যক্ষিনী সাধনা করার সহজ উপায়ঃ
আমরা দির্ঘ্যদিনের অভিজ্ঞতায় জেনেছি যে কোন উদ্দেশ্য পূরনের ক্ষেত্রে তান্ত্রিক শক্তি সাধনাগুলোর তুলনা হয় না। আমাদের নিকট অনেকেই নানা রকম সাধনার বিষয় প্রশ্ন করে থাকে এ সাধনায় কি ফল ও সাধনায় কি ফল ইত্যাদি নানা কথা। আমরা সেটা বলেও থাকি কিন্তু আপনাদের সকলের জ্ঞ্যতার্থে একটি কথা বলে রাখছি আর তা হলো সকল শক্তি সাধনাই যেহেতু নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য আর সাধনার ফলাফল লাভের পর সেই শক্তি একান্তই আপনার হয়ে যায় সেহুতু আপনি আপনার ইচ্ছানুসারে আপনার প্রয়োজনের কথা তাকে বলতে পারেন বা তাকে দিয়ে করাতে পারেন, শুধু মনে রাখতে হবে সে আপনার ভৃত নয় তাকে আপনি আদবের সহিদ যা বলবেন সে তার সাধ্যানুযায়ী সেটাই করে দিবে। আপনার এমন কোন মনের আকাঙ্খা থাকতে পারে না যা সে আপনাকে করে দিবে না। তবে যদি আপনার আকাঙ্খা প্রকৃতি বিরুদ্ধ হয়, ন্যায় সঙ্গত না হয় তবে ইতিহাস শাক্ষি লক্ষ লক্ষ সাধক তার শক্তির হাতেই প্রান বিসর্জন দিয়েছে। সুতারাং আপনাকে আপনার সকল চাওয়া ও লোভ হতে সংযম পালন করেই ইচ্ছেপুরুন করতে হবে। আমরা আজ এখানে প্রচলীত একটি ছোট্ট সহজ সাধনার নিয়ম প্রদান করছি, আপনি আপনার গুরুর নিকট হতে এর আদি অন্ত জেনে অনায়েসেই তা করতে পারেন। নিজের জীবনকে সুখময় করতে পারেন।
মন্ত্রঃ ওঁ হ্রীং নখকেশী কনকবতী স্বাহা।।
বিধিঃ যক্ষ গৃহে গমন পূর্বক নগ্ন অবস্থায় একবিংশতী দিন যাবৎ উল্লিখিত মন্ত্রটি একাগ্রচিত্তে জপ করিলে, মন্ত্র সিদ্ধ হইবার পর দেবী অর্ধরাত্রে সাধকের সম্মুখে উপস্থিত হইয়া বাঞ্চিত দ্রব্যাদি প্রদান করিবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন