়ে অনেক দিন ধৈর্য্য ধারণ করার পর দেখা যায় অনেক মেয়েরাই নোংরা কাজে লিপ্ত হয়ে পরে। আবার অনেকেই রয়েছে তাদের স্বামীর পথ চেয়ে সারাজিবন ধৈর্য্য ধারণ করে। সেই নারী বুঝতে পারে যে, আমার স্বামী আমাদের পরিবারের জন্যেই দেশ ছেড়ে বিদেশে গিয়ে টাকা রোজগার করছে। কেন আমি অবৈধ্য কাজে লিপ্ত হয়ে জিবন ও পরকাল ধ্বংস করবো। তবে এই সব ভাবে বেশির ভাগ ঈমান দার মা ও বোনেরা কিন্তু যেসকল দুষ্টা স্ত্রী ও অবাধ্য স্ত্রী রয়েছে ঠিক তাদের জন্যেই আমি বলবো নিচের প্রক্রিয়া টি কাজে লাগাতে পারবেন অথবা আমাদের সাথে  যোগাযোগ করুন।  বিদেশী ভাইয়েরা আমাদের ইমেইল বা ইমু নাম্বারে যোগা যোগ করুন।
তন্ত মন্ত কালো যাদু টোটকা তাবিজ ও জ্বিন চালানের মাধেম তদবির করা হয়। আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে
তদবিরা করতে পারেন। আরো জানতে নিচের নাম্বারে যোগা যোগ করুন

মন্ত্রঃ-“ওঁ ঠঃ ঠঃ ঠঃ ঠঃ অমুকীং (নারীর নাম) মে বশমানয় স্বাহা, হ্রীং ক্লীং শ্রীং শ্রীং ক্লীং স্বাহা।”
যে কোনও রবিবার উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে। তারপর রবিবার ৩০০ গ্রাম যবের আটা খুব মিহি করে পেষণ করে, জল দিয়ে মেখে একখানা মোটা রুটি তৈরী করে আগুনে এক দিকটা সেঁকে নিতে হবে, তারপর যে দিকটি সেঁকা হয়নি, সেইদিকে ঘৃতের দ্বারা সিন্দুর গুলে নিজের তর্জনী অঙ্গুলির দ্বারা উক্ত সিদ্ধমন্ত্রটি লিখে একটি পাত্রে রাখবে, তাতে গন্ধ (রক্ত চন্দন),পুষ্প ও পান-সুপারী দিবে। পরে ধূপ-দ্বীপ জ্বেলে ঐ রুটির উপর বটুকনাথের পূজা করে, দক্ষিনান্ত করে, রুটিতে দিবে। এবার তার উপর সাধ্যমত মিষ্টান্ন, দধি, চিনি এমনভাবে দিবে, যাতে ‍রুটি ঢাকা পড়ে যায়। তারপর যাকে বশ করবে, তার নাম উচ্চারণ করে উপরোক্ত সিদ্ধ মন্ত্র ১০৮ (একশ আট) বার জপ করতে করতে ঐ রুটিকে টুকরো টুকরো করে কোন ও কালো কুকুরকে খাওয়াবে। এই ক্রিয়া করলে এবং সাধক পূর্ণ ব্রক্ষচর্য পালন করলে অভিলষিত নারী বশীভূতা হবে।

তান্তিক দের কিছু সাধনা।

। তান্তিক দের কিছু সাধনা সমহ।
। ১/ অপ্সরা সাধনা
২/ পরী সাধনা
৩/ পীর বীর সাধনা
৪/মোহাম্মদা বীর সাধনা
৫/ শাহজাদ সাধনা
৬/আলী সাধনা
৭/জ্বীন সাধনা
৮/মোয়াক্কেল সাধনা
৯/শয়তান সাধনা
১০/সোলাইমান সাধনা
১১/পূর্বপুরুষ সাধনা
১২/হামজাদ সাধনা
১৩/স্বপ্ন সাধনা
১৪/ভূত সাধনা
১৫/ফারাউ সাধনা।
১৬/চেনাবতী ডাকিনী সাধনা
১৭/ সপ্নশ্বরী দেবি সাধনা
১৮/ কালী সাধনা
১৯/ভোরবী সাধনা
২০/ বেতাল সাধনা
২১/ বার্তলীদেবি সাধনা
। যে কোন সাধনা প্রশিক্ষনের জনো
হাদিয়া বা দক্ষিনা প্রথান করতে হবে
প্রশিক্ষন চলা কালিন ৫০% দক্ষিনা
প্রথান করতে হবে। কাজে সফল হবার
পরে বাকি টা পেমেন্ট করতে হবে।
১০০%গ্যারান্টি সহকারে প্রশিক্ষন দিয়ে থাকি
বিফলে পুরো মুলো ফেরত।

আপনারা যারা তন্ত মন্ত কালো যাদু বিভিনো সাধনা
করে তান্তিক হতে চান বা অলৌকিক শক্তির
অধিকারি হতে চান। এখানে যে কোন
একটি সাধনা করে আপনি হয়ে উরতে
পারেন। তান্তিক ও অলৌকিক শক্তির
অধিকারি।  আপনি হবেন মহামানব
এখানে যে কোন সাধনা করে। আপনি
বাকী জীবন। নিজের ও মানব সেবা
করতে পারেন।যে কোন অসম্ভব কাজকে
সম্ভব করে ফেলতে। পারেন।
আপনি এমন কিছু করতে পারবেন
যা আপন আগে কল্পনাও করতে পারেনি
তন্ত মন্ত কালো যাদু টোটকা তন্ত বিদ্যা
যে কোন সাধনা প্রশিক্ষনের যনো আমাদের
সাইটে যোগা যোগ করুন।
মন্ত গুরু জ্বিন সাধন।
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে
অনলাইনের মাধমে প্রশিক্ষন ও তদবির করতে
পারেন। আরো জানতে যোগা যোগ করুন।
montrigurbd12@gmail.com
call..01903153919/  
imo/ 01757786808

রত্ন মন্ত্র ও কবচে ভাগ্য ফেরানোঃ

।                রত্ন মন্ত্র ও কবচে ভাগ্য ফেরানোঃ
। 
রত্ন-মন্ত্র বর্ণনাঃ
রত্ন ব্যবহার হাজার হাজার বছর ধরে চলে আসছে।
সভ্যতার আলোকে উদ্ভাসিত হয়েছে যখন যে সব দেশ,
নিজেদের নব নব রুপে সাজানোর জন্য নরনারী তখন
থেকে সোনা রুপার গহনার সঙ্গে রত্ন ধারণ করা শুরু
করে। ইতিহাস পূর্বকালে আদিম নরনারী
বিবস্ত্রাবস্থায় বসবাস করলেও, তারা তাদের নগ্ন
অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে নানা প্রকার উল্কি আঁকতো, আর
কণ্ঠে, বাহুতে এবং কোমরে পরতো নান প্রকার
জীবজস্তর হাড়, দাঁত প্রভৃতি। সঙ্গে ফলের বীজও ধারণ
করতো। এবং দেহের উল্কি থেকে শুরু করে কণ্ঠাদির
হাড় তারা দলের পুরোহিতদের দ্বারা মন্ত্রপূত করে
নিতে ভুলতো না। কারণ সেই সভ্যতাবিহীন মানুষের দল
তখন থেকেই মনে মনে দৃঢ় বিশ্বাস করতো- এইগুলি
মন্ত্রের দ্বারা শুদ্ধ করে নিলে কোনো অপদেবতা,
কোনো দুর্যোগ এবং কোনো বাধা বিপত্তি তাদের
ক্ষতি সাধন করতে পারবে না। এমন কি তারা নিবিড়
অরণ্যের মধ্যে নানা প্রকার সরু- মোটা লতা দেহে
ব্যবহার করতো মন্ত্রশুদ্ধি করে। সে যুগের মানুষ
তাদের ক্ষীণ বুদ্ধি দৃষ্টিতে জেনেছিলো, জন্মের
মুহূর্ত থেকে তার জীবনে নানা কষ্ট ও বাধা প্রতীক্ষা
করছে তাকে আঘাত হানবার জন্য। কিন্তু সেই
বাঁধাগুলির হাত থেকে ত্রাণ পাবার জন্য সে নানা
মন্ত্র শেখে ও নানা বস্তু ব্যবহার করে। আর দলের
পুরোহিতের স্বল্পজ্ঞান তাদের জীবনকে সুন্দর
করবার গোপন কথা হয়তো জেনেছিলো নিভৃতে নানা
চিন্তার দ্বারা।
এই মানব-মানবী নানরকমের পাথরও দেহে পরতো।
তারপর বহুকাল পার হল। তাম্র প্রস্তর যুগের পর থেকেই
মানবজাতি নানা দতপ্রকার কারুকার্য করা অলংকার
ও তার সঙ্গে রত্ন ব্যবহার করে। এই ব্যবহার নিছক দেহ-
সজ্জা নায়- সেই ফেলে আসা দিনের সরণী ধরে
তাদের মনে প্রবেশ করেছিলো ভবিষ্যৎ জীবনের
অজানা আতঙ্কের অবর্ত থেকে উদ্ধার পাবার প্রয়াশ।
তাই তারাও পূর্বপুরুষদের প্রদত্ত মন্ত্রশুদ্ধিতে
প্রাণবন্ত অলংকার ও রত্নের ব্যবহার রীতি ও নানা
মন্ত্র এবং মূল ধারণ করার আগ্রহে অগ্রাহান্বিত হয়ে
পড়ে।
বিশ্বের সুপ্রাচীন সভ্যতা সিন্ধুজনপদ সভ্যতার যুগে
সেই মানব মানবী ব্যাপকভবে নানা ধাতুর অলংকার ও
রত্ন ধারণ করতো; করতো নান দেব-দেবীর পূজা, নানা
রকমের যন্ত্রের দ্বারা নিজেদের রক্ষা করবার
চেষ্টা। তার সেঙ্গ এলো মানব জাতিকে
ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করবার জন্য দৈবের সাহায্য
লাভের প্রচেষ্টা।সেটাই লিঙ্গদেববাদ অথবা লিঙ্গ-
যোনির নিবিড় আরাধনা।যা সূর্য রশ্মির মতো ছড়িয়ে
পড়লো মেসোপটেমিয়া, সুমেরীয়, কাবালা ও
মিশরের বুকে। তখনো কিন্তু বহিরাগত আর্যদের কোন
স্পন্দন ভারতের বুকে পড়েনি।
সিন্ধুজনপদ সভ্যতাকে যদি ঐতিহ্যমণ্ডিত সভ্যতার
ঊষালগ্ন ধরা হয় তাহলে দেখবো সেখান থেকে
জ্যোতিষ, তন্ত্র-মন্ত্র ও পূজার অরুণের হলুদ ঝরা দিন।
কোথায় তখন বহিরাগত আর্যদের আসার আশা? মনে
রাখতে হবে এবং আমি বার বার বলছি সিন্ধুজনপদ
সভ্যতাই পৃথিবীর বুকে যে নতুন ও চিরন্তন প্রথার
সূত্রপাত করলো তা হলো তন্ত্র ও মন্ত্রের পরিপূর্ণতা।
আদিম মানুষ নগ্নদেহে বৃক্ষের রস দিয়ে যে সব উল্কি
পরতো এবং দেহে জীবহাড় ও দাঁত পরতো তা কিন্তু
তন্ত্রের উদয়লগ্ন। মারণ, উচাটন, বশীকরণ, শান্তি ও
মিলনের প্রচেষ্টা তার মধ্যে ছিলো তাতে সন্দেহ
নেই। সেই বস্তুকেই আরো কুলীন করলো সিন্ধুজনপদ
সভ্যতা। এই সভ্যতার যে লিপি পাঠ এখনো উদ্ধার
হয়নি তাতে এটা কিন্তু প্রমাণিত হয় না- তারা
বহিরাগত আর্যদের চেয়ে অনর্বর চিন্তাশক্তি নিয়ে
বাস করতো। তারা যে অট্টালিকা, যে উপাসনাগার,
যে মাটির মূর্তি ব্রোঞ্জের মূর্তি ও অলংকার এবং
যে সব প্রতীক ব্যবহার করতো বা তৈরি করতো তাতে
তাদের চিন্তাশক্তির সূক্ষ্মাতাই বোঝায়। এবং তারা
শিখেছিলো অতি গোপন বিদ্যা ও পূজা। তা হলো
জ্যোতিষ ও তন্ত্র।
পাশ্চাত্য ঐতিহাসিকরা ভারত সম্পর্কে সর্বদাই
ইতরবিশেষ কথা বলে চলেন। তাঁরা যতই প্রমাণ করবার
চেষ্টা করেন বহিরাগত আর্যরাই ঋগ্বেদ রচনা করে
ভারতের আদিম মানুষকে সভ্যতার আলোকের সামনে
এনেছেন, ততই এই সব পণ্ডিতদের নয়ন সম্মুখে প্রতিভাত
হয় সিন্ধুজনপদ সভ্যতা। তখন আমাদের মনে হয় এই সব
প্রাচ্যবাদীরা ককত সংকীর্ণমনা ও কত নীচু জাতের
নিন্দুকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন।
বেদ বহিরাগত আর্যদের সৃষ্টি হলেও তাদের উপর
সিন্ধুজনপদ সভ্যতার প্রভাব অনেক পড়েছে। আমাদের
মনে রাখতে হবে- বহিরাগত আর্যরা ছিলো পশুপালক ও
কৃষিসভ্যমানব। তারা তখনো নগর সভ্যতাকে চিন্তা
করতে পারেনি। আর অপরদিকে সিন্ধুজনপদ সভ্যতা
একাধারে নগর জীবনের সঙ্গে কৃষিজীবন ও
পশুপালকের জীবনের সমন্বয় সৃষ্টি করতে সক্ষম
হয়েছিল। তাই তারা জ্যেতিষ ও তন্ত্রকে এতোখানি
প্রকাশ করতে পেরেছিলো।
বেদের আর্যরা অবশ্য ভাগ্যকে সুপ্রসন্ন করাবার জন্য
উন্মুখ হয় কিন্তু এই বিদ্যা শিখেছিলো সিন্ধুজনপদ
সভ্যতার কাছ থেকে।তারা অলংকার ও নানাবিধ
রত্নও মন্ত্রপূত করে ব্যবহার করা শিখেছিলো। তাদের
যে ভবিষ্যৎ বক্তা তারা বরতে ঋষি নাম পেলেও
পশ্চিম এমিয়াতে এরা ছিলে Magi নামে পরিচিত।এই
সম্প্রদায় নর-নারীর ভাগ্য বিচার করে অশুভ ভাবকে
নষ্ট করবার জন্য রত্ন, ধাতু ও মন্ত্র দ্বারা শোধিত বস্তু
ব্যবহার করতে দিতেন। এই জন্য তাঁরা ছিলেন সমাজে
সবার পূজ্য।
এই সব তন্ত্রমন্ত্র এবং রত্ন ধারনের প্রচার বৈদিক
যুগেও ছিলো। আমাদের মনে রাখা দরকার বেদের
ক্রিয়াকাণ্ডই তন্ত্রের বাহক মাত্র। পার্থিব বস্তুকে
সুন্দরভাবে লাভ করাই এই ক্রিয়াকাণ্ড। এই
ক্রিয়াকাণ্ডেরে মন্ত্রলোতে আমরা দেখি-ইন্দ্র, বরুণ,
রুদ্র প্রভৃতি দেবতার কাছে শত্রুবিনাশের জন্য অধিক
শস্যের জন্য, ভূমির ও নারীর উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধির
জন্য, ভাগ্যকে সুপ্রসন্ন করবার জন্য আকুল প্রার্থনা ও
তার সঙ্গে সঙ্গে যজ্ঞে হবিঃ দোয়া এই দাও দাও
মন্ত্রের মধ্যে তন্ত্রের হিরণ্যগর্ভ মত্যের দ্বারা আবৃত
হয়ে আছে। বিভিন্ন রোগ থেকে উদ্ধারের জন্য নানা
মণির ব্যবহার, নানা মন্ত্রের দ্বারা হোম করা ও কবচ
ধারন প্রথা সুন্দর ও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে অথর্ববেদে।
সেখানে জ্যোতিষ ও তন্ত্র নিজস্ব আসন লাভ
করেছে। যেমন অথর্ববেদের দশম খণ্ডের প্রথম
অণুবাকে দেখি- বরণ নামক মণির প্রশংসা,
ধারণবিধি, সর্পবিষের মন্ত্র ও চিকিৎসা, শান্তি
কর্মানুষ্ঠান, তৃতীয় ও চতুর্থ অণুবাকে দেখি
শক্রনাশাদি কাজে নানারকম মন্ত্র ও মণি ধারণের
বিধান; ঙ্কম্ভ নামক সনাতন দেবতার স্তুতি ও শ্রেষ্ঠত্ব
প্রতিপাদন, পঞ্চম অণুবাকে শতৌদন যজ্ঞের
মন্ত্রাদি এবং দেবীরুপা গভীর স্তুতি। উক্ত বেদের
একাদশ কাণ্ডের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও পঞ্চম
অনুবাকে আয়ুষ্কামনায় বিবিদ মন্ত্র, শত্রুজয়ের মন্ত্র
ইত্যাদি। শুধু তাই নয়-অথর্ববেদে দেখি বন্ধ্যা নারীর
পুত্র হবার উপায়, মন্ত্র, যজ্ঞ, মণি ধারণ,
মহাশান্তিকর্ম, অভয় প্রার্থনা, শস্যগৃহের রক্ষা, কবচ,
জঙ্গিড়মণি ধারণ প্রভৃতির মন্ত্র।
মহাভারতের যুগে জ্যোতিষ শাস্ত্রও তন্ত্র শাস্ত্র
বিরাটভাবে উৎকর্ষতা লাভ করেছিলো।তা আমি এই
গ্রন্থের মধ্যে আলোচনা করেছি।এখন আমি
আপনাদের কাছে রত্ন ও মন্ত্রের গোপন কথার প্রথম
পাঠ দেবার চেষ্টা করবো।তা হলো আমার
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা, পুরাণ ইতিহাস ও তন্ত্র গ্রন্থ
থেকে নেওয়া।
ব্যবহারযোগ্য রত্নাদির নামঃ
আমরা চুনী, চন্দকান্তমণি, প্রবাল, পান্না, পোখরাজ,
হীরা, নীলা, গোমেদ ও বৈদুর্যমণি- রত্নকেই শ্রেষ্ঠ

বলে জ্ঞান করি।। 

বশীকরন কি কেনো করা হয়।

               বশীকরণ কি কেনো করা হয়।


নারী, পুরষ, শত্রু, রাজা প্রভৃতি যাহাকে ইচ্ছা বশীভূত করিতে হইলে যে মন্ত্র দ্বারা করিতে হয় তাহাই বশীকরণ মন্ত্র।এই মন্ত্র অতীব গুহ্য। ইহা অতি প্রাচীনকাল হইতে চলিয়া আসিতেছে। কিন্তু এই বিদ্যা আয়ত্ত করিতে হইলে উপযু্ক্ত গুরুর সাহায্য লইতে হয়। মন্ত্র পাঠাদি ও প্রক্রিয়া সকল গুরুর উপদেশ ও নির্দেশক্রমে করিতে হইবে, নতুবা তাহা ফলপ্রদ হইবে না। সাধক বা সাধিকা যিনি এই মন্ত্র আয়ত্তাধীন করিতে পারিবেন তাঁহার পক্ষে ত্রিলোককেও বশীভূত করা সম্ভব হইবে।
প্রত্যেক মানুষের নিজ পছন্দ ও মন থেকে ভালো লাগা আলাদা আলাদা মন পছন্দের কেউ থাকতেই পারে আর তা জিবন সঙ্গিণী বাছাই করার ক্ষেত্রে তো বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু সব সময়ই কি আর দুজনের পছন্দ সমান হয়????????
ঠিক সেই সময়ই মন পছন্দের ব্যক্তিকে বশীকরণ করতে হয়।
সকলেরই চাহিদা রয়েছে একজন সুন্দর-সুশীল নারী। কিন্তু অনেক সময় সেই চাহিদাটা হয়ে দাঁড়ায় একপাক্ষিক, ঠিক তখনই প্রাচীন কালের মানুষেরা তান্ত্রিকের সরনাপন্ন হতো। সেই চাহিদা বা চাওয়া টা যেন বশীকরণের মাধ্যমে দুজনের মধ্যে মহব্বত পয়দা করে। তাই তারা তান্ত্রিকের আশ্রয় নিতো।
ইহা ছাড়াও আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রেও বশীকরণের প্রয়োজন পড়ে। নিম্নে কয়েকটি বিষয় তুলে ধরা হলোঃ-
  1. সবলোক বশীকরণ
  2. মেয়ে বশীকরণ
  3. প্রেমিক/প্রেমিকা বশীকরণ
  4. মনপছন্দ মেয়ে বশীকরণ
  5. রূপবতী নারী বশীকরণ
  6. স্বামী বশীকরণ
  7. স্ত্রী বশীকরণ
  8. বিবাহিত মহিলা বশীকরণ
  9. বিবাহিত পুরুষ বশীকরণ
  10. দুষ্টা নারী বশীকরণ
  11. দেমাগী মেয়ে বশীকরণ
  12. ধনী ব্যক্তি বশীকরণ
  13. শশুর/শাশুড়ী বশীকরণ
  14. কর্মস্থানের বড় স্যার বশীকরণ
  15. নির্বাচনের সময় ভোটারদের বশীকরণ
ইত্যাদি আরোও অনেক কিছু চাহিদা রয়েছে যা তুলে ধরলাম না।
এই নিয়ে পরে আরো আলোচনা করব। মন্ত গুরু জ্বিন সাধনা
তন্ত মন্ত কালো যাদু তাবিজ টোটকা ও জ্বিন চা্লানের মাধমে
তদবির করা হয়। যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫দিনে ১০০%গ্যারান্টিতে কাজ করা হয়। আপনারা যো কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে
তদবির করতে পারেন।আরো জানতে নিচের নাম্বারো যোগা যোগ করুন।

তুলসী পাতার গুনা গুন।



তুলসী পাতার গুনা গুন।


তুলসী একটি ঔষধিগাছ। তুলসী অর্থ যার তুলনা নেই।
সুগন্ধিযুক্ত, কটু তিক্তরস, রুচিকর। এটি সর্দি, কাশি,
কৃমি ও বায়ুনাশক এবং মুত্রকর, হজমকারক ও
এন্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে বিশেষ করে
কফের প্রাধান্যে যে সব রোগ সৃষ্টি হয় সে ক্ষেত্রে
তুলসী বেশ ফলদায়ক। মানুষ একসময় প্রকৃতি থেকেই
তাঁর অসুখ বিশুখের পথ্য আহরন করতো। বিভিন্ন গাছ ,
লতা , পাতা বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হতো।
এসবে কোন পার্স প্রতিক্রিয়া নেই। মানুষ যত আধুনিক
হচ্ছে, এসবকে পরিত্যাগ করছে। তবে চীন এবং ভারতে
এই ভেষজ চিকিৎসা নিয়ে বর্তমানে ব্যাপক গবেষণা
হচ্ছে।
১। নিরাময় ক্ষমতা
তুলসী পাতার অনেক ঔষধি গুনাগুণ আছে। তুলসি পাতা
নার্ভ টনিক ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি কারী। এটা শ্বাস
নালী থেকে সর্দি–কাশী দূর করে। তুলসীর ক্ষত
সারানোর ক্ষমতা আছে। তুলসী পাকস্থলীর শক্তি
বৃদ্ধি করে ও অনেক বেশি ঘাম নিঃসৃত হতে সাহায্য
করে।
২। জ্বর ভালো করে
তুলসীর জীবাণু নাশক, ছত্রাক নাশক ও ব্যাক্টেরিয়া
নাশক ক্ষমতা আছে। তাই এটা জ্বর ভালো করতে
পারে। সাধারণ জ্বর থেকে ম্যালেরিয়ার জ্বর পর্যন্ত
ভালো করতে পারে তুলসী পাতা।
– আধা লিটার পানিতে কিছু তুলসী পাতা ও এলাচ
গুঁড়া দিয়ে ফুটিয়ে নিন
– এক্ষেত্রে তুলসী ও এলাচ গুঁড়ার অনুপাত হবে ১:০.৩
– জ্বাল দিতে দিতে মিশ্রণটিকে অর্ধেক করে
ফেলুন
– মিশ্রণটির সাথে চিনি ও দুধ মিশিয়ে ২-৩ ঘণ্টা পর
পর পান করুন
– এই মিশ্রণটি শিশুদের জন্য অনেক কার্যকরী।
বিভিন্ন প্রকার জ্বরে তুলসীপাতার রসের ব্যবহার
অনেকটা শাস্ত্রীয় বিষয় হিসেবে পরিচিত। বিশেষত
ঋতু পরিবর্তন হেতু যে জ্বর, ম্যালেরিয়া জ্বর এবং
ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসায় এর ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে
সমাজে। এর জন্য কচি তুলসীপাতা চায়ের সাথে সেদ্ধ
করে পান করলে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ
হয়ে থাকে।
*. একিউট জ্বরে তুলসীপাতার সেদ্ধ রসের সাথে
এলাচিগুঁড়া এবং চিনি ও দুধ মিশিয়ে পান করলে দ্রুত
উপকার পাওয়া যায়। গলক্ষতের জন্য তুলসীপাতা
সেদ্ধ পানি পান করলে এবং গারগল করলে ভালো
উপকার পাওয়া যায়।
তুলসী পাতার ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে ফুসফুসীয়
সমস্যায়। ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা, ইনফ্লুয়েঞ্জা,
কাশি এবং ঠাণ্ডাজনিত রোগে তুলসী পাতার রস, মধু
ও আদা মিশিয়ে পান করলে উপশম পাওয়া যায়।
ইনফ্লুয়েঞ্জা হলে তুলসী পাতার রস, লবণ ও লবঙ্গ
মিশিয়ে পান করলে ফল পাওয়া যায়। এ ধরনের
রোগের ব্যবহারের জন্য তুলসী পাতা আধা লিটার
পানিতে সেদ্ধ করতে হয় ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষন তা
অর্ধেকে পরিণত হয়।
৩। ডায়াবেটিস নিরাময় করে
তুলসী পাতায় প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও
এসেনশিয়াল অয়েল আছে যা ইউজেনল, মিথাইল
ইউজেনল ও ক্যারিওফাইলিন উৎপন্ন করে। এই উপাদান
গুলো অগ্নাশয়ের বিটা সেলকে কাজ করতে সাহায্য
করে( বিটা সেল ইনসুলিন জমা রাখে ও নিঃসৃত করে)।
যার ফলে ইনসুলিন এর সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি পায়। এতে
ব্লাড সুগার কমে এবং ডায়াবেটিস ভালো হয়।
৪। কিডনি পাথর দূর করে
রক্তের ইউরিক এসিড-এর লেভেলকে কমতে সাহায্য
করে কিডনিকে পরিষ্কার করে তুলসী পাতা। তুলসীর
অ্যাসেটিক এসিড এবং এসেনশিয়াল অয়েল এর
উপাদান গুলো কিডনির পাথর ভাঙতে সাহায্য করে ও
ব্যাথা কমায়। কিডনির পাথর দূর করার জন্য প্রতিদিন
তুলসী পাতার রসের সাথে মধু মিশিয়ে খেতে হবে।
এভাবে নিয়মিত ৬ মাস খেলে কিডনি পাথর দূর হবে।
৫। ক্যান্সার নিরাময় করে
তুলসীর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি
কারসেনোজেনিক উপাদান ব্রেস্ট ক্যান্সার ও ওরাল
ক্যান্সার এর বৃদ্ধিকে বন্ধ করতে পারে। কারণ এর
উপাদানগুলো টিউমারের মধ্যে রক্ত চলাচল বন্ধ করে
দেয়। উপকার পেতে প্রতিদিন তুলসীর রস খান।
৬। তুলসীপাতার রস শিশুদের জন্য বেশ উপকারী।
বিশেষত শিশুদের ঠাণ্ডা লাগা, জ্বর হওয়া, কাশি
লাগা, ডায়রিয়া ও বমির জন্য তুলসীপাতার রস ভালো
কাজ করে। জলবসন্তের পুঁজ শুকাতেও তুলসীপাতা
ব্যবহৃত হয়।
৭। মানসিক চাপ কমায়: মানসিক চাপে
অ্যান্টিস্ট্রেস এজেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক অবসাদ
প্রশমনে এমনকি প্রতিরোধে তুলসী চমৎকার কাজ
করে। কোনো সুস্থ ব্যক্তি যদি প্রতিদিন অন্তত ১২টি
তুলসীপাতা দিনে দু’বার নিয়মিত চিবাতে পারেন
তাহলে সেই ব্যক্তি কখনো মানসিক অবসাদে
আক্রান্ত হবেন না বলে গবেষকরা জানিয়েছেন।
কর্টিসলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে মানসিক চাপ
কমিয়ে আনতে সাহায্য করে তুলসি পাতা। স্নায়ু
শিথিল করে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে, যা মানসিক
চাপ সৃষ্টিকারী ফ্রি রেডিকলকে নিয়ন্ত্রণ করে।
অতিরিক্ত অবসাদ এবং মানসিক চাপ অনুভূত হলে ১০
থেকে ১২টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেয়ে নিন, উপকৃত
হবেন।তুলসীর স্ট্রেস কমানোর ক্ষমতা আছে। সুস্থ
মানুষও প্রতিদিন ১২ টি তুলসী পাতা চিবালে স্ট্রেস
মুক্ত থাকতে পারবেন।
৮। মুখের ঘা দূর করতেঃ তুলসী পাতা মুখের আলসার
ভালো করতে পারে। মুখের ঘা শুকাতেও তুলসীপাতা
ভালো কাজ করে। মুখের ইনফেকশন দূর করতে
তুলসীপাতা অতুলনীয়। প্রতিদিন কিছু পাতা (দিনে
দুবার) নিয়মিত চিবালে মুখের সংক্রমণ রোধ করা
যেতে পারে। চর্মরোগে তুলসীপাতার রস উপকারী।
দাউদ এবং অন্যান্য চুলকানিতে তুলসীপাতার রস
মালিশ করলে ফল পাওয়া যায়। ন্যাচার অ্যাথিতে
শ্বেতীরোগের চিকিৎসায় তুলসীপাতার ব্যাপক
ব্যবহার রয়েছে।
৯। মাথা ব্যথা ভালো করতে পারে।এর জন্য চন্দনের
পেস্ট এর সাথে তুলসী পাতা বাটা মিশিয়ে কপালে
লাগালে মাথাব্যথা ভালো হবে।
১২। তুলসী পাতা রক্ত পরিষ্কার করে, কোলেস্টেরল
কমায় ।
১৩। পোকায় কামড় দিলে তুলসীর রস ব্যবহার করলে
ব্যথা দূর হয়।
১৪। ডায়রিয়া হলে ১০ থেকে বারোটি পাতা পিষে
রস খেয়ে ফেলুন।
১৫। তুলসীর বীজ গায়ের চামড়াকে মসৃণ রাখে। বীজ
সেবনে প্রস্রাবের মাত্রা বেড়ে থাকে।
১৬। চোখের ক্ষতে এবং রাতকানা রোগে নিয়মিত
তুলসীপাতার রস ড্রপ হিসেবে ব্যবহারে ফল পাওয়া
যায়। দাঁতের সুরক্ষায় তুলসীপাতা শুকিয়ে গুঁড়া করে
দাঁত মাজলে দাঁত ভালো থাকে। এ ছাড়া সরিষার
তেলের সাথে তুলসীপাতার গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট
বানিয়ে দাঁত মাজলেও দাঁত শক্ত থাকে। মুখের দুর্গন্ধ
রোধে তুলসীপাতার মাজন ভালো ফল দিয়ে থাকে।
১৭। তুলসীর বীজ পানিতে ভিজালে পিচ্ছিল হয়। এই
পানিতে চিনি মিশিয়ে শরবতের মত করে খেলে
প্রস্রাবজনিত জ্বালা যন্ত্রনায় বিশেষ উপকার হয়।
এছাড়াও তুলসী পাতার রস ২৫০ গ্রাম দুধ এবং ১৫০
গ্রাম জলের মধ্যে মিশিয়ে পান করুন ।
১৮। মুখে বসন্তের কাল দাগে তুলসীর রস মাখলে ঐ দাগ
মিলিয়ে যায়। হামের পর যে সব শিশুর শরীরে কালো
দাগ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে তুলসী পাতার রস মাখলে
গায়ে স্বাভাবিক রং ফিরে আসে।
১৯। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে দিনে ৪-৫ বার তুলসী পাতা
চেবান ৷
২০। ত্বকের চমক বাড়ানোর জন্য, এছাড়াও ত্বকের
বলীরেখা এবং ব্রোন দূর করার জন্য তুলসী পাতা
পিষে মুখে লাগান ৷
২১। কোন কারনে রক্ত দূষিত হলে কাল তুলসিপাতার রস
কিছুদিন খেলে উপকার পাওয়া যায়। শ্লেষ্মার জন্য
নাক বন্ধ হয়ে কোনো গন্ধ পাওয়া না গেলে সে সময়
শুষ্ক পাতা চূর্ণের নস্যি নিলে সেরে যায়। পাতাচূর্ণ
দুই আঙ্গুলের চিমটি দিয়ে ধরে নাক দিয়ে টানতে হয়,
সেটাই নস্যি।
২২। তুলসি পাতার রসে লবন মিশিয়ে দাদে লাগালে
উপশম হয়।
২৩। যদি কখনও বমি কিংবা মাথা ঘোরা শুরু করে,
তাহলে তুলসী রসের মধ্যে গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে
বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
২৪। সকালবেলা খালি পেটে তুলসী পাতা চিবিয়ে
রস পান করলে খাবার রুচী বাড়ে।
২৫। ঘা যদি দ্রুত কমাতে চান তাহলে তুলসী পাতা এবং
ফিটকিরি একসঙ্গে পিষে ঘা এর স্থানে লাগান,
কমে যাবে ৷
২৬। তুলসী মূল শুক্র গাঢ় কারক। তুলসী পাতার ক্বাথ,
এলাচ গুঁড়া এবং এক তোলা পরিমাণ মিছরী পান
করলে ধাতুপুষ্টি সাধিত হয় যতদিন সম্ভব খাওয়া যায়।
এটি অত্যন্ত ইন্দ্রিয় উত্তেজক। প্রতিদিন এক ইঞ্চি
পরিমাণ তুলসী গাছের শিকড় পানের সাথে খেলে
যৌনদূর্বলতা রোগ সেরে যায়।
২৭। চোখের সমস্যা দূর করতে রাতে কয়েকটি তুলসী
পাতা পানিতে ভিজিয়ে রেখে ওই পানি দিয়ে
সকালে চোখ ধুয়ে ফেলুন।
২৮। শরীরের কোন অংশ যদি পুড়ে যায় তাহলে তুলসীর
রস এবং নারকেলের তেল ফেটিয়ে লাগান, এতে
জ্বালাপোড়া কমে যাবে। পোড়া জায়গাটা
তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে এবং পোড়া দাগ ওঠে
যাবে।
২৯। চর্মরোগে তুলসী পাতা দূর্বাঘাসের ডগার সংগে
বেটে মাখলে ভালো হয়ে যায়।
৩০। পেট খারাপ হলে তুলসীর ১০ টা পাতা সামান্য
জিরের সঙ্গে পিষে ৩-৪ বার খান ৷ হাগু একেবারে
বন্ধ হয়ে যাবে!!! মানে পায়খানার ওই সমস্যাটা আর
কি!
৩১। মানবদেহের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ
প্রতিরোধে তুলসীর পাতা অনন্য। এতে রয়েছে
জীবাণুনাশক ও সংক্রমণ শক

পরী সাধনা। মুসলিম।

                 পরী সাধনা। মন্ত গুরু জ্বিন সাধন।
।সর্বাগ্যে আমাদের জানা প্রয়োজন পরী সাধনা কে
করবে? কেন করবে? জগতে যতগুলো শক্তি সাধনা
রয়েছে তার প্রতিটির’ই রয়েছে নির্দিষ্ট কিছু
উদ্দেশ্য। আমরা আমাদের নিজ ব্যক্তি সাধনা
সিদ্ধির জন্যই বিভিন্ন সাধনা করে থাকি। অনেক
সাধনা রয়েছে অর্থ প্রাপ্তির জন্য, অনেক সাধনা
সম্নান প্রতিপত্তির জন্য, অনেক সাধনা সাংসারিক
জীবনে সুখ প্রাপ্তির জন্য। তেমনি পরী সাধনার
রয়েছে নির্দিষ্ট কিছু উদ্দেশ্য। অনেক মেয়ে বা
নারী আমাদের নিকট পরী সাধনা করার জন্য
অভিপ্রায় ব্যক্ত করে থাকেন। কিন্তু বাস্তবিকে পরী
সাধনা কোন মেয়েলি সাধনা নয়, কোন নারী এই
সাধনায় বিন্দু পরিমান উপকৃত হবে বলে মনেও হয় না।
পরী সাধনা মূলত পুরুষদের জন্য একটি সাধনা, এই
সাধনার মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে অবিবাহীত পুরুষের
আত্মিক ও যৌবিক চাহিদা পূর্ণ করা ও সেই সাথে
আর্থিক অনটন থেকে মুক্তি, তবে কেউ যদি শুধু
আর্থিক উন্নতীর জন্য এই সাধনা করেন তবেও সে
নিশ্চিত বিফল হবে। কারন এখানে বিষয়টি এমন যে
আপনি একটি বিত্তশালী মেয়েকে বিয়ে করলেন
এতে করে আপনার যেমন একটি নারী সঙ্গ হলো সেই
সাথে আপনার আর্থিক সহযোগিতা হলো কিন্তু যদি
মেয়েটিকে বিয়ে না করেন তবে সে আপনাকে
ভিক্ষাও দিবে কি না সেটি অনিশ্চিত!!! তেমনি পরী
সাধনার ক্ষেত্রটিও এমনি। তবে এ যাবৎ পর্যন্ত
যতগুলো শক্তি সাধনার সাথে আমরা পরিচিত হয়েছি,
সাধনা বিধি দেখেছি, ক্লাইন্টদের সফলতার হার
নিরিক্ষণ করেছি তাতে পরী সাধনার মত সহজ সরল
কোন সাধনা জগতে নেই, স্বল্প সময়ের কম পরিশ্রমে
এর চাইতে ভালো কোন সাধনাই জগতে নেই। তবে
এখানে একটাই জটিল শর্ত হচ্ছে যে কোনও লুচ্চা
প্রকৃতির, নারী দেহ লোভি, বিবাহিত পুরুষের দ্বারাও
এ সাধনা সম্ভব নয়। এই সাধনায় ভয় ভিতির বা কোন
শারীরিক ক্ষতির আশংকা নেই। আপনি যদি
পরবর্তীতে বিয়ে করতে চান তবেও সমস্যা নেই তবে
আপনি বিয়ে করলে বা অন্য নারীতে আশক্ত হলে এই
সাধনা আপনা হতেই বিলিন হয়ে যাবে।
আমরা এ যাবৎকাল পর্যন্ত পরী সাধনার জন্য সর্বমোট
তিনটি প্রকৃয়া বা নিয়ম সংগ্রহ করতে পেরেছি যার
মধ্যে এশিয়া মহাদেশের পরিমন্ডলে দুটি নিয়মে
সাধনাটি খুব সহজেই সফল হয়। আমরা আপনাদের সাথে
পর্যায়ক্রমে এ দুটি নিয়ম নিয়েই আলোচনা করবো।
তবে পূরনো কথাটি আবারও নুতন করে বলছি (কখনোই
আপনি সিদ্ধগুরুর স্বার্নিধ্য ছাড়া একা কোন সাধনা
করতে যাবেন না।)
মন্ত্রঃ ”বিসমিল্লাহী রাহিমান রাব্বে ইন্নি মঙ্গল
ফান্তসির”
সাধনা বিধিঃ প্রথমেই গুরুর আর্শিবাদ প্রাপ্ত হয়ে
তার অনুমতি সাপেক্ষে একটি শুভ সময় মন্ত্রটি
নির্দিষ্ট সংখক বার জপ করে সিদ্ধ করে নিতে হবে।
এবার আপনাকে এমন একটি গৃহ নির্বাচন করবেন যে
ঘরে কোন মহিলার যাতায়াত নেই বা কোন নারী
সেখানে প্রয়োজনেও যায় না। এবার আপনাকে
আপনার পোশাক নির্বাচন করতে হবে, পরী সাধনার
জন্য রেশমী বা পশমী কাপড়’ই উপযুক্ত, আপনি খুব
রঙ্গিন অর্থাৎ ঝকমকে নতুন পোষাক পরিধান করবেন
সেই সাথে মাথায় পাগড়ি বা বিয়ের সময় বর যে
ধরনের টোপড় পরে তেমন নতুন সুন্দর টোপড় পড়তে
পারেন। এবার চন্দ্রমাসের প্রথম রাত্রি হতেই ( সেদিন
যদি বৃহষ্পতিবার হয় তবেই ভালো) একটি পাঠ বা
মোটা কাপড়ের তৈরী সবুজ রঙ্গের আসন পেতে
বসবেন। সামনে বড় মাপের তিনটি তিন রঙ্গা
মোমবাতি জ্বালাবেন, ঘরে সুগন্ধি ছড়িয়ে দিবেন,
নিজ শরীরেও সুগন্ধি ব্যবহার করবেন, প্রয়োজনে ঘরে
কিছু টাটকা সুগন্ধি ফুলের ব্যবস্থা করে রাখতে
পারেন, এবার একটি তামা বা পিতলের থালায়
আমাদের নিকট হতে প্রাপ্ত নকশাটি কস্তুরি, মেশক,
গোলাপ জ্বল দিয়ে সুন্দর করে আকঁবেন। সেটি আপনার
সামনে স্থাপন করবেন। সমস্ত কাজগুলো রাত্রি ১২ টার
পর করবেন। এবার খুব সুন্দর করে যে কোনও দরুদ শরীফ
১০০ বার তেলাওয়াত করে উক্ত মন্ত্রটি এমন ভাবে
পড়বেন যেন আপনি নিজ কানে শুনতে পান। আপনার
মন্ত্র জপ অন্তত্য ৩ ঘন্টা পর্যন্ত চলবে এরপর আপনি
সেই অবস্থায় মোমবাতি নিভিয়ে সেই আসনেই
ঘুমিয়ে পড়বেন। এভাবে পর পর কয়েকদিন করলেই
( সাধারনত ৩-৭ দিন সময় লাগে) পরী এসে আপনার
সামনে হাজির হবে। সে আসলে প্রথমেই আপনাকে
তার নাম জানতে হবে তার পরীবার সর্ম্পকে
বিস্তারিত জানবে। তার থাকার জন্য বাসস্থানের
ব্যবস্থা করে রাখবে। কারন সে আপনার সাথে
সর্ম্প্যে করলে তার জামায়াত বা তার পরীবারের
কাছে ফিরে যেতে পারবে না। এ জন্য আপনাকে
আপনার বাড়ীতে বা বাস্থানের এমন একটি স্থান
নির্বাচন করতে হবে যেখানে দিনের বেলাতেও
অন্ধকারচ্ছন্য থাকে, সুর্যের আলো পৌছায় না। এবার
তাকে আহ্বানের নিয়মটি যেনে নিবেন, নিয়ে আপনি
তাকে আপনার মনের খায়েস জানাতে পারেন, এতে
সে খুশি হয়ে সেদিন হতেই বা পরবর্তী দিন হতেই
আপনার মনের আকাঙ্খা পূর্ণ করতে তৎপর হবে। মনে
রাখবেন লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। তাকে আপনার নিজ
স্বার্থে ব্যবহার করতে পারবেন সত্য কিন্তু তাকে
কখনো নিজের চাকর বা দাসী ভাববেন না। এ বিষয়
আরও বিস্তারিত আলোচনা এই চ্যাপ্টারের কোন
অংশে করা হবে ইনশা আল্লাহ। ভালো থাকবে। পরী সাধনার যন্ত টি পেতে অবসই যোগা যোগ করুন।

অবৈধ্য সম্পর্ক বা ভালবাসা বিচ্ছেদ

। বিচ্ছেদ করার মন্ত্রঃ
যদি কোন শয়তান ব্যক্তির কারনে আপনার বন্ধু বা
বান্ধব কিংবা আপনার পরিবারের অথবা আপনার
নিজের ক্ষতি আপনি উপলব্ধি করতে দেখেন তাহলে
আপনি এই মন্ত্রটি কাজে ব্যবহার করতে পারেন।
প্রয়োগের নিয়মটি ও খুব সহজ বলে আমি মনে করি।
মন্ত্রঃ
“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। দোহায়
দোহায় আজাজীল- অমুকের কন্যার সাথে অমুকের
বেটা অমুকের বিচ্ছেদ কর। কাবিলের পুত মুই
কাফেরে আকফান। যত আল্লার কাল্লা কাটি করি
যে খান খান। অমুকের সাথে অমুকের বিচ্ছেদ হন।
হুকুম পালন করে আজাজীল শয়তান। মন্ত্র যদি লড়ে
চড়ে আজাজীলের মস্তক ছিড়ে- নরকের আগুনে
পড়ে।”
বিধিঃ এই মন্ত্র কুফুরী কালোযাদুর মন্ত্র।এর দ্বারা
যেকোন মানুষের মাঝে মাত্র ৭২ ঘন্টায় বিচ্ছেদ করা
যায়। মন্ত্রটি একুশ বার পড়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে।
তারপর মন্ত্রটি তিন বার পাঠ করে কোন মিষ্টি
জাতীয় দ্রব্যে অভিমন্ত্রিত করে বা ফুঁ দিয়ে দুই
ব্যক্তির মধ্যে যেকোন এক ব্যক্তিকে খাওয়াতে হবে।
তাহলে তাদের উভয়ের মধ্যে বিচ্ছেদ বা বিদ্বেষ
সৃষ্টি হইবে।

থার্ড আই চক্র, Third Eye Radiation

তৃতীয় নয়ন ও রেইকি বা স্পর্শ চিকিৎসা
হাজার বছর পূর্বে যাকে বলা হত
প্রাণশক্তি, আমেরিকা আজ তাকেই বলছে
ইউনিভার্সাল লাইফ ফোর্স এনার্জি,
রাশিয়া বলছে বায়ো প্লাসমিক
এনার্জি; চীন বলছে চি; মাত্র দেড়শো
বছর আগে জাপানে তার নাম হয় রেইকি।
রেই-কি (Rei-ki) জাপানী শব্দ;  ‘রেই’ অর্থ
বিশ্বব্রহ্মান্ড; ‘কি’ অর্থ জীবনীশক্তি।
অর্থাৎ রেইকি হচ্ছে বিশ্বব্রহ্মান্ডের
জীবনীশক্তি তথা মহাজাগতিক শক্তি। 
এই পৃথিবীতে সবল ও সুস্থ দেহ নিয়ে বাঁচার
জন্য যে জীবনীশক্তি আমরা প্রতিনিয়ত
বিনামূল্যে পাচ্ছি, তা আসছে প্রাকৃতিক
৩টি উৎস থেকে সূর্যরশ্মি, মুক্ত বায়ু ও
মাটি। এ তিন শক্তির মধ্যে প্রধান হলো 
সূর্যরশ্মি তথা সোলার এনার্জি। পৃথিবীর
বুকে ছড়িয়ে পড়া সূর্যের প্রাণশক্তিকে
মানবদেহের অসুস্থ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে প্রবেশ
করিয়ে তাকে সুস্থ করে তোলার প্রক্রিয়া
ও পদ্ধতি পুনরুদ্ধার করেছেন আধুনিক
রেইকির প্রবর্তক জাপানের ড. মিকাও
উসুই।  মানবদেহে রয়েছে সাতটি চক্র
ক্রাউন চক্র, থার্ড আই চক্র, থ্রোট চক্র,
হার্ট চক্র, সোলার প্লেক্সাস চক্র,
স্যাক্রাল চক্র, রুট চক্র। এই প্রত্যেকটি
চক্র শরীরের একেকটি এন্ডোক্রিন
গ্ল্যান্ডের সঙ্গে সংযুক্ত। রেইকির কাজ
হলো বিশ্বব্রহ্মান্ডের বিশাল শক্তিকে
শরীরের চ্যানেলের মধ্য দিয়ে আবাহন
করিয়ে চক্রের মধ্যে প্রবাহিত করা। চক্র
থেকে শক্তি সঞ্চালিত হয় এন্ডোক্রিন
গ্ল্যান্ডে। প্রথম তিনটি চক্র হলো
আধ্যাত্মিক চক্র, শেষ তিনটি চক্রের
যোগাযোগ পৃথিবীর সঙ্গে। সোলার
প্লেক্সাস চক্রটি যুক্ত আমাদের হার্ট বা
হৃদয়ের সঙ্গে। পৃথিবী থেকে শক্তি আহরণ 
করে আধ্যাত্মিক চক্র থেকে তা প্রবাহিত
হয় হার্টে। রেইকি মতে, হার্টের
এক্সটেনশন হচ্ছে হাত। কাজেই ব্রহ্মান্ড
থেকে আহরিত শক্তি গিয়ে জমা হয়
হাতের দশটি আঙুলের প্রান্তে। বেড়ে
যায় আঙুলের শক্তি, যে শক্তি দিয়ে
আরোগ্য হয় রোগের।  
সূর্যরশ্মি বা মহাজাগতিক শক্তিকে
আহরণ করে দু’হাতের মাধ্যমে তা
ব্যাধিগ্রস্ত মানুষের শরীরে পৌঁছে
দেয়ার মানেই হলো প্রাণশক্তি প্রদান 
অথবা ট্রান্সফার অব লাইফ ফোর্স
এনার্জি তথা রেইকি। যুগ যুগ ধরে
মহামানবগণ শুধুমাত্র হাতের স্পর্শেই
জরাগ্রস্ত ও ব্যাধিগ্রস্ত মানুষকে নিরাময়
করে এসেছেন। এতে কোনো যাদুমন্ত্রের
ব্যাপার বা বিষয় নেই; বরং রয়েছে
বিশেষ মানুষের বিশেষ জ্ঞান তথা
বিজ্ঞান।  রেইকি বা স্পর্শ চিকিৎসার
মাধ্যমে নিজেই নিজের চিকিৎসক হওয়া
যায়। সামান্য কাশি থেকে ক্যান্সার
পর্যন্ত বিনা ঔষধে, বিনা অস্ত্রোপচারে
কেবলমাত্র হাতের স্পর্শ দিয়ে নিরাময়
করা যায়। 
যেকোনো পরিস্থিতিতে, যেকোনো
স্থানে, যেকোনো সময়ে রেইকি শক্তি
প্রয়োগ করা সম্ভব। তবে ভোর চারটা
থেকে ছ’টার মধ্যে করলে বেশি কার্যকর
হয়। এ সময় ইউনিভার্স থেকে একটি বিশেষ
রশ্মি পৃথিবীতে আসে, যা শরীরের জন্য
অত্যন্ত উপকারী। এ রশ্মির হিলিং 
পাওয়ার অনেক বেশি।  কোনো আকস্মিক
দুর্ঘটনায় রেইকি হতে পারে ফার্স্ট এইড। 
সাধারণ অসুখের ক্ষেত্রে ৩ দিনের রেইকি
চিকিৎসা যথেষ্ট। কঠিন রোগে চিকিৎসা
করতে হয় ২১ দিন।
একজন রেইকি মাস্টার নিজের শরীরে
কসমিক এনার্জি এবজর্ব করেন তার
শরীরের বিভিন্ন এন্ডোক্রিন গ্রন্থির
মাধ্যমে। এই এনার্জি হাতের মাধ্যমে
বাহিত হয় অন্যের শরীরে বা বস্তুতে। 
রেইকি এনার্জি আপন গতিতে চলে। হয়ত
শরীরের যে সমস্যার জন্য রেইকি করা
হচ্ছে, তারচে’ বড় সমস্যা ঐ শরীরে আছে। 
তখন কসমিক এনার্জি বড় সমস্যার স্থানেই
চলে যায়। বড় সমস্যার সমাধান শেষে
অন্যান্য ছোট সমস্যার সমাধান করে। এ
কারণে রেইকিকে বলা হয় স্বয়ংসম্পূর্ণ
চিকিৎসা পদ্ধতি।
রেইকি হলো স্লো বাট স্টেডি চিকিৎসা
পদ্ধতি; এটি কোনো ম্যাজিক নয়, বরং
সম্পূর্ণরূপে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান। অন্যান্য
চিকিৎসার পাশাপাশি রেইকি করলে 
রোগীর মানসিক ও শারীরিক কষ্ট দূর হয়। 
তাছাড়া এতে শরীর রেসপন্সও করে
বেশি। অর্থাৎ রেইকি পরোক্ষভাবে
চিকিৎসা পন্থার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। 
এজন্যই বর্তমানে রেইকি মাস্টাররা
হাসপাতালের আইসিইউতেও প্রবেশের
অনুমতি পেয়ে থাকে।  মানবদেহের
এনার্জি চক্র থেকে এন্ডোক্রিন গ্ল্যান্ড
পর্যন্ত যোগাযোগে যখন বিঘœ ঘটে, তখনই
শরীরে সমস্যা দেখা দেয়। আর এই
বিঘœতার কারণ আমাদের নেগেটিভ 
এটিচিউড, নেগেটিভ ফিলিংস এবং
কনফিউশন এগুলোই বাধা তৈরি করে। 
এগুলো থেকেই খাওয়া-দাওয়া ও
জীবনযাপনে নেগেটিভ এনার্জি চলে
আসে, দেখা দেয় রোগ-শোক। সাধারণত
রোগের লক্ষণ শরীরে থাকলেও এর মূল উৎস
মনে। যেমন আর্থ্রাইটিসের কারণ মনের
মধ্যে ভালোবাসা না পাওয়ার যন্ত্রণা,
এজমার কারণ মনের মধ্যে বদ্ধতা ইত্যাদি। 
রেইকি মনের এই নেগেটিভ কারণগুলো দূর
করে, ফলে রোগ সেরে যায়। 
রেইকির প্রধান সূত্র হল কুচিন্তা ত্যাগ
করে নিরন্তর শুভচিন্তা নিয়ে জীবন যাপন।
দীর্ঘদিনের নেগেটিভ চিন্তা আমাদের
শরীরে এনার্জি গ্রহণের প্রবেশপথ বন্ধ
করে দেয়। নেগেটিভ চিন্তার বদলে
পজিটিভ এনার্জির প্রতিনিয়ত ব্যবহারই
খুলে দিতে পারে শরীরে কসমিক এনার্জি
গ্রহণের সবক’টি দ্বার। রেইকি পজিটিভ 
এনার্জি হওয়ায় মনের ওপর এর প্রভাব
অপরিসীম। এতে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি
পাল্টে যায়। সে সবকিছু পজিটিভ দৃষ্টিতে
দেখতে থাকে। রেইকি চিকিৎসায়
শেখানো হয়
১। আজকের জন্য আমি এই বিশ্বের কাছ
থেকে যা পেয়েছি, তার প্রতি কৃতজ্ঞ
থাকব;
২। আজকের জন্য আমি কোনো দুঃশ্চিন্তা
করব না;
৩। আজকের জন্য আমি মোটেই রাগ করব
না;
৪। আজকের জন্য আমি প্রতিটি কাজ
সৎভাবে করব;
৫। আজকের জন্য আমি প্রতিটি প্রাণির
প্রতি ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা প্রদর্শন
করব। 
রেইকির মাধ্যমে এজমা, আর্থ্রাইটিস,
এলার্জি, আলসার, ডায়াবেটিস থেকে শুরু
করে যেকোনো ক্রনিক রোগ সারানো
যায়। রেইকি চিকিৎসা নিতে শারীরিক
কোনো প্রস্তুতির প্রয়োজন নেই। তবে
মানসিক প্রস্তুতির প্রয়োজন আছে, কারণ
এতে মাইন্ড কনসেনট্রেশন করতে হয়।
রেইকি মাস্টারের মাধ্যমে সোলার
এনার্জি গ্রহণের আস্থা বা বিশ্বাস
এখানে জরুরি বিষয়। 
যেকোনো এডিকশন বা আসক্তি ছাড়াতে,
বাচ্চাদের পড়াশোনায় মনোযোগী করতে,
সম্পর্ক উন্নয়নে, ওজন কমাতে রেইকি
চমৎকার ফল দেয়। রেইকি মন ও শরীরের
মধ্যে সমন্বয় সাধন তথা ভারসাম্য রক্ষা
করে। শরীর ও মনের ভারসাম্য থাকলে
শরীরে অসুখ বাসা বাঁধতে পারে না।
খাবারের ওপরও রেইকি করা যায়। এতে
খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়ে। রেইকির শক্তি
খাবারের ক্ষতিকর উপাদান মুছে ফেলে। 
তাই রেইকি করলে খাবার হজম হয় ভালো। 
রেইকি চিকিৎসা গ্রহণের সময় এমন খাবার
খাওয়া উচিত নয়, যা খেলে শরীরে টক্সিন
জমে। যেমন চা, কফি, সিগারেট,
এলকোহল প্রভৃতি। বরং কাঁচা বা সেদ্ধ
সব্জি ও ফল খাওয়া উচিত। কারণ এগুলোর
‘র’ এনজাইম শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়িয়ে তোলে। তাছাড়া এ সময় প্রচুর
পানি পান করা উচিত।

ত্রাটক; Psychic Power; অতীন্দ্রিয় ক্ষমতা ইত্যাদির সত্যতা কতটুকু ?

। ত্রাটক; Psychic Power; অতীন্দ্রিয় ক্ষমতা
ইত্যাদির সত্যতা কতটুকু ?।।
।আমাদের সকলের মাঝেই রয়েছে আত্ত্ব অলৌকিক
সুপার ন্যচেরাল কিছু পাওয়ার যা আমরা সাধারন
ভাবে বুঝতে না পারলেও জীবনের কোন না কোন
সময় তা ঠিকই উপলব্ধি করতে পারি, বিশেষ করে
আমরা যখন অবচেতন হৃদয়ে বা অন্যমনষ্ক ভাবে থাকি
তখনি অনাকাঙ্খীত ভাবেই অনেক সময় আমাদের
সাথে কিছু ঘটে যায় যা আমরা সেই মুহুর্তে তো
আশ্চার্য্য জনিত হই কিন্তু পরক্ষনেই তা বেমালুম
ভুলে যাই। আমাদের “ত্রাটক” সাধনার উদ্দেশ্য হচ্ছে
সেটাই যা আমাদের অভ্যন্তরে লুকায়িত শক্তিকে
আমাদের প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করার অবস্থায়
নিয়ে আসবে। আমরা যদি এটা ভুলে যাই যে
আমাদের এই মানব জন্ম নেওয়া কোন সাধারন ব্যপার
তবে আমরা ভুল করবো, আমাদের এই পৃথিবীর মুখ
দেখতে লক্ষকোটি জিবনকে (ভ্রুন) ডিঙ্গিয়ে তারপর
আমরা আজ আমরাতে পরিনত হয়েছি। আমরা যারা
স্রষ্টাকে বিশ্বাষ করি তারা একটু গভির ভাবে
ভাবলেই বুঝতে পারবো এই মানুষ্যরুপ যিনি দিয়েছেন
যিনি আমাদের এই ব্রহ্মান্ড জয় করার মেধা
দিয়েছেন তিনি কি আমাদের মাঝে কোন শক্তিই
দিয়ে পাঠায়নি।। অবশ্যই দিয়েছে- অনাদি কাল হতে
আমাদের যান্ত্রিক যুগের পূর্বেও আমরা আমাদের এই
আধ্যাতিক শক্তির ব্যবহারে নানা বিধ অসাধ্য
অকল্পনীয় কর্ম সাধনের কথা আমাদের পূর্বপুরুষদের
কাছ থেকে শুনে আসছি। এটা কোন গাল গল্প নয়,
কোন লোক গাথাও নয়। আমরা স্যাটেলাইট যুগে বাস
করি আমরা এখন পৃথিবীর আনাচে কানাচের খবর
মুর্হুতেই জানতে পাই, আজও আমরা দেখি তিব্বতের
সাধুদের কথা, ভারত উপমহাদেশের বিভিন্ন জাতীর
কথা আফ্রিকা ইউরোপের বিভিন্ন টাবুর প্রকৃয়া ও
তার ব্যবহারের কথা। এসব কিছু তো আর মিথ্যা নয়।
তবে হ্যা ম্যাজিক মানুষকে বিষ্মিত করার জন্য
দেখানো হয়- সাধনা নয়। সাধনা মানুষের লুকায়িত
শক্তি যা তার নিজ প্রয়োজন পূর্তির জন্য ব্যবহৃত হয়।
সাধনা আর ম্যজিক এক বিষয় নয়। আপনি সাধনা
দ্বারা আত্ব অলৌকিক শক্তি অর্জন করে তা জন
সম্মূখ্যে শক্তি প্রদর্শনের জন্য ব্যবহার করতে
পারবেন না। আপনি তা নিজ প্রয়োজনে ব্যবহার
করতে পারবেন। যেমন কিছু উদাহরন দেয়া যাক-
বর্তমানে ইসলামী তন্ত্রে বহুল ভাবে ব্যবহৃত “পরী
সাধনা” ইহা বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ দেশেই
অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সাধনা কিন্তু এর দ্বারা সাধক
কি প্রাপ্ত হন? পরী সাধনা করলে কি সে কোহে
কাফের পরীকে বিয়ে করতে পারে ? তাকে দিয়ে
অজশ্র সম্পদ হাসিল করতে পারে? তা কিন্তু নয়। পরী
সাধনা দ্বারা আপনার ভৌতিক নারী চাহিদা পূর্ন
হতে পারে, আপনার অনেক অজানা বিষয় জানতে
পারেন, আপনি ভবিষ্যতের কিছু ইঙ্গিত পেতে
পারেন এই মাত্র। নারী চাহিদা পূরনের ক্ষেত্রেও
আমাদের অনেক সাধকের মাঝে কিছু ভিন্নতা
রয়েছে যেমন কেউ ঘুমন্ত অবস্থায় স্বপ্নঘোরে তার
সাখ্যাৎ পেয়ে থাকে, কেউ জাগ্রত অবস্থায় কোন
নারীকে অনাকাঙ্খীত ভাবে পেয়ে থাকে, আবার
কেউ কাঙ্খীত নারীকেও পেয়ে থাকে তবে তা
সম্পূর্ন ভাবেই জগতের অন্য সকলের চোখের
আড়ালেই রয়ে যায়। তবে এ বিষয় সাধক কখনো
কাউকে বলতে পারে, না কেউ তা দেখতে পায়। তবে
এখানে একটি বিষয় “স্বপ্ন সেটা যা আপনাকে
ঘুমাতে দেয় না, স্বপ্ন সেটা নয় যা আপনি ঘুমিয়ে
ঘুমিয়ে দেখেন”। অনেকের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা
থেকে যানা যায় যে কেউ কেউ পরী সাধনার দ্বারা
তাদের রাজ্যেই বিচরন করে এবং সে তাকে এ
জগতেই নিয়ে এসে রাখে, এবং তা এতোটাই জীবন্ত
যে প্রতিদিনের স্বাভাবিক সকল মানুষের মতই সে
তার কাছে বাস্তব। তবে সবার ক্ষেত্রে একই নয়।
একজন সাধকের বানীতে যানা যায় যে সাধনার পর
থেকে তার আহ্বান ছাড়াই জাগ্রত অবস্থায় তার রুমে
প্রতিদিন একটি অপরুপ নারীর আগমন ঘটতো এবং
সন্ধ্যা হতে সকাল পর্যন্ত তার যাবতীয় সংসারে সকল
কর্ম করে সে বিদায় নিত। মেয়েটিকে সে চিনতো
তার আসে পাসের’ই কেউ কিন্তু কোন বাড়ী বা
কতদুরে থাকে সেটা সে কখনই দিনের বেলায় খুজে
পাই নি। এমন অনেকের অনেক রকম অভিজ্ঞতা
রয়েছে। সেই সাথে যে সকল সাধক এই বিষয় তার
কোন কাছের লোকের কাছেও ব্যক্ত করেছে গুরু
ছাড়া সে চিরতরে তাকে হারিয়েওছে।। এমনি ভাবে
প্রতিটি সাধনার গোপনিয়তাই তার শক্তি ও
সার্থকতা। বিজ্ঞানে এমন হাজারো অতিপ্রাকৃত
বিষয় রয়েছে যা প্রমান সাধ্য নয়, এবং কখনই তা
প্রমান করা সম্ভবপর হবেও না, যেমন অনেক সাধক গন
এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বিচরন করে, তার
প্রয়োজন পূরন করতে সে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে
অন্য প্রান্তে চোখের পলকেই ঘুরে আসে কিন্তু তা
প্রমান করা না তো সাধকের পক্ষে না তো
বিজ্ঞানের পক্ষে সম্ভব, হিপনোটাইজের মাধ্যমে
এক ব্যক্তি অন্য আরেকজন ব্যক্তিকে সম্পূর্ণরুপে
অপ্রকৃতিস্থ করতে পারে কিন্তু সেটা কোন ধরনের
রেডিয়েন্স ব্যবহার হচ্ছে তা বিজ্ঞানের জ্ঞ্যানের
বাইরে। ট্যলিপ্যাথির মাধ্যমে এক ব্যক্তি অন্য
ব্যক্তির সাথে পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে
যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে বিজ্ঞান এটা চর্চা
করছে দির্ঘদিন যাবৎ কিন্তু সেটা কোন শক্তি বলে
ঘটে থাকে এবং কোন রেডিয়েশনে তা বিজ্ঞানের
জ্ঞ্যানের বাইরে রয়েছে। অটো সাজেশনের
মাধ্যমে একজন ব্যক্তিকে ১ বছর পরের কমান্ড প্রদান
করা সম্ভব যা নির্দিষ্ট সময় তার অবচেতন মনেই তা
করে ফেলে কিন্তু সেটা কি ভাবে ঘটে তা প্রমান
সম্ভব নয়। তেমনি “ত্রাটক” সাধনা দ্বারা আমরা
আমাদের মাঝে লুকায়িত সেই শক্তিকে ব্যবহার
করার উপযোগি করে থাকি যা একজন সাধরন
মানুষকে সুপার ন্যাচেরাল হিউম্যানে রুপান্তরিত
করে থাকে। তবে এর মানে এই নয় সে জন সম্মুখ্যে
হাত উপরে তুলে সুপার ম্যানের মত উড়ে যাবে। তবে
এমন কিছু সে করতে পারবে যা সে নিজেও কখনো
স্বপ্নযোগে বা কল্পনাতে ভাবতে পারেনি।
“ত্রাটক” সাধনার একজন মানুষ যে কোন ধরনের
অসাধ্যকেই সাধন করতে পারবে তার প্রাকটিস ও
উদ্দেশ্য প্রনোদিত চর্চায়। সে তার জীবনের প্রতিটি
পদক্ষেপে তার জীবনকে উপভোগ করতে পারবে, তার
সমস্ত চাওয়াকে পাওয়াতে রুপান্তরিত করতে
পারবে। চলবে। এ্যাটক ও যে কোন সাধনা
কালো যাদু যে কোন বিদ্যা প্রশিক্ষনের জনো
মন্ত গুরু জ্বিন সাধন।সাইট থেকে যোগা যোগ করুন।

জুয়া বা লটারীর নাম্বান জানার সাধনা

মন্ত গুরু জ্বিন সাধন
। লটারী জুয়ার নাম্বার জানার উপায়
লটারী জুয়া ও সাট্টার নাম্বার জানার সাধনা।
আজকাল মানুষ খুব সহজেই ধনী হবার জন্য জুয়া,
লটারী, সাট্টা ইত্যাদি বেছে নিয়েছে। যদি ও এই
খেলা গুলো আইনগত সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ তবু ও সানুষ এই সব
খেলে। কখনো হারে আবার কখনো জিতে। এটি এক
ধরনের নেশার মত। ভৈরোজীর সাধনা ও কালী সাধনা
দ্বারা জানা যায় সঠিক লটারীর নাম্বার। লটারী
সাট্টার নাম্বার জানতে কল করুন আমাকে।। আমি
ভৈরোজীর সাধনা, ও কালী সাধনা দ্বারা বলে দিব
আপনার লটারীর নাম্বার। আযি যোগা যোগ করুন। 
মন্ত গুরু জ্বিন সাধনা সাইট থেকে।
তন্ত মন্ত কালো যাদু ও জ্বিন চালানের মাধমে তদবির
করা হয়। যে কোন জুয়া বা লটারীর
নাম্বার জানতে। তার উপযুক্ত হাদিয়া প্রথান করতে
হবে। সরা সরি বা অনলাইনের মাধমে
নাম্বান জানতে নিচের নাম্বারে যোগা  যোগ করুন।

অদৃশ্য হবার কালো যাদু

                         অদৃশ্য হবার কালো যাদু
এখন হয়তো আর কাউকে প্রুফশিট প্রদান করতে হবে
না, কারন বর্তমান স্যোসাল মিডিয়ার কল্যানে ও
বিভিন্ন পত্রিকায় বিষয়টি বেশ আলোড়িত।
তান্ত্রিক বা আধ্যাত্মিক কোনও অলৈাকিক
কাজের প্রমান বা স্বাক্ষি থাকে না কিন্তু অনেক
সময় আমাদের সকলের চোখের সামনেই তা ঘটে চলে
আমরা আমাদের অনুভব ও পরিবেশের বৈপিরিত্ব
দেখেই উপলব্ধি করি। ঘটনাটি এমন আমাদের কাছে
বেশ কিছুদিন যাবৎ কয়েকজন অদৃশ্য হওয়ার তদবীর
চাচ্ছিলো কিন্তু তদবীর টি পরিক্ষিত না হওয়ার
অত্যন্ত স্বল্প দক্ষিণায় অভিজ্ঞ গুরুদের দ্বারা
কয়েকজন ক্লাইন্টকে তদবীরের অনুমতি দেয়া হয়,
পরিক্ষিত না হয়ওয়ায় ক্লাইন্টদের বিস্তারিত তথ্য
উপাত্ত ও গ্রেট পর্যালোচনা না করেই কাজ শুরু করা
হয়, যাদের প্রশিক্ষণের ৭৫ দিনের মাথায় ২ জন
ক্লাইন্টের সাথে যোগাযোগ বিছিন্ন হয়ে যায়
একজন আমাদের তার সফলতার বিষয় অবহিত করেন।
পরবর্তীতে আমরা জানতে পারি বাকি ২জন
ক্লাইন্টও সফল, তবে আমাদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন,
তাদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টাকালিন জানা
যায় তারা তাদের অমানবিক দুষ্টবুদ্ধির প্রবল চাপে
সমাজে নানাবিধ অসামাজিক অপকর্মের সাথে
জরিয়ে পরেছে, বর্তমানে আমাদের পক্ষহতে তাদের
নিজ আয়ত্বে নিয়ে ব্যবস্থা দেয়ার প্রক্রিয়া
অব্যাহত। হয়তো বিষয়টি দেশেই নয় দেশের বাইরেও
সমান ভাবে প্রচার পেয়েছে তবে এ জন্য কনোভাবে
আমরা দায়ি নই, কারন আমাদের কাজ প্রশিক্ষণ
প্রদান করা প্রশিক্ষিত ছাত্ররা যদি ভুল রাস্তায় পা
বারায় তবে কি ভাবে শিক্ষক দায় গ্রহন করবে। তবে
ভবিষ্যতে আর কাউকে এভাবে প্রশিক্ষণের আওতায়
নেয়া হবে না। প্রতিটি ছাত্রের লাগাম অবশ্যই
আমাদের হাতেই রাখা হবে। আমাদের সকল সেবা
ব্যক্তি, সমাজ, জাতী তথা সারা বিশ্বের মানব
কল্যানে, কনো ভাবেই মানব অনিষ্টকারক কিছু হতে
দেয়া হবে না।। অদৃশ্যতন্ত্র একটি প্রাচিন প্রশিদ্ধ
তন্ত্র, যা মানুষ তার নিজের ও সমাজের মঙ্গলহেতু
ব্যবহার করতে পারে। সকল সাধনার ক্ষেত্রেই
সাবধানতা ও জীবনের সংশ্বয় থাকবেই, তবে যিনি
জয়ি তিনিতো অক্ষয়। আপনারা যারা ইতিপূর্বে এই
সাধনা করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন তারা
যোগাযোগ করতে পারেন তবে অবশ্যই মানব
কল্যানের নিমিত্তে। আমরা অবশ্যই আপনাকে

সার্বিক ভাবে সহযোগিতা করবো।। তন্ত মন্ত কালো যাদু ও জ্বিন চালানের মাধমে তদবির করা হয় যে কোন কাজ ৩/৫দিনে ১০০%গ্যারান্টিতে করা হয়। আপনার যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে তদবির
করতে পারেন। বা যে কোন বিদ্যা প্রশিক্ষন পেতে পারেন
আরো জানতে নিচের নাম্বারে যোগা যোগ করুন। ধন্যবাদ

পুরাতন পোষ্ট গুলি দেখুন