শিক্ষা থীদের নিদেশনা

                       শিক্ষা থীদের নিদেশনা
                         মন্ত গুরু জ্বিন সাধনা
গভির রহস্যপূর্ন এই আত্নিক বিজ্ঞান শিক্ষা করিতে
শিক্ষার্থীর আত্নবিশ্বাস, স্থির সংকল্প, অধ্যবসায়
ও সহিঞ্চুতা থাকা আবশ্যক। যে কেহ এই কয়টি
মানষিক গুনের সাহায্য এই গুপ্ত বিদ্দ্যা ও শাখা
বিজ্ঞান সমূহ হাতে কলমে শিক্ষা করিতে সমর্থ।
উক্ত গুণগুলোর সহায়তায় যে কেবল এই বিদ্দ্যা
চর্চ্চায় সাফল্য লাভ করা যায়, তাহা নয়,
যথোপযুক্তরুপে প্রযুক্ত হইলে উহারা প্রত্যেক গৃহীত
কার্যেই মানুষকে সিদ্ধি দান করিয়া থাকে।
ফলতঃ মানুয়ের কর্ম্ম-জীবনের সাফল্য সমধিক
পরিমাণে উহাদের উপরেই নির্ভর করে।
শিক্ষার্থীর সর্ব্বাগ্রে চাই আত্ন-বিশ্বাস। সে এই
বিদ্দ্যা শিক্ষা করিয়া কৃতকার্য্য্  হইতে সম্পূর্ন
সমর্থ, এরুপ স্থির ধারনাকেই “আত্ন-বিশ্বাস” বা
আত্ন-প্রত্যয় বলে। আত্ন-বিশ্বাসি ব্যক্তিগণ অত্যন্ত
কঠিন কার্যেও সিদ্ধিলাভ করিতে পারেন। আর
স্বীয় ক্ষমতার প্রতি আস্থাশূন্য ব্যক্তি সহজ কার্যেও
সর্ব্বদা বিফলমনোরথ হয়। সংসারের সকল কর্ম্ম
অপেক্ষা নিদ্রিত মনঃশক্তিকে জাগ্রত করিতে
সর্ব্বাপেক্ষা অধিক আত্ন-বিশ্বাসের প্রয়োজন।
এজন্য তাহাকে স্বীয় ক্ষমতার প্রতি দৃঢ়রূপে
আস্থাবান হইয়া শিক্ষায় প্রবৃত্ত হইতে হইবে। তজ্জন্য
তাহাকে এরুপ একটি ধারনা হৃদয়ে সর্ব্বদা বদ্ধমুল
রাখিতে হইবে যে, যখন সহস্র সহস্র ব্যক্তি এই
বিজ্ঞান শিক্ষা করিয়া সফলকাম হইয়াছে তখন সেও
ইহা শিক্ষা করিতে পারিবে। দৃঢ় আত্ন-প্রত্যয়ের
সহিত সে এই উপদেশ গুলির প্রতিও বিশ্বাস স্থাপন
করিবে, অন্ন্যথায় তাহার সিদ্ধি লাভের আশা অতি
অল্প। চিকিৎসক প্রদত্ত কোন ঔষধের প্রতি রোগীর
বিশ্বাস না থাকিলে যেমন উহার সাহায্য রোগীর
রোগ আরাগ্য হয় না। সেইরুপ এই উপদেশ গুলির প্রতি
আস্থা শূন্য হইলে এই বিদ্দ্যা শিক্ষায় সেও সাফল্য
লাভ করিতে পারিবে না।
তৎপরে সিদ্ধি লাভের নিমিত্ত তাহার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা
চাই।সংকল্পের দৃঢ়তাই সিদ্ধি লাভের আদি কারণ।
স্থির সংকল্প ব্যতীত কেহ কখনও এই অদ্ভুত ক্ষমতা
লাভ করিতে সমর্থ হয় না। দুই সপ্তাহে হউক, দুই মাসে
হউক অথবা অপেক্ষাকৃত অধিক সময়েই হউক, যে
পর্যুন্ত তাহার অভীষ্ট সিদ্ধি না হইবে, তদবধি সে
কখনও সংকল্প ভ্রষ্ট হইবে না।এ বিষয়ের কিছু, ও
বিষয়ের কিছু শিক্ষা করা যাহাদের স্বভাব এবং
যাহারা একটি কার্য্য আরম্ভ করিয়া উহার সুসম্পন্ন
না হইতেই অপর বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে, তাহারা এই
সকল গুপ্ত বিজ্ঞান শিক্ষার উপযুক্ত পাত্র নহে।
অতএব, যদি সে এই অদ্ভুদ রহস্যপূর্ন বিষয়টি শিক্ষা
করিতে আন্তরিক অভিলাষী হইয়া থাকে, তবে যে
পর্যুন্ত এই শক্তি তাহার আয়ত্তাধীন না হয়, ততদিন
সে, “নিশ্চিয়ই সিদ্ধি লাভ করিব” বলিয়া দৃঢ়
প্রতিজ্ঞ থাকিবে।
তৎপরে তাহার অধ্যবসায় ও সহিঞ্চুতা অবশ্যক। এই
কর্ম্মময় সংসারে এমন কার্য্য অতি বিরল যাহা
অধ্যবসায় ও সহিঞ্চুতা বলে সম্পন্ন হয় না। একটি
কার্য্য প্রথমে যত কঠিন বলিয়াই বোধ হউক, অধ্যবসায়
ও সহিঞ্চুতার সহিত চেষ্টা করিলে উহা নিশ্চয়
সুসম্পন্ন করা যায়। এই বিষয়গুলো এখানে যতদুর সম্ভব
সরল ভাষায় লিখিত হইয়াছে, এবং আমি আশা করি
যে, শিক্ষার্থী এই নিয়ম-প্রনালীগুলো যথাযথরুপে
অনুসরণ করিলে, সে প্রথম বা দ্বিতীয় চেষ্টাতেই
“শারীরিক পরীক্ষাগুলিতে” কৃতকার্য্য হইবে।আর
যদি সে শিক্ষার প্ররাম্ভে উহাতে দুই-একবার
অকৃতকার্য্য হয়, তথাপি নিরাশ হইয়া চেষ্টা
পরিত্যাগ করিবে না। বরং ধৈর্য্যবলন পূর্ব্বক দ্বিগুন
উৎসাহের সহিত পূনঃ পূনঃ চেষ্টা করিবে এবং
উহাতে সাফল্য লাভ না হওয়া পর্য্যন্ত চেষ্টায় বিরত
থাকিবে না।শিক্ষার্থী শুনীয়া হয়তো আশ্বস্ত হইবে
যে, আমার শিক্ষার প্রাককালীন কোন একটি
বিশেষ পরীক্ষায় আমি ৩৮ বার অকৃতকার্য্য হইয়াও
চেষ্টা পরিত্যাগ করি নাই। ফলতঃ অকৃতকার্য্যতা
হইতে অভিজ্ঞতা জন্মে এবং পরে সেই অভিজ্ঞতাই
মানুষকে যথাসময়ে সিদ্ধির পথে পরিচালিত করিয়া
থাকে।
শিক্ষার্থী আমার নিয়মগুলো সর্ব্বদা গোপনে
রাখিবে, এবং উহার এক বর্নও কাহারো অলস
অনুসন্ধিৎসা পরিতৃপ্তির জন্য কদাপি প্রকাশ করিবে
না।কারন ইহা একটি গোপন বিষয়।যে কোন গুপ্ত বিষয়
গোপনে রক্ষা করার উপরেই উহার কার্য্যকরী শক্তি
নির্ভর করে। এজন্য সাধু-সন্ন্যাসীদের নিকট হইতে
প্রাপ্ত কিম্বা স্বপ্নলব্ধ ঔষধাদির নাম লোকে
অপরের নিকট প্রকাশ করে না। ইহার কোন অংশ যদি
তাহার সহজ বোধ্য না হয়, তবে যে বরাবর আমার নিকট
মোবাইল বা মেইল যোগে যোগাযোগ করিবে।এবং
উহা সবিস্তরে বুঝিয়া লইবে।কিন্তু কখনও অপরকে
দেখাইয়া বুঝিয়া লইবার চেষ্টাও করিবে না।আর সে
কখনও উহার নিয়ম-প্রনালীগুলো অপর কোন ব্যক্তি বা
বই থেকে নিয়ম-প্রনালীর সহিত মিশ্রিত করিয়া
কার্য্য করিবে না।।আমি আমার সাইটের মাধ্যমে
এবং যোগাযোগের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সময়ের
মধ্যে এই বিদ্দ্যা শিখাইয়া দিব বলিয়া প্রতিশ্রুতি
দিয়াছি।সুতারাং সে তাহার শিক্ষার ভার আমার
উপর সম্পূর্ণরুপে ন্যস্ত রাখিয়া নিশ্চিন্তে থাকিতে
পারে। যদি এই নিষেধ সত্ত্বেও কোন শিক্ষার্থী
ঐরুপ কোন কার্য্য করে, তবে তাহার কৃতকার্য্যতার
জন্য আমি দায়ী হইবো না।
পদার্থ বিজ্ঞানের ন্যায় ত্রাটক বিদ্যারো ভালো-
মন্দ দুইটা দিক আছে, এবং এই শক্তি লোকের উপকার
এবং অপকার দুই রকম কার্যেই নিয়োজিত হইতে
পারে। এই শক্তি দ্বারা মানুষের যেমন অশেষ প্রকার
মঙ্গল সাধন করা যায়, পক্ষান্তরে আবার উহার
সাহায্যে তাহার গুরুতর অনিষ্ঠও সাধিত হইতে পারে।
এই নিমিত্ত শিক্ষার্থীর নিকট আমার একটি বিশেষ
অনুরোধ এই যে, সে যেন মৎ প্রদত্ত এই উপদেশগুলোর
সাহায্যে শক্তি লাভ করিয়া কাদপি কাহারো
কোনরুপ অনিষ্ঠের চেষ্টা না পায়। যাহারা হীন
স্বার্থের  বাশবর্তী হইয়া এই শক্তির সাহায্যে
লোকের অনিষ্ট করিতে প্রবৃত্ত হয়, তাহারা সমাজের
পরম শত্রু। তাহারা মানুষের বিচারালয়ের কবল হইতে
মুক্তি পাইতে পারিলেও পরম নিয়ন্তার বিচারালয়ে
তাহাদের কৃত পাপের সমুচিত দন্ড পাইবে।
শিক্ষার্থী সদুদ্দেশ্যে অনুপ্রানিত হইয়া এই বিদ্দ্যা
চর্চ্চা রুপ সাধনায় প্রবৃত্ত হইলে, সে অল্পায়াসেই

সিদ্ধি লাভে সমর্থ হইবে। ইহাতে কোন সন্দেহ নাই।।
মন্ত গুরু জ্বিন সাধন। সাইটে শিক্ষা থীদের।
করনীও।  মন্ত মন্ত কালো যাদু টোটকা বশিকরন
জ্বিন পরী ও বিভিনো সাধনা ও এ্যাটক যে কোন
বিদ্যা প্রশিক্ষনের জনো।  আপনার নাম ও বয়স । আপনার ছবি। ও পিতার নাম  বর্তমান ঠিকানা
সহ ও যে বিদ্যা শিখতে চান তা আমাদের ইমেল বা
ইমুতে লিখে পাঠাতে হবে। পরে ৩ঘন্টার মদে
আপনাকে। আমরা জানাবো। আপনি এই বিদ্যা
শিখতে পারবেন কি না। আমাদের সাইটে সব বিদ্যা
অনলাইনের মাধমে প্রশিক্ষন দেয়া হয়। ও কিছু কাজ
ও রোগি দের জনো সরা সরি আসতে পারবেন
তবে আসার  আগে অনুমতি। দিতে হবে
ও ফোনে যোগা যোগ করতে হবে। আমাদের সাথে যোগা যোগ।  019039153919/ montroguro7@gmail.com/ ইমু নাম্বার imo/ 01868069389/..

কোন মন্তব্য নেই:

পুরাতন পোষ্ট গুলি দেখুন