জুয়া ও লটারী জেতের তদবীর 3

                  জুয়া  ‌বা ‌লটারী ‌যেতার ‌তদবীর 

জুয়া বা লটারীতে জেতার জন্যঃ

বিধিঃ রবিবার যদি হস্তা নক্ষত্র হয়,

তাহলে একদিন আগে অর্থাৎ শনিবার

পাকুড় গাছকে তান্ত্রিক বিধি মত নিমন্ত্রন দিয়ে আসবে।

রবিবার প্রাতে মানে খুব সকালে তার মূল তুলে এনে

নিজের ডান বাহুতে বেঁধে জুয়া  বা

লটারীর টিকিট কিনলে সে সমানে জিতবে

তবে লটারীর ড্র হতে হবে তার পরদিনই এই কাজ করার আগে অবসই কোন গুরুর অনোমতি নিতে হবে বা আমাদের থেকে সঠিক নিয়ম কারন ভুজে নিতে হবে .দেশ বিদেশের যে কোন লটারী জেতার তদবীর করা হয় 100%গ্যারান্টিতে কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয় .যে কোন কঠিক কাজ 3/5 দিনে 100%গ্যারান্টিতে সমাধান করা হয় আপনারে যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন .আজি যোগা যোগ করুন 01978142102/ 

এ্যাটক সাধনা


 এ্যাটক সাধনা করার উপায়।
প্রথমে।একটি শান্ত নিযুন রুম বা জায়গা।ঠিক করুন।যে খানে। আপনি প্রতি দিন।১৫/২০মিনিট।একা থাকতে পারেন। সাধনা শুরু করার আগে পাক পবিত্ত হয়ে নিন। তার পরে। একটি পবিত্ত আসন বিছিয়ে নিন। তার পরে। আগর বা মোমবাতি জালান। তার পরে।ছবি টির মতো করে। বসুন। এক মনে। ১০ বার জোরে জরো নিস্ষাস নিন। তার পরে চুখ বন্ধ করুন।মন থেকে সকল চিন্তা ভাবনা যেরে ফেলুন। মনে মনে ভাবুন
।আপনি এখন। মহা যাদুর জগতে আসেন।আপনার আসে পাসে কেউ নেই। ভাবুন আপনি দিরে দিরে এখন আকাশে শুনে বেসে বেরা চ্ছেন। তার পরে। এক মনে বিশ্বাস ও ভক্তিসহ মন্ত টি ৬মিনিট পরুন। মন্ত টি হলো ইযা আলহাবু। এই কুরানের মন্ত টি ৫ মিনিট বলার পরে। এক মনে ধ্যান করুন।আপনি জীবনে কি কি পেতে চান। বা কেরকম বিদ্যা লাশী হতে চান। তার পরে কল্পনা করুন। আপনি সব পেয়ে গেছেন ও আপনার মাযে এক অলৌকিক শক্তি বর করে ছে। এমক কিছু ধ্যান করুন। ১৫ মিনিট বা বেসি ও করতে পারেন। এবাবে। ২১দিনে। প্রিতি দিন।  এক সময় হতেহবে।।  দিরে দিরে আপনার বিতর অলৌকিক শক্তি জাগত হতে থাকবে।
তবে আপনারা যারা এই এ্যাটক সাধনা করতে চান আমাদের গুরু জির অনমতি নিয়ে চন্ডিবরন করতে হবে।
না হলে সারা জীবন সাধনা করলেও কোন ফল পাবেন না
এ্যাটক সাধনা করার আগে আমাদের কাজ থকে আপনাকে একটি তদবির নিতে হবে। তা আপনার ডান হাতে দাথতে হবে। এর পরে সাধনা শুরু করতেনহবে।
তার পরে আপনার মাযে দিরে দিরে অলৌকিক শক্তি জাগত হতে শুরু করবে। 
আপনার এই অলৌকিক শক্তির কথা গোপন রাখতে হবে।
এ্যাটক সাধনার তদবির টি মাদের কাজ থেকে নিতে হাদিয়া প্রথান করতে হবে।।
এ্যাটক। ও আধ্যাত্নিক বিদ্যা।
জ্বিন। পরী সাধনা। ও যে কোন বিদ্যা।
১০০%গ্যারান্টিতে প্রশিক্ষন দেয়া হয়।
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেক অনলাইনোর 
মাধমে প্রশিক্ষন ও তদবির করতে পারেন।
তন্ত মন্ত কালো যাদু ও জ্বিন চালানের মাধমে কাজ করা
হয়। যে কোন কাজ ৩/৫দিনে গ্যারান্টিতে তদবির করা হয়। ‌‌যোগা ‌‌যোগ . 01757786808/

জাগ্রত করুন ‌তৃতীয় নয়ন বা থার্ড আইঃ

....

জাগ্রত করুন তৃতীয় নয়নঃ

আপনি আমাকে যেভাবে দেখেন কিংবা আমি আপনাকে যেভাবে দেখি এদেখার বাহিরেও একজন আরেক জনকে দেখার জন্য স্বাভাবিক ভাবে এই দেখার জন্য আরেকটি চোখের প্রয়োজন পড়ে। আপনি কি জানেন আপনার জিবনের অধিকাংশই লুকিয়ে আছে গোপনীয়তার রহস্যে। আজ আমরা সেই রহস্যের গুহায় ঢুকবো। আর জেনে নিবো কিভাবে আপনার গোপনীয়তার রহস্য জানতে পারবেন। কথাগুলো আপনার কাছে খুব কঠিন মনে হতে পারে! আপনার মতো করে যদি আমি বলি তাহলে বলবো তৃতীয় নয়নকে জাগ্রত করা সম্পর্কে বা Third eye সম্পর্কে।
আপনি আমি কেউই জানিনা যে, আমাদের মাঝে এক প্রকার শক্তি লুকিয়ে আছে। যার দ্বারা অসম্ভবকে সম্ভব করা মাত্র কিছু সময়ের ব্যপার। কিছু মানুষ রয়েছে যার চোখ বন্ধ বা রাতের গুড গুডে অন্ধকারে দেখতে পায়, এদের মধ্যে যে প্রকার শক্তি কাজ করে তার একমাত্র উৎস হলো তার তৃতীয় নয়ন। তা কোন কোন সভ্যতায় জ্ঞানের চোখ নামেও পরিচিত ছিলো। যেসকল ব্যক্তি অন্যের চোখের দিক তাকিয়ে তার ভবিষ্যৎ বলতে পারে ও অন্যের চোখের দিক তাকিয়ে তার মনকে পড়তে পারে সেসকল ব্যক্তি অবশ্যই সৃষ্টিকর্তার আর্শিবাত পুষ্ট। অর্থ্যাৎ তাদের তৃতীয় নয়ন বা ষষ্ঠ ইন্দ্রীয় সদাই জাগ্রত। তবে আপনারা যাহারা এখন বিশ্বাস করতে পারছেন না। তারা জেনে রাখুন থার্ড আই নামে এক প্রকার শক্তি চিরকাল ধরে ত্রিভূবনে তার শক্তি দেখিয়ে গেছেন। এখনো দেখাচ্ছে। হলিউডের ছবির যেসব কাল্পিনিক দৃশ্য দেখে থাকি সেগুলো কখনো বাস্তবে রুপান্তরিত করা সম্ভব নয় শুধু একমাত্র থার্ড আই এর মাধ্যমে করাই সম্ভব। সত্যিকার অর্থে এর অনেক অস্তিত্ব রয়েছে ও তার বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যা ও রয়েছে। তাহলে আর দেরি না করে আমরা তৃতীয় নয়নের জ্ঞানের গভীরে ডুব দেই। বেশ কিছু ক্ষমতার সন্যিবেশিত রুপকে আমরা তৃতীয় নয়নের শক্তি বলেই মানি। তৃতীয় নয়ন জাগ্রত করে অনেক অলৌকিক কাজ সাধন করা সম্ভব। তবে সে ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন হবে তিক্ষ্ন মনোসংযোগ, তৃতীয় নয়ন উচ্চতর ও সচেতনার পথ হিসেবে পরিচিত। পূর্ব পশ্চিম ও আধ্যাত্মিক ঐতির্হ্যে তৃতীয় নয়ন ভেতরের চোখ নামেও পরিচিত। তৃতীয় চক্ষুকে সাধনা, ধ্যান, দৃঢ় মনোসংযোগ, সুশিল চিন্তা, আত্ম মনোবল, প্রচুর ধৌর্য্য বা ত্রাটক দ্বারাই জাগ্রত করা যায়। যারা তাদের তৃতীয় নয়নকে জাগ্রত বা উন্নয়ন করেছে। তারা শিরচ নামে পরিচিত। হিন্দু ধর্ম ও বৌদ্ধ ধর্মের জ্ঞান মুক্তির উপায় হিসেবে এর ব্যবহার করা হয়ে থাকে, যা জ্ঞান চক্ষু হিসাবে উল্লেখ করা হয়। আমি প্রথমেই বলেছিলাম আপনার জিবনের অধিকাংশই গোপনীয়তায় লুকিয়ে রয়েছে। সেই গোপনীয়তা জানার জন্যই আপনাকে তৃতীয় নয়নের আধ্যাত্মিক ক্ষমতা অর্জন করা দরকার। আর যদি আপনি তৃতীয় চক্ষু কে জাগ্রত বা উন্নয়ন করতে চান! তবে আপনার হৃদয়কে পরিষ্কার করতে হবে। কারন তৃতীয় নয়ন শক্তি সঞ্চয়ের অধিকাংশই জ্বালানী হিসাবে কাজ করে পরিষ্কার হৃদয় বা মন কিংবা সুশিল চিন্তা শক্তি হতে। এখন তাহলে জেনে নেয়া যাক এটি মাধ্যমে কি কি কাজ করা সম্ভব। অর্থ্যাৎ আমরা তৃতীয় নয়নের শক্তির দ্বারা কি কি কাজ করতে পারি বা পারবো। তৃতীয় নয়ন নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখা টি কাজ করে যাচ্ছে। তা হচ্ছে প্যারাসাইকোলজি। তৃতীয় নয়নের শক্তিকে তারা কয়েক টি ভাগে বিভক্ত করেছে বিশ্লেষনের জন্য। এই সকল বিজ্ঞানীরা তৃতীয় নয়নের অলৌকিক বা দূরদর্ষী ক্ষমতা নিয়ে পর্যালোচনা করেন। তবে তা পুরোপুরি ভাবে বিজ্ঞান সম্মত। কয়েক টি ভাগের একটি ভাগ হচ্ছে টেলিপ্যথি, অর্থ্যাৎ মানুষের মনের কথা জানা। যারা সত্যি সত্যিই অন্যের আত্মা দেখতে পায় ও অন্যের মনের কথা বলতে পারে অন্যের চোখের দিকে তাকিয়ে তার মনকে পড়তে পারে কিংবা নিজের চিন্তা ভাবনা গুলো অন্যের মস্তিষ্কে ট্রান্সফার করতে পারে অন্যকে নাজানিয়ে, কাউকে দেখার আগেই তার সম্পর্কে ভবিষ্যৎ বলতে পারা ও তার বর্তমান সম্পর্কে বাস্তব ধারনা প্রকাশ করা। তারই আর একটি বিষয় হচ্ছে যেকোন বস্তু বা ধাতব পদার্থকে একবার দেখে তার উপর নিজের শক্তি প্রয়োগ করা, কোন ধরনের স্পর্শ ছাড়াই সেই বস্তুকে এক স্থান হতে অন্য স্থানে ট্রান্সফার করা ইত্যাদি। সবচেয়ে মজার যে বিষয় তা হচ্ছে একই ব্যক্তি কোন স্থানে ধ্যনে মগ্ন থাকা অবস্থায় আবার সেই ব্যক্তিই অন্য স্থানে বসবাস করা কিংবা তার সকল কিছু বা ব্যক্তি জিবন চলমান থাকা। এই বিষয়টি পরে প্যারালাল ইউনিভার্সের মধ্যে। আমি আর ঐ দিকে না গিয়ে তৃতীয় নয়ন নিয়ে আলোচনা করি। তৃতীয় নয়নের মাধ্যমে আপনি অনেক ধরনের অসম্ভব কাজ সম্ভব করতে পারবেন।
যে কাউকে নিজের মনের কথা গুলো আপনি বলতে পারবেন অন্যের মনের কাছে।
যে কাউকে ভালবাসার কথা গুলো বলতে পারবেন খুব সহজে।
আপনার শত্রুকে আপনি মনের টানে সদরে আনতে পারবেন।
যেকোন মেয়ে বা প্রেমিকাকে কিংবা আপনার পছন্দের মানুষকে আপনার মনের কথাগুলো বলতে পারবেন এর মাধ্যমে।
সবারে কাছে প্রিয় ব্যক্তি হিসেবে সারাজিবন কাটিয়ে দিতে পারবেন।
সবচেয়ে ফলপ্রদ বিষয়টি হচ্ছে অনেক অর্থ সম্পদের মালিক হতে পারবেন।
আপনার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আপনি নিজেই অবগত থাকবেন।
অন্যের ভবিষ্যৎ জানতে পারবেন বা বলে দিতে পারবেন।
যেকোন ব্যক্তিকে নিজের কাছে টেনে আনতে পারবেন।
বিভিন্ন রোগ হতে মুক্তি পেতে সক্ষম হবেন।
ইত্যাদি অনেক অসম্ভব কাজ করা সম্ভব করতে পারবেন।
তৃতীয় নয়নের শক্তি অজর্নের জন্য আপনি যদি ত্রাটক প্রশিক্ষন নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার ততই সুবিধা হবে। ত্রাটক বিদ্যার অনেক অংশে রয়েছে তৃতীয় নেত্রের অধ্যায়। তাই আমি আপনাকে বলতে চাই ত্রাটক হচ্ছে তৃতীয় নয়নের কাছে প্রবেশ করার এই সফল কামী রাস্তা। শুধু ত্রাটক বিদ্যার দ্বারা এই কাজ সম্পন্ন হবে তা কিন্তু নয়। আরো অনেক ধরনের উপায় রয়েছে তবে বর্তমান বিশ্বে ত্রাটক তৃতীয় নেত্রের জন্য খুবই ফল দায়ক। আপনারা চাইলে আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকেও ত্রাটক প্রশিক্ষন নিতে পারেন। ত্রাটক প্রশিক্ষনের জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন যাবৎ কাজ করে চলছে। লজ্জাতুন নেছা দিচ্ছে ত্রাটক প্রশিক্ষনে বিশেষ মূল্য ছাড়।

স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ- ৩.

.

স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ

হ্যালো জানিয়ে আগের মতোই আজকেও শুরু করছি, আপনাদের সকলকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি আমাদের আজকের আলোচনায়, আমাদের আজকের আলোচনা স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্র অর্থাৎ অবাধ্য স্ত্রীকে বশ করা বা সেসকল ভাইদের স্ত্রীরা তাদের কথা শুনে না, স্বামীর কথা মতো চলে না, পরিবারের সকলের সাথে খারাপ ব্যবহার করে, শশুর শাশুড়ীর সাথে খারাপ ব্যবহার করে অথবা স্বামীকে ছেড়ে অন্যের সাথে অবৈধ সম্পর্ক্য স্থাপন করে, যাহা সকলের কাছে মান-সম্মান হানি কারক। সমাজে এমন ও স্ত্রী আছে যারা স্বামীকে ভালোবাসার কথা মুখে বলে আর অন্তরে ভালোবাসে অন্য কাউকে এরকম অবস্থায় আপনি পড়লে কিংবা স্ত্রীর ব্যবহারে আপনি অসন্তুষ্ট হলে আপনি এই সকল মন্ত্র ব্যবহার করতে পারেন। তবে আমাদের আজকের আলোচনার মন্ত্র গুলো খুবই কঠিন প্রয়োগ বিধি। তাই আমরা এক সাথে চারটি মন্ত্র ও তার প্রয়োগ বিধি প্রকাশ করা হলো। তবে এসকল মন্ত্রগুলোর প্রয়োগ বিধি আপনাদের যদি কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ে। আর যদি আপনারা এই সকল সমস্যার সমূখীন হন। তাহেল আপনি অবশ্যই আমাদের প্রদত্ত ওয়েব সাইটের মোবাইল এ্যডমিনের সাথে যোগাযোগ করুন। অথবা এ্যডমিনের সাথে ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করুন। চলুন তাহেল মন্ত্র ও তার প্রয়োগ বিধি সম্পর্কে  জেনে নেয়া যাক।

  স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্র-১

মন্ত্রঃ-“ওঁ হ্রীং মহামাতঙ্গীশ্বরী চান্ডালিনী অমুকীং পচ পচ দহ দহ মথ মথ স্বাহা”
চন্দ্র বা সূর্য গ্রহনের দিন উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ (দশ ‍হাজার) বার জপ করে সিদ্ধ হতে হবে। মন্ত্রে অমুকীং স্থলে যাকে বশ করবে, সেই নারীর নাম উল্লেখ করতে হবে। তারপর যে কোনও রবিবার পুনরায় ধূপ-দ্বীপ জ্বেলে শুদ্ধবস্ত্রে ১০০৮ (এক হাজার আট) বার জপ করে, উক্ত মন্ত্রে দুগ্ধ ও চিনির সাহায্যে ১০৮ বার হোম করলে সেই নারী বশীভূতা হবে।

স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ- ২

মন্ত্রঃ-“হ্রাং অঘোরে হ্রীং ঘোর ঘোরতরে সর্বং সর্বে নমস্তে রুপে হ্রঃ ঐং হ্রীং ক্লীং চামুন্ডেয়ৈ বিচ্চে বিচ্চে।”
চন্দ্র বা সূর্যগ্রহনকালে উক্ত মন্ত্র ১০০০০ (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে। তারপর যাকে বশ করতে হবে, সেই নারীকে নিমন্ত্রণ করে এনে উক্ত সিদ্ধ মন্ত্রদ্বারা খাদ্যদ্রব্য ১০৮ বার অভিমন্ত্রিত করে খাওয়ালে, সেই নরী সবসময় বশীভুতা থাকে।

স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ- ৩

মন্ত্রঃ-“ওঁ কুম্ভনী স্বাহা।”
চন্দ্র বা সূর্যগ্রহণ কালে উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ (দশ হাজার) বার করে সিদ্ধ হতে হবে। তারপর কোনও সুগন্ধযুক্ত ফুলে (চাঁপা, গোলাপ প্রভৃতি) ১০৮ বার অভিমন্ত্রিত করে যে নারীকে সেই ফুলের ঘ্রাণ নেওয়াবে, সেই নারী অবশ্যই বশীভূতা হবে।

স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ- ৪

মন্ত্রঃ-“ওঁ নমঃ ক্ষিপ্রকামিনী অমুকীং মে বশমানয় স্বাহা।”
চন্দ্র বা সূর্যগ্রহণকালে উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে।
মন্ত্রে ‘অমুকীং’ স্থলে অভিলষিত নারীর নাম উল্লেখ করতে হবে।
এইভাবে মন্ত্রসিদ্ধির পর প্রাতঃকালে দাঁত মেজে মুখ ধুয়ে একটি ঘটিতে জল রেখে, উক্ত মন্ত্রদ্বারা ১০৮ বার অভিমন্ত্রিত করে সেই জল নিজেই পান করবে, ৭ দিন প্রত্যহ এই ক্রিয়া করলে সেই নারী বশীভূতা হবে।

ইহা ছাড়াও আমাদের প্রতিষ্ঠান আপনাদেরকে যে কোন সমসায় সমাধানের জনো সাহায্য করবে আপনার সমসা আমাদের জানান .যোগা যোগ করুন ..ধন্যাবাদ

পুরাতন পোষ্ট গুলি দেখুন