বশীকরণ কি কেনো করা হয়।
নারী, পুরষ, শত্রু, রাজা প্রভৃতি যাহাকে ইচ্ছা বশীভূত করিতে হইলে যে মন্ত্র দ্বারা করিতে হয় তাহাই বশীকরণ মন্ত্র।এই মন্ত্র অতীব গুহ্য। ইহা অতি প্রাচীনকাল হইতে চলিয়া আসিতেছে। কিন্তু এই বিদ্যা আয়ত্ত করিতে হইলে উপযু্ক্ত গুরুর সাহায্য লইতে হয়। মন্ত্র পাঠাদি ও প্রক্রিয়া সকল গুরুর উপদেশ ও নির্দেশক্রমে করিতে হইবে, নতুবা তাহা ফলপ্রদ হইবে না। সাধক বা সাধিকা যিনি এই মন্ত্র আয়ত্তাধীন করিতে পারিবেন তাঁহার পক্ষে ত্রিলোককেও বশীভূত করা সম্ভব হইবে।
প্রত্যেক মানুষের নিজ পছন্দ ও মন থেকে ভালো লাগা আলাদা আলাদা মন পছন্দের কেউ থাকতেই পারে আর তা জিবন সঙ্গিণী বাছাই করার ক্ষেত্রে তো বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু সব সময়ই কি আর দুজনের পছন্দ সমান হয়????????
ঠিক সেই সময়ই মন পছন্দের ব্যক্তিকে বশীকরণ করতে হয়।
সকলেরই চাহিদা রয়েছে একজন সুন্দর-সুশীল নারী। কিন্তু অনেক সময় সেই চাহিদাটা হয়ে দাঁড়ায় একপাক্ষিক, ঠিক তখনই প্রাচীন কালের মানুষেরা তান্ত্রিকের সরনাপন্ন হতো। সেই চাহিদা বা চাওয়া টা যেন বশীকরণের মাধ্যমে দুজনের মধ্যে মহব্বত পয়দা করে। তাই তারা তান্ত্রিকের আশ্রয় নিতো।
ইহা ছাড়াও আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রেও বশীকরণের প্রয়োজন পড়ে। নিম্নে কয়েকটি বিষয় তুলে ধরা হলোঃ-
- সবলোক বশীকরণ
- মেয়ে বশীকরণ
- প্রেমিক/প্রেমিকা বশীকরণ
- মনপছন্দ মেয়ে বশীকরণ
- রূপবতী নারী বশীকরণ
- স্বামী বশীকরণ
- স্ত্রী বশীকরণ
- বিবাহিত মহিলা বশীকরণ
- বিবাহিত পুরুষ বশীকরণ
- দুষ্টা নারী বশীকরণ
- দেমাগী মেয়ে বশীকরণ
- ধনী ব্যক্তি বশীকরণ
- শশুর/শাশুড়ী বশীকরণ
- কর্মস্থানের বড় স্যার বশীকরণ
- নির্বাচনের সময় ভোটারদের বশীকরণ
ইত্যাদি আরোও অনেক কিছু চাহিদা রয়েছে যা তুলে ধরলাম না।
এই নিয়ে পরে আরো আলোচনা করব। মন্ত গুরু জ্বিন সাধনা
তন্ত মন্ত কালো যাদু তাবিজ টোটকা ও জ্বিন চা্লানের মাধমে
তদবির করা হয়। যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫দিনে ১০০%গ্যারান্টিতে কাজ করা হয়। আপনারা যো কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে
তদবির করতে পারেন।আরো জানতে নিচের নাম্বারো যোগা যোগ করুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন